নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কীর্তি গড়ল বাংলাদেশ।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তানজিদ হাসান তামিমের নাম আজ ছিল না বাংলাদেশের একাদশে। তবে ফিল্ডিংয়ে সৌম্য সরকার চোটে পড়ায় আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী কনকাশন বদলি হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন তানজিদ তামিম। ওপেনিংয়ে নেমে সুযোগটা বেশ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন জুনিয়র তামিম। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন এই ম্যাচেই। এটাই মূলত বাংলাদেশের জয়ের ভিত্তি অনেকটা গড়ে দেয়। স্বাগতিকদের জয় নিয়ে যা একটু ‘যদি-কিন্তু’, তাও দূর হয়ে যায় রিশাদের ১৮ বলে ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে। ৯ চারের পাশাপাশি মেরেছেন ৫ ছক্কা। বাংলাদেশ ৫৯ বল হাতে রেখে পায় ৪ উইকেটের জয়।
লিটন দাস বাদ পড়ায় তৃতীয় ওয়ানডের একাদশে সুযোগ পান এনামুল হক বিজয়। ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিজয়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৫০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন তানজিদ তামিম। জুনিয়র তামিম একপ্রান্তে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও রয়েসয়ে খেলতে থাকেন বিজয়। এই বিজয়কে ফিরিয়েই উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন লাহিরু কুমারা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে লাহিরুর আউটসাইড অফ বলটি ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন বিজয়। কিন্তু মিসটাইমিং হওয়া বলটি এক্সট্রা কাভারে লাফ দিয়ে তালুবন্দী করেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। ২২ বলে ১ চারে বিজয় করেন ১২ রান।
বিজয়ের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে শান্ত ৫ বল খেলে মাত্র ১ রান করেন। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক খোচা দিতে যান সৌম্য। এজ হওয়া বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস সহজেই তালুবন্দী করেন। বিজয়-শান্তর দ্রুত বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১০.২ ওভারে ২ উইকেটে ৫৬ রান।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তাওহীদ হৃদয়। তৃতীয় উইকেটে হৃদয়ের সঙ্গে তানজিদ তামিমের জুটিটা বেশ জমে ওঠে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দুই ক্রিকেটার ৬৮ বলে করেন ৪৯ রান। হৃদয়কে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন লাহিরু। হৃদয় ৩৬ বলে করেন ২২ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দ্রুত ফেরান কুমারা। মাহমুদউল্লাহ ৪ বলে করেন ১ রান।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলতে থাকা তানজিদ তামিম তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। এটাই একসময় দ্বিতীয় সেঞ্চুরি হওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। তবে তা আর সম্ভব হয়নি। ২৬তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে তুলে মারতে যান তানজিদ তামিম। লং অনে সহজ ক্যাচ ধরেছেন চারিথ আসালাঙ্কা। ৮১ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৮৪ রান।
হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, তানজিদ তামিম—দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩০ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ছয় নম্বরে নামা মুশফিকুর রহিম ও মিরাজের জুটি বেশ সাবলীলভাবেই এগোতে থাকে। ষষ্ঠ উইকেটে ৬২ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন মুশফিক ও মিরাজ। ৩৭তম ওভারের প্রথম বলে মিরাজকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হাসারাঙ্গা। তাতে মিরাজের দায়টা একটু বেশিই। যেখানে একটা শর্ট পিচ বল পেয়েছেন মিরাজ আর সেটা পুল করতে গিয়ে তুলে দিয়েছেন ডিপ স্কয়ার লেগে দাড়িয়ে থাকা প্রমোদ মাদুশানের হাতে। তখন বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩৬.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান। এরপর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ছক্কা মারেন রিশাদ। একই ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে চার ও ছক্কা মারেন রিশাদ।
হাসারাঙ্গা এরপর যখন ৪০ ওভারে বোলিংয়ে আসেন, তখন রিশাদের কাছে আরও ধোলাই খেয়েছেন। ওভারের প্রথম পাঁচ বলে দুই ছক্কা ও তিন চারে ২৪ রান করে ফেলেন রিশাদ। তখন জয়ের জন্য বাংলাদেশের সমীকরণ দাঁড়ায় ৬১ বলে ৩ রান। এরপর ৪১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মাহিশ তিকশানার বল ডিফেন্স করতে যান মুশফিক। আউটসাইড এজ হওয়া বল চার হয়ে গেলে সিরিজ নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। ম্যাচসেরা হয়েছেন রিশাদ। ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসের পাশাপাশি বোলিংযে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৩৫ রানে অলআউট হয়েছে লঙ্কানরা। লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন জানিথ লিয়ানাগে।১০২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১১ চার ও ২ ছক্কা। লঙ্কান ব্যাটারের এটা ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। সৌম্য ও রিশাদ নেন একটি করে উইকেট।
সিরিজসেরা হয়েছেন শান্ত। তিন ম্যাচে ৮১.৫ গড়ে করেন ১৬৩ রান।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কীর্তি গড়ল বাংলাদেশ।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তানজিদ হাসান তামিমের নাম আজ ছিল না বাংলাদেশের একাদশে। তবে ফিল্ডিংয়ে সৌম্য সরকার চোটে পড়ায় আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী কনকাশন বদলি হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন তানজিদ তামিম। ওপেনিংয়ে নেমে সুযোগটা বেশ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন জুনিয়র তামিম। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন এই ম্যাচেই। এটাই মূলত বাংলাদেশের জয়ের ভিত্তি অনেকটা গড়ে দেয়। স্বাগতিকদের জয় নিয়ে যা একটু ‘যদি-কিন্তু’, তাও দূর হয়ে যায় রিশাদের ১৮ বলে ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে। ৯ চারের পাশাপাশি মেরেছেন ৫ ছক্কা। বাংলাদেশ ৫৯ বল হাতে রেখে পায় ৪ উইকেটের জয়।
লিটন দাস বাদ পড়ায় তৃতীয় ওয়ানডের একাদশে সুযোগ পান এনামুল হক বিজয়। ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিজয়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৫০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন তানজিদ তামিম। জুনিয়র তামিম একপ্রান্তে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও রয়েসয়ে খেলতে থাকেন বিজয়। এই বিজয়কে ফিরিয়েই উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন লাহিরু কুমারা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে লাহিরুর আউটসাইড অফ বলটি ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন বিজয়। কিন্তু মিসটাইমিং হওয়া বলটি এক্সট্রা কাভারে লাফ দিয়ে তালুবন্দী করেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। ২২ বলে ১ চারে বিজয় করেন ১২ রান।
বিজয়ের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে শান্ত ৫ বল খেলে মাত্র ১ রান করেন। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক খোচা দিতে যান সৌম্য। এজ হওয়া বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস সহজেই তালুবন্দী করেন। বিজয়-শান্তর দ্রুত বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১০.২ ওভারে ২ উইকেটে ৫৬ রান।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তাওহীদ হৃদয়। তৃতীয় উইকেটে হৃদয়ের সঙ্গে তানজিদ তামিমের জুটিটা বেশ জমে ওঠে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দুই ক্রিকেটার ৬৮ বলে করেন ৪৯ রান। হৃদয়কে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন লাহিরু। হৃদয় ৩৬ বলে করেন ২২ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দ্রুত ফেরান কুমারা। মাহমুদউল্লাহ ৪ বলে করেন ১ রান।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলতে থাকা তানজিদ তামিম তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। এটাই একসময় দ্বিতীয় সেঞ্চুরি হওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। তবে তা আর সম্ভব হয়নি। ২৬তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে তুলে মারতে যান তানজিদ তামিম। লং অনে সহজ ক্যাচ ধরেছেন চারিথ আসালাঙ্কা। ৮১ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৮৪ রান।
হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, তানজিদ তামিম—দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩০ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ছয় নম্বরে নামা মুশফিকুর রহিম ও মিরাজের জুটি বেশ সাবলীলভাবেই এগোতে থাকে। ষষ্ঠ উইকেটে ৬২ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন মুশফিক ও মিরাজ। ৩৭তম ওভারের প্রথম বলে মিরাজকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হাসারাঙ্গা। তাতে মিরাজের দায়টা একটু বেশিই। যেখানে একটা শর্ট পিচ বল পেয়েছেন মিরাজ আর সেটা পুল করতে গিয়ে তুলে দিয়েছেন ডিপ স্কয়ার লেগে দাড়িয়ে থাকা প্রমোদ মাদুশানের হাতে। তখন বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩৬.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান। এরপর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ছক্কা মারেন রিশাদ। একই ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে চার ও ছক্কা মারেন রিশাদ।
হাসারাঙ্গা এরপর যখন ৪০ ওভারে বোলিংয়ে আসেন, তখন রিশাদের কাছে আরও ধোলাই খেয়েছেন। ওভারের প্রথম পাঁচ বলে দুই ছক্কা ও তিন চারে ২৪ রান করে ফেলেন রিশাদ। তখন জয়ের জন্য বাংলাদেশের সমীকরণ দাঁড়ায় ৬১ বলে ৩ রান। এরপর ৪১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মাহিশ তিকশানার বল ডিফেন্স করতে যান মুশফিক। আউটসাইড এজ হওয়া বল চার হয়ে গেলে সিরিজ নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। ম্যাচসেরা হয়েছেন রিশাদ। ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসের পাশাপাশি বোলিংযে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৩৫ রানে অলআউট হয়েছে লঙ্কানরা। লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন জানিথ লিয়ানাগে।১০২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১১ চার ও ২ ছক্কা। লঙ্কান ব্যাটারের এটা ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। সৌম্য ও রিশাদ নেন একটি করে উইকেট।
সিরিজসেরা হয়েছেন শান্ত। তিন ম্যাচে ৮১.৫ গড়ে করেন ১৬৩ রান।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কীর্তি গড়ল বাংলাদেশ।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তানজিদ হাসান তামিমের নাম আজ ছিল না বাংলাদেশের একাদশে। তবে ফিল্ডিংয়ে সৌম্য সরকার চোটে পড়ায় আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী কনকাশন বদলি হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন তানজিদ তামিম। ওপেনিংয়ে নেমে সুযোগটা বেশ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন জুনিয়র তামিম। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন এই ম্যাচেই। এটাই মূলত বাংলাদেশের জয়ের ভিত্তি অনেকটা গড়ে দেয়। স্বাগতিকদের জয় নিয়ে যা একটু ‘যদি-কিন্তু’, তাও দূর হয়ে যায় রিশাদের ১৮ বলে ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে। ৯ চারের পাশাপাশি মেরেছেন ৫ ছক্কা। বাংলাদেশ ৫৯ বল হাতে রেখে পায় ৪ উইকেটের জয়।
লিটন দাস বাদ পড়ায় তৃতীয় ওয়ানডের একাদশে সুযোগ পান এনামুল হক বিজয়। ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিজয়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৫০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন তানজিদ তামিম। জুনিয়র তামিম একপ্রান্তে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও রয়েসয়ে খেলতে থাকেন বিজয়। এই বিজয়কে ফিরিয়েই উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন লাহিরু কুমারা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে লাহিরুর আউটসাইড অফ বলটি ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন বিজয়। কিন্তু মিসটাইমিং হওয়া বলটি এক্সট্রা কাভারে লাফ দিয়ে তালুবন্দী করেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। ২২ বলে ১ চারে বিজয় করেন ১২ রান।
বিজয়ের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে শান্ত ৫ বল খেলে মাত্র ১ রান করেন। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক খোচা দিতে যান সৌম্য। এজ হওয়া বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস সহজেই তালুবন্দী করেন। বিজয়-শান্তর দ্রুত বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১০.২ ওভারে ২ উইকেটে ৫৬ রান।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তাওহীদ হৃদয়। তৃতীয় উইকেটে হৃদয়ের সঙ্গে তানজিদ তামিমের জুটিটা বেশ জমে ওঠে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দুই ক্রিকেটার ৬৮ বলে করেন ৪৯ রান। হৃদয়কে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন লাহিরু। হৃদয় ৩৬ বলে করেন ২২ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দ্রুত ফেরান কুমারা। মাহমুদউল্লাহ ৪ বলে করেন ১ রান।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলতে থাকা তানজিদ তামিম তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। এটাই একসময় দ্বিতীয় সেঞ্চুরি হওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। তবে তা আর সম্ভব হয়নি। ২৬তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে তুলে মারতে যান তানজিদ তামিম। লং অনে সহজ ক্যাচ ধরেছেন চারিথ আসালাঙ্কা। ৮১ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৮৪ রান।
হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, তানজিদ তামিম—দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩০ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ছয় নম্বরে নামা মুশফিকুর রহিম ও মিরাজের জুটি বেশ সাবলীলভাবেই এগোতে থাকে। ষষ্ঠ উইকেটে ৬২ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন মুশফিক ও মিরাজ। ৩৭তম ওভারের প্রথম বলে মিরাজকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হাসারাঙ্গা। তাতে মিরাজের দায়টা একটু বেশিই। যেখানে একটা শর্ট পিচ বল পেয়েছেন মিরাজ আর সেটা পুল করতে গিয়ে তুলে দিয়েছেন ডিপ স্কয়ার লেগে দাড়িয়ে থাকা প্রমোদ মাদুশানের হাতে। তখন বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩৬.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান। এরপর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ছক্কা মারেন রিশাদ। একই ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে চার ও ছক্কা মারেন রিশাদ।
হাসারাঙ্গা এরপর যখন ৪০ ওভারে বোলিংয়ে আসেন, তখন রিশাদের কাছে আরও ধোলাই খেয়েছেন। ওভারের প্রথম পাঁচ বলে দুই ছক্কা ও তিন চারে ২৪ রান করে ফেলেন রিশাদ। তখন জয়ের জন্য বাংলাদেশের সমীকরণ দাঁড়ায় ৬১ বলে ৩ রান। এরপর ৪১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মাহিশ তিকশানার বল ডিফেন্স করতে যান মুশফিক। আউটসাইড এজ হওয়া বল চার হয়ে গেলে সিরিজ নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। ম্যাচসেরা হয়েছেন রিশাদ। ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসের পাশাপাশি বোলিংযে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৩৫ রানে অলআউট হয়েছে লঙ্কানরা। লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন জানিথ লিয়ানাগে।১০২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১১ চার ও ২ ছক্কা। লঙ্কান ব্যাটারের এটা ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। সৌম্য ও রিশাদ নেন একটি করে উইকেট।
সিরিজসেরা হয়েছেন শান্ত। তিন ম্যাচে ৮১.৫ গড়ে করেন ১৬৩ রান।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কীর্তি গড়ল বাংলাদেশ।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তানজিদ হাসান তামিমের নাম আজ ছিল না বাংলাদেশের একাদশে। তবে ফিল্ডিংয়ে সৌম্য সরকার চোটে পড়ায় আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী কনকাশন বদলি হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন তানজিদ তামিম। ওপেনিংয়ে নেমে সুযোগটা বেশ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন জুনিয়র তামিম। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন এই ম্যাচেই। এটাই মূলত বাংলাদেশের জয়ের ভিত্তি অনেকটা গড়ে দেয়। স্বাগতিকদের জয় নিয়ে যা একটু ‘যদি-কিন্তু’, তাও দূর হয়ে যায় রিশাদের ১৮ বলে ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে। ৯ চারের পাশাপাশি মেরেছেন ৫ ছক্কা। বাংলাদেশ ৫৯ বল হাতে রেখে পায় ৪ উইকেটের জয়।
লিটন দাস বাদ পড়ায় তৃতীয় ওয়ানডের একাদশে সুযোগ পান এনামুল হক বিজয়। ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিজয়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৫০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন তানজিদ তামিম। জুনিয়র তামিম একপ্রান্তে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও রয়েসয়ে খেলতে থাকেন বিজয়। এই বিজয়কে ফিরিয়েই উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন লাহিরু কুমারা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে লাহিরুর আউটসাইড অফ বলটি ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন বিজয়। কিন্তু মিসটাইমিং হওয়া বলটি এক্সট্রা কাভারে লাফ দিয়ে তালুবন্দী করেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। ২২ বলে ১ চারে বিজয় করেন ১২ রান।
বিজয়ের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে শান্ত ৫ বল খেলে মাত্র ১ রান করেন। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক খোচা দিতে যান সৌম্য। এজ হওয়া বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস সহজেই তালুবন্দী করেন। বিজয়-শান্তর দ্রুত বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১০.২ ওভারে ২ উইকেটে ৫৬ রান।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তাওহীদ হৃদয়। তৃতীয় উইকেটে হৃদয়ের সঙ্গে তানজিদ তামিমের জুটিটা বেশ জমে ওঠে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দুই ক্রিকেটার ৬৮ বলে করেন ৪৯ রান। হৃদয়কে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন লাহিরু। হৃদয় ৩৬ বলে করেন ২২ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দ্রুত ফেরান কুমারা। মাহমুদউল্লাহ ৪ বলে করেন ১ রান।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলতে থাকা তানজিদ তামিম তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। এটাই একসময় দ্বিতীয় সেঞ্চুরি হওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। তবে তা আর সম্ভব হয়নি। ২৬তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে তুলে মারতে যান তানজিদ তামিম। লং অনে সহজ ক্যাচ ধরেছেন চারিথ আসালাঙ্কা। ৮১ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৮৪ রান।
হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, তানজিদ তামিম—দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩০ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ছয় নম্বরে নামা মুশফিকুর রহিম ও মিরাজের জুটি বেশ সাবলীলভাবেই এগোতে থাকে। ষষ্ঠ উইকেটে ৬২ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন মুশফিক ও মিরাজ। ৩৭তম ওভারের প্রথম বলে মিরাজকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হাসারাঙ্গা। তাতে মিরাজের দায়টা একটু বেশিই। যেখানে একটা শর্ট পিচ বল পেয়েছেন মিরাজ আর সেটা পুল করতে গিয়ে তুলে দিয়েছেন ডিপ স্কয়ার লেগে দাড়িয়ে থাকা প্রমোদ মাদুশানের হাতে। তখন বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩৬.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান। এরপর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ছক্কা মারেন রিশাদ। একই ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে চার ও ছক্কা মারেন রিশাদ।
হাসারাঙ্গা এরপর যখন ৪০ ওভারে বোলিংয়ে আসেন, তখন রিশাদের কাছে আরও ধোলাই খেয়েছেন। ওভারের প্রথম পাঁচ বলে দুই ছক্কা ও তিন চারে ২৪ রান করে ফেলেন রিশাদ। তখন জয়ের জন্য বাংলাদেশের সমীকরণ দাঁড়ায় ৬১ বলে ৩ রান। এরপর ৪১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মাহিশ তিকশানার বল ডিফেন্স করতে যান মুশফিক। আউটসাইড এজ হওয়া বল চার হয়ে গেলে সিরিজ নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। ম্যাচসেরা হয়েছেন রিশাদ। ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসের পাশাপাশি বোলিংযে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৩৫ রানে অলআউট হয়েছে লঙ্কানরা। লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন জানিথ লিয়ানাগে।১০২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১১ চার ও ২ ছক্কা। লঙ্কান ব্যাটারের এটা ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। সৌম্য ও রিশাদ নেন একটি করে উইকেট।
সিরিজসেরা হয়েছেন শান্ত। তিন ম্যাচে ৮১.৫ গড়ে করেন ১৬৩ রান।

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
১৫ মিনিট আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে তৃতীয় টেস্টে হার ঠেকাতেই হবে ইংল্যান্ডকে।
অ্যাডিলেড ওভালে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ১৭ ডিসেম্বর। সে ম্যাচকে সামনে রেখে একাদশ দিয়েছে ইংল্যান্ড। ব্রিসবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত গোলাপি বলের টেস্ট একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এনেছে অতিথিরা। বাদ পড়েছেন গাস অ্যাটকিনসন। একাদশে নেওয়া হয়েছে জশ টাংকে। ২৭ বছর বয়সী পেসার আস্থার প্রতিদান দিতে না পারায় একাদশে পরিবর্তন এনেছে ইংল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট।
প্রথম ২ টেস্টের ৪ ইনিংসে মাত্র ৩ উইকেট নিয়েছেন অ্যাটকিনসন। পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় ইংল্যান্ড। সে ম্যাচের ২ ইনিংসে ২১ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি অ্যাটকিনসন। ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসের ১ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর শিকার ২ উইকেট। এই টেস্টেও সফরকারীরা হেরেছে ৮ উইকেটে।
অ্যাটকিনসনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পাওয়া টাং এখন পর্যন্ত ৬ টেস্টে নিয়েছেন ৩১ উইকেট। সবশেষ গত জুলাই-আগস্টে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ওভালে টেস্ট খেলেছেন তিনি। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টে সুযোগ হয়নি তাঁর। অ্যাটকিনসনের অধারাবাহিকতায় ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট খেলার অপেক্ষায় তিনি।
অ্যাডিলেড টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটকিপার), উইল জ্যাকস, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার এবং জশ টাং।

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে তৃতীয় টেস্টে হার ঠেকাতেই হবে ইংল্যান্ডকে।
অ্যাডিলেড ওভালে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ১৭ ডিসেম্বর। সে ম্যাচকে সামনে রেখে একাদশ দিয়েছে ইংল্যান্ড। ব্রিসবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত গোলাপি বলের টেস্ট একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এনেছে অতিথিরা। বাদ পড়েছেন গাস অ্যাটকিনসন। একাদশে নেওয়া হয়েছে জশ টাংকে। ২৭ বছর বয়সী পেসার আস্থার প্রতিদান দিতে না পারায় একাদশে পরিবর্তন এনেছে ইংল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট।
প্রথম ২ টেস্টের ৪ ইনিংসে মাত্র ৩ উইকেট নিয়েছেন অ্যাটকিনসন। পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় ইংল্যান্ড। সে ম্যাচের ২ ইনিংসে ২১ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি অ্যাটকিনসন। ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসের ১ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর শিকার ২ উইকেট। এই টেস্টেও সফরকারীরা হেরেছে ৮ উইকেটে।
অ্যাটকিনসনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পাওয়া টাং এখন পর্যন্ত ৬ টেস্টে নিয়েছেন ৩১ উইকেট। সবশেষ গত জুলাই-আগস্টে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ওভালে টেস্ট খেলেছেন তিনি। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টে সুযোগ হয়নি তাঁর। অ্যাটকিনসনের অধারাবাহিকতায় ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট খেলার অপেক্ষায় তিনি।
অ্যাডিলেড টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটকিপার), উইল জ্যাকস, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার এবং জশ টাং।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ
১৮ মার্চ ২০২৪
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
টি–টোয়েন্টিতে আরও আগেই ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন পান্ডিয়া। ৯৯ উইকেট নিয়ে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি। এদিন ইনিংসের সপ্তম ওভারের শেষ বলে ট্রিস্টান স্টাবসকে আউট করেন। তাঁর করা অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মার গ্লাভস বন্দী হন স্টাবস। তাতেই প্রথম পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অন্তত এক হাজার রান ও ১০০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি গড়লেন পান্ডিয়া।
সব মিলিয়ে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট এবং ১ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন এই ভারতীয় তারকা। এর আগে এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ নবি, সিকান্দার রাজা ও বিরানদীপ সিং। এরা সবাই স্পিনিং অলরাউন্ডার। এদিক থেকে ব্যতিক্রম কেবল পান্ডিয়া।
এদিন আরও একটি কীর্তি গড়েছেন পান্ডিয়া। চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সমান ১০০ উইকেট এবং ছক্কা ও ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। এই ক্লাবের আগের তিনজন হলেন নবি, রাজা ও বিরানদীপ।
লম্বা সময় ধরে ছন্দে নেই সূর্য। সবশেষ ২২ ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ২৫১ রান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে করেন মাত্র ১২ রান। এরপরও নিজের ফর্ম নিয়ে শঙ্কিত নন ভারতীয় দলপতি। সেরা ছন্দে ফেরার বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। সূর্য বলেন, ‘আমি নেটে দারুণ সময় পার করছি। আমার ব্যাটে রান ফিরবে। এটা ঠিক যে এখন রান পাচ্ছি না। রানে না থাকলেও ফর্মে আছি। আমি শিগগিরই ফর্মে ফিরব।’

তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
টি–টোয়েন্টিতে আরও আগেই ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন পান্ডিয়া। ৯৯ উইকেট নিয়ে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি। এদিন ইনিংসের সপ্তম ওভারের শেষ বলে ট্রিস্টান স্টাবসকে আউট করেন। তাঁর করা অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মার গ্লাভস বন্দী হন স্টাবস। তাতেই প্রথম পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অন্তত এক হাজার রান ও ১০০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি গড়লেন পান্ডিয়া।
সব মিলিয়ে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট এবং ১ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন এই ভারতীয় তারকা। এর আগে এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ নবি, সিকান্দার রাজা ও বিরানদীপ সিং। এরা সবাই স্পিনিং অলরাউন্ডার। এদিক থেকে ব্যতিক্রম কেবল পান্ডিয়া।
এদিন আরও একটি কীর্তি গড়েছেন পান্ডিয়া। চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সমান ১০০ উইকেট এবং ছক্কা ও ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। এই ক্লাবের আগের তিনজন হলেন নবি, রাজা ও বিরানদীপ।
লম্বা সময় ধরে ছন্দে নেই সূর্য। সবশেষ ২২ ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ২৫১ রান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে করেন মাত্র ১২ রান। এরপরও নিজের ফর্ম নিয়ে শঙ্কিত নন ভারতীয় দলপতি। সেরা ছন্দে ফেরার বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। সূর্য বলেন, ‘আমি নেটে দারুণ সময় পার করছি। আমার ব্যাটে রান ফিরবে। এটা ঠিক যে এখন রান পাচ্ছি না। রানে না থাকলেও ফর্মে আছি। আমি শিগগিরই ফর্মে ফিরব।’

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ
১৮ মার্চ ২০২৪
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
১৫ মিনিট আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল। ২ দলের নেতৃত্বে থাকছেন যথাক্রমে মেহেদি হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
ম্যাচের আগে আজ সকালে মিরপুরে হাজির হয়েছিলেন দুই দলের অধিনায়ক। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। প্রীতি ম্যাচ হওয়ায় বাকি দশটা ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনের মতো পেশাদার আচরণ নয়, বরং রসিকতায় মেতে উঠেছিলেন শান্ত ও মিরাজ। হাসি, ঠাট্টায় পুরোটা সময় মাতিয়ে রেখেছিলেন দুজন।
শান্ত বলেন, ‘আমরা খুবই উত্তেজিত। এরকম ম্যাচ খেলার সুযোগ আগে হয়নি। কোনো ছাড়াছাড়ি হবে না, শোয়াই ফেলব একদম। প্রস্তুতি মাঠে দেখতে পাবেন না। সব প্রস্তুতি মুখে মুখে হচ্ছে। মাঠে শোয়াই ফেলতে পারি, না হলে শুয়েও যাইতে পারি। যেকোনো কিছুই হতে পারে।’
আম্পায়ারিং নিয়ে রসিকতা করতেও ছাড়েননি শান্ত, ‘উত্তাপ তো থাকবেই। তবে বেশি দেখানো যাবে না। শুনলাম ভালো আম্পায়ার থাকবে। তবে বেশি উত্তাপ আবার দেখানো যাবে না। পরে ডিমেরিট পয়েন্ট খেয়ে যাব। একটু ভয়েই আছি। শুনলাম আমাদের দলের পাঁচজন খেলতে পারবে না। এখন সন্দেহ হচ্ছে যে ফোন-টোন করে হুমকি খেয়েছে নাকি তারা।’
শান্তর পর মিরাজের কথাতেও ছিল রসিকতা। ম্যাচ জিতেই প্রতিপক্ষ দলের অধিনায়কের হুঙ্কারের জবাব দিতে চান তিনি, ‘সেটা (অপরাজেয় দলের কয়েকজনের খেলা নিয়ে শঙ্কা) তো ওদের ব্যর্থতা। ওরা হয়তো খেলোয়াড়েদের ঠিকমতো গাইড করতে পারেনি (হাসি)। প্রতিপক্ষ দল হুমকি দেয় এরপর আমরাও যদি দেই... একটা পক্ষকে তো সেভ করতে হবে। তাই আমরা মাঠে চেষ্টা করব ম্যাচটা জিতে যেন ওদের কথার জবাব দিতে পারি।’

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল। ২ দলের নেতৃত্বে থাকছেন যথাক্রমে মেহেদি হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
ম্যাচের আগে আজ সকালে মিরপুরে হাজির হয়েছিলেন দুই দলের অধিনায়ক। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। প্রীতি ম্যাচ হওয়ায় বাকি দশটা ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনের মতো পেশাদার আচরণ নয়, বরং রসিকতায় মেতে উঠেছিলেন শান্ত ও মিরাজ। হাসি, ঠাট্টায় পুরোটা সময় মাতিয়ে রেখেছিলেন দুজন।
শান্ত বলেন, ‘আমরা খুবই উত্তেজিত। এরকম ম্যাচ খেলার সুযোগ আগে হয়নি। কোনো ছাড়াছাড়ি হবে না, শোয়াই ফেলব একদম। প্রস্তুতি মাঠে দেখতে পাবেন না। সব প্রস্তুতি মুখে মুখে হচ্ছে। মাঠে শোয়াই ফেলতে পারি, না হলে শুয়েও যাইতে পারি। যেকোনো কিছুই হতে পারে।’
আম্পায়ারিং নিয়ে রসিকতা করতেও ছাড়েননি শান্ত, ‘উত্তাপ তো থাকবেই। তবে বেশি দেখানো যাবে না। শুনলাম ভালো আম্পায়ার থাকবে। তবে বেশি উত্তাপ আবার দেখানো যাবে না। পরে ডিমেরিট পয়েন্ট খেয়ে যাব। একটু ভয়েই আছি। শুনলাম আমাদের দলের পাঁচজন খেলতে পারবে না। এখন সন্দেহ হচ্ছে যে ফোন-টোন করে হুমকি খেয়েছে নাকি তারা।’
শান্তর পর মিরাজের কথাতেও ছিল রসিকতা। ম্যাচ জিতেই প্রতিপক্ষ দলের অধিনায়কের হুঙ্কারের জবাব দিতে চান তিনি, ‘সেটা (অপরাজেয় দলের কয়েকজনের খেলা নিয়ে শঙ্কা) তো ওদের ব্যর্থতা। ওরা হয়তো খেলোয়াড়েদের ঠিকমতো গাইড করতে পারেনি (হাসি)। প্রতিপক্ষ দল হুমকি দেয় এরপর আমরাও যদি দেই... একটা পক্ষকে তো সেভ করতে হবে। তাই আমরা মাঠে চেষ্টা করব ম্যাচটা জিতে যেন ওদের কথার জবাব দিতে পারি।’

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ
১৮ মার্চ ২০২৪
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
১৫ মিনিট আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস। বল হাতে খরুচে ছিলেন তিনি। অন্যদিকে এক ম্যাচে খরুচে বোলিংয়ের পর স্বরূপে ফিরেছেন মোস্তাফিজুর রহমান।
তাসকিনের অভিষেক ম্যাচে এমআই এমিরেটসকে ৬ রানে হারিয়েছে তাঁর দল শারজা ওয়ারিয়র্স। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে জনসন চার্লসের ফিফটিতে ১৭৪ রান তোলে তারা। ৫৩ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন এই ক্যারিবীয় ব্যাটার। এছাড়া টম কোলার ক্যাডমোর ৩০ ও সিকান্দার রাজা করেন ২৯ রান। জবাবে নির্ধারিত ওভার শেষে ১৬৮ রানে থামে এমিরেটস।
৪ ওভারে ৩৯ রান দেন তাসকিন। ছিলেন উইকেটশূন্য। শারজার হয়ে এদিন তাসকিন সবচেয়ে খরুচে বোলার ছিলেন না। ৪ ওভারে বল করে ৪১ রান দেন শ্রীলঙ্কার পেসার মাথিশা পাথিরানা। সমান ওভার হাত ঘুরিয়ে ৩৫ রান দেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। শারজার হয়ে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রাজা। ৪ ওভারে ১৫ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন এই জিম্বাবুইয়ান অলরাউন্ডার। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফর্ম করে ম্যাচসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।
টানা ২ জয়ের পর হেরেছে দুবাই ক্যাপিটালস। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ডেজার্ট ভাইপার্সের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে তারা। ২ বল হাতে রেখে দুবাইয়ের দেওয়া ১৬৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভাইপার্স। নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। ভাইপার্সের বিপক্ষে ৩০ রানের বিনিময়ে নেন ১ উইকেট। এদিন প্রথম ২ ওভারে ২১ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। কিন্তু ডেথ ওভারে ছিলেন দুর্দান্ত। শেষ স্পেলে তারঁ খরচ মাত্র ৯ রান। এরপরও জিততে পারেনি দল।

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস। বল হাতে খরুচে ছিলেন তিনি। অন্যদিকে এক ম্যাচে খরুচে বোলিংয়ের পর স্বরূপে ফিরেছেন মোস্তাফিজুর রহমান।
তাসকিনের অভিষেক ম্যাচে এমআই এমিরেটসকে ৬ রানে হারিয়েছে তাঁর দল শারজা ওয়ারিয়র্স। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে জনসন চার্লসের ফিফটিতে ১৭৪ রান তোলে তারা। ৫৩ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন এই ক্যারিবীয় ব্যাটার। এছাড়া টম কোলার ক্যাডমোর ৩০ ও সিকান্দার রাজা করেন ২৯ রান। জবাবে নির্ধারিত ওভার শেষে ১৬৮ রানে থামে এমিরেটস।
৪ ওভারে ৩৯ রান দেন তাসকিন। ছিলেন উইকেটশূন্য। শারজার হয়ে এদিন তাসকিন সবচেয়ে খরুচে বোলার ছিলেন না। ৪ ওভারে বল করে ৪১ রান দেন শ্রীলঙ্কার পেসার মাথিশা পাথিরানা। সমান ওভার হাত ঘুরিয়ে ৩৫ রান দেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। শারজার হয়ে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রাজা। ৪ ওভারে ১৫ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন এই জিম্বাবুইয়ান অলরাউন্ডার। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফর্ম করে ম্যাচসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।
টানা ২ জয়ের পর হেরেছে দুবাই ক্যাপিটালস। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ডেজার্ট ভাইপার্সের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে তারা। ২ বল হাতে রেখে দুবাইয়ের দেওয়া ১৬৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভাইপার্স। নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। ভাইপার্সের বিপক্ষে ৩০ রানের বিনিময়ে নেন ১ উইকেট। এদিন প্রথম ২ ওভারে ২১ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। কিন্তু ডেথ ওভারে ছিলেন দুর্দান্ত। শেষ স্পেলে তারঁ খরচ মাত্র ৯ রান। এরপরও জিততে পারেনি দল।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ
১৮ মার্চ ২০২৪
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
১৫ মিনিট আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল।
২ ঘণ্টা আগে