হেলেদুলে আয়েশি ভঙ্গিমায় বল করতে চেয়েছিলেন রিয়ান পরাগ, যা পাড়ার ক্রিকেটেই বেশি হয়ে থাকে। তবে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বিপক্ষে গত রাতে দিল্লিতে পরাগের এমন বোলিংকে ‘নো বল’ ঘোষণা করা হয়েছে।
অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ইনিংসের ১১তম ওভারের ঘটনা। চতুর্থ বল পরাগ স্লিঙ্গিং স্টাইলে করতে গেছেন। হেলেদুলে এসে ডান হাতটা হালকা বাঁকিয়ে বলটা ছেড়েছেন ভারতীয় এই ক্রিকেটার। মাহমুদউল্লাহ বলটা কাট করতে গেলেও ব্যর্থ হয়েছেন। ঘটনা এখানেই থেমে থাকেনি। মাঠের আম্পায়ার স্মরণাপন্ন হন তৃতীয় আম্পায়ারের। যাচাই-বাছাই করে সেটা নো বল ডাকা হয়েছে পরাগের পেছনের পায়ের অবস্থানের কারণে। বল ছোড়ার সময় পরাগের পেছনের পা ছিল ভাসমান। এমনকি সেটা ছিল রিটার্ন ক্রিজ বরাবর।
ক্রিকেটের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) নিয়ম ভেঙেছেন পরাগ। এমসিসির ২১.৫ নিয়ম অনুযায়ী, ‘বোলারের পা অবশ্যই মাটিতে থাকতে হবে।কিন্তু রিটার্ন ক্রিজ স্পর্শ করতে পারবে না। বল ছুড়তে হবে পপিং ক্রিজের পেছন থেকে। এই তিনটি শর্ত পূরণ করতে বোলার ব্যর্থ—যদি বোলিং প্রান্তের আম্পায়ারের তেমনটা মনে হয়, তাহলে তিনি (আম্পায়ার) নো বল ডাকতে পারেন।’ রিটার্ন ক্রিজ হচ্ছে সেটা, যেটা সাধারণত ব্যাটিং প্রান্তে ওয়াইডের লাইন। যেখানে ক্রিকেটে প্রতি ওভার শেষেই ব্যাটার-বোলাররা প্রান্ত বদল করেন।
পরাগের নো বলের পর ফ্রি হিট পেয়েও সেটা কাজে লাগাতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলে যে ইয়র্কার দিয়েছেন পরাগ, মাহমুদউল্লাহ কোনোমতে সেটা ঠেকিয়েছেন। সেই ওভারের শেষ বলেই পরাগ ফিরিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজকে। ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে লং অফে ক্যাচ তুলে দেন মিরাজ। সীমানার ধারে ক্যাচ ধরেন বদলি ফিল্ডার হিসেবে নামা রবি বিষ্ণুই।
মিরাজের বিদায়ে ১১ ওভারে ৫ উইকেটে ৮০ রানে পরিণত হওয়া বাংলাদেশ কেবল পরাজয়ের ব্যবধানটাই কমিয়েছে। মাহমুদউল্লাহর ৩৯ বলে ৪১ রানের ইনিংসটাই তো বাংলাদেশের মুখরক্ষা করেছে। বোলার হিসেবে না পারলেও পরাগ অবদান রেখেছেন মাহমুদউল্লাহর উইকেট পতনে। শেষ ওভারের প্রথম বলে নীতিশ কুমার রেড্ডির ফুলটস ঠিকমতো সংযোগ করতে পারেননি। লং অন থেকে দৌড়ে এসে সহজেই সেটা তালুবন্দী করেন পরাগ।
৮৬ রানে জিতে এক ম্যাচ হাতে রেখেই ভারত টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিজের করে নিয়েছে। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে গতকাল ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন রেড্ডি। ৩৪ বলে ৪ চার ও ৭ ছক্কয় ৭৪ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেছেন। বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ২৩ রান। হায়দরাবাদে পরশু সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত।
হেলেদুলে আয়েশি ভঙ্গিমায় বল করতে চেয়েছিলেন রিয়ান পরাগ, যা পাড়ার ক্রিকেটেই বেশি হয়ে থাকে। তবে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বিপক্ষে গত রাতে দিল্লিতে পরাগের এমন বোলিংকে ‘নো বল’ ঘোষণা করা হয়েছে।
অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ইনিংসের ১১তম ওভারের ঘটনা। চতুর্থ বল পরাগ স্লিঙ্গিং স্টাইলে করতে গেছেন। হেলেদুলে এসে ডান হাতটা হালকা বাঁকিয়ে বলটা ছেড়েছেন ভারতীয় এই ক্রিকেটার। মাহমুদউল্লাহ বলটা কাট করতে গেলেও ব্যর্থ হয়েছেন। ঘটনা এখানেই থেমে থাকেনি। মাঠের আম্পায়ার স্মরণাপন্ন হন তৃতীয় আম্পায়ারের। যাচাই-বাছাই করে সেটা নো বল ডাকা হয়েছে পরাগের পেছনের পায়ের অবস্থানের কারণে। বল ছোড়ার সময় পরাগের পেছনের পা ছিল ভাসমান। এমনকি সেটা ছিল রিটার্ন ক্রিজ বরাবর।
ক্রিকেটের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) নিয়ম ভেঙেছেন পরাগ। এমসিসির ২১.৫ নিয়ম অনুযায়ী, ‘বোলারের পা অবশ্যই মাটিতে থাকতে হবে।কিন্তু রিটার্ন ক্রিজ স্পর্শ করতে পারবে না। বল ছুড়তে হবে পপিং ক্রিজের পেছন থেকে। এই তিনটি শর্ত পূরণ করতে বোলার ব্যর্থ—যদি বোলিং প্রান্তের আম্পায়ারের তেমনটা মনে হয়, তাহলে তিনি (আম্পায়ার) নো বল ডাকতে পারেন।’ রিটার্ন ক্রিজ হচ্ছে সেটা, যেটা সাধারণত ব্যাটিং প্রান্তে ওয়াইডের লাইন। যেখানে ক্রিকেটে প্রতি ওভার শেষেই ব্যাটার-বোলাররা প্রান্ত বদল করেন।
পরাগের নো বলের পর ফ্রি হিট পেয়েও সেটা কাজে লাগাতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলে যে ইয়র্কার দিয়েছেন পরাগ, মাহমুদউল্লাহ কোনোমতে সেটা ঠেকিয়েছেন। সেই ওভারের শেষ বলেই পরাগ ফিরিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজকে। ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে লং অফে ক্যাচ তুলে দেন মিরাজ। সীমানার ধারে ক্যাচ ধরেন বদলি ফিল্ডার হিসেবে নামা রবি বিষ্ণুই।
মিরাজের বিদায়ে ১১ ওভারে ৫ উইকেটে ৮০ রানে পরিণত হওয়া বাংলাদেশ কেবল পরাজয়ের ব্যবধানটাই কমিয়েছে। মাহমুদউল্লাহর ৩৯ বলে ৪১ রানের ইনিংসটাই তো বাংলাদেশের মুখরক্ষা করেছে। বোলার হিসেবে না পারলেও পরাগ অবদান রেখেছেন মাহমুদউল্লাহর উইকেট পতনে। শেষ ওভারের প্রথম বলে নীতিশ কুমার রেড্ডির ফুলটস ঠিকমতো সংযোগ করতে পারেননি। লং অন থেকে দৌড়ে এসে সহজেই সেটা তালুবন্দী করেন পরাগ।
৮৬ রানে জিতে এক ম্যাচ হাতে রেখেই ভারত টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিজের করে নিয়েছে। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে গতকাল ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন রেড্ডি। ৩৪ বলে ৪ চার ও ৭ ছক্কয় ৭৪ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেছেন। বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ২৩ রান। হায়দরাবাদে পরশু সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত।
কাজটা তাঁর মাঝমাঠ সামলানো। তাই গোল করার চেয়ে আক্রমণের সুর গেঁথে দিতেই বেশি দেখা যায় হামজা চৌধুরীকে। সেই তিনিই কিনা ঘরের মাঠে নিজের অভিষেক ম্যাচটি রাঙালেন গোলে।
১০ ঘণ্টা আগেচার বছরের বেশি সময় পর ম্যাচ ফিরেছে জাতীয় স্টেডিয়ামে। প্রত্যাবর্তনেই নানা অব্যবস্থাপনার চিত্র ফুটে উঠল। ম্যাচ শুরু হওয়ার পরও ফাঁকা ছিল গ্যালারির বেশ কিছু অংশ। কিন্তু বাইরে অপেক্ষারত ছিলেন অনেক সমর্থক। ধৈর্যের বাঁধ ভাঙতে না পেরে গেট ভেঙেই গ্যালারিতে ঢুকে পড়েন তাঁরা। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনেন সেনাবা
১২ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর জাতীয় দলে ফিরলেন ইবাদত হোসেন। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে চোটে পড়ার পর লম্বা সময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে ছিলেন ৩১ বছর বয়সী পেসার। বিসিবি আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ সামনে রেখে ১৬ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেযোগ করা সময়ে ভুটানের জিগমে নামজিয়াল আতঙ্ক ছড়িয়েছিলেন বটে। কিন্তু ঠিকই ক্লিনশিট রাখেন গোলরক্ষক মিতুল মারমা। রেফারির শেষ বাঁশি বাজার পর ফুটবলারদের মুখে জয়েল হাসি। প্রীতি ম্যাচে ভুটানকে ২-০ গোলে হারিয়ে সিঙ্গাপুর ম্যাচের প্রস্তুতি সারল বাংলাদেশ। জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটে স্বাগতিকদের এগিয়ে দেন
১৫ ঘণ্টা আগে