Ajker Patrika

উইন্ডিজের ২৭ রানে অলআউট হওয়ার ম্যাচে যত রেকর্ড

ক্রীড়া ডেস্ক    
অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ২৭ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ছবি: ক্রিকইনফো
অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ২৭ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ছবি: ক্রিকইনফো

২০৪ রানের লক্ষ্যে নামা ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে গতকাল তৃতীয় দিনের আরও দুই সেশন বাকি ছিল। চতুর্থ ও পঞ্চম দিনের হিসেব করলে ২০০-এর বেশি ওভার খেলতে পারত উইন্ডিজ। কিন্তু জ্যামাইকায় গোলাপি বলের টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার আগুনে বোলিংয়ে ১৪.৩ বলে ২৭ রানে অলআউট হয়েছে। উইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৮৭ বল খেলা হলেও হয়েছে একের পর এক রেকর্ড। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক কী কী রেকর্ড হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে—

ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্টে সর্বনিম্ন

নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার বাজে রেকর্ড গড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ক্যারিবীয়দের এর আগে বিব্রতকর রেকর্ডটি ছিল ২০০৪ সালে। জ্যামাইকার স্যাবাইনা পার্কে উইন্ডিজকে ৪৭ রানে অলআউট করেছিল ইংল্যান্ড।

ঘরের মাঠে টেস্টে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন

টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার বাজে রেকর্ডটি ৭০ বছর ধরে নিউজিল্যান্ডেরই রয়েছে। ১৯৫৫ সালে কিউইরা ২৬ রানে অলআউট হয়েছিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। ৭০ বছর আগের সেই ম্যাচটি হয়েছিল অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে। এই তালিকায় দুইয়ে এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কাকতালীয়ভাবে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার বাজে দুটি রেকর্ডই হয়েছে ঘরের মাঠে।

দ্রুততম ৫ উইকেট

পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে শাই হোপকে ফিরিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারে এক ইনিংসে ১৬ বারের মতো ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়লেন মিচেল স্টার্ক। ১৫ বলে ৫ উইকেট নিয়ে টেস্টে দ্রুততম ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি এখন স্টার্কের। এই তালিকায় যৌথভাবে দুইয়ে আছেন তিনি বোলার। ১৯ বলে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার আর্নি টোশ্যাক (১৯৪৭), ইংল্যান্ডের স্টুয়ার্ট ব্রড (২০১৫) ও অস্ট্রেলিয়ার স্কট বোল্যান্ড (২০২১)।

শততম টেস্টে সেরা বোলিং

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৭.৩ ওভারে ৯ রানে ৬ উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক। তাঁর টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা তো বটেই। শততম টেস্টে সেরা বোলিংয়ের কীর্তিটা এখন হয়ে গেল অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি পেসারের। এর আগে এই কীর্তি ছিল মুত্তিয়া মুরালিধরনের। ২০০৬ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে নিজের শততম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৪ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন মুরালিধরন।

হ্যাটট্রিক

২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়ার সবশেষ বোলার হিসেবে টেস্টে হ্যাটট্রিক করেছিলেন পিটার সিডল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্রিসবেনে সিডলের সেই কীর্তির ১৫ বছর পর গত রাতে দশম অজি বোলার হিসেবে টেস্টে হ্যাটট্রিক করেছেন স্কট বোল্যান্ড।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আফিফের হ্যাটট্রিকের দিনে নাঈম–রনির সেঞ্চুরি

ক্রীড়া ডেস্ক    
হ্যাটট্রিকসহ ৬ উইকেট নিয়েছেন আফিফ। ছবি: বিসিবি
হ্যাটট্রিকসহ ৬ উইকেট নিয়েছেন আফিফ। ছবি: বিসিবি

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় দিনে দাপট দেখালেন বোলাররা। আলাদাভাবে বলতে হয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর কথা। বরিশালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। বোলারদের দাপটের দিনে ব্যাটিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন নাঈম ইসলাম ও আবু হায়দার রনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই দুজন।

আজ দিনের শুরুতেই ৩১৩ রানে অলআউট হয় খুলনা। জবাবে আফিফের হ্যাটট্রিকে ১২৬ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। ৪২ তম ওভারের প্রথম বলে শামসুল ইসলামকে এলবিডব্লু করেন আফিফ। পরের দুই বলে ইয়াসির আরাফাত মিশু ও রুয়েল মিয়াকে ফেরান তিনি। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৯ তম বোলার হিসেবে হ্যাটট্রিক করলেন আফিফ।

সব মিলিয়ে বরিশালকে অলআউট করা পথে ৩১ রানে নেন ৬ উইকেট। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নামে বরিশাল। এ যাত্রায় ১১৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে তারা। এখনো ৬৮ রানে পিছিয়ে দলটি।

ঢাকার করা ২২১ রানের জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেটে ৩০৮ রান করেছে রংপুর। ১১১ রানে অপরাজিত আছেন নাঈম। তানভীর হায়দারের ব্যাট থেকে আসে ৪৫ রান। ৮৭ রানের লিড নিয়েছে রংপুর। সিলেটের বিপক্ষে ৪০১ রানে থেমেছে ময়মনসিংহের ইনিংস। দলটির হয়ে গতকাল সেঞ্চুরি তুলে নেন আরিফুল ইসলাম। আজ সে পথে হাঁটলেন রনি। ১০৭ রান করেন এই বাঁ হাতি পেসার। জবাবে ৫ উইকেটে ১৯৮ রানে দিনের খেলা শেষ করেছে সিলেট। ৫ উইকেট হাতে রেখে ২০৩ রানে পিছিয়ে তারা।

রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিন ১৪ উইকেট পড়েছে। চট্টগ্রামের ৪০১ রানের জবাব দিতে নেমে স্বাগতিকরা থামে ১৯৬ রানে। সফরকারীদের হয়ে ৩৯ রানে ৬ উইকেট নেন হাসান মুরাদ। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে চট্টগ্রাম। ৩৩৮ রানের লিড পেয়েছে তারা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাসায় বসে ক্রিকেট দেখাও কষ্টদায়ক: লিটন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
চোট নিয়ে বাসায় বসে খেলা দেখাটাকে কষ্টদায়ক বলছেন লিটন।
চোট নিয়ে বাসায় বসে খেলা দেখাটাকে কষ্টদায়ক বলছেন লিটন।

হংকং আর আফগানিস্তানকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই সুপার ফোরে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই রাউন্ডেও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে হয়েছিল দুর্দান্ত শুরু। কিন্তু শেষ দুই ম্যাচে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় হারে বাংলাদেশ। আর চোটের কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ম্যাচের একটিতেও খেলা হয়নি অধিনায়ক লিটন দাসের। এরপর আরব আমিরাতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজটিও টিভিতে দেখেছেন বাসায় বসে। তাঁর অনুপস্থিতিতে এই সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ।

অনেকেই বলেছেন অধিনায়ক লিটন থাকলে হয়তো এই সিরিজে ধবলধোলাই হতে হতো না বাংলাদেশকে। হতো কিনা, সে প্রশ্নে না গিয়ে খেলা মিস করার যন্ত্রণার কথা জানালেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘খেলোয়াড় হিসেবে যখন আপনি ম্যাচ খেলতে পারবেন না এটা, কষ্টদায়ক। এটা শুধু এশিয়া কাপেই নয়, আমি যখন বাসা থেকে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজও দেখেছি, সেটাও ছিল আমার জন্য কষ্টদায়ক।’

কেন কষ্টদায়ক চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলনে তাঁর ব্যাখ্যাও দিলেন লিটন, ‘কষ্টদায়ক এ জন্য যে একজন প্লেয়ার ভালো ফর্মে ছিল, টুকটাক ভালো পারফর্ম করছিল এবং দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছিল। সেখান থেকে (সরে এসে) বাসায় বসে খেলা দেখাটাও কষ্টদায়ক ব্যাপার।’ তবে লিটন এটাও বলছে ইনজুরির ওপর কারও নিয়ন্ত্রণ নেই। বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের ভাষায়, ‘এটা আপনাকে মেনে নিতেই হবে যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার নিয়ন্ত্রণ নেই, বিশেষ করে ইনজুরি। তাই যে কোনো সময় যে কেউ ইনজুরিতে পড়তে পারে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

লিটন কি টেস্ট অধিনায়কত্ব করবেন

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১৭: ৪৪
লিটনের অধীনে চারটি টি–টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। ছবি: বিসিবি
লিটনের অধীনে চারটি টি–টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। ছবি: বিসিবি

গত জুনে টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত। এর পর থেকেই সাদা পোশাকের নেতৃত্ব কে পাচ্ছেন, সেটা নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়। সম্ভাব্য অধিনায়ক হিসেবে যে কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে, তাঁদের মধ্যে লিটন দাস অন্যতম।

টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক হিসেবে শুরুটা দারুণ হয়েছে লিটনের। তাঁর অধীনে সবশেষ চারটি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি মতো টেস্টেও পূর্ণকালীন অধিনায়ক হওয়ার ইচ্ছা আছে লিটনের। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনো বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সঙ্গে কথা হয়নি বলে জানালেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

২০২৩ সালের জুনে মিরপুর টেস্টে আফগানিস্তানকে রেকর্ড ৫৪৬ রানে হারায় বাংলাদেশ। সে ম্যাচে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন লিটন। আফগানদের বিপক্ষে রেকর্ড জয়ের পর তাঁর পূর্ণকালীন অধিনায়ক নিয়ে আলোচনা তৈরি হয়েছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত শান্তর ওপরই ভরসা রাখে বিসিবি। আড়াই বছর পর আবার সম্ভাব্য টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে শোনা যাচ্ছে লিটনের নাম।

টেস্ট অধিনায়ক খুঁজে নেওয়ার জন্য খুব বেশি সময় পাচ্ছে না বিসিবি। আগামী মাসে ঘরের মাঠে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। তার আগেই শান্তর উত্তরসূরি খুঁজে নিতে হবে দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে।

৩ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগামীকাল চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। তার আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন স্বাগতিকদের অধিনায়ক লিটন। সেখানেই টেস্ট অধিনায়ক প্রসঙ্গে প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয় লিটনকে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে নিয়ে আমি কিছু জানি না। তারা (বিসিবি) যদি যোগ্য মনে করে, অবশ্যই আমার সঙ্গে কথা বলবে। দেখা যাক কী সিদ্ধান্ত হয়।’

বিসিবি প্রস্তাব দিলে না করবেন না লিটন, ‘খেলোয়াড় হিসেবে আপনি যখন খেলবেন, টেস্ট ক্রিকেটে অধিনায়কত্ব অনেক বড় পাওয়া। আমার মনে হয় না কেউ না করবে। কিন্তু তাদের (বিসিবি) পক্ষ থেকে এখনো কিছু বলা হয়নি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভারতকে হারালে সাড়ে ৮ কোটি টাকা পাবে বাংলাদেশ

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১৭: ৫১
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। ছবি: সংগৃহীত (আটে আছে বাংলাদেশ)
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। ছবি: সংগৃহীত (আটে আছে বাংলাদেশ)

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের লাইনআপ চূড়ান্ত হয়ে গেছে। লিগ পর্ব থেকে বাংলাদেশের বিদায়ও নিশ্চিত হয়েছে আগেই। তাই আজ ভারতের বিপক্ষে নিগার সুলতানা জ্যোতিদের শেষ ম্যাচটি কেবল আনুষ্ঠানিকতার। পয়েন্ট টেবিলের জন্য না হলেও একটি দিক থেকে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের জন্য।

৮ দলের বিশ্বকাপে টেবিলের তলানিতে আছে বাংলাদেশ। ৬ ম্যাচ শেষে তাদের সংগ্রহ ২ পয়েন্ট। ছয়ে থেকে টুর্নামেন্টে শেষ করার সুযোগ আছে বাংলাদেশের সামনে। সে ক্ষেত্রে প্রাইজমানি হিসেবে ৭ লাখ ডলার পাবে দলটি। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

ছয়ে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করা মোটেও সহজ হবে না বাংলাদেশের জন্য। লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে জিততে হবে তাদের। একই সঙ্গে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড ম্যাচের সমীকরণও পক্ষে আসতে হবে। ইংলিশদের কাছে হারতে হবে কিউইদের। দুটি সমীকরণ মিলে গেলেই কেবল মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে ফিরতে পারবে বাংলাদেশ। ৪ পয়েন্ট নিয়ে বর্তমানে টেবিলের ছয়ে আছে নিউজিল্যান্ড।

দুই সমীকরণের একটি না মিললেই সাত কিংবা আটে থেকে বিশ্বকাপ শেষ করবে বাংলাদেশ। টেবিলের শেষ দুটি স্থানের জন্য ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার প্রাইজমানি রেখেছে আইসিসি। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।

লিগ পর্ব থেকে বিদায় নিলেও বিশ্বকাপের বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দুর্দান্ত। প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে হারায় তারা। এরপর হেরে যায় টানা ৫ ম্যাচে। এর মধ্যে ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও হেরে যায় জ্যোতিরা। হতাশা ভুলে শুরুর মতো শেষটাও জয়ে রাঙাতে চাইবে বাংলাদেশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত