নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ফিফটি করেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু যে দুই পজিশনে ব্যাটিং করে জোড়া ফিফটি করেছিলেন, ওই পজিশনে ওয়ানডে সংস্করণে এর আগে কখনোই ব্যাটিং করেননি এই অলরাউন্ডার।
প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিনে ব্যাটিং করেছিলেন মিরাজ; সীমিত ওভারের ম্যাচে যে পজিশনে কখনো দেখা যায়নি তাঁকে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিং করেছিলেন চারে; যে জায়গায় তিন সংস্করণে এর আগে কখনো ব্যাটিং করেননি।
তখন অবশ্য ধারণা পাওয়া গিয়েছিল, মেকশিফট ওপেনার ও লোয়ার মিডল অর্ডারে উজ্জ্বল মিরাজের ব্যাটিং সামর্থ্যের পুরোটাই আদায় করতে চায় টিম ম্যানেজমেন্ট। তার আগে প্রস্তুতি ম্যাচে একটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিয়েছিলেন কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। আজ ধর্মশালায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই পরীক্ষার ফলও দেখা মিলল। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭৩ বলে ৫৭ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন মিরাজ।
মিরাজ নিজেকে নিংড়ে দিচ্ছেন সব পজিশনেই। যেখানেই খেলছেন, সেখানেই যেন মানানসই। ওয়ানডে সংস্করণে অধিকাংশ ম্যাচে ৮ নম্বরে পজিশনে ব্যাটিং করেছিলেন এই অলরাউন্ডার। সে পজিশনে তাঁর ফিফটি আছে, রয়েছে সেঞ্চুরিও। গত বছর ডিসেম্বরে মিরপুরে এক মিরাজের কাছেই ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল ভারত। ওপেনিংয়ে যেন মিরাজ আরও দুর্দান্ত—৪ ইনিংসে ১৭২ রান, গড় ৫৭.৩৩। আছে একটি সেঞ্চুরিও। ওপেনিং, ৭, ৮ ও ৯ নম্বরের ব্যাটিং পরীক্ষায় আগেই পাস করেছেন মিরাজ। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে দেখা গেল নতুন ভূমিকায়।
এত পজিশনে কীভাবে মিরাজ নিজেকে মানিয়ে নেন, সেই প্রশ্ন করা হয়েছিল আজ ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে। মিরাজের কাছ থেকে অবশ্য পেশাদারী উত্তর–ই মিলল, ‘আমরা ক্রিকেট খেলোয়াড়, মানিয়ে নেওয়াটাই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শুধু আমি না, আমাদের সব ক্রিকেটারই এ রকম একটা পরিস্থিতি পার করেই এসেছে। বড় কিছু অর্জন করতে গেলে মানিয়ে নেওয়াটা বড় গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই আমিও মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
মিরাজ সব সময় চেষ্টা করেন সুযোগ কাজে লাগাতে। এবারও সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকল। বললেন, ‘সব সময় ৮ নম্বরে ব্যাটিং করেছি। আমি যে ব্যাপারটি চিন্তা করেছি, এটা তো সব সময় সুযোগ পাওয়া যায় না (উপরে ব্যাটিং করা)। অনেক বড় স্কোর খেলা এবং এখানে অনেক সময় বল কম থাকে। আমি যেন সুযোগ পাই, যেন শতভাগ দিতে পারি, যেকোনো পজিশনেই হোক না কেন। এভাবে নিজেকে মানসিকভাবে অনেক প্রস্তুত করেছি এবং এভাবে চিন্তা করেছি, কীভাবে কী করা যায়।’
একেক পজিশনের ভূমিকাও ভিন্ন। কিন্তু সেটি কীভাবে পারেন মিরাজ স্পষ্ট করলেন মিরাজই, ‘বিভিন্ন পজিশনে বিভিন্ন পরিস্থিতি থাকে। কিন্তু আমি বেশি কিছু নিয়ে চিন্তা করি না। যেহেতু আমাকে সুযোগ দিয়েছে, আমি চেষ্টা করি সেটি কাজে লাগানোর জন্য। ৮ নম্বরের চেয়ে ওপরে যেকোনো পজিশনে ব্যাটিং করা ভালো। সেই ব্যাপারটি বিশ্বাস করি নিজে, এ কারণেই আমি ব্যাটিং করতে পারি। দিনশেষে দলও সহায়তা পাবে যদি আমি ভালো খেলতে পারি।’
সমস্যা থাকলেও সেটি মাথায় নেন না মিরাজ, ‘অবশ্যই অনেক সময় সমস্যা হয়। সেটা বেশি মাথায় নিই না। চিন্তা করি, যেখানেই দেওয়া হয় না কেন, আমি দলের প্রয়োজন আমাকে পারফর্ম করতে হবে। আমরা সবাই দলের জন্যই খেলি। আজকে ম্যাচ জিতেছি অবশ্যই দলের সবাই খুশি। আমি মনে করি, বাংলাদেশের মানুষেরা সবাই খুশি। এই জিনিসটাই চেষ্টা করি, দলের প্রয়োজনে যেকোনো পজিশনে ব্যাটিং করি।’ ব্যাটিংয়ের আগে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন মিরাজ। ২৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩টি উইকেট। হাতে উঠেছে ম্যাচসেরা পুরস্কারও।
বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ফিফটি করেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু যে দুই পজিশনে ব্যাটিং করে জোড়া ফিফটি করেছিলেন, ওই পজিশনে ওয়ানডে সংস্করণে এর আগে কখনোই ব্যাটিং করেননি এই অলরাউন্ডার।
প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিনে ব্যাটিং করেছিলেন মিরাজ; সীমিত ওভারের ম্যাচে যে পজিশনে কখনো দেখা যায়নি তাঁকে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিং করেছিলেন চারে; যে জায়গায় তিন সংস্করণে এর আগে কখনো ব্যাটিং করেননি।
তখন অবশ্য ধারণা পাওয়া গিয়েছিল, মেকশিফট ওপেনার ও লোয়ার মিডল অর্ডারে উজ্জ্বল মিরাজের ব্যাটিং সামর্থ্যের পুরোটাই আদায় করতে চায় টিম ম্যানেজমেন্ট। তার আগে প্রস্তুতি ম্যাচে একটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিয়েছিলেন কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। আজ ধর্মশালায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই পরীক্ষার ফলও দেখা মিলল। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭৩ বলে ৫৭ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন মিরাজ।
মিরাজ নিজেকে নিংড়ে দিচ্ছেন সব পজিশনেই। যেখানেই খেলছেন, সেখানেই যেন মানানসই। ওয়ানডে সংস্করণে অধিকাংশ ম্যাচে ৮ নম্বরে পজিশনে ব্যাটিং করেছিলেন এই অলরাউন্ডার। সে পজিশনে তাঁর ফিফটি আছে, রয়েছে সেঞ্চুরিও। গত বছর ডিসেম্বরে মিরপুরে এক মিরাজের কাছেই ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল ভারত। ওপেনিংয়ে যেন মিরাজ আরও দুর্দান্ত—৪ ইনিংসে ১৭২ রান, গড় ৫৭.৩৩। আছে একটি সেঞ্চুরিও। ওপেনিং, ৭, ৮ ও ৯ নম্বরের ব্যাটিং পরীক্ষায় আগেই পাস করেছেন মিরাজ। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে দেখা গেল নতুন ভূমিকায়।
এত পজিশনে কীভাবে মিরাজ নিজেকে মানিয়ে নেন, সেই প্রশ্ন করা হয়েছিল আজ ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে। মিরাজের কাছ থেকে অবশ্য পেশাদারী উত্তর–ই মিলল, ‘আমরা ক্রিকেট খেলোয়াড়, মানিয়ে নেওয়াটাই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শুধু আমি না, আমাদের সব ক্রিকেটারই এ রকম একটা পরিস্থিতি পার করেই এসেছে। বড় কিছু অর্জন করতে গেলে মানিয়ে নেওয়াটা বড় গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই আমিও মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
মিরাজ সব সময় চেষ্টা করেন সুযোগ কাজে লাগাতে। এবারও সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকল। বললেন, ‘সব সময় ৮ নম্বরে ব্যাটিং করেছি। আমি যে ব্যাপারটি চিন্তা করেছি, এটা তো সব সময় সুযোগ পাওয়া যায় না (উপরে ব্যাটিং করা)। অনেক বড় স্কোর খেলা এবং এখানে অনেক সময় বল কম থাকে। আমি যেন সুযোগ পাই, যেন শতভাগ দিতে পারি, যেকোনো পজিশনেই হোক না কেন। এভাবে নিজেকে মানসিকভাবে অনেক প্রস্তুত করেছি এবং এভাবে চিন্তা করেছি, কীভাবে কী করা যায়।’
একেক পজিশনের ভূমিকাও ভিন্ন। কিন্তু সেটি কীভাবে পারেন মিরাজ স্পষ্ট করলেন মিরাজই, ‘বিভিন্ন পজিশনে বিভিন্ন পরিস্থিতি থাকে। কিন্তু আমি বেশি কিছু নিয়ে চিন্তা করি না। যেহেতু আমাকে সুযোগ দিয়েছে, আমি চেষ্টা করি সেটি কাজে লাগানোর জন্য। ৮ নম্বরের চেয়ে ওপরে যেকোনো পজিশনে ব্যাটিং করা ভালো। সেই ব্যাপারটি বিশ্বাস করি নিজে, এ কারণেই আমি ব্যাটিং করতে পারি। দিনশেষে দলও সহায়তা পাবে যদি আমি ভালো খেলতে পারি।’
সমস্যা থাকলেও সেটি মাথায় নেন না মিরাজ, ‘অবশ্যই অনেক সময় সমস্যা হয়। সেটা বেশি মাথায় নিই না। চিন্তা করি, যেখানেই দেওয়া হয় না কেন, আমি দলের প্রয়োজন আমাকে পারফর্ম করতে হবে। আমরা সবাই দলের জন্যই খেলি। আজকে ম্যাচ জিতেছি অবশ্যই দলের সবাই খুশি। আমি মনে করি, বাংলাদেশের মানুষেরা সবাই খুশি। এই জিনিসটাই চেষ্টা করি, দলের প্রয়োজনে যেকোনো পজিশনে ব্যাটিং করি।’ ব্যাটিংয়ের আগে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন মিরাজ। ২৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩টি উইকেট। হাতে উঠেছে ম্যাচসেরা পুরস্কারও।
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
৯ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১০ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১১ ঘণ্টা আগে