রানা আব্বাস, পুনে থেকে
বাংলাদেশ দলের কোনো কার্যক্রম ছিল না গতকাল। এ সুযোগে দুপুরে টিম হোটেল থেকে তাই পুনের ‘ব্লেডস অব গ্লোরি’ নামের জাদুঘরে ঢুঁ মেরে আসা। শহরের শাহাকার নগরের একটা বহুতল ভবনের তৃতীয় তলায় পুরো একটা অ্যাপার্টমেন্টজুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে বিশাল এই সংগ্রহশালা।
সপ্তাহের সাত দিনই খোলা থাকে। ঢুকতে হয় ২০০ টাকার টিকিট কেটে। জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, এটিই ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় জাদুঘর। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডের মতো ক্রিকেটের ঐতিহ্যবাহী দেশের প্রায় প্রতিটি প্রাচীন ভেন্যুতে একটি জাদুঘরের দেখা যায়। লর্ডসের জাদুঘর তো জগদ্বিখ্যাত। পুনের এই জাদুঘর কীভাবে দাবি করছে, তারা বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট জাদুঘর?
৭৫ হাজার ক্রিকেট স্মারক দেখে মনে হলো, তাদের দাবি উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। বিভিন্ন দেশের ভেন্যুতে যে জাদুঘর দেখা যায়, সেখানে মূলত ওই দেশের ক্রিকেটের স্মারকই বেশি প্রাধান্য পায়। পুনের এই ক্রিকেট জাদুঘরে পৃথিবীর এমন কোনো ক্রিকেট কিংবদন্তি নেই যে তাঁর স্মারক মিলবে না। জাদুঘরের প্রতিষ্ঠা ও স্বত্বাধিকারী রোহান পাটের বেশির ভাগ সময় এখানেই কাটে। কাল বিকেলে পারিবারিক কাজে তিনি জাদুঘরের বাইরে ছিলেন। তাঁর সহকর্মী ফিল ড্যানিয়েল বারবার আশ্বস্ত করতে থাকলেন, আগামী ১৯ নভেম্বর বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের আগে একবার রোহানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয়ে দেবেন। হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরও ভদ্রলোক নিয়ে রাখলেন।
২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে জাদুঘরের পথচলা শুরু। এরপর ভিভ রিচার্ডসের মতো কিংবদন্তি থেকে শুরু করে বর্তমান সময়ের বিরাট কোহলির মতো বড় তারকার পা পড়েছে এই জাদুঘরে। বিশ্বকাপ জোন—যেখানে ১৯৭৫ থেকে ২০১৯, প্রতিটি বিশ্বকাপজয়ীর অটোগ্রাফের দেখা মিলবে। বিশেষ দুটি কর্নার আছে শচীন ও কোহলিকে নিয়ে। টেন্ডুলকারের অটোগ্রাফসহ ব্যাট হাতে নিয়ে শ্যাডো করার সুযোগ এই জাদুঘর ছাড়া আর কোথাও হয়তো মিলবে না!
টেস্টে ট্রিপল সেঞ্চুরি, ওয়ানডে ও টেস্টে ১০ হাজার রান করা—সব কিংবদন্তি ব্যাটারের সই করা ব্যাটের দেখা শুধু এখানেই মিলবে। আছে স্যার রিচার্ড হ্যাডলির বুট ও ৪০০ উইকেট নেওয়া সই করা বল। আছে শেন ওয়ার্নের অভিষেক টেস্টের জার্সি। আছে কোর্টনি ওয়ালশকে ছাড়িয়ে যাওয়া মুত্তিয়া মুরালিধরনের সই করা সেই টেস্টের জার্সি। ক্লাইভ লয়েডের সই করা টেস্ট টুপি কিংবা ভিভ রিচার্ডসের ব্লেজার-জার্সি—এমন আরও কত যে ক্রিকেটের মূল্যবান মণি-মুক্তার ছড়াছড়ি এখানে! ফিল জানালেন, রোহান তাঁর সংগ্রহশালার ১২ ভাগের মাত্র ১ ভাগ দিয়ে এ জাদুঘর তৈরি করেছেন। রোহানের লক্ষ্য, ভারতের বাইরেও তাঁর ক্রিকেট জাদুঘরের শাখা-প্রশাখা বিস্তার করা।
সমৃদ্ধ এ ক্রিকেট জাদুঘর যত দেখা হলো, বারবার একটা প্রশ্ন জাগল মনে—এখানে বাংলাদেশ কোথায়? বাংলাদেশের দেখা অতঃপর মিলেছে। একটি কর্নারে দেখা মিলল সাকিব আল হাসানের সই করা জার্সি আর বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের জার্সি। সমৃদ্ধ জাদুঘরে বাংলাদেশ বলতে এতটুকুই।
বাংলাদেশ দলের কোনো কার্যক্রম ছিল না গতকাল। এ সুযোগে দুপুরে টিম হোটেল থেকে তাই পুনের ‘ব্লেডস অব গ্লোরি’ নামের জাদুঘরে ঢুঁ মেরে আসা। শহরের শাহাকার নগরের একটা বহুতল ভবনের তৃতীয় তলায় পুরো একটা অ্যাপার্টমেন্টজুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে বিশাল এই সংগ্রহশালা।
সপ্তাহের সাত দিনই খোলা থাকে। ঢুকতে হয় ২০০ টাকার টিকিট কেটে। জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, এটিই ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় জাদুঘর। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডের মতো ক্রিকেটের ঐতিহ্যবাহী দেশের প্রায় প্রতিটি প্রাচীন ভেন্যুতে একটি জাদুঘরের দেখা যায়। লর্ডসের জাদুঘর তো জগদ্বিখ্যাত। পুনের এই জাদুঘর কীভাবে দাবি করছে, তারা বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট জাদুঘর?
৭৫ হাজার ক্রিকেট স্মারক দেখে মনে হলো, তাদের দাবি উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। বিভিন্ন দেশের ভেন্যুতে যে জাদুঘর দেখা যায়, সেখানে মূলত ওই দেশের ক্রিকেটের স্মারকই বেশি প্রাধান্য পায়। পুনের এই ক্রিকেট জাদুঘরে পৃথিবীর এমন কোনো ক্রিকেট কিংবদন্তি নেই যে তাঁর স্মারক মিলবে না। জাদুঘরের প্রতিষ্ঠা ও স্বত্বাধিকারী রোহান পাটের বেশির ভাগ সময় এখানেই কাটে। কাল বিকেলে পারিবারিক কাজে তিনি জাদুঘরের বাইরে ছিলেন। তাঁর সহকর্মী ফিল ড্যানিয়েল বারবার আশ্বস্ত করতে থাকলেন, আগামী ১৯ নভেম্বর বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের আগে একবার রোহানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয়ে দেবেন। হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরও ভদ্রলোক নিয়ে রাখলেন।
২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে জাদুঘরের পথচলা শুরু। এরপর ভিভ রিচার্ডসের মতো কিংবদন্তি থেকে শুরু করে বর্তমান সময়ের বিরাট কোহলির মতো বড় তারকার পা পড়েছে এই জাদুঘরে। বিশ্বকাপ জোন—যেখানে ১৯৭৫ থেকে ২০১৯, প্রতিটি বিশ্বকাপজয়ীর অটোগ্রাফের দেখা মিলবে। বিশেষ দুটি কর্নার আছে শচীন ও কোহলিকে নিয়ে। টেন্ডুলকারের অটোগ্রাফসহ ব্যাট হাতে নিয়ে শ্যাডো করার সুযোগ এই জাদুঘর ছাড়া আর কোথাও হয়তো মিলবে না!
টেস্টে ট্রিপল সেঞ্চুরি, ওয়ানডে ও টেস্টে ১০ হাজার রান করা—সব কিংবদন্তি ব্যাটারের সই করা ব্যাটের দেখা শুধু এখানেই মিলবে। আছে স্যার রিচার্ড হ্যাডলির বুট ও ৪০০ উইকেট নেওয়া সই করা বল। আছে শেন ওয়ার্নের অভিষেক টেস্টের জার্সি। আছে কোর্টনি ওয়ালশকে ছাড়িয়ে যাওয়া মুত্তিয়া মুরালিধরনের সই করা সেই টেস্টের জার্সি। ক্লাইভ লয়েডের সই করা টেস্ট টুপি কিংবা ভিভ রিচার্ডসের ব্লেজার-জার্সি—এমন আরও কত যে ক্রিকেটের মূল্যবান মণি-মুক্তার ছড়াছড়ি এখানে! ফিল জানালেন, রোহান তাঁর সংগ্রহশালার ১২ ভাগের মাত্র ১ ভাগ দিয়ে এ জাদুঘর তৈরি করেছেন। রোহানের লক্ষ্য, ভারতের বাইরেও তাঁর ক্রিকেট জাদুঘরের শাখা-প্রশাখা বিস্তার করা।
সমৃদ্ধ এ ক্রিকেট জাদুঘর যত দেখা হলো, বারবার একটা প্রশ্ন জাগল মনে—এখানে বাংলাদেশ কোথায়? বাংলাদেশের দেখা অতঃপর মিলেছে। একটি কর্নারে দেখা মিলল সাকিব আল হাসানের সই করা জার্সি আর বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের জার্সি। সমৃদ্ধ জাদুঘরে বাংলাদেশ বলতে এতটুকুই।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৩ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৫ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৫ ঘণ্টা আগে