ক্রীড়া প্রতিবেদক
ঢাকা: পেসসহায়ক উইকেটেই খেলা হবে—শ্রীলঙ্কার চ্যালেঞ্জ ভালোভাবেই নিয়েছে বাংলাদেশ। পাল্লেকেলে টেস্টে তাই তিন পেসার নিয়ে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। কাল সেই পেসসহায়ক উইকেটে বাংলাদেশ পেসারদের দিতে হয়েছে কঠিন পরীক্ষা। পেসারদের উঠানে তুলনামূলক বেশি সফল স্পিনাররাই।
বাংলাদেশ তিন পেসার নিয়ে খেললেও পাল্লেকেলে টেস্টের তৃতীয় দিনে তাঁদের অনভিজ্ঞতা বেশি ফুটে উঠেছে। কাল তৃতীয় দিনে পেসারত্রয়ী ২৯ ওভার বোলিং করে উইকেট নিতে পেরেছেন ১টি। পেসারদের মধ্যে তাসকিন আহমেদ কিছুটা আলো ছড়িয়েছেন। দারুণ লাইন-লেংথের সঙ্গে গতির মিশেলে এখন পর্যন্ত এই টেস্টে বাংলাদেশের সেরা বোলারও তাসকিন। ১২ ওভার বোলিং করে ২.৯০ ইকোনমিতে ১ উইকেট নিয়েছেন।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে রাসেল ডমিঙ্গো পেস বোলারদের নিয়ে বেশ আশাবাদী ছিলেন। যদিও বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। এই টেস্ট খেলার আগে একাদশে থাকা তিন পেসারের সম্মিলিত উইকেটসংখ্যা ৪৩। সবচেয়ে অভিজ্ঞ আবু জাহেদ ১৫ ইনিংসে উইকেট নিয়েছেন ৩০টি। একটা উইকেট পেতে তাঁকে খরচ করতে হয়েছে ৩০.৪৩ রান।
একাদশের অন্য দুই পেসারের অভিজ্ঞতা আরও করুণ। তাসকিন টেস্ট খেলতে নেমেছেন তিন বছর সাত মাস পর। গত পাঁচ বছরে ১১ ইনিংসে বোলিং করে ৭ উইকেট নিয়েছেন এই পেসার। প্রতি উইকেটের জন্য খরচ করতে হয়েছে ৯৯ রান। ইবাদত হোসেনের পরিসংখ্যানও এমনই মলিন। ২০১৯ সালে হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেকের পর ৮ ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়েছেন এই পেসার। প্রতি উইকেট পেতে রান দিয়েছেন ৯১।
ঘরের মাঠে অতি স্পিননির্ভরতায় একাদশে সুযোগ পান না পেসাররা। ঘরোয়া ক্রিকেটের উইকেট নিয়েও প্রশ্ন বেশ পুরোনো। গত পাঁচ বছরে টেস্টে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়া তিনজনই নেই পাল্লেকেলে টেস্টের একাদশে।
একটা সময় পেস বোলিং নিয়ে নিয়মিত ভুগতে হয়েছে ভারতীয় দলকে। ঘরোয়া ক্রিকেটে উইকেটে বড় পরিবর্তনের সঙ্গে নিয়মিত পরিচর্যায় ভারতীয় দলে উঠে এসেছে দারুণ সব পেসার। যাঁরা এখন টেস্টে নিয়মিত দাপট দেখাচ্ছেন। আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতকে ফাইনালে তুলতে তাদের পেসারদের অবদানই বেশি। দেশের বাইরে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকার মাঠে নিজেদের কার্যকারিতাও প্রমাণ করে চলেছেন ইশান্ত–শামিরা। আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ১৭ ম্যাচে এখন পর্যন্ত ৩০৩ উইকেট নিয়ে শীর্ষে আছেন ভারতীয় বোলাররা। চ্যাম্পিয়নশিপের ৯ দলের তালিকায় বাংলাদেশি বোলাররা আছেন ৮ নম্বরে। ৬ ম্যাচে ৪০.৩৯ গড়ে ৬১ উইকেট নিয়েছেন বাংলাদেশের বোলাররা।
বাংলাদেশের পেস বোলিংয়ের দুর্দশার এই সময়ে দুরন্ত গতিতে এগিয়েছে ভারতের বোলিং আক্রমণ। ভারতীয় বোলিং লাইনা-আপের অন্যতম অস্ত্র মোহাম্মদ শামি গত পাঁচ বছরে ২৪.৫৬ গড়ে ৭২ ইনিংসে ১৩৩ উইকেট নিয়েছেন। ৬২ ইনিংসে ২৩.১৬ গড়ে ১০২ উইকেট নিয়েছেন ইশান্ত শর্মা। জসপ্রিত বোমরা ২২.১০ গড়ে ৩৭ ইনিংসে ৮৩ নিয়েছেন।
তবু আশা ছাড়ছেন না বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন। তিনি আস্থা রাখছেন নিজের পেসারদের ওপর। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে তাইজুল ইসলাম বলেছেন একই কথা। বাংলাদেশ দলের এই বাঁহাতি এই স্পিনার কাল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘এই টেস্টে আমরা তিন পেসার নিয়ে খেলতে নেমেছি। এটা অবশ্যই ইতিবাচক ব্যাপার। তাসকিন খুবই ভালো বোলিং করেছে।’
ঢাকা: পেসসহায়ক উইকেটেই খেলা হবে—শ্রীলঙ্কার চ্যালেঞ্জ ভালোভাবেই নিয়েছে বাংলাদেশ। পাল্লেকেলে টেস্টে তাই তিন পেসার নিয়ে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। কাল সেই পেসসহায়ক উইকেটে বাংলাদেশ পেসারদের দিতে হয়েছে কঠিন পরীক্ষা। পেসারদের উঠানে তুলনামূলক বেশি সফল স্পিনাররাই।
বাংলাদেশ তিন পেসার নিয়ে খেললেও পাল্লেকেলে টেস্টের তৃতীয় দিনে তাঁদের অনভিজ্ঞতা বেশি ফুটে উঠেছে। কাল তৃতীয় দিনে পেসারত্রয়ী ২৯ ওভার বোলিং করে উইকেট নিতে পেরেছেন ১টি। পেসারদের মধ্যে তাসকিন আহমেদ কিছুটা আলো ছড়িয়েছেন। দারুণ লাইন-লেংথের সঙ্গে গতির মিশেলে এখন পর্যন্ত এই টেস্টে বাংলাদেশের সেরা বোলারও তাসকিন। ১২ ওভার বোলিং করে ২.৯০ ইকোনমিতে ১ উইকেট নিয়েছেন।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে রাসেল ডমিঙ্গো পেস বোলারদের নিয়ে বেশ আশাবাদী ছিলেন। যদিও বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। এই টেস্ট খেলার আগে একাদশে থাকা তিন পেসারের সম্মিলিত উইকেটসংখ্যা ৪৩। সবচেয়ে অভিজ্ঞ আবু জাহেদ ১৫ ইনিংসে উইকেট নিয়েছেন ৩০টি। একটা উইকেট পেতে তাঁকে খরচ করতে হয়েছে ৩০.৪৩ রান।
একাদশের অন্য দুই পেসারের অভিজ্ঞতা আরও করুণ। তাসকিন টেস্ট খেলতে নেমেছেন তিন বছর সাত মাস পর। গত পাঁচ বছরে ১১ ইনিংসে বোলিং করে ৭ উইকেট নিয়েছেন এই পেসার। প্রতি উইকেটের জন্য খরচ করতে হয়েছে ৯৯ রান। ইবাদত হোসেনের পরিসংখ্যানও এমনই মলিন। ২০১৯ সালে হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেকের পর ৮ ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়েছেন এই পেসার। প্রতি উইকেট পেতে রান দিয়েছেন ৯১।
ঘরের মাঠে অতি স্পিননির্ভরতায় একাদশে সুযোগ পান না পেসাররা। ঘরোয়া ক্রিকেটের উইকেট নিয়েও প্রশ্ন বেশ পুরোনো। গত পাঁচ বছরে টেস্টে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়া তিনজনই নেই পাল্লেকেলে টেস্টের একাদশে।
একটা সময় পেস বোলিং নিয়ে নিয়মিত ভুগতে হয়েছে ভারতীয় দলকে। ঘরোয়া ক্রিকেটে উইকেটে বড় পরিবর্তনের সঙ্গে নিয়মিত পরিচর্যায় ভারতীয় দলে উঠে এসেছে দারুণ সব পেসার। যাঁরা এখন টেস্টে নিয়মিত দাপট দেখাচ্ছেন। আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতকে ফাইনালে তুলতে তাদের পেসারদের অবদানই বেশি। দেশের বাইরে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকার মাঠে নিজেদের কার্যকারিতাও প্রমাণ করে চলেছেন ইশান্ত–শামিরা। আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ১৭ ম্যাচে এখন পর্যন্ত ৩০৩ উইকেট নিয়ে শীর্ষে আছেন ভারতীয় বোলাররা। চ্যাম্পিয়নশিপের ৯ দলের তালিকায় বাংলাদেশি বোলাররা আছেন ৮ নম্বরে। ৬ ম্যাচে ৪০.৩৯ গড়ে ৬১ উইকেট নিয়েছেন বাংলাদেশের বোলাররা।
বাংলাদেশের পেস বোলিংয়ের দুর্দশার এই সময়ে দুরন্ত গতিতে এগিয়েছে ভারতের বোলিং আক্রমণ। ভারতীয় বোলিং লাইনা-আপের অন্যতম অস্ত্র মোহাম্মদ শামি গত পাঁচ বছরে ২৪.৫৬ গড়ে ৭২ ইনিংসে ১৩৩ উইকেট নিয়েছেন। ৬২ ইনিংসে ২৩.১৬ গড়ে ১০২ উইকেট নিয়েছেন ইশান্ত শর্মা। জসপ্রিত বোমরা ২২.১০ গড়ে ৩৭ ইনিংসে ৮৩ নিয়েছেন।
তবু আশা ছাড়ছেন না বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন। তিনি আস্থা রাখছেন নিজের পেসারদের ওপর। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে তাইজুল ইসলাম বলেছেন একই কথা। বাংলাদেশ দলের এই বাঁহাতি এই স্পিনার কাল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘এই টেস্টে আমরা তিন পেসার নিয়ে খেলতে নেমেছি। এটা অবশ্যই ইতিবাচক ব্যাপার। তাসকিন খুবই ভালো বোলিং করেছে।’
র্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
২৮ মিনিট আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে অবশেষে চলেই এল সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। বাংলাদেশ সময় গতকাল রাত ১১টা ৩০ মিনিটে ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেছে দলটি। এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে পরশু তারা মুখোমুখি হবে।
২ ঘণ্টা আগেব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১৫ ঘণ্টা আগে