ক্রীড়া ডেস্ক
জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসেই ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন তাইজুল। গতকাল আবারও নিলেন বাংলাদেশকে ম্যাচ জেতানো ৫ উইকেট।
ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণে ১৫তম বার ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করলেন তাইজুল। নিজের গত চার টেস্টে তৃতীয়বারের মতো এই কাজ করলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০১ রানে হারানোর ম্যাচে ব্যাটিং-বোলিংয়ে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছেন তাইজুল। প্রথম ইনিংসে দলের বিপর্যয়ে ব্যাট হাতে ৬৬ বলে খেলেছেন ১৬ রানের এক ইনিংস। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে গড়েন ৪১ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। বাংলাদেশ পেরোয় দেড় শ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ বলে ১২ রান করেছেন তাইজুল। ব্যাটিংয়ে সাত নম্বরে প্রমোশন পেয়ে জাকের আলী অনিককে বেশ কিছুক্ষণ সঙ্গ দিয়েছেন। অর্থাৎ দুই ইনিংস মিলিয়ে ১১৬ বলে ৩০ রান ও বল হাতে ইনিংসে ৫ উইকেটসহ ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
প্রথম ইনিংসে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পরও ১৮ রানের লিড নিয়ে লড়াইয়ে ফেরে বাংলাদেশ দল। নিজেদের কন্ডিশনে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানো সহজ ছিল না কোনোভাবেই। তাইজুল জানালেন, ‘বিশ্বাস ও টিম গেমের’ কারণেই সফল হয়েছেন তারা। ম্যাচ শেষে এই অভিজ্ঞ স্পিনার বলেন, ‘অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ দলের জন্য বড় পাওয়া (এই জয়)। এখানে বেশ কিছু তরুণ ক্রিকেটার ছিল। কয়েকজন ছিল ৮-১০ বছর ধরে খেলছে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্রিকেটার ছিল খুবই তরুণ। সবাই আমরা একটা টিম হয়েছিলাম। সবার মধ্যে একটা ওই উৎফুল্লটা (বিশ্বাস) ছিল, আমরা জিতব। আলহামদুলিল্লাহ আমরা ম্যাচ জিতেছি। সবাই যে চেষ্টা করেছে তা অসাধারণ এবং অতুলনীয়।’
দলের প্রয়োজনের সময় ব্রেক-থ্রু এনে দিয়েছেন তাইজুল। উইন্ডিজের দুই ওপেনার ক্রেগ ব্রাথওয়েট, মিকায়েল লুই, কাভেম হজে, আলিক আথানাজে, জশুয়া ডি সিলভা—টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডার একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন দুর্দান্ত ঘূর্ণিতে। দলের প্রত্যাশা পূরণ করে উচ্ছ্বসিত ও তৃপ্ত তাইজুল, ‘আমার বোলিং নিয়ে অবশ্যই বলতে পারেন আমি সন্তুষ্ট। কারণ দলের যখন যেটা চাওয়া ছিল, পূরণ করতে পেরেছি এবং এই ম্যাচে যখন চতুর্থ ইনিংসে বোলিং করতে এসেছি, আমার ওপর সবার একটা বড় চাওয়া ছিল। সেটা সফল করতে পেরেছি এবং এটায় ভালো অনুভব করছি।’
দলের বোলিং আক্রমণ প্রসঙ্গে তাইজুল বলেন, ‘কন্ডিশন আমাদের জন্য কঠিন ছিল। বাইরের কন্ডিশনে এসে ম্যাচ জিততে পারাটাও দারুণ ব্যাপার। আমাদের জন্য এটা গর্বের ব্যাপার। আমাদের পেস আক্রমণ ও স্পিন আক্রমণ এখন আছে, আমরা বেশ কিছুদিন ধরেই খেলে আসছি এবং সবারই ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমরা অবশ্যই বিশ্বের যেকোনো দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।’
জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসেই ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন তাইজুল। গতকাল আবারও নিলেন বাংলাদেশকে ম্যাচ জেতানো ৫ উইকেট।
ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণে ১৫তম বার ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করলেন তাইজুল। নিজের গত চার টেস্টে তৃতীয়বারের মতো এই কাজ করলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০১ রানে হারানোর ম্যাচে ব্যাটিং-বোলিংয়ে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছেন তাইজুল। প্রথম ইনিংসে দলের বিপর্যয়ে ব্যাট হাতে ৬৬ বলে খেলেছেন ১৬ রানের এক ইনিংস। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে গড়েন ৪১ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। বাংলাদেশ পেরোয় দেড় শ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ বলে ১২ রান করেছেন তাইজুল। ব্যাটিংয়ে সাত নম্বরে প্রমোশন পেয়ে জাকের আলী অনিককে বেশ কিছুক্ষণ সঙ্গ দিয়েছেন। অর্থাৎ দুই ইনিংস মিলিয়ে ১১৬ বলে ৩০ রান ও বল হাতে ইনিংসে ৫ উইকেটসহ ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
প্রথম ইনিংসে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পরও ১৮ রানের লিড নিয়ে লড়াইয়ে ফেরে বাংলাদেশ দল। নিজেদের কন্ডিশনে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানো সহজ ছিল না কোনোভাবেই। তাইজুল জানালেন, ‘বিশ্বাস ও টিম গেমের’ কারণেই সফল হয়েছেন তারা। ম্যাচ শেষে এই অভিজ্ঞ স্পিনার বলেন, ‘অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ দলের জন্য বড় পাওয়া (এই জয়)। এখানে বেশ কিছু তরুণ ক্রিকেটার ছিল। কয়েকজন ছিল ৮-১০ বছর ধরে খেলছে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্রিকেটার ছিল খুবই তরুণ। সবাই আমরা একটা টিম হয়েছিলাম। সবার মধ্যে একটা ওই উৎফুল্লটা (বিশ্বাস) ছিল, আমরা জিতব। আলহামদুলিল্লাহ আমরা ম্যাচ জিতেছি। সবাই যে চেষ্টা করেছে তা অসাধারণ এবং অতুলনীয়।’
দলের প্রয়োজনের সময় ব্রেক-থ্রু এনে দিয়েছেন তাইজুল। উইন্ডিজের দুই ওপেনার ক্রেগ ব্রাথওয়েট, মিকায়েল লুই, কাভেম হজে, আলিক আথানাজে, জশুয়া ডি সিলভা—টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডার একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন দুর্দান্ত ঘূর্ণিতে। দলের প্রত্যাশা পূরণ করে উচ্ছ্বসিত ও তৃপ্ত তাইজুল, ‘আমার বোলিং নিয়ে অবশ্যই বলতে পারেন আমি সন্তুষ্ট। কারণ দলের যখন যেটা চাওয়া ছিল, পূরণ করতে পেরেছি এবং এই ম্যাচে যখন চতুর্থ ইনিংসে বোলিং করতে এসেছি, আমার ওপর সবার একটা বড় চাওয়া ছিল। সেটা সফল করতে পেরেছি এবং এটায় ভালো অনুভব করছি।’
দলের বোলিং আক্রমণ প্রসঙ্গে তাইজুল বলেন, ‘কন্ডিশন আমাদের জন্য কঠিন ছিল। বাইরের কন্ডিশনে এসে ম্যাচ জিততে পারাটাও দারুণ ব্যাপার। আমাদের জন্য এটা গর্বের ব্যাপার। আমাদের পেস আক্রমণ ও স্পিন আক্রমণ এখন আছে, আমরা বেশ কিছুদিন ধরেই খেলে আসছি এবং সবারই ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমরা অবশ্যই বিশ্বের যেকোনো দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।’
দুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ মৌসুমটা রাফিনিয়া কাটিয়েছেন মনে রাখার মতো। স্প্যানিশ সুপার কাপ, লা লিগা, কোপা দেল রে—বার্সেলোনার তিনটি মেজর শিরোপা জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড।
৩ ঘণ্টা আগেগত বছর জিততে পারেননি একটি গ্র্যান্ড স্ল্যামও। এবারও পথটা এরকমই মনে হচ্ছে। তবে কি নোভাক জোকোভিচের দাপট শেষ হতে চলল। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পর ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকেও গতকাল সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছেন রেকর্ড ২৪ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী এই তারকা। ইতালির ইয়ানিক সিনারের কাছে ৬-৪,৭-৫, ৭-৬ (৭-৩) গেমে হারেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে