কেশব মহারাজের ফুলটস বল উড়িয়ে মারার পর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মাথায় হাত দেওয়াটাই যে বলে দিচ্ছে অনেক কিছু। নিশ্চিত ছক্কা হওয়া বল এইডেন মার্করাম ক্যাচ ধরলে বাংলাদেশের কাছ থেকে ম্যাচটা ফসকে যায়। নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টিতে বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত হেরেছে ৪ রানে। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে এমন হৃদয়বিদারক হার মাশরাফি বিন মর্তুজা বলছেন ভুলে যেতে।
দক্ষিণ আফ্রিকা গতকাল টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ৬ উইকেটে ১১৩ রান করেছে। নিউইয়র্কের পিচ ব্যাটারদের জন্য যতই বধ্যভূমি হোক না কেন, ওভারপ্রতি ৬-এরও নিচে রান করতে হতো বাংলাদেশকে। ১১৪ রান তাড়া করতে নেমে ১৭ ওভারে ৪ উইকেটে ৯৪ রান করে ফেলে বাংলাদেশ। এখান ম্যাচের মোমেন্টাম বদলাতে থাকে পেন্ডুলামের মতো। শেষ ওভারে যখন ১১ রান দরকার, তখন বোলিংয়ে আসেন মহারাজ। জাকের আলী অনিক ও মাহমুদউল্লাহর দুটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নিয়েছেন প্রোটিয়া বাঁহাতি স্পিনার। বাংলাদেশ আটকে যায় ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১০৯ রানে।
৪ রানে ম্যাচ হারের কথা ভুলে গিয়ে মাশরাফি বাংলাদেশ দলকে বাকি দুই ম্যাচে মনোযোগী হতে বলছেন। কারণ নেদারল্যান্ডস, নেপাল—এ দুই দলকে হারালেই সুপার এইট নিশ্চিত করবে বাংলাদেশ। ফেসবুক পোস্টে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক লিখেছেন, ‘দারুণ সুযোগ হাতছাড়া হলো, যার ফলে আরও দুইটা চাপের ম্যাচ খেলতে হবে। তাই এই ম্যাচকে যত দ্রুত ব্রেইন থেকে ডিলিট করা যায়, ততই ভালো হবে সামনের দুইটা ম্যাচের জন্য। শুভকামনা বাংলাদেশ দলের জন্য।’
বাংলাদেশের ইনিংসের ১৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার ওটনিল বার্টম্যানকে ফ্লিক করতে যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দক্ষিণ আফ্রিকা দল আবেদন করলে মাঠের আম্পায়ার স্যাম নোগাস্কি আউট দিয়ে দেন। একই সঙ্গে সেটা লেগবাইয়ে ৪ হয়ে যায়। পরে রিভিউতে দেখা যায়, বল স্টাম্পে আঘাত হানেনি। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেওয়ায় ৪ রানও পায়নি বাংলাদেশ। এমনকি তাওহিদ হৃদয়কে আম্পায়ার যে এলবিডব্লু দিয়েছেন, সেটা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। মাশরাফি বলেন, ‘বাজে আম্পায়ারিং নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমরাও বাজে খেলেছি। আশা ছাড়ছি না। ইনশা আল্লাহ সেরা আটে খেলব।’
কেশব মহারাজের ফুলটস বল উড়িয়ে মারার পর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মাথায় হাত দেওয়াটাই যে বলে দিচ্ছে অনেক কিছু। নিশ্চিত ছক্কা হওয়া বল এইডেন মার্করাম ক্যাচ ধরলে বাংলাদেশের কাছ থেকে ম্যাচটা ফসকে যায়। নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টিতে বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত হেরেছে ৪ রানে। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে এমন হৃদয়বিদারক হার মাশরাফি বিন মর্তুজা বলছেন ভুলে যেতে।
দক্ষিণ আফ্রিকা গতকাল টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ৬ উইকেটে ১১৩ রান করেছে। নিউইয়র্কের পিচ ব্যাটারদের জন্য যতই বধ্যভূমি হোক না কেন, ওভারপ্রতি ৬-এরও নিচে রান করতে হতো বাংলাদেশকে। ১১৪ রান তাড়া করতে নেমে ১৭ ওভারে ৪ উইকেটে ৯৪ রান করে ফেলে বাংলাদেশ। এখান ম্যাচের মোমেন্টাম বদলাতে থাকে পেন্ডুলামের মতো। শেষ ওভারে যখন ১১ রান দরকার, তখন বোলিংয়ে আসেন মহারাজ। জাকের আলী অনিক ও মাহমুদউল্লাহর দুটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নিয়েছেন প্রোটিয়া বাঁহাতি স্পিনার। বাংলাদেশ আটকে যায় ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১০৯ রানে।
৪ রানে ম্যাচ হারের কথা ভুলে গিয়ে মাশরাফি বাংলাদেশ দলকে বাকি দুই ম্যাচে মনোযোগী হতে বলছেন। কারণ নেদারল্যান্ডস, নেপাল—এ দুই দলকে হারালেই সুপার এইট নিশ্চিত করবে বাংলাদেশ। ফেসবুক পোস্টে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক লিখেছেন, ‘দারুণ সুযোগ হাতছাড়া হলো, যার ফলে আরও দুইটা চাপের ম্যাচ খেলতে হবে। তাই এই ম্যাচকে যত দ্রুত ব্রেইন থেকে ডিলিট করা যায়, ততই ভালো হবে সামনের দুইটা ম্যাচের জন্য। শুভকামনা বাংলাদেশ দলের জন্য।’
বাংলাদেশের ইনিংসের ১৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার ওটনিল বার্টম্যানকে ফ্লিক করতে যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দক্ষিণ আফ্রিকা দল আবেদন করলে মাঠের আম্পায়ার স্যাম নোগাস্কি আউট দিয়ে দেন। একই সঙ্গে সেটা লেগবাইয়ে ৪ হয়ে যায়। পরে রিভিউতে দেখা যায়, বল স্টাম্পে আঘাত হানেনি। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেওয়ায় ৪ রানও পায়নি বাংলাদেশ। এমনকি তাওহিদ হৃদয়কে আম্পায়ার যে এলবিডব্লু দিয়েছেন, সেটা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। মাশরাফি বলেন, ‘বাজে আম্পায়ারিং নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমরাও বাজে খেলেছি। আশা ছাড়ছি না। ইনশা আল্লাহ সেরা আটে খেলব।’
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৯ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১২ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১৩ ঘণ্টা আগে