ক্রিকেট থেকে অবসরের পর অন্য ক্রিকেটারদের মতো রিটায়ারমেন্ট ফান্ড বা অবসর পরবর্তী ভাতা পেয়েছিলেন গ্রেগ চ্যাপেলও। কিন্তু দম্ভভরে সেই ভাতা নিতে অস্বীকার করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট কিংবদন্তি। ৭৫ বছর বয়সে এসে সেই চ্যাপেলকেই সাহায্যের জন্য হাত পাততে হলো।
১৯৮৪ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের পর কোচ, নির্বাচক কিংবা ধারাভাষ্যকার হিসেবে বর্ণাঢ্য এক জীবন কাটিয়েছেন বিখ্যাত চ্যাপেল ভ্রাতৃ ত্রয়ীর মেজ গ্রেগ চ্যাপেল। দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, ভারতের মতো বড় দলের কোচ-পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের বিভিন্ন পদে বিভিন্ন সময়েও কাজ করেছেন।
আর্থিকভাবে সচ্ছলতা ছিল, তাই অবসর ভাতার চিন্তাও করেননি। আর এই কারণেই অবসর ভাতা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। কয়েক বছর আগে এক ব্যবসাতে বিনিয়োগও করেছিলেন। আর সেই ব্যবসায় লোকসান গুনেই শেষ পর্যন্ত সাহায্য নিতে রাজি হয়েছেন ৭৫ বছর বয়সী গ্রেগ।
অস্ট্রেলিয়ান এক সংবাদ মাধ্যমকে গ্রেগ বলেছেন, ‘খুব একটা খারাপ পরিস্থিতিতে আমি নেই। বলব না ভয়ানক মানসিক চাপে আছি কারণ আমরা সত্যি এমন অবস্থাতে নেই। তবে আমরা বিলাসবহুল জীবন যাপনও করছি না। বেশির ভাগ মানুষ মনে করে যে আমরা ক্রিকেট খেলেছি তাই আমরা সকলেই বিলাসবহুল জীবনযাপন করছি। আমরা গরিব নই কিন্তু আমরাও আজকের খেলোয়াড়দের মতো সুবিধাও পাচ্ছি না।’
আর্থিক দুর্দশা থাকলেও শুরুতে সাহায্য নিতে রাজি হননি ৮৭ টেস্টে ২৪ সেঞ্চুরিতে ৭১১০ রান করা গ্রেগ। অনেক বোঝানোর পর তাঁকে সাহায্যের জন্য ‘গো ফান্ড মি’ নামের একটি অ্যাপ খোলা হয়েছে। গত সপ্তাহে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে একটি মধ্যাহ্নভোজেরও আয়োজন করা হয়েছিল চ্যাপেলের জন্য যেখানে উপস্থিত ছিলেন গ্রেগের বড় ভাই ইয়ান ও ছোট ভাই ট্রেভর চ্যাপেল। প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে আড়াই লাখ ডলার সংগ্রহের কাজ চলছে। এই পরিমাণ অর্থে গ্রেগের বাকি জীবনটা স্বাচ্ছন্দ্যে কাটবে বলে আশা তাঁর বন্ধু পিটার ম্যালোনির।
ক্রিকেট থেকে অবসরের পর অন্য ক্রিকেটারদের মতো রিটায়ারমেন্ট ফান্ড বা অবসর পরবর্তী ভাতা পেয়েছিলেন গ্রেগ চ্যাপেলও। কিন্তু দম্ভভরে সেই ভাতা নিতে অস্বীকার করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট কিংবদন্তি। ৭৫ বছর বয়সে এসে সেই চ্যাপেলকেই সাহায্যের জন্য হাত পাততে হলো।
১৯৮৪ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের পর কোচ, নির্বাচক কিংবা ধারাভাষ্যকার হিসেবে বর্ণাঢ্য এক জীবন কাটিয়েছেন বিখ্যাত চ্যাপেল ভ্রাতৃ ত্রয়ীর মেজ গ্রেগ চ্যাপেল। দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, ভারতের মতো বড় দলের কোচ-পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের বিভিন্ন পদে বিভিন্ন সময়েও কাজ করেছেন।
আর্থিকভাবে সচ্ছলতা ছিল, তাই অবসর ভাতার চিন্তাও করেননি। আর এই কারণেই অবসর ভাতা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। কয়েক বছর আগে এক ব্যবসাতে বিনিয়োগও করেছিলেন। আর সেই ব্যবসায় লোকসান গুনেই শেষ পর্যন্ত সাহায্য নিতে রাজি হয়েছেন ৭৫ বছর বয়সী গ্রেগ।
অস্ট্রেলিয়ান এক সংবাদ মাধ্যমকে গ্রেগ বলেছেন, ‘খুব একটা খারাপ পরিস্থিতিতে আমি নেই। বলব না ভয়ানক মানসিক চাপে আছি কারণ আমরা সত্যি এমন অবস্থাতে নেই। তবে আমরা বিলাসবহুল জীবন যাপনও করছি না। বেশির ভাগ মানুষ মনে করে যে আমরা ক্রিকেট খেলেছি তাই আমরা সকলেই বিলাসবহুল জীবনযাপন করছি। আমরা গরিব নই কিন্তু আমরাও আজকের খেলোয়াড়দের মতো সুবিধাও পাচ্ছি না।’
আর্থিক দুর্দশা থাকলেও শুরুতে সাহায্য নিতে রাজি হননি ৮৭ টেস্টে ২৪ সেঞ্চুরিতে ৭১১০ রান করা গ্রেগ। অনেক বোঝানোর পর তাঁকে সাহায্যের জন্য ‘গো ফান্ড মি’ নামের একটি অ্যাপ খোলা হয়েছে। গত সপ্তাহে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে একটি মধ্যাহ্নভোজেরও আয়োজন করা হয়েছিল চ্যাপেলের জন্য যেখানে উপস্থিত ছিলেন গ্রেগের বড় ভাই ইয়ান ও ছোট ভাই ট্রেভর চ্যাপেল। প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে আড়াই লাখ ডলার সংগ্রহের কাজ চলছে। এই পরিমাণ অর্থে গ্রেগের বাকি জীবনটা স্বাচ্ছন্দ্যে কাটবে বলে আশা তাঁর বন্ধু পিটার ম্যালোনির।
যুক্তরাজ্যের নতুন ভিসা নীতির কারণে বেকায়দায় পড়েছিলেন আকিল হোসেন। খেলতে পারেননি পরশু রাতে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। তবে সেই জটিলতা কাটতেও বেশি সময় লাগেনি উইন্ডিজ ক্রিকেটারের।
১ ঘণ্টা আগেগ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা কোকো গফের কাছে নতুন নয়। ২০২৩ সালে জেতেন ইউএস ওপেনের শিরোপা। রোলাঁ গারোতে গত রাতে জিতলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় গ্ল্যান্ড স্লাম জিতলেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না আমেরিকান টেনিস তারকা।
২ ঘণ্টা আগের্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
২ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগে