নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১১২ রানে ৬ উইকেট নেই বাংলাদেশের। তখনো দক্ষিণ আফ্রিকার চেয়ে পিছিয়ে ৯০ রানে। ইনিংস ব্যবধানে হার দিচ্ছিল চোখ রাঙানি। সেই শঙ্কা থেকে মেহেদী হাসান মিরাজ ও জাকের আলী অনিকের দারুণ ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। উল্টো তৃতীয় দিন শেষে ৮১ রানের লিড নিয়েছে তারা।
মিরপুর টেস্টে হারের শঙ্কা কাটিয়ে এখন জেতার কথাও ভাবছে বাংলাদেশ দল। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে দলের স্পিন কোচ মুশতাক আহমেদই জানিয়েছেন, দলের ভেতর এখন জয়ের বিশ্বাস ছড়িয়ে পড়ছে। প্রথম ইনিংসে ১০৬ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। কাইল ভেরেইনের সেঞ্চুরিতে দক্ষিণ আফ্রিকা তোলে ৩০৮। ২০২ রানের লিড পেয়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণও নিয়েছিল তারা। আজ প্রথম সেশনে ১১২ রানে ৬ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর মনে হচ্ছিল, ইনিংস হার যেন অবধারিত।
সেই পরিস্থিতি থেকে ১৩৮ রানের জুটি গড়ে দলের বিপর্যয় সামলান মিরাজ ও জাকের। তারপর নাঈম হাসানকে নিয়ে ৩৩ রানের আরেকটি অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন মিরাজ। এই অলরাউন্ডার অপরাজিত আছেন ৮৭ রানে। শেষ তিন উইকেটে থেকে যদি অন্তত দেড় শ রান যোগ করা যায়, তবে ম্যাচ জয়ের জন্য একটা লড়াকু পুঁজি পাবে বাংলাদেশ।
খেলোয়াড়দের নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে বললেন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক, ‘আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে। যখন আপনার বিশ্বাস থাকে, আপনি যেকোনো প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। আমাদের যত বেশি সম্ভব ব্যাটিং চালিয়ে যেতে হবে এবং লিড যত বড় করা যায় ততটাই করতে হবে।’
মুশতাকের বিশ্বাস শেষ তিন উইকেট থেকে ২০০ রানের লিড নেওয়া সম্ভব, ‘আমাদের কোচিং স্টাফ ও খেলোয়াড়রা এখন বিশ্বাস করতে শুরু করেছে। ক্রিকেটে বিশ্বাসটাই মূল। প্রক্রিয়া ঠিক রাখলে আপনি যেকোনো প্রতিকূলতা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন।’
প্রথম ইনিংসে বেশ পিছিয়ে থেকেও ম্যাচ জেতার ব্যাপারে এখন আশাবাদী মুশতাকও, ‘কেন নয়? আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে। প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে হবে এবং কখনো হাল ছাড়বেন না। আপনি যদি হাল না ছাড়েন, প্রতিপক্ষ আপনাকে সম্মান করতে শুরু করবে।’
১১২ রানে ৬ উইকেট নেই বাংলাদেশের। তখনো দক্ষিণ আফ্রিকার চেয়ে পিছিয়ে ৯০ রানে। ইনিংস ব্যবধানে হার দিচ্ছিল চোখ রাঙানি। সেই শঙ্কা থেকে মেহেদী হাসান মিরাজ ও জাকের আলী অনিকের দারুণ ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। উল্টো তৃতীয় দিন শেষে ৮১ রানের লিড নিয়েছে তারা।
মিরপুর টেস্টে হারের শঙ্কা কাটিয়ে এখন জেতার কথাও ভাবছে বাংলাদেশ দল। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে দলের স্পিন কোচ মুশতাক আহমেদই জানিয়েছেন, দলের ভেতর এখন জয়ের বিশ্বাস ছড়িয়ে পড়ছে। প্রথম ইনিংসে ১০৬ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। কাইল ভেরেইনের সেঞ্চুরিতে দক্ষিণ আফ্রিকা তোলে ৩০৮। ২০২ রানের লিড পেয়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণও নিয়েছিল তারা। আজ প্রথম সেশনে ১১২ রানে ৬ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর মনে হচ্ছিল, ইনিংস হার যেন অবধারিত।
সেই পরিস্থিতি থেকে ১৩৮ রানের জুটি গড়ে দলের বিপর্যয় সামলান মিরাজ ও জাকের। তারপর নাঈম হাসানকে নিয়ে ৩৩ রানের আরেকটি অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন মিরাজ। এই অলরাউন্ডার অপরাজিত আছেন ৮৭ রানে। শেষ তিন উইকেটে থেকে যদি অন্তত দেড় শ রান যোগ করা যায়, তবে ম্যাচ জয়ের জন্য একটা লড়াকু পুঁজি পাবে বাংলাদেশ।
খেলোয়াড়দের নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে বললেন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক, ‘আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে। যখন আপনার বিশ্বাস থাকে, আপনি যেকোনো প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। আমাদের যত বেশি সম্ভব ব্যাটিং চালিয়ে যেতে হবে এবং লিড যত বড় করা যায় ততটাই করতে হবে।’
মুশতাকের বিশ্বাস শেষ তিন উইকেট থেকে ২০০ রানের লিড নেওয়া সম্ভব, ‘আমাদের কোচিং স্টাফ ও খেলোয়াড়রা এখন বিশ্বাস করতে শুরু করেছে। ক্রিকেটে বিশ্বাসটাই মূল। প্রক্রিয়া ঠিক রাখলে আপনি যেকোনো প্রতিকূলতা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন।’
প্রথম ইনিংসে বেশ পিছিয়ে থেকেও ম্যাচ জেতার ব্যাপারে এখন আশাবাদী মুশতাকও, ‘কেন নয়? আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে। প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে হবে এবং কখনো হাল ছাড়বেন না। আপনি যদি হাল না ছাড়েন, প্রতিপক্ষ আপনাকে সম্মান করতে শুরু করবে।’
দুইবার পিছিয়ে পড়েও জর্ডানকে জিততে দেয়নি বাংলাদেশ। মাঠ ছেড়েছে জয়ের সমান ২-২ গোলের ড্র নিয়ে। এর আগে শনিবার ত্রিদেশীয় প্রীতি টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে ইন্দোনেশিয়াকেও গোলশূন্য ড্রয়ে রুখে দিয়ে আফঈদা খন্দকার।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে এসেই আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছে ভুটান ফুটবল দলের। আজ জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনের সময় পানি নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা গেল কয়েকজনকে। তাই সংবাদ সম্মেলনে সেই সত্য সরলভাবে তুলে ধরলেন দলটির জাপানি কোচ আতসুশি নাকামুরা।
১০ ঘণ্টা আগেবাফুফের সংবাদ সম্মেলন কক্ষে আজ গিজগিজ করছিল সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে। অনেককে জায়গা না পেয়ে মাটিতেই বসতে হয়েছে। এমন দৃশ্য আগে কখনো দেখেননি জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ফুটবল উন্মাদনার এই সময়ে ভালো লাগার পাশাপাশি খারাপ লাগার অনুভূতিও ছিল তাঁর। খানিক পরে জামাল আর কোচ কাবরেরাকেও একটু অন্যরকম অভিজ্ঞতা
১১ ঘণ্টা আগেরোলাঁ গারোঁয় আরাইনা সাবালেঙ্কা হয়ে উঠেছেন রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য! টেনিসের বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় ফ্রেঞ্চ ওপেনে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত টানা পাঁচ ম্যাচে কোনো সেটে হারেননি। আজ নারী এককে শেষ আটের লড়াইয়ে কিছুটা প্রতিরোধেরমুখে পড়তে হয়েছিল বেলারুশ তারকাকে। তবে শেষ পর্যন্ত বাধা টপকে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীন
১৩ ঘণ্টা আগে