ক্রীড়া ডেস্ক

জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসেই ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন তাইজুল। গতকাল আবারও নিলেন বাংলাদেশকে ম্যাচ জেতানো ৫ উইকেট।
ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণে ১৫তম বার ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করলেন তাইজুল। নিজের গত চার টেস্টে তৃতীয়বারের মতো এই কাজ করলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০১ রানে হারানোর ম্যাচে ব্যাটিং-বোলিংয়ে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছেন তাইজুল। প্রথম ইনিংসে দলের বিপর্যয়ে ব্যাট হাতে ৬৬ বলে খেলেছেন ১৬ রানের এক ইনিংস। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে গড়েন ৪১ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। বাংলাদেশ পেরোয় দেড় শ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ বলে ১২ রান করেছেন তাইজুল। ব্যাটিংয়ে সাত নম্বরে প্রমোশন পেয়ে জাকের আলী অনিককে বেশ কিছুক্ষণ সঙ্গ দিয়েছেন। অর্থাৎ দুই ইনিংস মিলিয়ে ১১৬ বলে ৩০ রান ও বল হাতে ইনিংসে ৫ উইকেটসহ ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
প্রথম ইনিংসে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পরও ১৮ রানের লিড নিয়ে লড়াইয়ে ফেরে বাংলাদেশ দল। নিজেদের কন্ডিশনে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানো সহজ ছিল না কোনোভাবেই। তাইজুল জানালেন, ‘বিশ্বাস ও টিম গেমের’ কারণেই সফল হয়েছেন তারা। ম্যাচ শেষে এই অভিজ্ঞ স্পিনার বলেন, ‘অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ দলের জন্য বড় পাওয়া (এই জয়)। এখানে বেশ কিছু তরুণ ক্রিকেটার ছিল। কয়েকজন ছিল ৮-১০ বছর ধরে খেলছে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্রিকেটার ছিল খুবই তরুণ। সবাই আমরা একটা টিম হয়েছিলাম। সবার মধ্যে একটা ওই উৎফুল্লটা (বিশ্বাস) ছিল, আমরা জিতব। আলহামদুলিল্লাহ আমরা ম্যাচ জিতেছি। সবাই যে চেষ্টা করেছে তা অসাধারণ এবং অতুলনীয়।’
দলের প্রয়োজনের সময় ব্রেক-থ্রু এনে দিয়েছেন তাইজুল। উইন্ডিজের দুই ওপেনার ক্রেগ ব্রাথওয়েট, মিকায়েল লুই, কাভেম হজে, আলিক আথানাজে, জশুয়া ডি সিলভা—টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডার একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন দুর্দান্ত ঘূর্ণিতে। দলের প্রত্যাশা পূরণ করে উচ্ছ্বসিত ও তৃপ্ত তাইজুল, ‘আমার বোলিং নিয়ে অবশ্যই বলতে পারেন আমি সন্তুষ্ট। কারণ দলের যখন যেটা চাওয়া ছিল, পূরণ করতে পেরেছি এবং এই ম্যাচে যখন চতুর্থ ইনিংসে বোলিং করতে এসেছি, আমার ওপর সবার একটা বড় চাওয়া ছিল। সেটা সফল করতে পেরেছি এবং এটায় ভালো অনুভব করছি।’
দলের বোলিং আক্রমণ প্রসঙ্গে তাইজুল বলেন, ‘কন্ডিশন আমাদের জন্য কঠিন ছিল। বাইরের কন্ডিশনে এসে ম্যাচ জিততে পারাটাও দারুণ ব্যাপার। আমাদের জন্য এটা গর্বের ব্যাপার। আমাদের পেস আক্রমণ ও স্পিন আক্রমণ এখন আছে, আমরা বেশ কিছুদিন ধরেই খেলে আসছি এবং সবারই ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমরা অবশ্যই বিশ্বের যেকোনো দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।’

জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসেই ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন তাইজুল। গতকাল আবারও নিলেন বাংলাদেশকে ম্যাচ জেতানো ৫ উইকেট।
ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণে ১৫তম বার ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করলেন তাইজুল। নিজের গত চার টেস্টে তৃতীয়বারের মতো এই কাজ করলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০১ রানে হারানোর ম্যাচে ব্যাটিং-বোলিংয়ে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছেন তাইজুল। প্রথম ইনিংসে দলের বিপর্যয়ে ব্যাট হাতে ৬৬ বলে খেলেছেন ১৬ রানের এক ইনিংস। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে গড়েন ৪১ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। বাংলাদেশ পেরোয় দেড় শ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ বলে ১২ রান করেছেন তাইজুল। ব্যাটিংয়ে সাত নম্বরে প্রমোশন পেয়ে জাকের আলী অনিককে বেশ কিছুক্ষণ সঙ্গ দিয়েছেন। অর্থাৎ দুই ইনিংস মিলিয়ে ১১৬ বলে ৩০ রান ও বল হাতে ইনিংসে ৫ উইকেটসহ ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
প্রথম ইনিংসে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পরও ১৮ রানের লিড নিয়ে লড়াইয়ে ফেরে বাংলাদেশ দল। নিজেদের কন্ডিশনে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানো সহজ ছিল না কোনোভাবেই। তাইজুল জানালেন, ‘বিশ্বাস ও টিম গেমের’ কারণেই সফল হয়েছেন তারা। ম্যাচ শেষে এই অভিজ্ঞ স্পিনার বলেন, ‘অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ দলের জন্য বড় পাওয়া (এই জয়)। এখানে বেশ কিছু তরুণ ক্রিকেটার ছিল। কয়েকজন ছিল ৮-১০ বছর ধরে খেলছে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্রিকেটার ছিল খুবই তরুণ। সবাই আমরা একটা টিম হয়েছিলাম। সবার মধ্যে একটা ওই উৎফুল্লটা (বিশ্বাস) ছিল, আমরা জিতব। আলহামদুলিল্লাহ আমরা ম্যাচ জিতেছি। সবাই যে চেষ্টা করেছে তা অসাধারণ এবং অতুলনীয়।’
দলের প্রয়োজনের সময় ব্রেক-থ্রু এনে দিয়েছেন তাইজুল। উইন্ডিজের দুই ওপেনার ক্রেগ ব্রাথওয়েট, মিকায়েল লুই, কাভেম হজে, আলিক আথানাজে, জশুয়া ডি সিলভা—টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডার একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন দুর্দান্ত ঘূর্ণিতে। দলের প্রত্যাশা পূরণ করে উচ্ছ্বসিত ও তৃপ্ত তাইজুল, ‘আমার বোলিং নিয়ে অবশ্যই বলতে পারেন আমি সন্তুষ্ট। কারণ দলের যখন যেটা চাওয়া ছিল, পূরণ করতে পেরেছি এবং এই ম্যাচে যখন চতুর্থ ইনিংসে বোলিং করতে এসেছি, আমার ওপর সবার একটা বড় চাওয়া ছিল। সেটা সফল করতে পেরেছি এবং এটায় ভালো অনুভব করছি।’
দলের বোলিং আক্রমণ প্রসঙ্গে তাইজুল বলেন, ‘কন্ডিশন আমাদের জন্য কঠিন ছিল। বাইরের কন্ডিশনে এসে ম্যাচ জিততে পারাটাও দারুণ ব্যাপার। আমাদের জন্য এটা গর্বের ব্যাপার। আমাদের পেস আক্রমণ ও স্পিন আক্রমণ এখন আছে, আমরা বেশ কিছুদিন ধরেই খেলে আসছি এবং সবারই ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমরা অবশ্যই বিশ্বের যেকোনো দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।’
ক্রীড়া ডেস্ক

জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসেই ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন তাইজুল। গতকাল আবারও নিলেন বাংলাদেশকে ম্যাচ জেতানো ৫ উইকেট।
ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণে ১৫তম বার ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করলেন তাইজুল। নিজের গত চার টেস্টে তৃতীয়বারের মতো এই কাজ করলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০১ রানে হারানোর ম্যাচে ব্যাটিং-বোলিংয়ে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছেন তাইজুল। প্রথম ইনিংসে দলের বিপর্যয়ে ব্যাট হাতে ৬৬ বলে খেলেছেন ১৬ রানের এক ইনিংস। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে গড়েন ৪১ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। বাংলাদেশ পেরোয় দেড় শ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ বলে ১২ রান করেছেন তাইজুল। ব্যাটিংয়ে সাত নম্বরে প্রমোশন পেয়ে জাকের আলী অনিককে বেশ কিছুক্ষণ সঙ্গ দিয়েছেন। অর্থাৎ দুই ইনিংস মিলিয়ে ১১৬ বলে ৩০ রান ও বল হাতে ইনিংসে ৫ উইকেটসহ ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
প্রথম ইনিংসে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পরও ১৮ রানের লিড নিয়ে লড়াইয়ে ফেরে বাংলাদেশ দল। নিজেদের কন্ডিশনে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানো সহজ ছিল না কোনোভাবেই। তাইজুল জানালেন, ‘বিশ্বাস ও টিম গেমের’ কারণেই সফল হয়েছেন তারা। ম্যাচ শেষে এই অভিজ্ঞ স্পিনার বলেন, ‘অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ দলের জন্য বড় পাওয়া (এই জয়)। এখানে বেশ কিছু তরুণ ক্রিকেটার ছিল। কয়েকজন ছিল ৮-১০ বছর ধরে খেলছে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্রিকেটার ছিল খুবই তরুণ। সবাই আমরা একটা টিম হয়েছিলাম। সবার মধ্যে একটা ওই উৎফুল্লটা (বিশ্বাস) ছিল, আমরা জিতব। আলহামদুলিল্লাহ আমরা ম্যাচ জিতেছি। সবাই যে চেষ্টা করেছে তা অসাধারণ এবং অতুলনীয়।’
দলের প্রয়োজনের সময় ব্রেক-থ্রু এনে দিয়েছেন তাইজুল। উইন্ডিজের দুই ওপেনার ক্রেগ ব্রাথওয়েট, মিকায়েল লুই, কাভেম হজে, আলিক আথানাজে, জশুয়া ডি সিলভা—টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডার একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন দুর্দান্ত ঘূর্ণিতে। দলের প্রত্যাশা পূরণ করে উচ্ছ্বসিত ও তৃপ্ত তাইজুল, ‘আমার বোলিং নিয়ে অবশ্যই বলতে পারেন আমি সন্তুষ্ট। কারণ দলের যখন যেটা চাওয়া ছিল, পূরণ করতে পেরেছি এবং এই ম্যাচে যখন চতুর্থ ইনিংসে বোলিং করতে এসেছি, আমার ওপর সবার একটা বড় চাওয়া ছিল। সেটা সফল করতে পেরেছি এবং এটায় ভালো অনুভব করছি।’
দলের বোলিং আক্রমণ প্রসঙ্গে তাইজুল বলেন, ‘কন্ডিশন আমাদের জন্য কঠিন ছিল। বাইরের কন্ডিশনে এসে ম্যাচ জিততে পারাটাও দারুণ ব্যাপার। আমাদের জন্য এটা গর্বের ব্যাপার। আমাদের পেস আক্রমণ ও স্পিন আক্রমণ এখন আছে, আমরা বেশ কিছুদিন ধরেই খেলে আসছি এবং সবারই ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমরা অবশ্যই বিশ্বের যেকোনো দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।’

জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসেই ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন তাইজুল। গতকাল আবারও নিলেন বাংলাদেশকে ম্যাচ জেতানো ৫ উইকেট।
ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণে ১৫তম বার ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করলেন তাইজুল। নিজের গত চার টেস্টে তৃতীয়বারের মতো এই কাজ করলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০১ রানে হারানোর ম্যাচে ব্যাটিং-বোলিংয়ে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছেন তাইজুল। প্রথম ইনিংসে দলের বিপর্যয়ে ব্যাট হাতে ৬৬ বলে খেলেছেন ১৬ রানের এক ইনিংস। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে গড়েন ৪১ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। বাংলাদেশ পেরোয় দেড় শ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ বলে ১২ রান করেছেন তাইজুল। ব্যাটিংয়ে সাত নম্বরে প্রমোশন পেয়ে জাকের আলী অনিককে বেশ কিছুক্ষণ সঙ্গ দিয়েছেন। অর্থাৎ দুই ইনিংস মিলিয়ে ১১৬ বলে ৩০ রান ও বল হাতে ইনিংসে ৫ উইকেটসহ ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
প্রথম ইনিংসে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পরও ১৮ রানের লিড নিয়ে লড়াইয়ে ফেরে বাংলাদেশ দল। নিজেদের কন্ডিশনে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানো সহজ ছিল না কোনোভাবেই। তাইজুল জানালেন, ‘বিশ্বাস ও টিম গেমের’ কারণেই সফল হয়েছেন তারা। ম্যাচ শেষে এই অভিজ্ঞ স্পিনার বলেন, ‘অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ দলের জন্য বড় পাওয়া (এই জয়)। এখানে বেশ কিছু তরুণ ক্রিকেটার ছিল। কয়েকজন ছিল ৮-১০ বছর ধরে খেলছে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্রিকেটার ছিল খুবই তরুণ। সবাই আমরা একটা টিম হয়েছিলাম। সবার মধ্যে একটা ওই উৎফুল্লটা (বিশ্বাস) ছিল, আমরা জিতব। আলহামদুলিল্লাহ আমরা ম্যাচ জিতেছি। সবাই যে চেষ্টা করেছে তা অসাধারণ এবং অতুলনীয়।’
দলের প্রয়োজনের সময় ব্রেক-থ্রু এনে দিয়েছেন তাইজুল। উইন্ডিজের দুই ওপেনার ক্রেগ ব্রাথওয়েট, মিকায়েল লুই, কাভেম হজে, আলিক আথানাজে, জশুয়া ডি সিলভা—টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডার একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন দুর্দান্ত ঘূর্ণিতে। দলের প্রত্যাশা পূরণ করে উচ্ছ্বসিত ও তৃপ্ত তাইজুল, ‘আমার বোলিং নিয়ে অবশ্যই বলতে পারেন আমি সন্তুষ্ট। কারণ দলের যখন যেটা চাওয়া ছিল, পূরণ করতে পেরেছি এবং এই ম্যাচে যখন চতুর্থ ইনিংসে বোলিং করতে এসেছি, আমার ওপর সবার একটা বড় চাওয়া ছিল। সেটা সফল করতে পেরেছি এবং এটায় ভালো অনুভব করছি।’
দলের বোলিং আক্রমণ প্রসঙ্গে তাইজুল বলেন, ‘কন্ডিশন আমাদের জন্য কঠিন ছিল। বাইরের কন্ডিশনে এসে ম্যাচ জিততে পারাটাও দারুণ ব্যাপার। আমাদের জন্য এটা গর্বের ব্যাপার। আমাদের পেস আক্রমণ ও স্পিন আক্রমণ এখন আছে, আমরা বেশ কিছুদিন ধরেই খেলে আসছি এবং সবারই ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমরা অবশ্যই বিশ্বের যেকোনো দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।’

প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
২০ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
৪১ মিনিট আগে
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের আমেজ শুরু হয়েছে এরই মধ্যে। গত ৫ ডিসেম্বর কেনেডি ওভারে বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্র অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম বাঁশি বাজার দিন গুনতে শুরু করেছে ভক্তরা। তবে টিকিটের উচ্চ দামের কারণে বিশ্বকাপ শুরুর ৬ মাস আগেই তোপের মুখে পড়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ফিফা)।
১ ঘণ্টা আগে
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে এদিন ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচটি হেরেছে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক নারী দলটি। ১৯.১ ওভারে ৮৪ রানে অলআউট হয় সাদিয়া ইসলামরা। এক সাদিয়া আক্তার ছাড়া আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ৩০ বলে ৩ চারে ২৮ রান করেন এই মিডলঅর্ডার।
সমান ৯ রান করেন সুমাইয়া আক্তার সুবর্না এবং হাবিবা ইসলাম পিংকি। ৭ রান আসে ফারজানা ইয়াসমিন মেধার ব্যাট থেকে। ১৬ রানে ৩ উইকেট নেন বারিরাহ সাইফ। সমান রান খরচ করে ২ উইকেট নেন রোজিনা আকরাম।
সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানও বিপদে পড়েছিল। দলীয় ১৬ রানে ইমান নাসের ও রাহিমা সাইদকে হারায় অতিথিরা। তবে কোমাল খান, আকসা হাবিবের ব্যাটে বিপদ এড়িয়ে জয়ের পথে আগায় পাকিস্তান। ২৫ ও ২১ রান করেন এই দুজন বিদায় নিলে ফাইজা ফিয়াজ ও আরিসা আনসারির ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে দলটি।
ফাইজা ১৮ ও আনসারি ৭ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের হয়ে অতশি মজুমদার, ফারজানা ও পিংকি একটি করে উইকেট নেন। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন পাকিস্তানের বারিরাহ।

প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে এদিন ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচটি হেরেছে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক নারী দলটি। ১৯.১ ওভারে ৮৪ রানে অলআউট হয় সাদিয়া ইসলামরা। এক সাদিয়া আক্তার ছাড়া আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ৩০ বলে ৩ চারে ২৮ রান করেন এই মিডলঅর্ডার।
সমান ৯ রান করেন সুমাইয়া আক্তার সুবর্না এবং হাবিবা ইসলাম পিংকি। ৭ রান আসে ফারজানা ইয়াসমিন মেধার ব্যাট থেকে। ১৬ রানে ৩ উইকেট নেন বারিরাহ সাইফ। সমান রান খরচ করে ২ উইকেট নেন রোজিনা আকরাম।
সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানও বিপদে পড়েছিল। দলীয় ১৬ রানে ইমান নাসের ও রাহিমা সাইদকে হারায় অতিথিরা। তবে কোমাল খান, আকসা হাবিবের ব্যাটে বিপদ এড়িয়ে জয়ের পথে আগায় পাকিস্তান। ২৫ ও ২১ রান করেন এই দুজন বিদায় নিলে ফাইজা ফিয়াজ ও আরিসা আনসারির ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে দলটি।
ফাইজা ১৮ ও আনসারি ৭ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের হয়ে অতশি মজুমদার, ফারজানা ও পিংকি একটি করে উইকেট নেন। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন পাকিস্তানের বারিরাহ।

জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম
০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
৪১ মিনিট আগে
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের আমেজ শুরু হয়েছে এরই মধ্যে। গত ৫ ডিসেম্বর কেনেডি ওভারে বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্র অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম বাঁশি বাজার দিন গুনতে শুরু করেছে ভক্তরা। তবে টিকিটের উচ্চ দামের কারণে বিশ্বকাপ শুরুর ৬ মাস আগেই তোপের মুখে পড়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ফিফা)।
১ ঘণ্টা আগে
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামেই হয়েছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। প্রথম দুই ম্যাচ শেষে সিরিজ ছিল ১-১ সমতায়। আজ এই মাঠে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেটে জিতল মোহাম্মদ রাকিবুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। রাকিবুলদের জয়ের পরও বাকি ছিল ৬৭ বল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতল বাংলাদেশের যুবারা।
সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ১৮০ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ১ রানেই ভেঙে যায় বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে মোহাম্মদ নাঈমকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন জিমহান মেন্ডিস। নাঈম মেরেছেন গোল্ডেন ডাক। দ্বিতীয় উইকেটে শেখ জারিফ সিয়াম ও কাওসার আহমেদ গড়েন ৬৮ রানের জুটি। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কাওসারকে (৩০) বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মানিথা রাজাপক্ষে।
চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আদ্রিতো। তৃতীয় উইকেটে ৪৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন সিয়াম-আদ্রিতো। দুজনেই ফিফটি করেন। সিয়াম (৫১), রাকিবুল (০) দ্রুত বিদায় নিলে ২৪.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ১১৫ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। পঞ্চম উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়েন আকাশ রায় ও আদ্রিতো।
জয়ের জন্য যখন ১৩ রান দরকার, তখন আউট হয়েছেন আদ্রিতো। ৭৭ বলে ৪ চারে ৫৩ রান করে তিনি জিমহান মেন্ডিসের কট এন্ড বোল্ডের শিকার হয়েছেন। তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন আকাশ। ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে পুলজিত ওয়াথসুকাকে চার মেরে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটের জয় এনে দেন আকাশ রয়।
৬৭ বল হাতে রেখে পাওয়া বাংলাদেশের ৫ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আকাশ। ১০ ওভারে ২১ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার ৩ ওভার মেডেন দিয়েছেন। টস জিতে তৃতীয় ওয়ানডেতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ৪৫.১ ওভারে ১৭৯ রানে গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দল। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছেন সানুল বীরারত্নে। বাংলাদেশের আকাশ পেয়েছেন ৪ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন সিয়াম, মোহাম্মদ নুবায়েত আলম, আকাশ রয় ও রাকিবুল। শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক রেহান পেইরিস ও বীরারত্নে রান আউট হয়েছেন।

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামেই হয়েছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। প্রথম দুই ম্যাচ শেষে সিরিজ ছিল ১-১ সমতায়। আজ এই মাঠে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেটে জিতল মোহাম্মদ রাকিবুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। রাকিবুলদের জয়ের পরও বাকি ছিল ৬৭ বল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতল বাংলাদেশের যুবারা।
সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ১৮০ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ১ রানেই ভেঙে যায় বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে মোহাম্মদ নাঈমকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন জিমহান মেন্ডিস। নাঈম মেরেছেন গোল্ডেন ডাক। দ্বিতীয় উইকেটে শেখ জারিফ সিয়াম ও কাওসার আহমেদ গড়েন ৬৮ রানের জুটি। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কাওসারকে (৩০) বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মানিথা রাজাপক্ষে।
চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আদ্রিতো। তৃতীয় উইকেটে ৪৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন সিয়াম-আদ্রিতো। দুজনেই ফিফটি করেন। সিয়াম (৫১), রাকিবুল (০) দ্রুত বিদায় নিলে ২৪.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ১১৫ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। পঞ্চম উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়েন আকাশ রায় ও আদ্রিতো।
জয়ের জন্য যখন ১৩ রান দরকার, তখন আউট হয়েছেন আদ্রিতো। ৭৭ বলে ৪ চারে ৫৩ রান করে তিনি জিমহান মেন্ডিসের কট এন্ড বোল্ডের শিকার হয়েছেন। তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন আকাশ। ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে পুলজিত ওয়াথসুকাকে চার মেরে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটের জয় এনে দেন আকাশ রয়।
৬৭ বল হাতে রেখে পাওয়া বাংলাদেশের ৫ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আকাশ। ১০ ওভারে ২১ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার ৩ ওভার মেডেন দিয়েছেন। টস জিতে তৃতীয় ওয়ানডেতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ৪৫.১ ওভারে ১৭৯ রানে গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দল। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছেন সানুল বীরারত্নে। বাংলাদেশের আকাশ পেয়েছেন ৪ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন সিয়াম, মোহাম্মদ নুবায়েত আলম, আকাশ রয় ও রাকিবুল। শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক রেহান পেইরিস ও বীরারত্নে রান আউট হয়েছেন।

জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম
০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
২০ মিনিট আগে
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের আমেজ শুরু হয়েছে এরই মধ্যে। গত ৫ ডিসেম্বর কেনেডি ওভারে বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্র অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম বাঁশি বাজার দিন গুনতে শুরু করেছে ভক্তরা। তবে টিকিটের উচ্চ দামের কারণে বিশ্বকাপ শুরুর ৬ মাস আগেই তোপের মুখে পড়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ফিফা)।
১ ঘণ্টা আগে
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের আমেজ শুরু হয়েছে এরই মধ্যে। গত ৫ ডিসেম্বর কেনেডি ওভারে বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্র অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম বাঁশি বাজার দিন গুনতে শুরু করেছে ভক্তরা। তবে টিকিটের উচ্চ দামের কারণে বিশ্বকাপ শুরুর ৬ মাস আগেই তোপের মুখে পড়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ফিফা)।
বিশ্বকাপের প্রতি আসরেই নিবেদিত ভক্তদের জন্য কিছু টিকিট বিক্রি করে জাতীয় সংস্থাগুলো। বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী এবারও ৮ শতাংশ টিকিট জাতীয় সংস্থাগুলোর জন্য বরাদ্দ রেখেছে ফিফা। তাতেই প্রকাশ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য। যা রীতিমতো হতাশ করেছে ভক্তদের।
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের টিকিটের মুল্য প্রকাশ করেছে জার্মানি ফুটবল ফেডারেশন। সেই তালিকায় দেখা গেছে, গ্রুপ পর্বের বিভিন্ন ম্যাচের টিকিটের মূল্য সর্বনিম্ন ১৮০ ডলার থেকে ৭০০ ডলারের মধ্যে। অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২১ হাজার ৯৫৫ থেকে ৮৫ হাজার ৩৮৪ টাকা।
আগামী ১৯ জুলাই নিউইয়র্কের মেটলাইফ স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের ফাইনাল হবে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ দেখতে ভক্তদের খরচ করতে হবে আরও অনেক বেশি অর্থ। ফাইনালের সবচেয়ে কম দামি টিকিটের জন্য খরচ করতে হবে ৪ হাজার ১৮৫ ডলার বা ৫ লাখ ১০ হাজার টাকা। সবচেয়ে দামি টিকিট কেনার জন্য গুনতে হবে ৮ হাজার ৬৮০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১০ লাখ ৫৭ হাজার ৭৬৪ টাকা।
প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, বিশ্বকাপের টিকিটের অত্যধিক মূল্য দেখে ফিফাকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে মন্তব্য করেছে ফুটবল সাপোর্টার্স ইউরোপ (এফএসই)। এক বিবৃতিতে এফএসই বলেছে, ‘এটা বিশ্বকাপের ঐতিহ্যের প্রতি বড় ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা। বিশ্বকাপকে আরও আকর্ষণীয় করতে ভক্তদের যে অবদান, ফিফা সেটাকে পাত্তা দেয়নি।’ বিসিবি জানিয়েছে, সমর্থকদের এমন অভিযোগের পর এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি ফিফা।

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের আমেজ শুরু হয়েছে এরই মধ্যে। গত ৫ ডিসেম্বর কেনেডি ওভারে বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্র অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম বাঁশি বাজার দিন গুনতে শুরু করেছে ভক্তরা। তবে টিকিটের উচ্চ দামের কারণে বিশ্বকাপ শুরুর ৬ মাস আগেই তোপের মুখে পড়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ফিফা)।
বিশ্বকাপের প্রতি আসরেই নিবেদিত ভক্তদের জন্য কিছু টিকিট বিক্রি করে জাতীয় সংস্থাগুলো। বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী এবারও ৮ শতাংশ টিকিট জাতীয় সংস্থাগুলোর জন্য বরাদ্দ রেখেছে ফিফা। তাতেই প্রকাশ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য। যা রীতিমতো হতাশ করেছে ভক্তদের।
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের টিকিটের মুল্য প্রকাশ করেছে জার্মানি ফুটবল ফেডারেশন। সেই তালিকায় দেখা গেছে, গ্রুপ পর্বের বিভিন্ন ম্যাচের টিকিটের মূল্য সর্বনিম্ন ১৮০ ডলার থেকে ৭০০ ডলারের মধ্যে। অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২১ হাজার ৯৫৫ থেকে ৮৫ হাজার ৩৮৪ টাকা।
আগামী ১৯ জুলাই নিউইয়র্কের মেটলাইফ স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের ফাইনাল হবে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ দেখতে ভক্তদের খরচ করতে হবে আরও অনেক বেশি অর্থ। ফাইনালের সবচেয়ে কম দামি টিকিটের জন্য খরচ করতে হবে ৪ হাজার ১৮৫ ডলার বা ৫ লাখ ১০ হাজার টাকা। সবচেয়ে দামি টিকিট কেনার জন্য গুনতে হবে ৮ হাজার ৬৮০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১০ লাখ ৫৭ হাজার ৭৬৪ টাকা।
প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, বিশ্বকাপের টিকিটের অত্যধিক মূল্য দেখে ফিফাকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে মন্তব্য করেছে ফুটবল সাপোর্টার্স ইউরোপ (এফএসই)। এক বিবৃতিতে এফএসই বলেছে, ‘এটা বিশ্বকাপের ঐতিহ্যের প্রতি বড় ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা। বিশ্বকাপকে আরও আকর্ষণীয় করতে ভক্তদের যে অবদান, ফিফা সেটাকে পাত্তা দেয়নি।’ বিসিবি জানিয়েছে, সমর্থকদের এমন অভিযোগের পর এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি ফিফা।

জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম
০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
২০ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
৪১ মিনিট আগে
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
বাহরাইন ক্রিকেট দল এখন ভুটান সফরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ব্যস্ত। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে গতকাল ভুটানের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট নিয়েছেন দাউদ। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সৈয়াজরুল ইদ্রিস, নেদারল্যান্ডসের কলিন অ্যাকারমান, বাংলাদেশের তাসকিন ও বাহরাইনের দাউদ আছেন এই তালিকায়। যাঁদের মধ্যে তাসকিন ও দাউদের বোলিং হুবহু একই। এ বছরের ২ জানুয়ারি দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট তাসকিন নিয়েছেন ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে।
যে চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন, তাদের মধ্যে মালয়েশিয়ার ইদ্রিস ও বাহরাইনের দাউদের রেকর্ড আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে চীনের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন ইদ্রিস। এক ওভার মেডেনও দিয়েছিলেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা এখন পর্যন্ত। এই তালিকায় এখন দুইয়ে বাহরাইনের দাউদ। তাঁর ৭ উইকেটের মধ্যে ভুটানের ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তিনি নিয়েছেন ২ উইকেট। ১৬ তম ওভারে পেয়েছেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট পেয়েছেন ১৮ তম ওভারে।
দাউদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে বাহরাইন পায় ৩৫ রানের আয়েশী জয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাহরাইন ৪ উইকেটে করে ১৬০ রান। ১৬১ রানের লক্ষ্যে নেমে ভুটান পুরো ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেটে ১২৫ রানে আটকে যায়। ৭ উইকেট নেওয়া দাউদই পেয়েছেন ম্যাচসেরা। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ বাহরাইন জিতেছে ৪২ রানে। এবার দাউদ পেয়েছেন ১ উইকেট। তাসকিনের মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে ৭ উইকেট নেওয়া আরেক বোলার কলিন অ্যাকারমান। ২০১৯ ভাইটালিটি ব্লাস্টে বার্মিংহামের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। অ্যাকারমান তখন খেলেছিলে লেস্টারশায়ার হয়ে।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সেরা বোলিং
দল বোলিং প্রতিপক্ষ সাল
সৈয়াজরুল ইদ্রিস মালয়েশিয়া ৭/৮ চীন ২০২৩
কলিন অ্যাকারমান লেস্টারশায়ার ৭/১৮ বার্মিংহাম ২০১৯
তাসকিন আহমেদ দুর্বার রাজশাহী ৭/১৯ ঢাকা ক্যাপিটালস ২০২৫
আলী দাউদ বাহরাইন ৭/১৯ ভুটান ২০২৫

কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
বাহরাইন ক্রিকেট দল এখন ভুটান সফরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ব্যস্ত। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে গতকাল ভুটানের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট নিয়েছেন দাউদ। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সৈয়াজরুল ইদ্রিস, নেদারল্যান্ডসের কলিন অ্যাকারমান, বাংলাদেশের তাসকিন ও বাহরাইনের দাউদ আছেন এই তালিকায়। যাঁদের মধ্যে তাসকিন ও দাউদের বোলিং হুবহু একই। এ বছরের ২ জানুয়ারি দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট তাসকিন নিয়েছেন ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে।
যে চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন, তাদের মধ্যে মালয়েশিয়ার ইদ্রিস ও বাহরাইনের দাউদের রেকর্ড আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে চীনের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন ইদ্রিস। এক ওভার মেডেনও দিয়েছিলেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা এখন পর্যন্ত। এই তালিকায় এখন দুইয়ে বাহরাইনের দাউদ। তাঁর ৭ উইকেটের মধ্যে ভুটানের ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তিনি নিয়েছেন ২ উইকেট। ১৬ তম ওভারে পেয়েছেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট পেয়েছেন ১৮ তম ওভারে।
দাউদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে বাহরাইন পায় ৩৫ রানের আয়েশী জয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাহরাইন ৪ উইকেটে করে ১৬০ রান। ১৬১ রানের লক্ষ্যে নেমে ভুটান পুরো ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেটে ১২৫ রানে আটকে যায়। ৭ উইকেট নেওয়া দাউদই পেয়েছেন ম্যাচসেরা। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ বাহরাইন জিতেছে ৪২ রানে। এবার দাউদ পেয়েছেন ১ উইকেট। তাসকিনের মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে ৭ উইকেট নেওয়া আরেক বোলার কলিন অ্যাকারমান। ২০১৯ ভাইটালিটি ব্লাস্টে বার্মিংহামের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। অ্যাকারমান তখন খেলেছিলে লেস্টারশায়ার হয়ে।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সেরা বোলিং
দল বোলিং প্রতিপক্ষ সাল
সৈয়াজরুল ইদ্রিস মালয়েশিয়া ৭/৮ চীন ২০২৩
কলিন অ্যাকারমান লেস্টারশায়ার ৭/১৮ বার্মিংহাম ২০১৯
তাসকিন আহমেদ দুর্বার রাজশাহী ৭/১৯ ঢাকা ক্যাপিটালস ২০২৫
আলী দাউদ বাহরাইন ৭/১৯ ভুটান ২০২৫

জ্যামাইকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ অর্ডার-মিডল অর্ডার একাই ধসিয়ে দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ক্যারিবিয়ানে এই বাঁহাতি স্পিনার যেন সতেজ করে তোলেন ১০ বছর আগে নিজের অভিষেক টেস্টের স্মৃতি। ২০২৪ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষেই কিংসটাউনে অভিষেক টেস্টের প্রথম
০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
২০ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
৪১ মিনিট আগে
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের আমেজ শুরু হয়েছে এরই মধ্যে। গত ৫ ডিসেম্বর কেনেডি ওভারে বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্র অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম বাঁশি বাজার দিন গুনতে শুরু করেছে ভক্তরা। তবে টিকিটের উচ্চ দামের কারণে বিশ্বকাপ শুরুর ৬ মাস আগেই তোপের মুখে পড়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ফিফা)।
১ ঘণ্টা আগে