ক্রীড়া ডেস্ক
মুল্লানপুরের যাদবিন্দ্র ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তখন পাঞ্জাব কিংসের বাঁধভাঙা উদযাপন। ক্রিকেটার, সত্ত্বাধিকারী প্রীতি জিনতা, দর্শক—সবাইকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন তাঁরা যুদ্ধ জয় করেছেন। মার্কো ইয়ানসেনকে ঘিরে যখন সবাই উদযাপনে ব্যস্ত, তখন আন্দ্রে রাসেলকে ঘিরে ধরে হতাশা।
ইয়ানসেনের বলে রাসেল বোল্ড হতেই শেষ কলকাতা নাইট রাইডার্সের ইনিংস। রাসেলের এই হতাশাই যে ম্যাচে কলকাতার বাজে পারফরম্যান্সের প্রতিচ্ছবি। বর্তমান টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১১২ রানের লক্ষ্য আহামরি কিছু না হলেও কলকাতা হেরেছে ১৬ রানে। ১৫.১ ওভারে আজিঙ্কা রাহানের নেতৃত্বাধীন কলকাতা গুটিয়ে গেছে ৯৫ রানে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রাহানে বলের, ‘ব্যাখ্যা দেওয়ার মতো কিছুই নেই। আমরা সবাই দেখেছি সেখানে কী হয়েছে। খুবই হতাশ। দায়টা নিজের কাঁধে তুলে নিচ্ছি।’
১১২ রানের লক্ষ্যে নেমে কলকাতা নাইট রাইডার্সের একটা পর্যায়ে স্কোর ছিল ৭.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৬২ রান। এখান থেকেই ঘুরতে থাকে ম্যাচ। অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে যুজভেন্দ্র চাহালকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন রাহানে। কলকাতা অধিনায়ক করেছেন ১৭ বলে ১৭ রান। পরে দেখা যায়, রিভিউ নিলে বেঁচে যেতেন রাহানে। কারণ, ইমপ্যাক্ট ছিল অফস্টাম্পের বাইরে। ননস্ট্রাইক প্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা অংক্রিশ রঘুবংশীর সঙ্গে সেই মুহূর্তে কী কথা হয়েছিল, সেটা নিয়ে ম্যাচ শেষে রাহানে বলেন, ‘বাজে শট খেলে আউট হয়েছি। যদিও সেটা মিসিং ছিল। সে (রঘুবংশী) নিজেও নিশ্চিত ছিল না। সে বলছিল এটা আম্পায়ার্স কল হতে পারে। আমি নিজেও নিশ্চিত ছিলাম না।’
১১২ রানের লক্ষ্য দেখে কলকাতা নাইট রাইডার্সের ভক্ত-সমর্থকেরা হয়তো ভেবেছিলেন, ম্যাচটা তাড়াতাড়ি জিতে নেট রানরেট বাড়িয়ে নিতে পারবে দলটি। কিন্তু কিসের কী! তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল রাহানের দল। ১৬ রানে জিতে আইপিএল ইতিহাসে সবচেয়ে কম রান করে ম্যাচ জয়ের রেকর্ড নিজের করল পাঞ্জাব কিংস। হারের দায় স্বীকার করে রাহানে বলেন, ‘আসলে না (নেট রানরেটের চিন্তা ছিল কি না)। খুবই বাজে ব্যাটিং করেছি। পুরোপুরি নিজেরাই দায়টা নিচ্ছি।’
৭ ম্যাচে ৩ জয় ও ৪ পরাজয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার ছয়ে এখন কলকাতা নাইট রাইডার্স। সবার ওপরে থাকা গুজরাট টাইটান্সের পয়েন্ট ৮। এমনকি দুই, তিন, চার ও পাঁচে থাকা দিল্লি ক্যাপিটালস, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু, পাঞ্জাব কিংস, লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস তাদেরও ৮ পয়েন্ট। নেট রানরেটই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে এখানে।
মুল্লানপুরের যাদবিন্দ্র ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তখন পাঞ্জাব কিংসের বাঁধভাঙা উদযাপন। ক্রিকেটার, সত্ত্বাধিকারী প্রীতি জিনতা, দর্শক—সবাইকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন তাঁরা যুদ্ধ জয় করেছেন। মার্কো ইয়ানসেনকে ঘিরে যখন সবাই উদযাপনে ব্যস্ত, তখন আন্দ্রে রাসেলকে ঘিরে ধরে হতাশা।
ইয়ানসেনের বলে রাসেল বোল্ড হতেই শেষ কলকাতা নাইট রাইডার্সের ইনিংস। রাসেলের এই হতাশাই যে ম্যাচে কলকাতার বাজে পারফরম্যান্সের প্রতিচ্ছবি। বর্তমান টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১১২ রানের লক্ষ্য আহামরি কিছু না হলেও কলকাতা হেরেছে ১৬ রানে। ১৫.১ ওভারে আজিঙ্কা রাহানের নেতৃত্বাধীন কলকাতা গুটিয়ে গেছে ৯৫ রানে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রাহানে বলের, ‘ব্যাখ্যা দেওয়ার মতো কিছুই নেই। আমরা সবাই দেখেছি সেখানে কী হয়েছে। খুবই হতাশ। দায়টা নিজের কাঁধে তুলে নিচ্ছি।’
১১২ রানের লক্ষ্যে নেমে কলকাতা নাইট রাইডার্সের একটা পর্যায়ে স্কোর ছিল ৭.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৬২ রান। এখান থেকেই ঘুরতে থাকে ম্যাচ। অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে যুজভেন্দ্র চাহালকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন রাহানে। কলকাতা অধিনায়ক করেছেন ১৭ বলে ১৭ রান। পরে দেখা যায়, রিভিউ নিলে বেঁচে যেতেন রাহানে। কারণ, ইমপ্যাক্ট ছিল অফস্টাম্পের বাইরে। ননস্ট্রাইক প্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা অংক্রিশ রঘুবংশীর সঙ্গে সেই মুহূর্তে কী কথা হয়েছিল, সেটা নিয়ে ম্যাচ শেষে রাহানে বলেন, ‘বাজে শট খেলে আউট হয়েছি। যদিও সেটা মিসিং ছিল। সে (রঘুবংশী) নিজেও নিশ্চিত ছিল না। সে বলছিল এটা আম্পায়ার্স কল হতে পারে। আমি নিজেও নিশ্চিত ছিলাম না।’
১১২ রানের লক্ষ্য দেখে কলকাতা নাইট রাইডার্সের ভক্ত-সমর্থকেরা হয়তো ভেবেছিলেন, ম্যাচটা তাড়াতাড়ি জিতে নেট রানরেট বাড়িয়ে নিতে পারবে দলটি। কিন্তু কিসের কী! তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল রাহানের দল। ১৬ রানে জিতে আইপিএল ইতিহাসে সবচেয়ে কম রান করে ম্যাচ জয়ের রেকর্ড নিজের করল পাঞ্জাব কিংস। হারের দায় স্বীকার করে রাহানে বলেন, ‘আসলে না (নেট রানরেটের চিন্তা ছিল কি না)। খুবই বাজে ব্যাটিং করেছি। পুরোপুরি নিজেরাই দায়টা নিচ্ছি।’
৭ ম্যাচে ৩ জয় ও ৪ পরাজয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার ছয়ে এখন কলকাতা নাইট রাইডার্স। সবার ওপরে থাকা গুজরাট টাইটান্সের পয়েন্ট ৮। এমনকি দুই, তিন, চার ও পাঁচে থাকা দিল্লি ক্যাপিটালস, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু, পাঞ্জাব কিংস, লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস তাদেরও ৮ পয়েন্ট। নেট রানরেটই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে এখানে।
শ্রীলঙ্কা সফর ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ হার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শেষটা রাঙিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল থেকে লিটন দাসরা নতুন টি-টোয়েন্টি শুরু জয়ের অভিযানে নামবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাঈম শেখ তো এই সিরিজে আগে রাখছেন বাংলাদেশকেই। নিজেদের
৫ মিনিট আগেওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
৩৫ মিনিট আগে২১ মাস পর জাতীয় দলে ফিরেছেন নাঈম শেখ। শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে থাকলেও সুযোগ পেয়েছেন কেবল একটি ম্যাচে। পাল্লেকেলেতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামার সুযোগ পান তিনি। সেটিও উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জাকের আলী অনিকের হঠাৎ অসুস্থতার কারণে। পরিকল্পনায় তাঁর থাকার কথা ছিল পাঁচ নম্বরে,
৩ ঘণ্টা আগেবলার মতো নামের লম্বা সারি নেই। এই মুহূর্তে আছেন শুধু রিশাদ হোসেন। লেগ স্পিনের গুরুত্ব বুঝতেও বেশ সময় লেগেছে বাংলাদেশের। সাবেক কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো-চন্ডিকা হাথুরুসিংহে একরকম মরুভূমিতেই যেন লেগ স্পিনের গাছ ফলাতে চাইলেন। মাঝেমধ্যে আবার কেউ এলেও থিতু হতে পারেননি।
৪ ঘণ্টা আগে