নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখতে এই ম্যাচ জেতার বিকল্প ছিল না বাংলাদেশের। কিন্তু স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হার সঙ্গী হয়েছে সাকিব আল হাসানের দলের। স্বাগতিকদের দেওয়া ২৫৮ রানের জবাবে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয়েছে ২৩৬ রানে।
শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় সারির বোলিং লাইনআপেরও যেন কোনো জবাব ছিল না বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাছে। গ্রুপ পর্বে ক্যান্ডিতেও আজকের মতোই তাঁদের সামলাতে খাবি খেয়েছেন সাকিব আল হাসানরা। তবে এদিন বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়। ওপেনিং জুটির পর অবশ্য নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারান শুরু হয়। একপ্রান্তে ব্যাটারদের যাওয়া-আসার মাঝে আশার সারথি হয়ে ছিলেন তাওহীদ হৃদয়। মূলত তাঁর ৮২ রানের দুর্দান্ত ইনিংসটি শেষ হতেই বাংলাদেশের ম্যাচ জেতার স্বপ্ন শেষ হয়ে যায়। মহীশ তিকশানার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরেছেন হৃদয়। রিভিউ নিয়ে লাভ হয়নি। হৃদয়ের ৯৭ বলের ইনিংসে ৭ চার ও এক ছক্কা।
হৃদয়ের ইনিংসটি ছাড়া বাংলাদেশের ইনিংসে বলার মতো রান আর দুই ওপেনার ও মুশফিকের। ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৫৫ রান। মেহেদি হাসান মিরাজ ২৯ বলে ২৮ রান করে আউট হন। ইনিংসজুড়ে সংগ্রাম করা আরেক ওপেনার নাঈম শেখ ৪৬ বলে ২১ রান করেন। হতাশার ছবি এঁকেছেন লিটন দাস (১৫), সাকিব আল হাসান (৩)।
মুশফিকের সঙ্গে হৃদয়ের পঞ্চম উইকেট জুটি আশা জাগিয়েছিল বটে। তবে দাসুন শানাকাকে তুলে মারতে গিয়ে কাসুন রাজিথার হাতে ক্যাচ দিয়ে আশাহত করেছেন অভিজ্ঞ মুশফিক। তাঁর ইনিংসটি ২৯ রানের। মূলত মুশফিকের আউটের পরই এই ম্যাচে বাংলাদেশের ভাগ্য লেখা হয়ে যায়। শামীম হোসেন পাটোয়ারি ৫ রানে আউট হলে সেটা আরও নিশ্চিত হয়ে যায়।
তবে বিপর্যয়ের মাঝে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যান হৃদয়। তাঁর নিঃসঙ্গ লড়াইটা শেষ পর্যন্ত সমাপ্ত হয়েছে এলবিডব্লিউর বিপক্ষে আম্পায়ার্স কলে। শেষ উইকেটে নাসুম আহমেদ আর হাসান মাহমুদের দুটো ক্যামিং ইনিংস বাংলাদশের আক্ষেপই বাড়িয়েছে শুধু। নাসুম ১৫ বলে ১৫ ও হাসান ৭ বলে ১০ রান করেন। পাতিরানার বলে নাসুমের আউটের মধ্যে দিয়ে শেষ বাংলাদেশের ২১ রানে পরাজয়ের ম্যাচ।
ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখতে এই ম্যাচ জেতার বিকল্প ছিল না বাংলাদেশের। কিন্তু স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হার সঙ্গী হয়েছে সাকিব আল হাসানের দলের। স্বাগতিকদের দেওয়া ২৫৮ রানের জবাবে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয়েছে ২৩৬ রানে।
শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় সারির বোলিং লাইনআপেরও যেন কোনো জবাব ছিল না বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাছে। গ্রুপ পর্বে ক্যান্ডিতেও আজকের মতোই তাঁদের সামলাতে খাবি খেয়েছেন সাকিব আল হাসানরা। তবে এদিন বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়। ওপেনিং জুটির পর অবশ্য নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারান শুরু হয়। একপ্রান্তে ব্যাটারদের যাওয়া-আসার মাঝে আশার সারথি হয়ে ছিলেন তাওহীদ হৃদয়। মূলত তাঁর ৮২ রানের দুর্দান্ত ইনিংসটি শেষ হতেই বাংলাদেশের ম্যাচ জেতার স্বপ্ন শেষ হয়ে যায়। মহীশ তিকশানার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরেছেন হৃদয়। রিভিউ নিয়ে লাভ হয়নি। হৃদয়ের ৯৭ বলের ইনিংসে ৭ চার ও এক ছক্কা।
হৃদয়ের ইনিংসটি ছাড়া বাংলাদেশের ইনিংসে বলার মতো রান আর দুই ওপেনার ও মুশফিকের। ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৫৫ রান। মেহেদি হাসান মিরাজ ২৯ বলে ২৮ রান করে আউট হন। ইনিংসজুড়ে সংগ্রাম করা আরেক ওপেনার নাঈম শেখ ৪৬ বলে ২১ রান করেন। হতাশার ছবি এঁকেছেন লিটন দাস (১৫), সাকিব আল হাসান (৩)।
মুশফিকের সঙ্গে হৃদয়ের পঞ্চম উইকেট জুটি আশা জাগিয়েছিল বটে। তবে দাসুন শানাকাকে তুলে মারতে গিয়ে কাসুন রাজিথার হাতে ক্যাচ দিয়ে আশাহত করেছেন অভিজ্ঞ মুশফিক। তাঁর ইনিংসটি ২৯ রানের। মূলত মুশফিকের আউটের পরই এই ম্যাচে বাংলাদেশের ভাগ্য লেখা হয়ে যায়। শামীম হোসেন পাটোয়ারি ৫ রানে আউট হলে সেটা আরও নিশ্চিত হয়ে যায়।
তবে বিপর্যয়ের মাঝে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যান হৃদয়। তাঁর নিঃসঙ্গ লড়াইটা শেষ পর্যন্ত সমাপ্ত হয়েছে এলবিডব্লিউর বিপক্ষে আম্পায়ার্স কলে। শেষ উইকেটে নাসুম আহমেদ আর হাসান মাহমুদের দুটো ক্যামিং ইনিংস বাংলাদশের আক্ষেপই বাড়িয়েছে শুধু। নাসুম ১৫ বলে ১৫ ও হাসান ৭ বলে ১০ রান করেন। পাতিরানার বলে নাসুমের আউটের মধ্যে দিয়ে শেষ বাংলাদেশের ২১ রানে পরাজয়ের ম্যাচ।
কলম্বোতে বড় সংগ্রহের দিকে এগোচ্ছে শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ অবশ্য পথ হারিয়েছে। ব্যাটিংয়ে করতে পারেনি গলের পুনরাবৃত্তি। প্রথম ইনিংসে ২৪৭ রানে গুটিয়ে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। একই উইকেটে দ্বিতীয় দিন শেষে শ্রীলঙ্কা ২ উইকেটে ২৯০ রান তুলে ফেলেছে। ৪৭ রানের লিড নেওয়ার পাশাপাশি হাতে আছে ৮ উইকেট।
৮ ঘণ্টা আগেসমুদ্র সৈকতে হাঁটছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। যে কারোরই তখন বোঝার কথা কী হতে চলেছে! রোনালদোও হাসিমুখে বললেন, ‘আল নাসর, চিরকাল।’ না চিরকাল নয়, আপাতত আরও দুই বছরের জন্য আল নাসরের সঙ্গে চুক্তি করেছেন ৪০ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড।
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অনেক ঐতিহ্যবাহী ক্রিকেট ভেন্যুর মতো এবার ‘হোম অব ক্রিকেট’খ্যাত শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমবারের মতো স্থাপন করা হলো অনার্স বোর্ড। তবে এটি ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স নয়, বরং তাদের পথচলার সূচনালগ্নকে সম্মান জানাতে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তির রজতজয়ন্তী আজ। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে এ উপলক্ষে উৎসবের এক দিন কাটল। একইসঙ্গে চোখ ছিল কলম্বোতেও। যেখানে বাংলাদেশ ভালো করতে পারলে হয়তো সোনায় সোহাগা। সেই প্রাপ্তি অবশ্য মেলেনি হতাশার বোলিংয়ের কারণে। কলম্বো টেস্টের ধুসর দিনটা বাংলাদেশ পার করল স্বাগতিকদের চেয়ে ৪৩
১১ ঘণ্টা আগে