নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট, আর্থিক মন্দায় যেখানে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান ধাক্কা খাচ্ছে, সেখানে ব্যতিক্রম বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, ক্রিকেট বোর্ড তাদের আয়ে নতুন রেকর্ড করছে।
সূত্র জানায়, সাত বছর আগেই বিসিবি বছরে ২০০ কোটি টাকার বেশি আয় করেছে। ২০১৭–১৮ অর্থবছরে তাদের ফিক্সড ডিপোজিটে (এফডিআর) বিনিয়োগ ছিল ৫২২ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থ বছরে এফডিআর দাঁড়িয়েছে ৭৭২ কোটি টাকায়। বিসিবির আর্থিক কাঠামো এতটাই শক্তিশালী, এখন তাদের পুঞ্জীভূত তহবিল দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৫ কোটি টাকার। করোনাকালীন ধাক্কায় ২০২১-২২ অর্থ বছরেই শুধু বিসিবি আয়-ব্যয় সমন্বয় করে সবচেয়ে কম টাকা বাঁচাতে পেরেছিল, সেটিও প্রায় ১১ কোটি টাকা।
বিসিবির অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ক্রিকেট বোর্ড রেকর্ড ১৫১ কোটি টাকা নিট উদ্বৃত্ত রাখতে পেরেছে। এ সময়ে আয়ও করেছে রেকর্ড ৫০৭ কোটি টাকা। বিসিবির আয়ের গুরুত্বপূর্ণ উৎস আন্তর্জাতিক টিভি স্বত্ব, জাতীয় দলের স্পনসরসহ বিভিন্ন পৃষ্ঠপোষক হলেও বড় অঙ্কের আয়টা আসে আইসিসি ও এসিসির রাজস্ব ভাগাভাগি থেকে। চলতি অর্থ বছরেও তারা ২৫০ কোটি টাকারও বেশি আয় ধরে রেখেছে এই খাত থেকে। ডলার সংকটেও বিসিবির মোটা অঙ্কের ডলার আয় অব্যাহত থাকছে। বৈশ্বিক আর্থিক মন্দার মধ্যেও আয় বৃদ্ধি নিয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আইসিসি ও এসিসি থেকে যে অঙ্কের টাকা আমরা পেয়ে থাকি, ওটা আসলে (প্রচলিত) আয় বলব না, এটাকে বলতে পারেন মেম্বার্স কন্ট্রিবিউশন।’
টেস্ট খেলুড়ে দেশ হওয়ায় বিসিবি প্রতি বছরই আইসিসির রাজস্ব মডেল অনুযায়ী বড় অঙ্কের টাকা পেয়ে থাকে। আইসিসি যেহেতু প্রতিবছর একাধিক ইভেন্ট আয়োজন করে থাকে, সদস্য বোর্ডগুলোর সঙ্গে রাজস্ব ভাগাভাগিতে তাই বৈশ্বিক আর্থিক মন্দার খুব একটা প্রভাব পড়ে না।
মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট, আর্থিক মন্দায় যেখানে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান ধাক্কা খাচ্ছে, সেখানে ব্যতিক্রম বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, ক্রিকেট বোর্ড তাদের আয়ে নতুন রেকর্ড করছে।
সূত্র জানায়, সাত বছর আগেই বিসিবি বছরে ২০০ কোটি টাকার বেশি আয় করেছে। ২০১৭–১৮ অর্থবছরে তাদের ফিক্সড ডিপোজিটে (এফডিআর) বিনিয়োগ ছিল ৫২২ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থ বছরে এফডিআর দাঁড়িয়েছে ৭৭২ কোটি টাকায়। বিসিবির আর্থিক কাঠামো এতটাই শক্তিশালী, এখন তাদের পুঞ্জীভূত তহবিল দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৫ কোটি টাকার। করোনাকালীন ধাক্কায় ২০২১-২২ অর্থ বছরেই শুধু বিসিবি আয়-ব্যয় সমন্বয় করে সবচেয়ে কম টাকা বাঁচাতে পেরেছিল, সেটিও প্রায় ১১ কোটি টাকা।
বিসিবির অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ক্রিকেট বোর্ড রেকর্ড ১৫১ কোটি টাকা নিট উদ্বৃত্ত রাখতে পেরেছে। এ সময়ে আয়ও করেছে রেকর্ড ৫০৭ কোটি টাকা। বিসিবির আয়ের গুরুত্বপূর্ণ উৎস আন্তর্জাতিক টিভি স্বত্ব, জাতীয় দলের স্পনসরসহ বিভিন্ন পৃষ্ঠপোষক হলেও বড় অঙ্কের আয়টা আসে আইসিসি ও এসিসির রাজস্ব ভাগাভাগি থেকে। চলতি অর্থ বছরেও তারা ২৫০ কোটি টাকারও বেশি আয় ধরে রেখেছে এই খাত থেকে। ডলার সংকটেও বিসিবির মোটা অঙ্কের ডলার আয় অব্যাহত থাকছে। বৈশ্বিক আর্থিক মন্দার মধ্যেও আয় বৃদ্ধি নিয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আইসিসি ও এসিসি থেকে যে অঙ্কের টাকা আমরা পেয়ে থাকি, ওটা আসলে (প্রচলিত) আয় বলব না, এটাকে বলতে পারেন মেম্বার্স কন্ট্রিবিউশন।’
টেস্ট খেলুড়ে দেশ হওয়ায় বিসিবি প্রতি বছরই আইসিসির রাজস্ব মডেল অনুযায়ী বড় অঙ্কের টাকা পেয়ে থাকে। আইসিসি যেহেতু প্রতিবছর একাধিক ইভেন্ট আয়োজন করে থাকে, সদস্য বোর্ডগুলোর সঙ্গে রাজস্ব ভাগাভাগিতে তাই বৈশ্বিক আর্থিক মন্দার খুব একটা প্রভাব পড়ে না।
স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে নেপালের কাঠমান্ডুর পরিস্থিতি। এক দিনেরও বেশি সময় বন্ধের পর আজ দুপুরে খুলে দেওয়া হয়েছে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফেরার আশায় ক্ষণ গুনছে বাংলাদেশ ফুটবল দল।
২ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হতে চায় বাংলাদেশ। যে চাওয়ার কথা গতকাল টুর্নামেন্ট শুরুর দিন দুবাইয়ে ‘ক্যাপ্টেন’স মিট’-এ বলেছিলেন দলের অধিনায়ক লিটন দাস। কিন্তু বাস্তবতার সঙ্গে এই চাওয়াটা কতটা সংগতিপূর্ণ তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৫ এশিয়া কাপে ভুলে যাওয়ার মতো শুরু করেছে হংকং। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে গত রাতে উদ্বোধনী ম্যাচে হংকংকে ৯৪ রানে হারিয়েছে আফগানিস্তান। বড় ব্যবধানে হারের পর এখন ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া হংকং।
৪ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টির বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত। ফেবারিট হিসেবেই তারা খেলতে নামছে এবারের এশিয়া কাপে। ভারত বাদে টুর্নামেন্টে খেলছে আরও ৭ দল। কিন্তু কোনো দলকেই ভারতের সমকক্ষ হিসেবে মনে করছেন না রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এমনকি বাংলাদেশও ভারতের সামনে দাঁড়াতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে