নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিতলে বিতর্কিত সেই উদযাপন দেখা যাবে টেস্ট সিরিজেও! টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শ্রীলঙ্কা করেছিল ‘টাইমড আউট’ উদ্যাপন। ওয়ানডে সিরিজ জিতে বাংলাদেশও অভিনব কায়দায় ‘টাইমড আউট’ উদ্যাপন করে পাল্টা প্রতিশোধ নিয়েছিল। উদ্যাপনের স্কোরলাইন ‘১-১’ হয়ে আছে এ মুহূর্তে।
গতকাল শ্রীলঙ্কার টেস্ট অধিনায়ক ধনঞ্জায়া ডি সিলভার কথায় অন্তত ইঙ্গিত থাকল, টেস্ট সিরিজ জিতলে টাইমড আউটের নতুন কোনো উদ্যাপন নিয়ে তাঁরা হাজির হবেন। লঙ্কান অধিনায়ক বললেন, ‘টাইমড আউট উদযাপন...যদি জিতি, আমরা জেতার পর দেখব।’
সাদা বলের সিরিজে যে দ্বৈরথের দেখা মিলেছে, টেস্টে সেটা কতটা দেখা যাবে, তা নিয়ে মৃদু সংশয় দেখা দিচ্ছে। টেস্ট সিরিজটা হবে অভিজ্ঞ শ্রীলঙ্কা বনাম তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশের। সর্বশেষ সিলেটে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কেন উইলিয়ামসন-টিম সাউদিদের বিপক্ষে যে দাপুটে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেটি লঙ্কানদের বিপক্ষে নাজমুল হোসেন শান্তর দলের প্রেরণাও। আবার উপমহাদেশের কন্ডিশন প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় ম্যাথুস-চান্দিমালদের জন্য বাংলাদেশের উইকেট খুব বেশি চ্যালেঞ্জ হওয়ার কথা নয়, যতটা কিউইদের ক্ষেত্রে ছিল।
এ কারণে নিউজিল্যান্ডের চেয়ে শ্রীলঙ্কা সিরিজ অনেক কঠিন মনে করছেন বাংলাদেশ দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। সিলেটের মেঘলা আবহাওয়া, সবুজ উইকেটও হাথুরুর কাছে চ্যালেঞ্জিং মনে হচ্ছে। গতকাল সিলেটে সিরিজপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘উইকেট একটু ভিন্ন লাগছে। আগেরবার এত ঘাস ছিল না, এবার ঘাস একটু বেশি। আবহাওয়াও একটা চ্যালেঞ্জ। সেগুলো বিবেচনায় আমাদের শক্তি ও প্রতিপক্ষের ওপর কম্বিনেশন নির্ভর করে। এটি নিউজিল্যান্ড সিরিজের চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে। শ্রীলঙ্কাকে হারাতে হলে আমাদের সেরাটা খেলতে হবে।’
দেশের মাঠে লঙ্কানদের বিপক্ষে এখনো টেস্ট জেতা হয়নি বাংলাদেশের। ২৪ টেস্ট খেলে মাত্র একটি জয়, ঐতিহাসিক সেই জয়টি এসেছিল ২০১৭ সালে কলম্বোর পিসারা ওভালে, নিজেদের শততম টেস্টে। শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞ ব্যাটিং অর্ডার যেমন আছে, বাংলাদেশের ব্যাটাররাও রানে আছেন। মুমিনুল হক, লিটন দাস, শান্ত সিলেটে কিউইদের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে পেয়েছিলেন সেঞ্চুরি। সাদা বলের ক্রিকেটে দারুণ ছন্দে থাকা তাওহীদ হৃদয়েরও অভিষেক হতে পারে এ ম্যাচে।
লঙ্কানদের বোলিং আক্রমণে যেমন আছেন লাহিরু কুমারা-কাসুন রাজিতার মতো পেসার। বাংলাদেশের আছেন শরীফুল ইসলাম, নাহিদ রানা, মুশফিক হাসানরা। নাহিদ-মুশফিকদের মধ্যে কারও অভিষেক হওয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন হাথুরু। তবে লড়াইটা দুই দলের স্পিনের আক্রমণেরও। শ্রীলঙ্কার বাঁহাতি স্পিনার প্রবাত জয়াসুরিয়া ও রমেশ মেন্ডিসের ঘূর্ণি হুমকি হতে পারে স্বাগতিক ব্যাটারদের। লঙ্কানদের ঘূর্ণির বিষে ঘায়েল করতে বাংলাদেশ দলে আছেন মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলামের মতো পরীক্ষিত স্পিনাররা। তবে এবারের কঠিন লঙ্কান-চ্যালেঞ্জটা বাংলাদেশ দেখছে তরুণদের প্রমাণ করার দারুণ এক সুযোগ হিসেবে।
জিতলে বিতর্কিত সেই উদযাপন দেখা যাবে টেস্ট সিরিজেও! টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শ্রীলঙ্কা করেছিল ‘টাইমড আউট’ উদ্যাপন। ওয়ানডে সিরিজ জিতে বাংলাদেশও অভিনব কায়দায় ‘টাইমড আউট’ উদ্যাপন করে পাল্টা প্রতিশোধ নিয়েছিল। উদ্যাপনের স্কোরলাইন ‘১-১’ হয়ে আছে এ মুহূর্তে।
গতকাল শ্রীলঙ্কার টেস্ট অধিনায়ক ধনঞ্জায়া ডি সিলভার কথায় অন্তত ইঙ্গিত থাকল, টেস্ট সিরিজ জিতলে টাইমড আউটের নতুন কোনো উদ্যাপন নিয়ে তাঁরা হাজির হবেন। লঙ্কান অধিনায়ক বললেন, ‘টাইমড আউট উদযাপন...যদি জিতি, আমরা জেতার পর দেখব।’
সাদা বলের সিরিজে যে দ্বৈরথের দেখা মিলেছে, টেস্টে সেটা কতটা দেখা যাবে, তা নিয়ে মৃদু সংশয় দেখা দিচ্ছে। টেস্ট সিরিজটা হবে অভিজ্ঞ শ্রীলঙ্কা বনাম তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশের। সর্বশেষ সিলেটে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কেন উইলিয়ামসন-টিম সাউদিদের বিপক্ষে যে দাপুটে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেটি লঙ্কানদের বিপক্ষে নাজমুল হোসেন শান্তর দলের প্রেরণাও। আবার উপমহাদেশের কন্ডিশন প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় ম্যাথুস-চান্দিমালদের জন্য বাংলাদেশের উইকেট খুব বেশি চ্যালেঞ্জ হওয়ার কথা নয়, যতটা কিউইদের ক্ষেত্রে ছিল।
এ কারণে নিউজিল্যান্ডের চেয়ে শ্রীলঙ্কা সিরিজ অনেক কঠিন মনে করছেন বাংলাদেশ দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। সিলেটের মেঘলা আবহাওয়া, সবুজ উইকেটও হাথুরুর কাছে চ্যালেঞ্জিং মনে হচ্ছে। গতকাল সিলেটে সিরিজপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘উইকেট একটু ভিন্ন লাগছে। আগেরবার এত ঘাস ছিল না, এবার ঘাস একটু বেশি। আবহাওয়াও একটা চ্যালেঞ্জ। সেগুলো বিবেচনায় আমাদের শক্তি ও প্রতিপক্ষের ওপর কম্বিনেশন নির্ভর করে। এটি নিউজিল্যান্ড সিরিজের চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে। শ্রীলঙ্কাকে হারাতে হলে আমাদের সেরাটা খেলতে হবে।’
দেশের মাঠে লঙ্কানদের বিপক্ষে এখনো টেস্ট জেতা হয়নি বাংলাদেশের। ২৪ টেস্ট খেলে মাত্র একটি জয়, ঐতিহাসিক সেই জয়টি এসেছিল ২০১৭ সালে কলম্বোর পিসারা ওভালে, নিজেদের শততম টেস্টে। শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞ ব্যাটিং অর্ডার যেমন আছে, বাংলাদেশের ব্যাটাররাও রানে আছেন। মুমিনুল হক, লিটন দাস, শান্ত সিলেটে কিউইদের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে পেয়েছিলেন সেঞ্চুরি। সাদা বলের ক্রিকেটে দারুণ ছন্দে থাকা তাওহীদ হৃদয়েরও অভিষেক হতে পারে এ ম্যাচে।
লঙ্কানদের বোলিং আক্রমণে যেমন আছেন লাহিরু কুমারা-কাসুন রাজিতার মতো পেসার। বাংলাদেশের আছেন শরীফুল ইসলাম, নাহিদ রানা, মুশফিক হাসানরা। নাহিদ-মুশফিকদের মধ্যে কারও অভিষেক হওয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন হাথুরু। তবে লড়াইটা দুই দলের স্পিনের আক্রমণেরও। শ্রীলঙ্কার বাঁহাতি স্পিনার প্রবাত জয়াসুরিয়া ও রমেশ মেন্ডিসের ঘূর্ণি হুমকি হতে পারে স্বাগতিক ব্যাটারদের। লঙ্কানদের ঘূর্ণির বিষে ঘায়েল করতে বাংলাদেশ দলে আছেন মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলামের মতো পরীক্ষিত স্পিনাররা। তবে এবারের কঠিন লঙ্কান-চ্যালেঞ্জটা বাংলাদেশ দেখছে তরুণদের প্রমাণ করার দারুণ এক সুযোগ হিসেবে।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
৫ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৬ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৭ ঘণ্টা আগে