নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কীর্তি গড়ল বাংলাদেশ।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তানজিদ হাসান তামিমের নাম আজ ছিল না বাংলাদেশের একাদশে। তবে ফিল্ডিংয়ে সৌম্য সরকার চোটে পড়ায় আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী কনকাশন বদলি হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন তানজিদ তামিম। ওপেনিংয়ে নেমে সুযোগটা বেশ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন জুনিয়র তামিম। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন এই ম্যাচেই। এটাই মূলত বাংলাদেশের জয়ের ভিত্তি অনেকটা গড়ে দেয়। স্বাগতিকদের জয় নিয়ে যা একটু ‘যদি-কিন্তু’, তাও দূর হয়ে যায় রিশাদের ১৮ বলে ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে। ৯ চারের পাশাপাশি মেরেছেন ৫ ছক্কা। বাংলাদেশ ৫৯ বল হাতে রেখে পায় ৪ উইকেটের জয়।
লিটন দাস বাদ পড়ায় তৃতীয় ওয়ানডের একাদশে সুযোগ পান এনামুল হক বিজয়। ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিজয়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৫০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন তানজিদ তামিম। জুনিয়র তামিম একপ্রান্তে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও রয়েসয়ে খেলতে থাকেন বিজয়। এই বিজয়কে ফিরিয়েই উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন লাহিরু কুমারা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে লাহিরুর আউটসাইড অফ বলটি ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন বিজয়। কিন্তু মিসটাইমিং হওয়া বলটি এক্সট্রা কাভারে লাফ দিয়ে তালুবন্দী করেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। ২২ বলে ১ চারে বিজয় করেন ১২ রান।
বিজয়ের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে শান্ত ৫ বল খেলে মাত্র ১ রান করেন। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক খোচা দিতে যান সৌম্য। এজ হওয়া বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস সহজেই তালুবন্দী করেন। বিজয়-শান্তর দ্রুত বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১০.২ ওভারে ২ উইকেটে ৫৬ রান।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তাওহীদ হৃদয়। তৃতীয় উইকেটে হৃদয়ের সঙ্গে তানজিদ তামিমের জুটিটা বেশ জমে ওঠে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দুই ক্রিকেটার ৬৮ বলে করেন ৪৯ রান। হৃদয়কে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন লাহিরু। হৃদয় ৩৬ বলে করেন ২২ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দ্রুত ফেরান কুমারা। মাহমুদউল্লাহ ৪ বলে করেন ১ রান।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলতে থাকা তানজিদ তামিম তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। এটাই একসময় দ্বিতীয় সেঞ্চুরি হওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। তবে তা আর সম্ভব হয়নি। ২৬তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে তুলে মারতে যান তানজিদ তামিম। লং অনে সহজ ক্যাচ ধরেছেন চারিথ আসালাঙ্কা। ৮১ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৮৪ রান।
হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, তানজিদ তামিম—দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩০ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ছয় নম্বরে নামা মুশফিকুর রহিম ও মিরাজের জুটি বেশ সাবলীলভাবেই এগোতে থাকে। ষষ্ঠ উইকেটে ৬২ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন মুশফিক ও মিরাজ। ৩৭তম ওভারের প্রথম বলে মিরাজকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হাসারাঙ্গা। তাতে মিরাজের দায়টা একটু বেশিই। যেখানে একটা শর্ট পিচ বল পেয়েছেন মিরাজ আর সেটা পুল করতে গিয়ে তুলে দিয়েছেন ডিপ স্কয়ার লেগে দাড়িয়ে থাকা প্রমোদ মাদুশানের হাতে। তখন বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩৬.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান। এরপর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ছক্কা মারেন রিশাদ। একই ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে চার ও ছক্কা মারেন রিশাদ।
হাসারাঙ্গা এরপর যখন ৪০ ওভারে বোলিংয়ে আসেন, তখন রিশাদের কাছে আরও ধোলাই খেয়েছেন। ওভারের প্রথম পাঁচ বলে দুই ছক্কা ও তিন চারে ২৪ রান করে ফেলেন রিশাদ। তখন জয়ের জন্য বাংলাদেশের সমীকরণ দাঁড়ায় ৬১ বলে ৩ রান। এরপর ৪১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মাহিশ তিকশানার বল ডিফেন্স করতে যান মুশফিক। আউটসাইড এজ হওয়া বল চার হয়ে গেলে সিরিজ নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। ম্যাচসেরা হয়েছেন রিশাদ। ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসের পাশাপাশি বোলিংযে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৩৫ রানে অলআউট হয়েছে লঙ্কানরা। লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন জানিথ লিয়ানাগে।১০২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১১ চার ও ২ ছক্কা। লঙ্কান ব্যাটারের এটা ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। সৌম্য ও রিশাদ নেন একটি করে উইকেট।
সিরিজসেরা হয়েছেন শান্ত। তিন ম্যাচে ৮১.৫ গড়ে করেন ১৬৩ রান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সিরিজ জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেন রিশাদ হোসেন। দেখার অপেক্ষা ছিল ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটির কীর্তিটা গড়তে পারেন কি না। শেষ পর্যন্ত রিশাদ ফিফটি পাননি ঠিকই। তবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হারায় লঙ্কানদের। তাতে দ্বিতীয়বারের মতো লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কীর্তি গড়ল বাংলাদেশ।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তানজিদ হাসান তামিমের নাম আজ ছিল না বাংলাদেশের একাদশে। তবে ফিল্ডিংয়ে সৌম্য সরকার চোটে পড়ায় আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী কনকাশন বদলি হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন তানজিদ তামিম। ওপেনিংয়ে নেমে সুযোগটা বেশ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন জুনিয়র তামিম। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন এই ম্যাচেই। এটাই মূলত বাংলাদেশের জয়ের ভিত্তি অনেকটা গড়ে দেয়। স্বাগতিকদের জয় নিয়ে যা একটু ‘যদি-কিন্তু’, তাও দূর হয়ে যায় রিশাদের ১৮ বলে ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে। ৯ চারের পাশাপাশি মেরেছেন ৫ ছক্কা। বাংলাদেশ ৫৯ বল হাতে রেখে পায় ৪ উইকেটের জয়।
লিটন দাস বাদ পড়ায় তৃতীয় ওয়ানডের একাদশে সুযোগ পান এনামুল হক বিজয়। ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিজয়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৫০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন তানজিদ তামিম। জুনিয়র তামিম একপ্রান্তে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও রয়েসয়ে খেলতে থাকেন বিজয়। এই বিজয়কে ফিরিয়েই উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন লাহিরু কুমারা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে লাহিরুর আউটসাইড অফ বলটি ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন বিজয়। কিন্তু মিসটাইমিং হওয়া বলটি এক্সট্রা কাভারে লাফ দিয়ে তালুবন্দী করেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। ২২ বলে ১ চারে বিজয় করেন ১২ রান।
বিজয়ের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে শান্ত ৫ বল খেলে মাত্র ১ রান করেন। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক খোচা দিতে যান সৌম্য। এজ হওয়া বল লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস সহজেই তালুবন্দী করেন। বিজয়-শান্তর দ্রুত বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১০.২ ওভারে ২ উইকেটে ৫৬ রান।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তাওহীদ হৃদয়। তৃতীয় উইকেটে হৃদয়ের সঙ্গে তানজিদ তামিমের জুটিটা বেশ জমে ওঠে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দুই ক্রিকেটার ৬৮ বলে করেন ৪৯ রান। হৃদয়কে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন লাহিরু। হৃদয় ৩৬ বলে করেন ২২ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দ্রুত ফেরান কুমারা। মাহমুদউল্লাহ ৪ বলে করেন ১ রান।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলতে থাকা তানজিদ তামিম তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। এটাই একসময় দ্বিতীয় সেঞ্চুরি হওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। তবে তা আর সম্ভব হয়নি। ২৬তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে তুলে মারতে যান তানজিদ তামিম। লং অনে সহজ ক্যাচ ধরেছেন চারিথ আসালাঙ্কা। ৮১ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৮৪ রান।
হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, তানজিদ তামিম—দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩০ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ছয় নম্বরে নামা মুশফিকুর রহিম ও মিরাজের জুটি বেশ সাবলীলভাবেই এগোতে থাকে। ষষ্ঠ উইকেটে ৬২ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়েন মুশফিক ও মিরাজ। ৩৭তম ওভারের প্রথম বলে মিরাজকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হাসারাঙ্গা। তাতে মিরাজের দায়টা একটু বেশিই। যেখানে একটা শর্ট পিচ বল পেয়েছেন মিরাজ আর সেটা পুল করতে গিয়ে তুলে দিয়েছেন ডিপ স্কয়ার লেগে দাড়িয়ে থাকা প্রমোদ মাদুশানের হাতে। তখন বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩৬.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান। এরপর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ছক্কা মারেন রিশাদ। একই ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে চার ও ছক্কা মারেন রিশাদ।
হাসারাঙ্গা এরপর যখন ৪০ ওভারে বোলিংয়ে আসেন, তখন রিশাদের কাছে আরও ধোলাই খেয়েছেন। ওভারের প্রথম পাঁচ বলে দুই ছক্কা ও তিন চারে ২৪ রান করে ফেলেন রিশাদ। তখন জয়ের জন্য বাংলাদেশের সমীকরণ দাঁড়ায় ৬১ বলে ৩ রান। এরপর ৪১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মাহিশ তিকশানার বল ডিফেন্স করতে যান মুশফিক। আউটসাইড এজ হওয়া বল চার হয়ে গেলে সিরিজ নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। ম্যাচসেরা হয়েছেন রিশাদ। ৪৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসের পাশাপাশি বোলিংযে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৩৫ রানে অলআউট হয়েছে লঙ্কানরা। লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন জানিথ লিয়ানাগে।১০২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১১ চার ও ২ ছক্কা। লঙ্কান ব্যাটারের এটা ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। সৌম্য ও রিশাদ নেন একটি করে উইকেট।
সিরিজসেরা হয়েছেন শান্ত। তিন ম্যাচে ৮১.৫ গড়ে করেন ১৬৩ রান।
দুইবার পিছিয়ে পড়েও জর্ডানকে জিততে দেয়নি বাংলাদেশ। মাঠ ছেড়েছে জয়ের সমান ২-২ গোলের ড্র নিয়ে। এর আগে শনিবার ত্রিদেশীয় প্রীতি টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে ইন্দোনেশিয়াকেও গোলশূন্য ড্রয়ে রুখে দিয়ে আফঈদা খন্দকার।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে এসেই আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছে ভুটান ফুটবল দলের। আজ জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনের সময় পানি নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা গেল কয়েকজনকে। তাই সংবাদ সম্মেলনে সেই সত্য সরলভাবে তুলে ধরলেন দলটির জাপানি কোচ আতসুশি নাকামুরা।
১১ ঘণ্টা আগেবাফুফের সংবাদ সম্মেলন কক্ষে আজ গিজগিজ করছিল সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে। অনেককে জায়গা না পেয়ে মাটিতেই বসতে হয়েছে। এমন দৃশ্য আগে কখনো দেখেননি জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ফুটবল উন্মাদনার এই সময়ে ভালো লাগার পাশাপাশি খারাপ লাগার অনুভূতিও ছিল তাঁর। খানিক পরে জামাল আর কোচ কাবরেরাকেও একটু অন্যরকম অভিজ্ঞতা
১১ ঘণ্টা আগেরোলাঁ গারোঁয় আরাইনা সাবালেঙ্কা হয়ে উঠেছেন রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য! টেনিসের বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় ফ্রেঞ্চ ওপেনে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত টানা পাঁচ ম্যাচে কোনো সেটে হারেননি। আজ নারী এককে শেষ আটের লড়াইয়ে কিছুটা প্রতিরোধেরমুখে পড়তে হয়েছিল বেলারুশ তারকাকে। তবে শেষ পর্যন্ত বাধা টপকে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীন
১৩ ঘণ্টা আগে