আজকের পত্রিকা ডেস্ক

৩১ তম ওভারে ৫ উইকেটে ১৭১ থেকে বাংলাদেশের স্কোর শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৩২১ /৫! যা দেখে দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই সক্রিয় হয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে—‘মন বলছে জিতব’। কিন্তু ২৫ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে যেভাবে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেটি দেখে অবশ্য উল্টো সবার মনে হয়েছে—টাগের্ট ৩৭০ হলেও জিতে যেত উইন্ডিজ!
এই জয়ে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। একসময়ের ‘প্রিয়’ প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। ধবলধোলাই হওয়ার সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে সর্বোচ্চ ৩২১ রান করা, শেষ ম্যাচে ৪ ব্যাটারের ফিফটি পাওয়া, ষষ্ঠ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ (৮৪ *) ও জাকের আলীর (৬২ *) রেকর্ড ১৫০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি, তিন ম্যাচে মাহমুদউল্লাহর পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস—এসব মেহেদী হাসান মিরাজদের প্রাপ্তির দিক। কিন্তু প্রাপ্তির চেয়ে সিরিজ খোয়ানোর পাল্লাটাই কি বেশি নয়! তিন ম্যাচের একটিতেও সেভাবে ক্যারিবীয়দের বেকায়দায় ফেলতে পারেনি বাংলাদেশ। যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টানা ১১টি ওয়ানডেতে জয়ের ধারায় ছিল যে দল, সেই প্রতিপক্ষের কাছেই টানা তিন হারে ধবলধোলাই মিরাজরা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে নিজেদের সর্বোচ্চ ৩২১ রান করেও সেটিকে নিরাপদ রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। উইকেট যতই ব্যাটিং–স্বর্গ হোক না কেন, ৩২০ + রান হওয়া মানেই মনস্তাত্ত্বিক একটা চাপ তৈরি হওয়া। কিন্তু কেসি কার্টির ৯৫ আর আমির জাঙ্গুর হার না মানা ১০৪ রানের সুবাদে অনায়াসে তা টপকে গেল স্বাগতিকেরা। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ দোষ চাপিয়েছেন বোলারদের ওপর, ‘আমাদের বোলারদের জন্য দিনটি খুবই কঠিন ছিল। তবে আমাদের ব্যাটাররা ভালো করেছে। সৌম্য, জাকের ও মাহমুদউল্লাহ—সবাই ভালো ব্যাট করেছে। আমরা জুটি গড়তে পেরেছি। কিন্তু বোলিংয়ে মাঝের ওভারগুলোয় উইকেট নিতে পারিনি, আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা এখানেই।’
তিন স্পিনার নাসুম আহমেদ, মিরাজ ও রিশাদ হোসেন কার্যকর স্পিন বোলিংয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনজনেরই ইকোনমি রেট ৬ এর ওপরে।
ফ্ল্যাট উইকেটে ব্যাটিংয়ের শুরুটাও কি ভালো হয়েছিল দলের! ৯ রানে ২ উইকেট গায়েব। আগের দুই ম্যাচে ৬০ ও ৪৬ রান করা তানজিদ হাসান তামিম এদিন ০ করলেও লিটন করলেনটা কী! প্রথম দুই ম্যাচে ২ ও ৪ করার পর পরশু তিনি আউট হয়েছেন ০ রানে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে দলের অন্যতম ব্যাটিং–নির্ভরতার এই ফর্ম নিয়ে নিশ্চয়ই স্বস্তিতে থাকার কথা নয় দলের।
এ বছর ৯টি ওয়ানডে খেলে মাত্র ৩ টিতেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ; যা একটা দলের জন্য ভালো কিছু নয়। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে দলের কোন কোন জায়গার আরও কাজ করার আছে, তার একটা ভালো ধারণা পেয়েছে বাংলাদেশ। মিরাজ অন্তত তেমনই বলছেন, ‘এই সিরিজ থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি, কোন জায়গাগুলোয় উন্নতি করতে হবে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে আমরা সেসব নিয়ে কাজ করব এবং আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরব।’
দলের চাপের মধ্যেও অধিনায়ক মিরাজ পারফর্ম করেছেন, এটাকে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ কেন পেরেছে, কেন বাংলাদেশ পারেনি, তার ব্যাখ্যায় আশরাফুল বললেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে বাংলাদেশ যে মাঠে সিরিজ খেলেছে, সেন্ট কিটসের সেই ওয়ার্নার পার্কের বাউন্ডারি ছিল ছোট। স্বাগতিক হিসেবে তার পুরো সুবিধা নিয়েছে তারা। কিন্তু আমাদের ব্যাটাররা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি। পাশাপাশি বোলিং কম্বিনেশনেও সমস্যা ছিল। মাঝের ওভারে আক্রমণ ধরে রাখা যায়নি, যা তাদের ব্যাটারদের বড় ইনিংস গড়ার সুযোগ দিয়েছে।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে ওয়ানডে ম্যাচ না থাকলেও প্রস্তুতির জন্য বিপিএলকে কাজে লাগানোর কথা বলছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ, ‘আমাদের দলের তিন চারজন (নিয়মিত) খেলোয়াড় ছিলেন না। তারা ফিরলে দলের ব্যাটিং কম্বিনেশন কেমন হবে...সামনে বিপিএল আছে। ম্যাচ প্রস্তুতি না হলেও পরিকল্পনাটা ভালো হবে বলে মনে করি আমি। আমাদের যে কোচ আছেন, তিনি হয়তো বিপিএলের শেষ পর্বের ম্যাচগুলো দেখবেন। আমার সাথে তেমনই কথা হয়েছে।’ তবে সিরিজের শেষ ম্যাচে ৩২১ করেও দল না জেতায় হতাশ হয়েছেন বিসিবি সভাপতি।
ব্যর্থতার বৃত্তে লিটন
২,৪ ও ০—ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে এই হলো লিটন দাসের তিন ইনিংসের রান। সেন্ট কিটসে সিরিজে তাঁর চেয়ে কম রান করেছেন শুধু দুজন—নাহিদ রানা (৪) ও রিশাদ হোসেন (০)। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে উত্থান-পতন নতুন নয় লিটনের জন্য। বাদ পড়ার অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রায় এক দশক কাটিয়ে দিলেও হতে পারেননি ধারাবাহিক। এবার তো ওয়ানডেতে গত সাত ম্যাচে দুই অঙ্কের রানও ছুঁতে পারেননি তিনি। অবশ্য ফর্মে ফেরার সুযোগ তিনি পাচ্ছেন উইন্ডিজেই। টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে নেতৃত্ব দেবেন তিনি।
ফর্মে মাহমুদউল্লাহ
ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে আরও ধার বেড়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের তিন ওয়ানডেতেই পেয়েছেন ফিফটি। ১৯৬.০০ গড় ও ৯৮.৪৯ স্ট্রাইকরেটে করেছেন সিরিজ সর্বোচ্চ ১৯৬ রান। তারপরও বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ থেকে থেকে বাঁচাতে পারেননি। গত চার ওয়ানডেতে ৫০ + ইনিংস—এমন দুর্দান্ত ফর্মে থাকা মাহমুদউল্লাহকেই আগামী বছর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পেতে চাইবে বাংলাদেশ। তবে তত দিনে তাঁর বয়স হয়ে যাবে ৩৯ বছর। অবশ্য চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তাঁর সুখস্মৃতি আছে। ওয়ানডেতে নিজের চার সেঞ্চুরির একটি যে এই টুর্নামেন্টেই (কার্ডিফে, ২০১৭) পেয়েছেন তিনি!

৩১ তম ওভারে ৫ উইকেটে ১৭১ থেকে বাংলাদেশের স্কোর শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৩২১ /৫! যা দেখে দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই সক্রিয় হয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে—‘মন বলছে জিতব’। কিন্তু ২৫ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে যেভাবে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেটি দেখে অবশ্য উল্টো সবার মনে হয়েছে—টাগের্ট ৩৭০ হলেও জিতে যেত উইন্ডিজ!
এই জয়ে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। একসময়ের ‘প্রিয়’ প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। ধবলধোলাই হওয়ার সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে সর্বোচ্চ ৩২১ রান করা, শেষ ম্যাচে ৪ ব্যাটারের ফিফটি পাওয়া, ষষ্ঠ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ (৮৪ *) ও জাকের আলীর (৬২ *) রেকর্ড ১৫০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি, তিন ম্যাচে মাহমুদউল্লাহর পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস—এসব মেহেদী হাসান মিরাজদের প্রাপ্তির দিক। কিন্তু প্রাপ্তির চেয়ে সিরিজ খোয়ানোর পাল্লাটাই কি বেশি নয়! তিন ম্যাচের একটিতেও সেভাবে ক্যারিবীয়দের বেকায়দায় ফেলতে পারেনি বাংলাদেশ। যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টানা ১১টি ওয়ানডেতে জয়ের ধারায় ছিল যে দল, সেই প্রতিপক্ষের কাছেই টানা তিন হারে ধবলধোলাই মিরাজরা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে নিজেদের সর্বোচ্চ ৩২১ রান করেও সেটিকে নিরাপদ রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। উইকেট যতই ব্যাটিং–স্বর্গ হোক না কেন, ৩২০ + রান হওয়া মানেই মনস্তাত্ত্বিক একটা চাপ তৈরি হওয়া। কিন্তু কেসি কার্টির ৯৫ আর আমির জাঙ্গুর হার না মানা ১০৪ রানের সুবাদে অনায়াসে তা টপকে গেল স্বাগতিকেরা। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ দোষ চাপিয়েছেন বোলারদের ওপর, ‘আমাদের বোলারদের জন্য দিনটি খুবই কঠিন ছিল। তবে আমাদের ব্যাটাররা ভালো করেছে। সৌম্য, জাকের ও মাহমুদউল্লাহ—সবাই ভালো ব্যাট করেছে। আমরা জুটি গড়তে পেরেছি। কিন্তু বোলিংয়ে মাঝের ওভারগুলোয় উইকেট নিতে পারিনি, আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা এখানেই।’
তিন স্পিনার নাসুম আহমেদ, মিরাজ ও রিশাদ হোসেন কার্যকর স্পিন বোলিংয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনজনেরই ইকোনমি রেট ৬ এর ওপরে।
ফ্ল্যাট উইকেটে ব্যাটিংয়ের শুরুটাও কি ভালো হয়েছিল দলের! ৯ রানে ২ উইকেট গায়েব। আগের দুই ম্যাচে ৬০ ও ৪৬ রান করা তানজিদ হাসান তামিম এদিন ০ করলেও লিটন করলেনটা কী! প্রথম দুই ম্যাচে ২ ও ৪ করার পর পরশু তিনি আউট হয়েছেন ০ রানে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে দলের অন্যতম ব্যাটিং–নির্ভরতার এই ফর্ম নিয়ে নিশ্চয়ই স্বস্তিতে থাকার কথা নয় দলের।
এ বছর ৯টি ওয়ানডে খেলে মাত্র ৩ টিতেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ; যা একটা দলের জন্য ভালো কিছু নয়। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে দলের কোন কোন জায়গার আরও কাজ করার আছে, তার একটা ভালো ধারণা পেয়েছে বাংলাদেশ। মিরাজ অন্তত তেমনই বলছেন, ‘এই সিরিজ থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি, কোন জায়গাগুলোয় উন্নতি করতে হবে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে আমরা সেসব নিয়ে কাজ করব এবং আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরব।’
দলের চাপের মধ্যেও অধিনায়ক মিরাজ পারফর্ম করেছেন, এটাকে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ কেন পেরেছে, কেন বাংলাদেশ পারেনি, তার ব্যাখ্যায় আশরাফুল বললেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে বাংলাদেশ যে মাঠে সিরিজ খেলেছে, সেন্ট কিটসের সেই ওয়ার্নার পার্কের বাউন্ডারি ছিল ছোট। স্বাগতিক হিসেবে তার পুরো সুবিধা নিয়েছে তারা। কিন্তু আমাদের ব্যাটাররা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি। পাশাপাশি বোলিং কম্বিনেশনেও সমস্যা ছিল। মাঝের ওভারে আক্রমণ ধরে রাখা যায়নি, যা তাদের ব্যাটারদের বড় ইনিংস গড়ার সুযোগ দিয়েছে।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে ওয়ানডে ম্যাচ না থাকলেও প্রস্তুতির জন্য বিপিএলকে কাজে লাগানোর কথা বলছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ, ‘আমাদের দলের তিন চারজন (নিয়মিত) খেলোয়াড় ছিলেন না। তারা ফিরলে দলের ব্যাটিং কম্বিনেশন কেমন হবে...সামনে বিপিএল আছে। ম্যাচ প্রস্তুতি না হলেও পরিকল্পনাটা ভালো হবে বলে মনে করি আমি। আমাদের যে কোচ আছেন, তিনি হয়তো বিপিএলের শেষ পর্বের ম্যাচগুলো দেখবেন। আমার সাথে তেমনই কথা হয়েছে।’ তবে সিরিজের শেষ ম্যাচে ৩২১ করেও দল না জেতায় হতাশ হয়েছেন বিসিবি সভাপতি।
ব্যর্থতার বৃত্তে লিটন
২,৪ ও ০—ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে এই হলো লিটন দাসের তিন ইনিংসের রান। সেন্ট কিটসে সিরিজে তাঁর চেয়ে কম রান করেছেন শুধু দুজন—নাহিদ রানা (৪) ও রিশাদ হোসেন (০)। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে উত্থান-পতন নতুন নয় লিটনের জন্য। বাদ পড়ার অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রায় এক দশক কাটিয়ে দিলেও হতে পারেননি ধারাবাহিক। এবার তো ওয়ানডেতে গত সাত ম্যাচে দুই অঙ্কের রানও ছুঁতে পারেননি তিনি। অবশ্য ফর্মে ফেরার সুযোগ তিনি পাচ্ছেন উইন্ডিজেই। টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে নেতৃত্ব দেবেন তিনি।
ফর্মে মাহমুদউল্লাহ
ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে আরও ধার বেড়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের তিন ওয়ানডেতেই পেয়েছেন ফিফটি। ১৯৬.০০ গড় ও ৯৮.৪৯ স্ট্রাইকরেটে করেছেন সিরিজ সর্বোচ্চ ১৯৬ রান। তারপরও বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ থেকে থেকে বাঁচাতে পারেননি। গত চার ওয়ানডেতে ৫০ + ইনিংস—এমন দুর্দান্ত ফর্মে থাকা মাহমুদউল্লাহকেই আগামী বছর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পেতে চাইবে বাংলাদেশ। তবে তত দিনে তাঁর বয়স হয়ে যাবে ৩৯ বছর। অবশ্য চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তাঁর সুখস্মৃতি আছে। ওয়ানডেতে নিজের চার সেঞ্চুরির একটি যে এই টুর্নামেন্টেই (কার্ডিফে, ২০১৭) পেয়েছেন তিনি!

ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও জাতীয় দলে সেটা করার সুযোগ আগে হয়নি মোহাম্মদ আশরাফুলের। অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচিং প্যানেলে যুক্ত হলেন তিনি। বিসিবির বিশেষজ্ঞ ব্যাটিং কোচ হয়েছেন। নতুন দায়িত্ব পালন করতে নিজের সর্বোচ্চটা দেবেন ৪০ বছর বয়সী ব্যাটার।
১০ ঘণ্টা আগে
ঘরোয়া টুর্নামেন্ট হলেও স্বপ্নটা বড় তাঁদের। ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে যে করেই হোক পদকের ছোঁয়া পাওয়া। আরও শাণিত হয়ে উঠতে ফেডারেশন কাপকে তাঁরা বেছে নিয়েছেন প্রস্তুতি মঞ্চ হিসেবে।
১১ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
খেলাধুলার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসাটা আজ একেবারে নতুন নয়। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ক্রিকেট অথবা ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়াম, বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল—সব জায়গায় গ্যালারিতে দেখা যায় দর্শকদের ভিড়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও জাতীয় দলে সেটা করার সুযোগ আগে হয়নি মোহাম্মদ আশরাফুলের। অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচিং প্যানেলে যুক্ত হলেন তিনি। বিসিবির বিশেষজ্ঞ ব্যাটিং কোচ হয়েছেন। নতুন দায়িত্ব পালন করতে নিজের সর্বোচ্চটা দেবেন ৪০ বছর বয়সী ব্যাটার।
বিসিবির সাড়ে ৭ ঘণ্টার মিটিং শেষে আশরাফুলকে ব্যাটিং কোচ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া আয়ারল্যান্ড সিরিজে এই দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। কোচ হওয়ার সংবাদ শুনে সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন আশরাফুল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। কোচিং তো শুরু করেছি কাজ করার জন্যই। যেহেতু সুযোগ পেয়েছি, চেষ্টা করব আমার যে অভিজ্ঞতা সেটা সবার সঙ্গে শেয়ার করব।’
ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশকে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ ভোগাচ্ছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ, আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ—এই দুই সিরিজে বাংলাদেশ ধবলধোলাই হয়েছে ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। ব্যাটিং কোচ হিসেবে কী করতে চান, সেই প্রশ্নের উত্তরে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমি তো বলেছি অভিজ্ঞতা শেয়ার করব। জীবন দিয়ে কাজ করব। কেন সফল হতে পারিনি, কেন হয়েছি। সাম্প্রতিক সময়ে আমি খেলে এসেছি। মাত্র ছয় মাস হয়েছে। ইংল্যান্ডে আমি ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলছি। কীভাবে ভালো খেলি, সেগুলোই শেয়ার করব।এখন তো জাতীয় দলে যারা কাজ করে, তাদের টেকনিক নিয়ে কাজ করব না। হয়তোবা ছোটখাটো।’
আপাতত এক সিরিজের জন্য ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন আশরাফুল। কাজটা যে সহজ হবে না, সেটা তিনি নিজেও জানেন। আজকের পত্রিকাকে ৪০ বছর বয়সী ব্যাটার বলেন, ‘চ্যালেঞ্জ তো অবশ্যই আছে।’ সিলেটে ১১ নভেম্বর শুরু হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুরে শুরু হবে ১৯ নভেম্বর। ২৭ ও ২৯ নভেম্বর প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হবে চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে। ২ ডিসেম্বর মিরপুরে হবে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি।

ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও জাতীয় দলে সেটা করার সুযোগ আগে হয়নি মোহাম্মদ আশরাফুলের। অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচিং প্যানেলে যুক্ত হলেন তিনি। বিসিবির বিশেষজ্ঞ ব্যাটিং কোচ হয়েছেন। নতুন দায়িত্ব পালন করতে নিজের সর্বোচ্চটা দেবেন ৪০ বছর বয়সী ব্যাটার।
বিসিবির সাড়ে ৭ ঘণ্টার মিটিং শেষে আশরাফুলকে ব্যাটিং কোচ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া আয়ারল্যান্ড সিরিজে এই দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। কোচ হওয়ার সংবাদ শুনে সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন আশরাফুল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। কোচিং তো শুরু করেছি কাজ করার জন্যই। যেহেতু সুযোগ পেয়েছি, চেষ্টা করব আমার যে অভিজ্ঞতা সেটা সবার সঙ্গে শেয়ার করব।’
ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশকে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ ভোগাচ্ছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ, আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ—এই দুই সিরিজে বাংলাদেশ ধবলধোলাই হয়েছে ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। ব্যাটিং কোচ হিসেবে কী করতে চান, সেই প্রশ্নের উত্তরে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমি তো বলেছি অভিজ্ঞতা শেয়ার করব। জীবন দিয়ে কাজ করব। কেন সফল হতে পারিনি, কেন হয়েছি। সাম্প্রতিক সময়ে আমি খেলে এসেছি। মাত্র ছয় মাস হয়েছে। ইংল্যান্ডে আমি ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলছি। কীভাবে ভালো খেলি, সেগুলোই শেয়ার করব।এখন তো জাতীয় দলে যারা কাজ করে, তাদের টেকনিক নিয়ে কাজ করব না। হয়তোবা ছোটখাটো।’
আপাতত এক সিরিজের জন্য ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন আশরাফুল। কাজটা যে সহজ হবে না, সেটা তিনি নিজেও জানেন। আজকের পত্রিকাকে ৪০ বছর বয়সী ব্যাটার বলেন, ‘চ্যালেঞ্জ তো অবশ্যই আছে।’ সিলেটে ১১ নভেম্বর শুরু হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুরে শুরু হবে ১৯ নভেম্বর। ২৭ ও ২৯ নভেম্বর প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হবে চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে। ২ ডিসেম্বর মিরপুরে হবে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি।

৩১ তম ওভারে ৫ উইকেটে ১৭১ থেকে বাংলাদেশের স্কোর শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৩২১ /৫! যা দেখে দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই সক্রিয় হয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে—‘মন বলছে জিতব’। কিন্তু ২৫ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে যেভাবে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেটি দেখে অবশ্য উল্টো সবার মনে হয়েছে—টাগের্ট ৩৭০ হলেও জিতে যেত উইন্ডিজ!
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ঘরোয়া টুর্নামেন্ট হলেও স্বপ্নটা বড় তাঁদের। ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে যে করেই হোক পদকের ছোঁয়া পাওয়া। আরও শাণিত হয়ে উঠতে ফেডারেশন কাপকে তাঁরা বেছে নিয়েছেন প্রস্তুতি মঞ্চ হিসেবে।
১১ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
খেলাধুলার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসাটা আজ একেবারে নতুন নয়। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ক্রিকেট অথবা ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়াম, বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল—সব জায়গায় গ্যালারিতে দেখা যায় দর্শকদের ভিড়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঘরোয়া টুর্নামেন্ট হলেও স্বপ্নটা বড় তাঁদের। ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে যে করেই হোক পদকের ছোঁয়া পাওয়া। আরও শাণিত হয়ে উঠতে ফেডারেশন কাপকে তাঁরা বেছে নিয়েছেন প্রস্তুতি মঞ্চ হিসেবে।
আজ পল্টনের শহীদ তাজউদ্দীন উডেন ফ্লোর স্টেডিয়ামে টেবিল টেনিস ফেডারেশন কাপের পুরুষ এককে মুহতাসিন আহমেদ হৃদয় ও নারী এককে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন খই খই সাই মারমা। দুজনেই খেলবেন সৌদি আরবের রিয়াদে ৭ নভেম্বর শুরু হতে যাওয়া ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে। কাল তাঁদের সঙ্গে রিয়াদের বিমান ধরবেন রামহিম লিয়ন বম, জাভেদ আহমেদ ও সোনাম সুলতানা সোমাও।
২০২১ সালে তুরস্কের কোনিয়ায় অনুষ্ঠিত ইসলামিক সলিডারিটি গেমসের সর্বশেষ আসরে টেবিল টেনিসে অংশ নেন বাংলাদেশের ৭ অ্যাথলেট। কিন্তু কেউই এনে দিতে পারেননি পদক। হৃদয় অবশ্য বেশ আত্মবিশ্বাসী। রামহিমকে ফাইনালে ১১-৬, ১১-৮, ১১-৩ গেমের সরাসরি সেটে উড়িয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আসল লক্ষ্য আমার ইসলামিক সলিডারিটি গেমস। যখন আন্তর্জাতিক লক্ষ্য থাকে, তখন স্বাভাবিকভাবে জাতীয় পর্যায়ে খেলা একটু ভালো হয়।’
গতবার কোয়ার্টার ফাইনাল খেললেও হৃদয়ের আশা, ‘যেকোনো এক জায়গায় আমরা চেষ্টা করব ইনশা আল্লাহ পদক নিয়ে আসার। আগেরবার আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছিলাম। চেষ্টা করব এবার সেমিফাইনাল খেলার ইনশা আল্লাহ।’
ফর্মের চূড়ায় না থাকলেও রামহিম ঠিকই ঘুরে দাঁড়াবে বিশ্বাস হৃদয়ের, ‘রামহিম অনেক ভালো প্লেয়ার, হয়তো কোনো কারণে একটু ক্লান্ত মনে হয়েছে আমার কাছে। সেমিফাইনালে যে ফোর্সে খেলছে, ফাইনালে সেই ফোর্সে খেলতে পারেনি। এ কারণে আমার জন্য সহজ হয়েছে ম্যাচটা।’
নারী এককে খই খই মারমা এবারই প্রথম চ্যাম্পিয়ন হলেন ফেডারেশন কাপে। সোমার মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়কে ৫ সেটের থ্রিলারে ১১-৪, ৯-১১, ১১-৪, ৯-১১ ও ১১-৭ গেমে হারান তিনি। সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে অভ্যস্ত না হওয়ায় খানিকটা লজ্জাও পাচ্ছিলেন তিনি, ‘আগে যেহেতু খেলিনি, তো এবার আমার প্রথম ইসলামিক সলিডারিটিতে। আমার লক্ষ্য থাকবে দেশকে কিছু দেওয়ার, ভালো ফল করার।’
ফেডারেশন কাপের দুয়ার খেলতে সময় লেগেছে ৪ বছর। টুর্নামেন্ট নিয়ে সন্তুষ্ট হলেও তাতে যেন বিরতি না পড়ে, এমনটাই চাওয়া সোমার। তিনি বলেন, ‘আমি অনেক অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। আমি যতগুলো ফেডারেশন কাপ খেলেছি, আমি মনে করি যে তার তুলনায় অনেকটাই ভালো হয়েছে। প্রাইজমানির ব্যবস্থা করা হয়েছে, এটা কখনোই হয়নি। আমি এতগুলো ফেডারেশন কাপ খেলেছি, কখনো প্রাইজমানি ছিল না।’
দুই মাসের চুক্তিতে গত আগস্টে থাইল্যান্ডের পাসসারা পাত্তারাথোর্নকে নিয়োগ দিয়েছিল ফেডারেশন। তাঁর অধীনে খেলোয়াড়দের উন্নতি হয়েছে বলে দাবি হৃদয়ের। তাঁর ভাষ্য, ‘তিনি অনেক ভালো প্র্যাকটিস পার্টনার। তাঁর সঙ্গে গেম খেলে খেলে আমার অনেক উন্নতি হয়েছে।’
কিছুটা ভিন্ন সুর খই খইয়ের কণ্ঠে, ‘আসলে উন্নতি হয়েছে কিন্তু অল্প। কারণ ক্যাম্পে তো অনেক খেলোয়াড় থাকে, শুধু আমাকে তো সময় দিতে পারবে না। তো আরও যদি প্র্যাকটিস পার্টনার, কোচ আরও দু-একজন হলে ভালো হতো। বিদেশে যেরকম একজন খেলোয়াড়ের আলাদা কোচ থাকে। আমাদের ক্যাম্পে করতেছে ২০ জন, এর মধ্যে একজন কোচ।’
উন্নতির ছাপ কতটুকু তা বোঝা যাবে ইসলামিক সলিডারিটি গেমসেই।

ঘরোয়া টুর্নামেন্ট হলেও স্বপ্নটা বড় তাঁদের। ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে যে করেই হোক পদকের ছোঁয়া পাওয়া। আরও শাণিত হয়ে উঠতে ফেডারেশন কাপকে তাঁরা বেছে নিয়েছেন প্রস্তুতি মঞ্চ হিসেবে।
আজ পল্টনের শহীদ তাজউদ্দীন উডেন ফ্লোর স্টেডিয়ামে টেবিল টেনিস ফেডারেশন কাপের পুরুষ এককে মুহতাসিন আহমেদ হৃদয় ও নারী এককে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন খই খই সাই মারমা। দুজনেই খেলবেন সৌদি আরবের রিয়াদে ৭ নভেম্বর শুরু হতে যাওয়া ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে। কাল তাঁদের সঙ্গে রিয়াদের বিমান ধরবেন রামহিম লিয়ন বম, জাভেদ আহমেদ ও সোনাম সুলতানা সোমাও।
২০২১ সালে তুরস্কের কোনিয়ায় অনুষ্ঠিত ইসলামিক সলিডারিটি গেমসের সর্বশেষ আসরে টেবিল টেনিসে অংশ নেন বাংলাদেশের ৭ অ্যাথলেট। কিন্তু কেউই এনে দিতে পারেননি পদক। হৃদয় অবশ্য বেশ আত্মবিশ্বাসী। রামহিমকে ফাইনালে ১১-৬, ১১-৮, ১১-৩ গেমের সরাসরি সেটে উড়িয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আসল লক্ষ্য আমার ইসলামিক সলিডারিটি গেমস। যখন আন্তর্জাতিক লক্ষ্য থাকে, তখন স্বাভাবিকভাবে জাতীয় পর্যায়ে খেলা একটু ভালো হয়।’
গতবার কোয়ার্টার ফাইনাল খেললেও হৃদয়ের আশা, ‘যেকোনো এক জায়গায় আমরা চেষ্টা করব ইনশা আল্লাহ পদক নিয়ে আসার। আগেরবার আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছিলাম। চেষ্টা করব এবার সেমিফাইনাল খেলার ইনশা আল্লাহ।’
ফর্মের চূড়ায় না থাকলেও রামহিম ঠিকই ঘুরে দাঁড়াবে বিশ্বাস হৃদয়ের, ‘রামহিম অনেক ভালো প্লেয়ার, হয়তো কোনো কারণে একটু ক্লান্ত মনে হয়েছে আমার কাছে। সেমিফাইনালে যে ফোর্সে খেলছে, ফাইনালে সেই ফোর্সে খেলতে পারেনি। এ কারণে আমার জন্য সহজ হয়েছে ম্যাচটা।’
নারী এককে খই খই মারমা এবারই প্রথম চ্যাম্পিয়ন হলেন ফেডারেশন কাপে। সোমার মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়কে ৫ সেটের থ্রিলারে ১১-৪, ৯-১১, ১১-৪, ৯-১১ ও ১১-৭ গেমে হারান তিনি। সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে অভ্যস্ত না হওয়ায় খানিকটা লজ্জাও পাচ্ছিলেন তিনি, ‘আগে যেহেতু খেলিনি, তো এবার আমার প্রথম ইসলামিক সলিডারিটিতে। আমার লক্ষ্য থাকবে দেশকে কিছু দেওয়ার, ভালো ফল করার।’
ফেডারেশন কাপের দুয়ার খেলতে সময় লেগেছে ৪ বছর। টুর্নামেন্ট নিয়ে সন্তুষ্ট হলেও তাতে যেন বিরতি না পড়ে, এমনটাই চাওয়া সোমার। তিনি বলেন, ‘আমি অনেক অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। আমি যতগুলো ফেডারেশন কাপ খেলেছি, আমি মনে করি যে তার তুলনায় অনেকটাই ভালো হয়েছে। প্রাইজমানির ব্যবস্থা করা হয়েছে, এটা কখনোই হয়নি। আমি এতগুলো ফেডারেশন কাপ খেলেছি, কখনো প্রাইজমানি ছিল না।’
দুই মাসের চুক্তিতে গত আগস্টে থাইল্যান্ডের পাসসারা পাত্তারাথোর্নকে নিয়োগ দিয়েছিল ফেডারেশন। তাঁর অধীনে খেলোয়াড়দের উন্নতি হয়েছে বলে দাবি হৃদয়ের। তাঁর ভাষ্য, ‘তিনি অনেক ভালো প্র্যাকটিস পার্টনার। তাঁর সঙ্গে গেম খেলে খেলে আমার অনেক উন্নতি হয়েছে।’
কিছুটা ভিন্ন সুর খই খইয়ের কণ্ঠে, ‘আসলে উন্নতি হয়েছে কিন্তু অল্প। কারণ ক্যাম্পে তো অনেক খেলোয়াড় থাকে, শুধু আমাকে তো সময় দিতে পারবে না। তো আরও যদি প্র্যাকটিস পার্টনার, কোচ আরও দু-একজন হলে ভালো হতো। বিদেশে যেরকম একজন খেলোয়াড়ের আলাদা কোচ থাকে। আমাদের ক্যাম্পে করতেছে ২০ জন, এর মধ্যে একজন কোচ।’
উন্নতির ছাপ কতটুকু তা বোঝা যাবে ইসলামিক সলিডারিটি গেমসেই।

৩১ তম ওভারে ৫ উইকেটে ১৭১ থেকে বাংলাদেশের স্কোর শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৩২১ /৫! যা দেখে দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই সক্রিয় হয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে—‘মন বলছে জিতব’। কিন্তু ২৫ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে যেভাবে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেটি দেখে অবশ্য উল্টো সবার মনে হয়েছে—টাগের্ট ৩৭০ হলেও জিতে যেত উইন্ডিজ!
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও জাতীয় দলে সেটা করার সুযোগ আগে হয়নি মোহাম্মদ আশরাফুলের। অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচিং প্যানেলে যুক্ত হলেন তিনি। বিসিবির বিশেষজ্ঞ ব্যাটিং কোচ হয়েছেন। নতুন দায়িত্ব পালন করতে নিজের সর্বোচ্চটা দেবেন ৪০ বছর বয়সী ব্যাটার।
১০ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
খেলাধুলার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসাটা আজ একেবারে নতুন নয়। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ক্রিকেট অথবা ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়াম, বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল—সব জায়গায় গ্যালারিতে দেখা যায় দর্শকদের ভিড়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। এই সিরিজে টিম ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করবেন আবদুর রাজ্জাক। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আজকের সভায় নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত।
ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই এবং গত কয়েক মাসে জাতীয় দলের টানা ব্যাটিং ব্যর্থতায় সমালোচিত হচ্ছিলেন জাতীয় দলের সিনিয়র সহকারী কোচ সালাহ উদ্দীন। গত কিছুদিনে শোনা যাচ্ছিল এখানে কিছু সংযোজন, বিয়োজন করবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সেই সিদ্ধান্ত আজকের বোর্ড সভায়।
এ মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্ট ও তিন টি-টোয়েন্টিতে জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। সাবেক এই অধিনায়ককে ব্যাটিং কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার ব্যাখ্যায় তাঁরই সতীর্থ ও বর্তমানে বিসিবি পরিচালক আবদুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আশরাফুলের অভিজ্ঞতা তো আছেই। সে বিশেষজ্ঞ ব্যাটিং কোর্স করেছে, লেভেল থ্রি করেছে। ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিং করাচ্ছে। তাঁর বিশাল অভিজ্ঞতা যেন শেয়ার করতে পারে, সে কারণেই নেওয়া।’
আশরাফুল ব্যাটিং কোচ হলে সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা কী হবে, এ ব্যাখ্যায় রাজ্জাক বলেছেন, ‘সালাহ উদ্দীন ভাই সিনিয়র সহকারী কোচ। কারও ব্যর্থতার জন্য নয়। ওখানে কাউকে সরানো হয়নি। কোচিং স্টাফে নতুন একজন হিসেবে আশরাফুলকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আশরাফুলের জন্য এটা নতুন জায়গা। দেখা যাক, ফল কেমন আসে। স্বাভাবিকভাবে পারফরম্যান্সের ওপর নির্ভর করবে তাঁর ভবিষ্যৎ।’
টিম ডিরেক্টর হিসেবে নিজের ভূমিকাও রাজ্জাক তুলে ধরেছেন, ‘টিম ডিরেক্টর হিসেবে যে কাজ—পর্যবেক্ষণ করা, খেয়াল করা, সেটাই থাকবে। যদি কোনো সহায়তা লাগে, করা হবে। বিসিবি মনে করেছে একজন টিম ডিরেক্টর থাকলে সুবিধা হয়। এটা নতুন কোনো পোস্ট নয়। মাঝে কিছুদিন এই পোস্টে কেউ ছিল না, তখন পরিচালকের সংখ্যা কম ছিল। তখন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান (নাজমুল আবেদীন ফাহিম নিয়মিত দলের সঙ্গে) যেতেন।’
গত এক বছরে জাতীয় দলের সব বিষয়ে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান ফাহিমের ওপর নির্ভর করেছে বোর্ড। এখন যে সেটা পুরোপুরি থাকছে না, সেটি টিম ডিরেক্টর হিসেবে রাজ্জাকের অন্তর্ভুক্তিই বলে দিচ্ছে।

আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। এই সিরিজে টিম ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করবেন আবদুর রাজ্জাক। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আজকের সভায় নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত।
ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই এবং গত কয়েক মাসে জাতীয় দলের টানা ব্যাটিং ব্যর্থতায় সমালোচিত হচ্ছিলেন জাতীয় দলের সিনিয়র সহকারী কোচ সালাহ উদ্দীন। গত কিছুদিনে শোনা যাচ্ছিল এখানে কিছু সংযোজন, বিয়োজন করবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সেই সিদ্ধান্ত আজকের বোর্ড সভায়।
এ মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্ট ও তিন টি-টোয়েন্টিতে জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। সাবেক এই অধিনায়ককে ব্যাটিং কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার ব্যাখ্যায় তাঁরই সতীর্থ ও বর্তমানে বিসিবি পরিচালক আবদুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আশরাফুলের অভিজ্ঞতা তো আছেই। সে বিশেষজ্ঞ ব্যাটিং কোর্স করেছে, লেভেল থ্রি করেছে। ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিং করাচ্ছে। তাঁর বিশাল অভিজ্ঞতা যেন শেয়ার করতে পারে, সে কারণেই নেওয়া।’
আশরাফুল ব্যাটিং কোচ হলে সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা কী হবে, এ ব্যাখ্যায় রাজ্জাক বলেছেন, ‘সালাহ উদ্দীন ভাই সিনিয়র সহকারী কোচ। কারও ব্যর্থতার জন্য নয়। ওখানে কাউকে সরানো হয়নি। কোচিং স্টাফে নতুন একজন হিসেবে আশরাফুলকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আশরাফুলের জন্য এটা নতুন জায়গা। দেখা যাক, ফল কেমন আসে। স্বাভাবিকভাবে পারফরম্যান্সের ওপর নির্ভর করবে তাঁর ভবিষ্যৎ।’
টিম ডিরেক্টর হিসেবে নিজের ভূমিকাও রাজ্জাক তুলে ধরেছেন, ‘টিম ডিরেক্টর হিসেবে যে কাজ—পর্যবেক্ষণ করা, খেয়াল করা, সেটাই থাকবে। যদি কোনো সহায়তা লাগে, করা হবে। বিসিবি মনে করেছে একজন টিম ডিরেক্টর থাকলে সুবিধা হয়। এটা নতুন কোনো পোস্ট নয়। মাঝে কিছুদিন এই পোস্টে কেউ ছিল না, তখন পরিচালকের সংখ্যা কম ছিল। তখন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান (নাজমুল আবেদীন ফাহিম নিয়মিত দলের সঙ্গে) যেতেন।’
গত এক বছরে জাতীয় দলের সব বিষয়ে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান ফাহিমের ওপর নির্ভর করেছে বোর্ড। এখন যে সেটা পুরোপুরি থাকছে না, সেটি টিম ডিরেক্টর হিসেবে রাজ্জাকের অন্তর্ভুক্তিই বলে দিচ্ছে।

৩১ তম ওভারে ৫ উইকেটে ১৭১ থেকে বাংলাদেশের স্কোর শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৩২১ /৫! যা দেখে দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই সক্রিয় হয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে—‘মন বলছে জিতব’। কিন্তু ২৫ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে যেভাবে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেটি দেখে অবশ্য উল্টো সবার মনে হয়েছে—টাগের্ট ৩৭০ হলেও জিতে যেত উইন্ডিজ!
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও জাতীয় দলে সেটা করার সুযোগ আগে হয়নি মোহাম্মদ আশরাফুলের। অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচিং প্যানেলে যুক্ত হলেন তিনি। বিসিবির বিশেষজ্ঞ ব্যাটিং কোচ হয়েছেন। নতুন দায়িত্ব পালন করতে নিজের সর্বোচ্চটা দেবেন ৪০ বছর বয়সী ব্যাটার।
১০ ঘণ্টা আগে
ঘরোয়া টুর্নামেন্ট হলেও স্বপ্নটা বড় তাঁদের। ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে যে করেই হোক পদকের ছোঁয়া পাওয়া। আরও শাণিত হয়ে উঠতে ফেডারেশন কাপকে তাঁরা বেছে নিয়েছেন প্রস্তুতি মঞ্চ হিসেবে।
১১ ঘণ্টা আগে
খেলাধুলার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসাটা আজ একেবারে নতুন নয়। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ক্রিকেট অথবা ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়াম, বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল—সব জায়গায় গ্যালারিতে দেখা যায় দর্শকদের ভিড়।
১১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

খেলাধুলার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসাটা আজ একেবারে নতুন নয়। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ক্রিকেট অথবা ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়াম, বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল—সব জায়গায় গ্যালারিতে দেখা যায় দর্শকদের ভিড়। শুধু তা-ই নয়, বিদেশে খেলা হলেও প্রবাসী বাংলাদেশিরা অধীর আগ্রহে খেলা দেখেন।
দেশের ক্রিকেট-ফুটবলে মনে রাখার মতো মুহূর্ত একেবারে কম নয়। ১৯৯৭ আইসিসি ট্রফি, ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া সহ ভারত-পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর অসংখ্য স্মৃতি উপহার দিয়েছেন আকরাম খান, তামিম ইকবাল, আকবর আলীরা। ফুটবলে নারী সাফে ২০২২ ও ২০২৪ সালে টানা দুইবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। দুইবারই সাবিনা খাতুন, ঋতুপর্ণা চাকমারা শিরোপা জিতেছেন স্বাগতিক নেপালকে হারিয়ে। বয়সভিত্তিক নারী সাফেও বাংলাদেশ দুর্দান্ত খেলছে। আর গত কয়েক মাসে হামজা চৌধুরী, শমিত শোমদের মতো তারকা ফুটবলার আসার কারণে দেশের ফুটবলে নতুন এক জোয়ার এসেছে। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়ালে চাওয়া ‘স্পোর্টস মিউজিয়াম’-এর মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের উল্লেখযোগ্য মুহূর্তগুলো জীবন্ত করে রাখা।
পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়াম কমপ্লেক্সে আজ বিএসপিএ-এর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, সহসভাপতি ফারুক আহমেদের সঙ্গে ছিলেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল। বাংলাদেশে বিএসপিএ একটা স্পোর্টস মিউজিম করতে পারবে বলে মনে আশা তাবিথের। বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘বিএসপিএ-এর কাজটা কিন্তু আজকের নয়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য থাকবে। আজকে আমি বিএসপিএ-এর অফিস প্রধান হয়ে এসেছি। আমি বিশ্বাস করি আগামীতে বিএসপিএ-এর নেতৃত্বে বাংলাদেশে একটা স্পোর্টস মিউজিয়ামও দেখতে পারব। এটা হবে আমার শেষ চাওয়া।
দেশের ক্রীড়াঙ্গনের মুহূর্তগুলো তুলে ধরেন বলে বিএসপিএতে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন তাবিথ। বিএসপিএ-এর অনুষ্ঠানে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আজকে যে খেলাটা খেলছি, যেখানে আয়োজন করছি, যে খেলোয়াড় ভালো খেলছে, সময়ের সঙ্গে নতুন খেলোয়াড় আসবে। নতুন ফেডারেশন আসবে, নতুন প্রতিপক্ষ ও কোচ আসবে। আমরা ভুলেও যেতে পারি। আবার মনেও রাখতে পারি। আপনাদের লেখার কারণে আমরা সবাই কিন্তু ইতিহাসের পাতায় স্বীকৃতি পাই। এই মুহূর্তটাকে আপনারা ধরে রাখছেন।’
প্রতিহিংসা নয়, তাবিথের চাওয়া খেলাধুলার মাধ্যমে যেন প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতা তৈরি হয় এবং দেশে একটা সুস্থ সমাজ গড়ে ওঠে। বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আপনাদের লেখার মাধ্যমে আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করেন ও আপনাদের লেখার মাধ্যমে খেলাধুলা যে ধরনের ইমপ্যাক্ট তৈরি করছে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের জনগণের ওপর, সেটা খুব ভালোভাবে আপনারা তুলে ধরেন। কারণ, আমরা জানি যে খেলাধুলা শুধু প্রতিযোগিতা না। খেলাধুলা মনস্তাত্ত্বিক প্রতিযোগিতা তৈরি করে। আমরা প্রতিহিংসা নয়। প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতা তৈরি করতে চাই। সেই অবদানটা কিন্তু আমাদের ক্রীড়াবিদদের। আমরা বাংলাদেশে দেখতে চাই একটা সুস্থ সমাজ। শারীরিকভাবে হোক, মানসিকভাবে হোক। খেলাধুলার মাধ্যমেই এটা হয়। খেলাধুলার সঙ্গে আমরা যতটুকু সময় জড়িয়ে থাকব, জাতীয় হোক, অ্যামেচার হোক, প্রফেশনাল হোক, নন-প্রফেশনাল হোক, ততই আমরা কিন্তু একটা ভালো সমাজ গড়ে তুলতে পারব। এই ইমপ্যাক্টটা কিন্তু খেলাধুলা আমাদের দিচ্ছে।’
খেলাধুলা যে দেশের অর্থনীতিতে কতটা প্রভাব ফেলে সেটা না বললেও চলছে। ভারতে এক আইপিএল দিয়েই কোটি কোটি টাকা অর্থ উপার্জন করা যায় মাত্র তিন মাসের মধ্যেই। আর ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করলে কত শত কোটি টাকা যে যোগ হয় একটা দেশের অর্থনীতিতে, সেটা ধারণাতীত। তাবিথ যেন আজ এটাই মনে করিয়ে দিতে চাইলেন। বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেটা আপনারা আজকে নিয়ে কথা বলছেন সেটা হলো অর্থনীতি। ক্রীড়া অর্থনীতি সম্ভবত বিশ্বের চতুর্থ বৃহৎ ক্রীড়া ইকোনমি। বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে নিতে আমাদের ক্রীড়া সংগঠনগুলো ভালো উদ্যোগ ভূমিকা রাখতে পারে। সেই কথাগুলি আমি বিশ্বাস করি যে বিএসপিএ-এর মাধ্যমে ছড়িয়ে যাবে এবং বিএসপিএ-এর জন্যই আমরা কাজ করব।’
ফুটবল-ক্রিকেটসহ দেশের অন্যান্য খেলাধুলায় কীভাবে উন্নয়ন সম্ভব, সেটা নিয়ে তাবিথের সঙ্গে কথাবার্তা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বুলবুল। সেক্ষেত্রে কিছু কিছু উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেছেন বিসিবি সভাপতি। সাংবাদিকদের এ ব্যাপারে বুলবুল বলেন, ‘বসে বসে আলাপ করছিলাম তাবিথ ভাইয়ের সঙ্গে। আমরা যদি তাকিয়ে দেখি অলিম্পিক স্পোর্টস, মাল্টি স্পোর্টসগুলো মানে অন্যান্য যে সংস্থাগুলো খেলে, সেখানে কিন্তু আমাদের অত বড় সাফল্য নেই। আমরা সকলে কিছু কিছু অবদান যদি রাখতে পারি যেমন স্পোর্টস সায়েন্স, স্পোর্টস মেডিসিন, স্পোর্টস সাইকোলজি, একটা পরিপূর্ণ বায়োমেকানিকাল ল্যাব। সেখানে আমরা আমন্ত্রণ জানাই সব খেলাধুলার বিভাগকে। এই প্রোগ্রামটার পেছনে গত পাঁচ-ছয় মাস ধরে কাজ করেছি।’

খেলাধুলার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসাটা আজ একেবারে নতুন নয়। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ক্রিকেট অথবা ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়াম, বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল—সব জায়গায় গ্যালারিতে দেখা যায় দর্শকদের ভিড়। শুধু তা-ই নয়, বিদেশে খেলা হলেও প্রবাসী বাংলাদেশিরা অধীর আগ্রহে খেলা দেখেন।
দেশের ক্রিকেট-ফুটবলে মনে রাখার মতো মুহূর্ত একেবারে কম নয়। ১৯৯৭ আইসিসি ট্রফি, ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া সহ ভারত-পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর অসংখ্য স্মৃতি উপহার দিয়েছেন আকরাম খান, তামিম ইকবাল, আকবর আলীরা। ফুটবলে নারী সাফে ২০২২ ও ২০২৪ সালে টানা দুইবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। দুইবারই সাবিনা খাতুন, ঋতুপর্ণা চাকমারা শিরোপা জিতেছেন স্বাগতিক নেপালকে হারিয়ে। বয়সভিত্তিক নারী সাফেও বাংলাদেশ দুর্দান্ত খেলছে। আর গত কয়েক মাসে হামজা চৌধুরী, শমিত শোমদের মতো তারকা ফুটবলার আসার কারণে দেশের ফুটবলে নতুন এক জোয়ার এসেছে। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়ালে চাওয়া ‘স্পোর্টস মিউজিয়াম’-এর মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের উল্লেখযোগ্য মুহূর্তগুলো জীবন্ত করে রাখা।
পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়াম কমপ্লেক্সে আজ বিএসপিএ-এর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, সহসভাপতি ফারুক আহমেদের সঙ্গে ছিলেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল। বাংলাদেশে বিএসপিএ একটা স্পোর্টস মিউজিম করতে পারবে বলে মনে আশা তাবিথের। বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘বিএসপিএ-এর কাজটা কিন্তু আজকের নয়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য থাকবে। আজকে আমি বিএসপিএ-এর অফিস প্রধান হয়ে এসেছি। আমি বিশ্বাস করি আগামীতে বিএসপিএ-এর নেতৃত্বে বাংলাদেশে একটা স্পোর্টস মিউজিয়ামও দেখতে পারব। এটা হবে আমার শেষ চাওয়া।
দেশের ক্রীড়াঙ্গনের মুহূর্তগুলো তুলে ধরেন বলে বিএসপিএতে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন তাবিথ। বিএসপিএ-এর অনুষ্ঠানে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আজকে যে খেলাটা খেলছি, যেখানে আয়োজন করছি, যে খেলোয়াড় ভালো খেলছে, সময়ের সঙ্গে নতুন খেলোয়াড় আসবে। নতুন ফেডারেশন আসবে, নতুন প্রতিপক্ষ ও কোচ আসবে। আমরা ভুলেও যেতে পারি। আবার মনেও রাখতে পারি। আপনাদের লেখার কারণে আমরা সবাই কিন্তু ইতিহাসের পাতায় স্বীকৃতি পাই। এই মুহূর্তটাকে আপনারা ধরে রাখছেন।’
প্রতিহিংসা নয়, তাবিথের চাওয়া খেলাধুলার মাধ্যমে যেন প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতা তৈরি হয় এবং দেশে একটা সুস্থ সমাজ গড়ে ওঠে। বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আপনাদের লেখার মাধ্যমে আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করেন ও আপনাদের লেখার মাধ্যমে খেলাধুলা যে ধরনের ইমপ্যাক্ট তৈরি করছে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের জনগণের ওপর, সেটা খুব ভালোভাবে আপনারা তুলে ধরেন। কারণ, আমরা জানি যে খেলাধুলা শুধু প্রতিযোগিতা না। খেলাধুলা মনস্তাত্ত্বিক প্রতিযোগিতা তৈরি করে। আমরা প্রতিহিংসা নয়। প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতা তৈরি করতে চাই। সেই অবদানটা কিন্তু আমাদের ক্রীড়াবিদদের। আমরা বাংলাদেশে দেখতে চাই একটা সুস্থ সমাজ। শারীরিকভাবে হোক, মানসিকভাবে হোক। খেলাধুলার মাধ্যমেই এটা হয়। খেলাধুলার সঙ্গে আমরা যতটুকু সময় জড়িয়ে থাকব, জাতীয় হোক, অ্যামেচার হোক, প্রফেশনাল হোক, নন-প্রফেশনাল হোক, ততই আমরা কিন্তু একটা ভালো সমাজ গড়ে তুলতে পারব। এই ইমপ্যাক্টটা কিন্তু খেলাধুলা আমাদের দিচ্ছে।’
খেলাধুলা যে দেশের অর্থনীতিতে কতটা প্রভাব ফেলে সেটা না বললেও চলছে। ভারতে এক আইপিএল দিয়েই কোটি কোটি টাকা অর্থ উপার্জন করা যায় মাত্র তিন মাসের মধ্যেই। আর ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করলে কত শত কোটি টাকা যে যোগ হয় একটা দেশের অর্থনীতিতে, সেটা ধারণাতীত। তাবিথ যেন আজ এটাই মনে করিয়ে দিতে চাইলেন। বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেটা আপনারা আজকে নিয়ে কথা বলছেন সেটা হলো অর্থনীতি। ক্রীড়া অর্থনীতি সম্ভবত বিশ্বের চতুর্থ বৃহৎ ক্রীড়া ইকোনমি। বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে নিতে আমাদের ক্রীড়া সংগঠনগুলো ভালো উদ্যোগ ভূমিকা রাখতে পারে। সেই কথাগুলি আমি বিশ্বাস করি যে বিএসপিএ-এর মাধ্যমে ছড়িয়ে যাবে এবং বিএসপিএ-এর জন্যই আমরা কাজ করব।’
ফুটবল-ক্রিকেটসহ দেশের অন্যান্য খেলাধুলায় কীভাবে উন্নয়ন সম্ভব, সেটা নিয়ে তাবিথের সঙ্গে কথাবার্তা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বুলবুল। সেক্ষেত্রে কিছু কিছু উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেছেন বিসিবি সভাপতি। সাংবাদিকদের এ ব্যাপারে বুলবুল বলেন, ‘বসে বসে আলাপ করছিলাম তাবিথ ভাইয়ের সঙ্গে। আমরা যদি তাকিয়ে দেখি অলিম্পিক স্পোর্টস, মাল্টি স্পোর্টসগুলো মানে অন্যান্য যে সংস্থাগুলো খেলে, সেখানে কিন্তু আমাদের অত বড় সাফল্য নেই। আমরা সকলে কিছু কিছু অবদান যদি রাখতে পারি যেমন স্পোর্টস সায়েন্স, স্পোর্টস মেডিসিন, স্পোর্টস সাইকোলজি, একটা পরিপূর্ণ বায়োমেকানিকাল ল্যাব। সেখানে আমরা আমন্ত্রণ জানাই সব খেলাধুলার বিভাগকে। এই প্রোগ্রামটার পেছনে গত পাঁচ-ছয় মাস ধরে কাজ করেছি।’

৩১ তম ওভারে ৫ উইকেটে ১৭১ থেকে বাংলাদেশের স্কোর শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৩২১ /৫! যা দেখে দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই সক্রিয় হয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে—‘মন বলছে জিতব’। কিন্তু ২৫ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে যেভাবে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেটি দেখে অবশ্য উল্টো সবার মনে হয়েছে—টাগের্ট ৩৭০ হলেও জিতে যেত উইন্ডিজ!
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও জাতীয় দলে সেটা করার সুযোগ আগে হয়নি মোহাম্মদ আশরাফুলের। অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচিং প্যানেলে যুক্ত হলেন তিনি। বিসিবির বিশেষজ্ঞ ব্যাটিং কোচ হয়েছেন। নতুন দায়িত্ব পালন করতে নিজের সর্বোচ্চটা দেবেন ৪০ বছর বয়সী ব্যাটার।
১০ ঘণ্টা আগে
ঘরোয়া টুর্নামেন্ট হলেও স্বপ্নটা বড় তাঁদের। ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে যে করেই হোক পদকের ছোঁয়া পাওয়া। আরও শাণিত হয়ে উঠতে ফেডারেশন কাপকে তাঁরা বেছে নিয়েছেন প্রস্তুতি মঞ্চ হিসেবে।
১১ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে