অনলাইন ডেস্ক
২০২৩ থেকে ২০২৫—বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) টানা তিন আসর হচ্ছে সাত দল নিয়ে। দল বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই দেশীয় ক্রিকেটাররা নিজেদের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন বেশি। তবে ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল মনে করেন, দলের সংখ্যা কম হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও বাড়বে।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে গত রাতে ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ফরচুন বরিশালের প্রতিনিধি হয়ে আসেন তামিম। বিপিএলে দল সংখ্যা কেন কম হওয়া উচিত, সেই ব্যাখ্যায় বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) কথা উল্লেখ করেছেন। কয়েক মাস পর শুরু হতে যাওয়া পিএসএল হচ্ছে ৬ দল নিয়ে।
তামিমের মতে পিএসএলের মান ভালো হওয়ায় সেই টুর্নামেন্টের প্রতি বিদেশিদের আগ্রহ বেশি থাকে। বরিশাল অধিনায়ক বলেন, ‘সেখানে (পিএসএল) ক্রিকেটের মান অনেক ভালো। আমরা ৭-৮ দল নিয়ে শুরু করি। ক্রিকেটাররা বলতে পারে দল বেশি থাকলে স্থানীয় ক্রিকেটারদের খেলার সুযোগ বাড়ে। তবে দল কমলে প্রতিযোগিতাও তো বাড়ে। এনসিএল, ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করার ক্ষুধাটা তখন বাড়বে। আমি মনে করি ৬ দলের বেশি হওয়া উচিত নয়। ৫ দলের টুর্নামেন্ট হলে ভালো হয়।’ সবশেষ ২০২২ সালে ৬ দল নিয়ে হয়েছিল বিপিএল।
বিশ্বের বেশির ভাগ ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের মতো বিপিএলেও সাধারণত একাদশে চার বিদেশি ক্রিকেটার থাকেন। তবে গত রাতে সংবাদ সম্মেলনে যখন বিদেশি ক্রিকেটারের সংখ্যা কমিয়ে দুইয়ে আনার কথা বলা হলো, তামিম সেখানে সহমত পোষণ করেননি। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘দুই বিদেশি না। চার বিদেশিই ঠিক মনে করি। আমাদের চেয়ে অনেক বেশি বিদেশি পিএসএলে খেলে। অথচ পিএসএল এক সময় পাঁচ দল নিয়ে হয়েছিল।’ তামিমের মতে অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে বিপিএল হলে ভালো হয়। কারণ, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির দিকে বিপিএল আয়োজন করা হলে এসএ টোয়েন্টি, বিগ ব্যাশ, আইএল টি-টোয়েন্টি—এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে যায়।
ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক-বিতর্ক নিয়ে দুর্বার রাজশাহী কম সমালোচিত হচ্ছে না। দেশি-বিদেশি সব ক্রিকেটারদেরই পারিশ্রমিক দিতে না পারার অভিযোগ ওঠে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে। তাঁর মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভ্যালেন্টাইন গ্রুপের বিপিএল সম্পৃক্ততার প্রক্রিয়া নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই। খেলা মাঠে গড়ানোর পর প্রতিশ্রুত পারিশ্রমিক বুঝিয়ে না দেওয়া, বারবার চেক বাউন্স, হোটেল বিল ঠিকঠাক পরিশোধ না হওয়া--ইত্যকার অভিযোগ শফিকের বিরুদ্ধে।
পারিশ্রমিক বিতর্কের প্রসঙ্গ যখন এল, তামিম তখন ফ্র্যাঞ্চাইজির পাশাপাশি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকেও (বিসিবি) কাঠগড়ায় তুলেছেন। বরিশালের অধিনায়ক বলেন, ‘ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার সময় অনেক সতর্ক হওয়া উচিত। দিন শেষে একটা দল যদি ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক না দিতে পারে...আগে এমন হয়েছে ৫০ শতাংশ টাকা বাকি। দর-কষাকষি করে ২৫ শতাংশ দেওয়ার পর ক্রিকেটাররা খুশি হয়ে চলে যায়। ক্রিকেটারদের কোনো দোষ নেই। ফ্র্যাঞ্চাইজি ও বিসিবির দোষ। তারা এমন দর-কষাকষি কেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে করে?’
২০২৩ থেকে ২০২৫—বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) টানা তিন আসর হচ্ছে সাত দল নিয়ে। দল বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই দেশীয় ক্রিকেটাররা নিজেদের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন বেশি। তবে ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল মনে করেন, দলের সংখ্যা কম হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও বাড়বে।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে গত রাতে ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ফরচুন বরিশালের প্রতিনিধি হয়ে আসেন তামিম। বিপিএলে দল সংখ্যা কেন কম হওয়া উচিত, সেই ব্যাখ্যায় বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) কথা উল্লেখ করেছেন। কয়েক মাস পর শুরু হতে যাওয়া পিএসএল হচ্ছে ৬ দল নিয়ে।
তামিমের মতে পিএসএলের মান ভালো হওয়ায় সেই টুর্নামেন্টের প্রতি বিদেশিদের আগ্রহ বেশি থাকে। বরিশাল অধিনায়ক বলেন, ‘সেখানে (পিএসএল) ক্রিকেটের মান অনেক ভালো। আমরা ৭-৮ দল নিয়ে শুরু করি। ক্রিকেটাররা বলতে পারে দল বেশি থাকলে স্থানীয় ক্রিকেটারদের খেলার সুযোগ বাড়ে। তবে দল কমলে প্রতিযোগিতাও তো বাড়ে। এনসিএল, ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করার ক্ষুধাটা তখন বাড়বে। আমি মনে করি ৬ দলের বেশি হওয়া উচিত নয়। ৫ দলের টুর্নামেন্ট হলে ভালো হয়।’ সবশেষ ২০২২ সালে ৬ দল নিয়ে হয়েছিল বিপিএল।
বিশ্বের বেশির ভাগ ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের মতো বিপিএলেও সাধারণত একাদশে চার বিদেশি ক্রিকেটার থাকেন। তবে গত রাতে সংবাদ সম্মেলনে যখন বিদেশি ক্রিকেটারের সংখ্যা কমিয়ে দুইয়ে আনার কথা বলা হলো, তামিম সেখানে সহমত পোষণ করেননি। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘দুই বিদেশি না। চার বিদেশিই ঠিক মনে করি। আমাদের চেয়ে অনেক বেশি বিদেশি পিএসএলে খেলে। অথচ পিএসএল এক সময় পাঁচ দল নিয়ে হয়েছিল।’ তামিমের মতে অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে বিপিএল হলে ভালো হয়। কারণ, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির দিকে বিপিএল আয়োজন করা হলে এসএ টোয়েন্টি, বিগ ব্যাশ, আইএল টি-টোয়েন্টি—এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে যায়।
ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক-বিতর্ক নিয়ে দুর্বার রাজশাহী কম সমালোচিত হচ্ছে না। দেশি-বিদেশি সব ক্রিকেটারদেরই পারিশ্রমিক দিতে না পারার অভিযোগ ওঠে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে। তাঁর মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভ্যালেন্টাইন গ্রুপের বিপিএল সম্পৃক্ততার প্রক্রিয়া নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই। খেলা মাঠে গড়ানোর পর প্রতিশ্রুত পারিশ্রমিক বুঝিয়ে না দেওয়া, বারবার চেক বাউন্স, হোটেল বিল ঠিকঠাক পরিশোধ না হওয়া--ইত্যকার অভিযোগ শফিকের বিরুদ্ধে।
পারিশ্রমিক বিতর্কের প্রসঙ্গ যখন এল, তামিম তখন ফ্র্যাঞ্চাইজির পাশাপাশি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকেও (বিসিবি) কাঠগড়ায় তুলেছেন। বরিশালের অধিনায়ক বলেন, ‘ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার সময় অনেক সতর্ক হওয়া উচিত। দিন শেষে একটা দল যদি ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক না দিতে পারে...আগে এমন হয়েছে ৫০ শতাংশ টাকা বাকি। দর-কষাকষি করে ২৫ শতাংশ দেওয়ার পর ক্রিকেটাররা খুশি হয়ে চলে যায়। ক্রিকেটারদের কোনো দোষ নেই। ফ্র্যাঞ্চাইজি ও বিসিবির দোষ। তারা এমন দর-কষাকষি কেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে করে?’
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
২ ঘণ্টা আগেআগস্টে ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সিরিজটি এক বছর পিছিয়েছে দুই বোর্ড। এশিয়া কাপের আগে বিসিবি তাই ফাঁকা সময়টায় ক্রিকেটারদের বিশ্রামে রাখতে চায়নি। বড় দলগুলো ব্যস্ত থাকায় শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের দ্বারস্থ হতে হয় বিসিবিকে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ২৬ আগস্ট ঢাকায় আসছে ডাচরা।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) নির্বাচন হবে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর। আজ (শনিবার) বিকেলে বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অ্যাডহক কমিটির বৈঠকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু এই নির্বাচনে তামিম ইকবাল কি কোনো প্রার্থী হবেন? বিশেষ করে তাঁর সভাপতি
৪ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে কতই উন্মাদনা ছিল। কিন্তু সেসব বিষাদে পরিণত হয় ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ২-১ গোলের হারে। প্রায় দুই মাস পেরোলেও সেই হারের রেশ এখনো কাটেনি। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা প্রশ্নের মুখে পড়েছেন বারংবার। তাঁর কৌশল নিয়ে খোদ বাফুফের ভেতরেই চলছে সমালোচনা।
৪ ঘণ্টা আগে