দুই দশক পরে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের সুযোগ ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে ১ উইকেটের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছিল ক্রেগ ব্রাথওয়েটের দল। কাল জ্যামাইকা টেস্টের শেষ দিনেও দারুণ কিছুর আভাস ছিল। তবে বোলারদের দাপুটে ১০৯ রানের বড় জয় পেয়েছে পাকিস্তান।
জ্যামাইকা টেস্টের শেষ দিনে ম্যাচ জিততে পাকিস্তানের দরকার ছিল ৯ উইকেট। দুই দশক পরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ জিততে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে করতে হতো ৯ উইকেট হাতে রেখে ২৮০ রান। ম্যাচের শেষ দিনে হতে পারে যেকোনো ফল—এমন সমীকরণ নিয়ে কাল মাঠে নেমেছিল দুই দল। তবে প্রথম ইনিংসের পর দ্বিতীয় ইনিংসও শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত বোলিংয়ে সিরিজ বাঁচিয়েছে পাকিস্তান।
প্রথম ইনিংসে লিড নেওয়ার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৫০ রানেই অলআউট করে নিজেদের কাজ আগেই সেরে রেখেছিল পাকিস্তান, যেখানে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল শাহিনের। ৫১ রান খরচায় নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। ম্যাচ জিততে ৩২৯ রানের লক্ষ্য বেঁধে দিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসেও দুর্দান্ত ছিলেন এই পাকিস্তানি ফাস্ট বোলার।
দ্বিতীয় ইনিংসে শাহিনের শিকার ৪ উইকেট। তবে জয়ের পর শাহিন অবশ্য দলগত পারফরম্যান্সকে ম্যাচ জয়ের কারণ মনে করছেন, ‘দারুণ চেষ্টা ছিল, যার পুরোটায় দলগত প্রচেষ্টা। আমার থেকে দলের যেটি দরকার ছিল আমি সেই কাজটাই করেছি। কাজটা সহজ ছিল না, কারণ শেষ দিনে অনেক গরম ছিল। আমরা জানতাম একটা উইকেট ফেলাতে পারলে পরের উইকেটগুলো নেওয়া সহজ হবে। আমরা তাই আমাদের শতভাগ দিয়েছিলাম।’
দুই ইনিংস মিলে ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্সে ম্যাচ-সেরাও শাহিন। আগের দিনের ১ উইকেটে ৪৯ রান নিয়ে শেষ দিনের শুরুটা বেশ ভালোই করেছিল ক্যারিবীয়রা। অধিনায়ক ক্রেগ ব্রাথওয়েট আর নাইট ওয়াচ ম্যান আলজারি জোসেফ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আশা দেখাচ্ছিলেন।
দলীয় ৬৫ রানে শাহিনের বলে জোসেফ উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলে ম্যাচ হেলে পড়ে পাকিস্তানের দিকে। ১০০ রানের আগে এনক্রুমা বোনার ও রোস্টন চেজকে হাসান আলী ফেরালে ম্যাচের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় পাকিস্তান। শেষ দিকে নোমান আলী আর শাহিন আফ্রিদির বোলিং তোপে ২১৯ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
দুই দশক পরে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের সুযোগ ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে ১ উইকেটের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছিল ক্রেগ ব্রাথওয়েটের দল। কাল জ্যামাইকা টেস্টের শেষ দিনেও দারুণ কিছুর আভাস ছিল। তবে বোলারদের দাপুটে ১০৯ রানের বড় জয় পেয়েছে পাকিস্তান।
জ্যামাইকা টেস্টের শেষ দিনে ম্যাচ জিততে পাকিস্তানের দরকার ছিল ৯ উইকেট। দুই দশক পরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ জিততে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে করতে হতো ৯ উইকেট হাতে রেখে ২৮০ রান। ম্যাচের শেষ দিনে হতে পারে যেকোনো ফল—এমন সমীকরণ নিয়ে কাল মাঠে নেমেছিল দুই দল। তবে প্রথম ইনিংসের পর দ্বিতীয় ইনিংসও শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত বোলিংয়ে সিরিজ বাঁচিয়েছে পাকিস্তান।
প্রথম ইনিংসে লিড নেওয়ার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৫০ রানেই অলআউট করে নিজেদের কাজ আগেই সেরে রেখেছিল পাকিস্তান, যেখানে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল শাহিনের। ৫১ রান খরচায় নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। ম্যাচ জিততে ৩২৯ রানের লক্ষ্য বেঁধে দিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসেও দুর্দান্ত ছিলেন এই পাকিস্তানি ফাস্ট বোলার।
দ্বিতীয় ইনিংসে শাহিনের শিকার ৪ উইকেট। তবে জয়ের পর শাহিন অবশ্য দলগত পারফরম্যান্সকে ম্যাচ জয়ের কারণ মনে করছেন, ‘দারুণ চেষ্টা ছিল, যার পুরোটায় দলগত প্রচেষ্টা। আমার থেকে দলের যেটি দরকার ছিল আমি সেই কাজটাই করেছি। কাজটা সহজ ছিল না, কারণ শেষ দিনে অনেক গরম ছিল। আমরা জানতাম একটা উইকেট ফেলাতে পারলে পরের উইকেটগুলো নেওয়া সহজ হবে। আমরা তাই আমাদের শতভাগ দিয়েছিলাম।’
দুই ইনিংস মিলে ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্সে ম্যাচ-সেরাও শাহিন। আগের দিনের ১ উইকেটে ৪৯ রান নিয়ে শেষ দিনের শুরুটা বেশ ভালোই করেছিল ক্যারিবীয়রা। অধিনায়ক ক্রেগ ব্রাথওয়েট আর নাইট ওয়াচ ম্যান আলজারি জোসেফ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আশা দেখাচ্ছিলেন।
দলীয় ৬৫ রানে শাহিনের বলে জোসেফ উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলে ম্যাচ হেলে পড়ে পাকিস্তানের দিকে। ১০০ রানের আগে এনক্রুমা বোনার ও রোস্টন চেজকে হাসান আলী ফেরালে ম্যাচের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় পাকিস্তান। শেষ দিকে নোমান আলী আর শাহিন আফ্রিদির বোলিং তোপে ২১৯ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৫ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে