তিন দিনে ম্যাচ শেষ হওয়াই যেন এবারের ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট সিরিজের একমাত্র পরিণতি। নাগপুর-দিল্লির মতো ইন্দোরে এবার তৃতীয় টেস্ট ম্যাচও শেষ হয়েছে তিন দিনে। এবার ভারতকে ৯ উইকেটে হারিয়ে প্রথম দুই ম্যাচ হারের প্রতিশোধ নিল অস্ট্রেলিয়া। চার ম্যাচের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে এখন ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে ভারত।
৭৬ রানের লক্ষ্য নিয়ে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। রানের খাতা খোলার আগেই সফরকারীরা হারায় প্রথম উইকেট। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে উসমান খাজাকে শ্রীকর ভরতের কটবিহাইন্ড করেন রবিচন্দ্রণ অশ্বিন। দ্বিতীয় বলে উইকেট তুলে নেওয়ায় ভারতীয় সমর্থকেরা হয়তো কিছুটা হলেও জয়ের আশা করছিলেন। যেখানে এই সিরিজে তাসের ঘরের মতো ইনিংস ভেঙে পড়া ছিল নিয়মিত চিত্র। তবে স্বাগতিকদের ভুল প্রমাণ করলেন ট্রাভিস হেড ও মারনাস লাবুশেন। ইন্দোরে আজ ওয়ানডে স্টাইলে ব্যাটিং করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই দুই টপ অর্ডার ব্যাটার। দ্বিতীয় উইকেটে হেড ও মারনাস লাবুশেনের ১১১ বলে ৭৮ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন হেড ও লাবুশেন। ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলে অশ্বিনকে মিড অন দিয়ে চার মেরে অস্ট্রেলিয়ার ৯ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন হেড। ২০১৭-এর পর ভারতের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট জয়ের স্বাদ পাইয়ে দেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৫৩ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৪৯ রান করে অপরাজিত থাকেন হেড।
ম্যাচ-সেরা হয়েছেন নাথান লায়ন। ৯৯ রানে ১১ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই স্পিনার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ম্যাট কুহনেমান, লায়নের ঘূর্ণি জাদুতে প্রথম ইনিংসে ১০৯ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকেরা। এরপর অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রথম ইনিংসে ১৯৬ রানে অলআউট হয়ে যায়। আর দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতকে তো একাই বিধ্বস্ত করেন লায়ন। ৬৪ রান দিয়ে নিয়েছেন ৮ উইকেট। ৮৭ রানে পিছিয়ে থাকা ভারত দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয় ১৬৩ রানে। স্বাগতিকদের ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৯ রান করেন চেতেশ্বর পূজারা।
তিন দিনে ম্যাচ শেষ হওয়াই যেন এবারের ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট সিরিজের একমাত্র পরিণতি। নাগপুর-দিল্লির মতো ইন্দোরে এবার তৃতীয় টেস্ট ম্যাচও শেষ হয়েছে তিন দিনে। এবার ভারতকে ৯ উইকেটে হারিয়ে প্রথম দুই ম্যাচ হারের প্রতিশোধ নিল অস্ট্রেলিয়া। চার ম্যাচের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে এখন ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে ভারত।
৭৬ রানের লক্ষ্য নিয়ে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। রানের খাতা খোলার আগেই সফরকারীরা হারায় প্রথম উইকেট। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে উসমান খাজাকে শ্রীকর ভরতের কটবিহাইন্ড করেন রবিচন্দ্রণ অশ্বিন। দ্বিতীয় বলে উইকেট তুলে নেওয়ায় ভারতীয় সমর্থকেরা হয়তো কিছুটা হলেও জয়ের আশা করছিলেন। যেখানে এই সিরিজে তাসের ঘরের মতো ইনিংস ভেঙে পড়া ছিল নিয়মিত চিত্র। তবে স্বাগতিকদের ভুল প্রমাণ করলেন ট্রাভিস হেড ও মারনাস লাবুশেন। ইন্দোরে আজ ওয়ানডে স্টাইলে ব্যাটিং করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই দুই টপ অর্ডার ব্যাটার। দ্বিতীয় উইকেটে হেড ও মারনাস লাবুশেনের ১১১ বলে ৭৮ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন হেড ও লাবুশেন। ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলে অশ্বিনকে মিড অন দিয়ে চার মেরে অস্ট্রেলিয়ার ৯ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন হেড। ২০১৭-এর পর ভারতের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট জয়ের স্বাদ পাইয়ে দেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৫৩ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৪৯ রান করে অপরাজিত থাকেন হেড।
ম্যাচ-সেরা হয়েছেন নাথান লায়ন। ৯৯ রানে ১১ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই স্পিনার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ম্যাট কুহনেমান, লায়নের ঘূর্ণি জাদুতে প্রথম ইনিংসে ১০৯ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকেরা। এরপর অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রথম ইনিংসে ১৯৬ রানে অলআউট হয়ে যায়। আর দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতকে তো একাই বিধ্বস্ত করেন লায়ন। ৬৪ রান দিয়ে নিয়েছেন ৮ উইকেট। ৮৭ রানে পিছিয়ে থাকা ভারত দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয় ১৬৩ রানে। স্বাগতিকদের ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৯ রান করেন চেতেশ্বর পূজারা।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৮ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১২ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১২ ঘণ্টা আগে