নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শীতের সকালে সূর্যটা ভালোভাবে উঁকি দেওয়ার আগেই জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম অভিমুখে দর্শকের ঢল। খেলা শুরু হতে না হতেই গ্যালারিতে বসে তাদের টানা গর্জন—বাংলাদেশ, বাংলাদেশ। সেই দর্শকদের সামনে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে নামা বাংলাদেশের শুরুটাও হলো দারুণ। আফগানিস্তানের স্কোর বোর্ডে ১২ রান উঠতেই ভাঙে ওপেনিং জুটি। শুরুর সেই ধারাবাহিকতা ধরে রেখে শেষ পর্যন্ত আফগানিস্তানকে ২১৫ রানে থামিয়ে দিয়েছে তামিম ইকবালের দল।
তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলেই বিধ্বংসী ওপেনার রহমানুল্লাহ গুরবাজকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। শুরুতে উইকেট হারিয়েও কিছুটা চাপে পড়ে আফগানিস্তান। এ সময় ফিজ ও তাসকিন আহমেদ আরও জেঁকে বসেন আফগানদের ওপর। অবশ্য সেই চাপ অনেকটাই কেটে যায় দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে। ইবরাহিম জাদরানকে নিয়ে রহমত শাহ খেলেছিলেন দুর্দান্ত। অবশ্য একটা সুযোগ দিয়েছিলেন জাদরান। ষষ্ঠ ওভারের পঞ্চম বলে তাসকিনের বলে জাদরান ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। অনেকটা দৌড়ে এসে সেটি প্রায় লুফে নিয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে শেষ পর্যন্ত সেটি আর হাতে রাখতে পারেননি তিনি। জীবন পেয়ে বাংলাদেশের ওপর চড়ে বসতে চেয়েছিলেন দুই আফগান ব্যাটার। অষ্টম ওভারে তাসকিনের বলে টানা চার-ছক্কায় তোলেন ১৫ রান। ১৪তম ওভারে শরীফুল ইসলাম ভাঙেন সেই প্রতিরোধ। ওই ওভারের দ্বিতীয় বলটা অফ স্টাম্পের বাইরে ফেলেছিলেন শরীফুল। কাভার অঞ্চল দিয়ে সেটি বাউন্ডারির বাইরে পাঠাতে চেয়েছিলেন জাদরান। তবে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ক্যাচ তুলে দেন স্লিপে। এই ম্যাচে অভিষিক্ত ইয়াসির আলী রাব্বী কয়েক প্রচেষ্টায় ধরেন সেই ক্যাচটি। ১৯ রানে জাদরানের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহীদি। তবে রহমত শাহর সঙ্গে তাঁর জুটিটা দীর্ঘ হয়নি। ১১ রানেই ভাঙে এই জুটি।
উইকেট ফেরানোয় কিছুটা পিছিয়ে থাকলে আফগানদের রানের চাকা ভালোই আটকে দেন সাকিব-তাসকিনরা। ২৫ ওভার শেষে আফগানদের স্কোরবোর্ডে রান ওঠে মাত্র ৮৬। এরপর অবশ্য রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করছিলেন।
অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ ও জাদরান। অফ স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ মিতব্যয়ী বোলিং করলেও ফেরাতে পারছিলেন না দুই বাঁহাতিকে। হঠাৎ বোলিংয়ে পরিবর্তন এনে যেন জাদু দেখালেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ২৮তম ওভারে অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহকে বোলিংয়ে আনেন তামিম। সেই ওভারের পঞ্চম বলে মুশফিকের হাতে ক্যাচ বানিয়ে রিয়াদ ফেরান উইকেটে আঠার মতো সেঁটে থাকা হাশমতউল্লাহকে।
এক প্রান্তে নিয়মিত সঙ্গী বদল হলেও অন্য প্রান্তে অবিচল ছিলেন জাদরান। পঞ্চম উইকেটে অভিজ্ঞ মোহাম্মদ নবীকে সঙ্গী পেয়ে যেন আরও বেশি ভরসা পান এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৬৩ বলে ৬৩ রানের এই জুটিই তো আফগানদের স্কোরবোর্ডকে পৌঁছে দেয় ২০০ রানের ওপরে।
তবে আফগানিস্তানের সেই রানটা আরও বড় হতে পারত। যদি না আগের ওভারগুলোতে মলিন সাকিব নবম ওভারে এসে গুলাবদিন নাইব আর রশিদ খানকে থামিয়ে দিতেন। শেষ পর্যন্ত সব কটি উইকেট হারিয়ে ২১৫ রান করে আফগানিস্তান।
শীতের সকালে সূর্যটা ভালোভাবে উঁকি দেওয়ার আগেই জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম অভিমুখে দর্শকের ঢল। খেলা শুরু হতে না হতেই গ্যালারিতে বসে তাদের টানা গর্জন—বাংলাদেশ, বাংলাদেশ। সেই দর্শকদের সামনে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে নামা বাংলাদেশের শুরুটাও হলো দারুণ। আফগানিস্তানের স্কোর বোর্ডে ১২ রান উঠতেই ভাঙে ওপেনিং জুটি। শুরুর সেই ধারাবাহিকতা ধরে রেখে শেষ পর্যন্ত আফগানিস্তানকে ২১৫ রানে থামিয়ে দিয়েছে তামিম ইকবালের দল।
তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলেই বিধ্বংসী ওপেনার রহমানুল্লাহ গুরবাজকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। শুরুতে উইকেট হারিয়েও কিছুটা চাপে পড়ে আফগানিস্তান। এ সময় ফিজ ও তাসকিন আহমেদ আরও জেঁকে বসেন আফগানদের ওপর। অবশ্য সেই চাপ অনেকটাই কেটে যায় দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে। ইবরাহিম জাদরানকে নিয়ে রহমত শাহ খেলেছিলেন দুর্দান্ত। অবশ্য একটা সুযোগ দিয়েছিলেন জাদরান। ষষ্ঠ ওভারের পঞ্চম বলে তাসকিনের বলে জাদরান ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। অনেকটা দৌড়ে এসে সেটি প্রায় লুফে নিয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে শেষ পর্যন্ত সেটি আর হাতে রাখতে পারেননি তিনি। জীবন পেয়ে বাংলাদেশের ওপর চড়ে বসতে চেয়েছিলেন দুই আফগান ব্যাটার। অষ্টম ওভারে তাসকিনের বলে টানা চার-ছক্কায় তোলেন ১৫ রান। ১৪তম ওভারে শরীফুল ইসলাম ভাঙেন সেই প্রতিরোধ। ওই ওভারের দ্বিতীয় বলটা অফ স্টাম্পের বাইরে ফেলেছিলেন শরীফুল। কাভার অঞ্চল দিয়ে সেটি বাউন্ডারির বাইরে পাঠাতে চেয়েছিলেন জাদরান। তবে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ক্যাচ তুলে দেন স্লিপে। এই ম্যাচে অভিষিক্ত ইয়াসির আলী রাব্বী কয়েক প্রচেষ্টায় ধরেন সেই ক্যাচটি। ১৯ রানে জাদরানের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহীদি। তবে রহমত শাহর সঙ্গে তাঁর জুটিটা দীর্ঘ হয়নি। ১১ রানেই ভাঙে এই জুটি।
উইকেট ফেরানোয় কিছুটা পিছিয়ে থাকলে আফগানদের রানের চাকা ভালোই আটকে দেন সাকিব-তাসকিনরা। ২৫ ওভার শেষে আফগানদের স্কোরবোর্ডে রান ওঠে মাত্র ৮৬। এরপর অবশ্য রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করছিলেন।
অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ ও জাদরান। অফ স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ মিতব্যয়ী বোলিং করলেও ফেরাতে পারছিলেন না দুই বাঁহাতিকে। হঠাৎ বোলিংয়ে পরিবর্তন এনে যেন জাদু দেখালেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ২৮তম ওভারে অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহকে বোলিংয়ে আনেন তামিম। সেই ওভারের পঞ্চম বলে মুশফিকের হাতে ক্যাচ বানিয়ে রিয়াদ ফেরান উইকেটে আঠার মতো সেঁটে থাকা হাশমতউল্লাহকে।
এক প্রান্তে নিয়মিত সঙ্গী বদল হলেও অন্য প্রান্তে অবিচল ছিলেন জাদরান। পঞ্চম উইকেটে অভিজ্ঞ মোহাম্মদ নবীকে সঙ্গী পেয়ে যেন আরও বেশি ভরসা পান এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৬৩ বলে ৬৩ রানের এই জুটিই তো আফগানদের স্কোরবোর্ডকে পৌঁছে দেয় ২০০ রানের ওপরে।
তবে আফগানিস্তানের সেই রানটা আরও বড় হতে পারত। যদি না আগের ওভারগুলোতে মলিন সাকিব নবম ওভারে এসে গুলাবদিন নাইব আর রশিদ খানকে থামিয়ে দিতেন। শেষ পর্যন্ত সব কটি উইকেট হারিয়ে ২১৫ রান করে আফগানিস্তান।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
২ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে