ঘরের মাঠে ২০১৬ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ব্যাটে-বলে আলো ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অলরাউন্ড নৈপুণ্য ব্যাটিংয়ে চার ফিফটিসহ ৬০.৫০ গড়ে ২৪২ রান করেন তখনকার বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এই অধিনায়ক। পাশাপাশি ১৭.৬৬ গড়ে শিকার করেন ১২ উইকেট।
সেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিলেও দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছিলেন মিরাজ। যুব বিশ্বকাপের আলোচনা এলে তাই সামনের সারিতেই থাকেন এই অলরাউন্ডার। এবার সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার আকাশ চোপড়া সর্বকালের সেরা অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন মিরাজ।
গত রাতে শেষ হয়েছে আরেকটি যুব বিশ্বকাপ। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে যুব বিশ্বকাপের আলোচনায় সর্বকালের সেরা যুব বিশ্বকাপ একাদশ বেছে নেন আকাশ। একমাত্র ইংল্যান্ড থেকে দুইজন আছেন এই একাদশে। ওপেনিংয়ে বিরাট কোহলির সঙ্গে পাকিস্তানের তিন সংস্করণের অধিনায়ক বাবর আজমকে রেখেছেন আকাশ। তিনে তাঁর পছন্দ সাবেক অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথকে।
চারে নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনকে রেখেছেন আকাশ। তাঁর পরেই আছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থিতু হতে না পারা সাবেক শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক দিনেশ চান্দিমাল। চান্দিমালের পর আকাশের সেরা একাদশে আছেন ইংল্যান্ডের সাদা বলের ক্রিকেটের অধিনায়ক এউইন মরগান। সাতে নামবেন ক্যারিবিয়ান বাঁহাতি ব্যাটার শিমরন হেটমায়ার।
একাদশে অলরাউন্ডার হিসেবে এর পরেই আছেন মিরাজ। পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে একাদশে আকাশ বেছে নিয়েছেন ক্রিস ওকসকে। পেসার হিসেবে ব্যাটারদের পরীক্ষা নেবেন দক্ষিণ আফ্রিকার কাগিসো রাবাদা ও পাকিস্তানের বাঁহাতি পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি।
আকাশ চোপড়ার সেরা অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ একাদশ:
বাবর আজম, বিরাট কোহলি, স্টিভেন স্মিথ, কেন উইলিয়ামসন, দিনেশ চান্দিমাল, এউইন মরগান, শিমরন হেটমায়ার, মেহেদী হাসান মিরাজ, ক্রিস ওকস, কাগিসো রাবাদা, শাহিন শাহ আফ্রিদি।
মেহেদী হাসান মিরাজ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ঘরের মাঠে ২০১৬ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ব্যাটে-বলে আলো ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অলরাউন্ড নৈপুণ্য ব্যাটিংয়ে চার ফিফটিসহ ৬০.৫০ গড়ে ২৪২ রান করেন তখনকার বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এই অধিনায়ক। পাশাপাশি ১৭.৬৬ গড়ে শিকার করেন ১২ উইকেট।
সেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিলেও দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছিলেন মিরাজ। যুব বিশ্বকাপের আলোচনা এলে তাই সামনের সারিতেই থাকেন এই অলরাউন্ডার। এবার সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার আকাশ চোপড়া সর্বকালের সেরা অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন মিরাজ।
গত রাতে শেষ হয়েছে আরেকটি যুব বিশ্বকাপ। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে যুব বিশ্বকাপের আলোচনায় সর্বকালের সেরা যুব বিশ্বকাপ একাদশ বেছে নেন আকাশ। একমাত্র ইংল্যান্ড থেকে দুইজন আছেন এই একাদশে। ওপেনিংয়ে বিরাট কোহলির সঙ্গে পাকিস্তানের তিন সংস্করণের অধিনায়ক বাবর আজমকে রেখেছেন আকাশ। তিনে তাঁর পছন্দ সাবেক অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথকে।
চারে নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনকে রেখেছেন আকাশ। তাঁর পরেই আছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থিতু হতে না পারা সাবেক শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক দিনেশ চান্দিমাল। চান্দিমালের পর আকাশের সেরা একাদশে আছেন ইংল্যান্ডের সাদা বলের ক্রিকেটের অধিনায়ক এউইন মরগান। সাতে নামবেন ক্যারিবিয়ান বাঁহাতি ব্যাটার শিমরন হেটমায়ার।
একাদশে অলরাউন্ডার হিসেবে এর পরেই আছেন মিরাজ। পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে একাদশে আকাশ বেছে নিয়েছেন ক্রিস ওকসকে। পেসার হিসেবে ব্যাটারদের পরীক্ষা নেবেন দক্ষিণ আফ্রিকার কাগিসো রাবাদা ও পাকিস্তানের বাঁহাতি পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি।
আকাশ চোপড়ার সেরা অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ একাদশ:
বাবর আজম, বিরাট কোহলি, স্টিভেন স্মিথ, কেন উইলিয়ামসন, দিনেশ চান্দিমাল, এউইন মরগান, শিমরন হেটমায়ার, মেহেদী হাসান মিরাজ, ক্রিস ওকস, কাগিসো রাবাদা, শাহিন শাহ আফ্রিদি।
মেহেদী হাসান মিরাজ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
১১ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১২ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১৪ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১৫ ঘণ্টা আগে