এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত আগেই উঠে গেছে। আর ফাইনালের দৌড় থেকে বাংলাদেশ ছিটকে যায় আগেই। কলম্বোর প্রেমাদাসায় গতকাল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচটি ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকতার। সেই ম্যাচে ৬ রানের রুদ্ধশ্বাস এক জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এই জয় বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে বলে মনে করেন সাকিব আল হাসান।
আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচে বাংলাদেশ একাদশে পাঁচ পরিবর্তন এনেছে। তানজিদ হাসান তামিম, মোস্তাফিজুর রহমান, এনামুল হক বিজয়, শেখ মাহেদী হাসান ও তানজিম হাসান সাকিব। এর মধ্যে তানজিম সাকিবের অভিষেক হয়েছে। ভারতের ইনিংসের শুরুতেই জুনিয়র সাকিবকে বোলিংয়ে আনেন অধিনায়ক সাকিব। ২৬৬ রান তাড়া করতে নামা ভারতের দুই ব্যাটার রোহিত শর্মা ও তিলক ভার্মাকে দ্রুত ফিরিয়ে চাপে ফেলেন সাকিব। জুনিয়র সাকিবের দুর্দান্ত বোলিংয়ে রান করতেই হিমশিম খাচ্ছিল ভারত।
এ ছাড়া সাকিব গতকাল বোলিং পরিবর্তনে দারুণ মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন। শেখ মাহেদী হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে বোলিং করিয়েছেন। জমে ওঠা লোকেশ রাহুল-শুভমান গিলের তৃতীয় উইকেটের ৫৭ রানের জুটি ভেঙেছেন মাহেদী। সেঞ্চুরির পর বিধ্বংসী হয়ে ওঠা গিলকেও ফিরিয়েছেন মাহেদী। ৪৯তম ওভারে এসে মোস্তাফিজুর রহমান জোড়া উইকেট নিয়ে ভারতের থেকে ম্যাচ অনেকটাই বের করে নিয়েছেন। যে মোস্তাফিজ প্রথম ৪ ওভারে ৩১ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য, শেষ পর্যন্ত ৮ ওভার বোলিং করে ৫০ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। তাছাড়া সাকিব নিজে নিয়েছেন সূর্যকুমার যাদবের উইকেট আর মেহেদী হাসান মিরাজ নিয়েছেন ইষাণ কিষানের উইকেট।
সতীর্থদের পারফরম্যান্সের প্রশংসা ঝরেছে সাকিবের কণ্ঠে। তাছাড়া ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জিতেছেন ম্যাচ-সেরার পুরস্কার। ৮৫ বলে করেছেন ৮০ রান এবং ১০ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ১ উইকেট। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘মাহেদী হাসানের জন্য বোলিং করা সহজ ছিল না। এসেই সে উইকেট পেয়েছে। সে শেষের দিকে ৫ ওভার বোলিং করেছে, যা কোনো স্পিনারের জন্য সহজ কাজ নয়। তানজিমও শুরুতে ভালো বোলিং করেছে এবং ২টি উইকেট পেয়েছে। আমরা ভালো দল পেয়ে গেছি। আশা করি, আমরা বিশ্বকাপে বিপজ্জনক দল হব।’
এই জয়ে ভারতের বিপক্ষে বহুজাতিক টুর্নামেন্টে তৃতীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমবার বাংলাদেশ জিতেছিল ২০০৭ বিশ্বকাপে। এরপর জিতেছে ২০১২ এশিয়া কাপে। ২০১২ সালে মিরপুরে ভারতের দেওয়া ২৯০ রানের লক্ষ্য ৪ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জিতে যায় বাংলাদেশ। সেই ম্যাচেও ম্যাচ-সেরা হয়েছেন সাকিব। ৩১ বলে ৪৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছিলেন সাকিব।
এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত আগেই উঠে গেছে। আর ফাইনালের দৌড় থেকে বাংলাদেশ ছিটকে যায় আগেই। কলম্বোর প্রেমাদাসায় গতকাল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচটি ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকতার। সেই ম্যাচে ৬ রানের রুদ্ধশ্বাস এক জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এই জয় বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে বলে মনে করেন সাকিব আল হাসান।
আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচে বাংলাদেশ একাদশে পাঁচ পরিবর্তন এনেছে। তানজিদ হাসান তামিম, মোস্তাফিজুর রহমান, এনামুল হক বিজয়, শেখ মাহেদী হাসান ও তানজিম হাসান সাকিব। এর মধ্যে তানজিম সাকিবের অভিষেক হয়েছে। ভারতের ইনিংসের শুরুতেই জুনিয়র সাকিবকে বোলিংয়ে আনেন অধিনায়ক সাকিব। ২৬৬ রান তাড়া করতে নামা ভারতের দুই ব্যাটার রোহিত শর্মা ও তিলক ভার্মাকে দ্রুত ফিরিয়ে চাপে ফেলেন সাকিব। জুনিয়র সাকিবের দুর্দান্ত বোলিংয়ে রান করতেই হিমশিম খাচ্ছিল ভারত।
এ ছাড়া সাকিব গতকাল বোলিং পরিবর্তনে দারুণ মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন। শেখ মাহেদী হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে বোলিং করিয়েছেন। জমে ওঠা লোকেশ রাহুল-শুভমান গিলের তৃতীয় উইকেটের ৫৭ রানের জুটি ভেঙেছেন মাহেদী। সেঞ্চুরির পর বিধ্বংসী হয়ে ওঠা গিলকেও ফিরিয়েছেন মাহেদী। ৪৯তম ওভারে এসে মোস্তাফিজুর রহমান জোড়া উইকেট নিয়ে ভারতের থেকে ম্যাচ অনেকটাই বের করে নিয়েছেন। যে মোস্তাফিজ প্রথম ৪ ওভারে ৩১ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য, শেষ পর্যন্ত ৮ ওভার বোলিং করে ৫০ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। তাছাড়া সাকিব নিজে নিয়েছেন সূর্যকুমার যাদবের উইকেট আর মেহেদী হাসান মিরাজ নিয়েছেন ইষাণ কিষানের উইকেট।
সতীর্থদের পারফরম্যান্সের প্রশংসা ঝরেছে সাকিবের কণ্ঠে। তাছাড়া ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জিতেছেন ম্যাচ-সেরার পুরস্কার। ৮৫ বলে করেছেন ৮০ রান এবং ১০ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ১ উইকেট। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘মাহেদী হাসানের জন্য বোলিং করা সহজ ছিল না। এসেই সে উইকেট পেয়েছে। সে শেষের দিকে ৫ ওভার বোলিং করেছে, যা কোনো স্পিনারের জন্য সহজ কাজ নয়। তানজিমও শুরুতে ভালো বোলিং করেছে এবং ২টি উইকেট পেয়েছে। আমরা ভালো দল পেয়ে গেছি। আশা করি, আমরা বিশ্বকাপে বিপজ্জনক দল হব।’
এই জয়ে ভারতের বিপক্ষে বহুজাতিক টুর্নামেন্টে তৃতীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমবার বাংলাদেশ জিতেছিল ২০০৭ বিশ্বকাপে। এরপর জিতেছে ২০১২ এশিয়া কাপে। ২০১২ সালে মিরপুরে ভারতের দেওয়া ২৯০ রানের লক্ষ্য ৪ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জিতে যায় বাংলাদেশ। সেই ম্যাচেও ম্যাচ-সেরা হয়েছেন সাকিব। ৩১ বলে ৪৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছিলেন সাকিব।
রুদ্ধশ্বাস প্রথম দুই ওয়ানডেতে একটি করে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দল। আজ সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে অলিখিত ফাইনালে মাঠে নামছে দল দুটি। ফুটবলেও আজ গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামছে চেলসি-অ্যাস্টন ভিলার মতো দলগুলো।
৩১ মিনিট আগেখেলা হবে ৯০ মিনিট। অতিরিক্ত সময়টুকু আমলে নিলে প্রায় ১০০ মিনিটই বলা যায়। তবে বাফুফে প্রস্তুতি নিচ্ছে আটঘাট বেঁধে। শুধু একটি ম্যাচকে ঘিরে দেশের ফুটবলে এমন আয়োজনের পরিকল্পনা শেষ কবে দেখা গেছে, তা বলা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই শিরোপা জয়ের উদ্যাপন করার সুযোগ, এস্পানিওলের বিপক্ষে মাঠে নামার আগেই সমীকরণটা বুঝে নিয়েছে বার্সেলোনা। কিন্তু প্রতিপক্ষের মাঠে প্রথমার্ধে ছন্নছাড়া ফুটবলই খেলেছে কাতালানরা। পায়নি কোনো গোলও। শিরোপার অপেক্ষা কি তাহলে বাড়ছে? সমর্থকদের মনে যখন মলিন ছায়া—তখনই ইয়ামালের চোখ ধাঁধানো গোল।
১ ঘণ্টা আগেমালদ্বীপ হোক বা ভুটান—দ্বিতীয়ার্ধে কোনো ম্যাচেই ছন্দময় ফুটবল খেলতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। ভুটানের বিপক্ষে অবশ্য গোল পেয়েছিল একটি, কিন্তু মালদ্বীপের আগে গোল হজম করতে হয়েছে দুটি।
২ ঘণ্টা আগে