প্রথম দিনে ওপেনার জ্যাক ক্রলির ১৮৯ রানের ঝড়েই তছনছ হয়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার বোলিং লাইনআপ। গতকাল দ্বিতীয় দিনের শুরুতে যা একটু ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দিয়েছিল তারা, কিন্তু দ্বিতীয় সেশনে জনি বেয়ারস্টোর আরেক ঝড় সামলাতেই উঠল নাভিশ্বাস। বোলিংয়ে ব্যর্থতার চিত্রটা সফরকারীরা টেনে এনেছে ব্যাটিংয়েও। দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে হারিয়ে ফেলেছে দুই ওপেনার উসমান খাজা (১৮) ও ডেভিড ওয়ার্নারকে (২৮)।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪ উইকেট হারিয়ে ১০৮ রান করেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্যাটিংয়ে আছেন মার্নাস লাবুশানে (৪১) ও মিচেল মার্শ (০)। এখনো তারা পিছিয়ে আছে ১৬৭ রানে। অজিরা প্রথম ইনিংসে করে ৩১৭ রান। ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্ট বাঁচাতে হলে বড় জুটিই গড়তে হবে তাদের। তবে মার্ক উড ও বেন স্টোকসের তোপে শুরুতেই দুই উইকেট হারিয়ে উল্টো ইনিংস হারের শঙ্কায় তারা। অ্যাশেজে অবশ্য ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া।
দুই ওপেনারকে হারানোর পর জুটি গড়ার চেষ্টা করেন স্মিথ ও লাবুশানে। তবে উড তাঁদের বেশি দূর এগোতে দেননি। স্মিথকে (১৭) ফেরানোর পর ট্রাভিস হেডকে (১) নিজের তৃতীয় শিকার বানান ইংলিশ পেসার।
৪ উইকেটে ৩৮৪ রানে দ্বিতীয় দিন শুরু করে ইংল্যান্ড। শুরু থেকেই রান বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দেওয়া স্বাগতিকেরা দিনের প্রথম উইকেট হারায় ৪০০ পেরোনোর পর। রানআউট থেকে বেঁচে ফিফটি করে প্যাট কামিন্সের বলে বোল্ড হোন স্টোকস (৫১)। এরপর বেয়ারস্টো একপ্রান্ত আগলে রেখে ইংল্যান্ডকে প্রথম ইনিংসে এনে দেন ৫৯২ রানের সংগ্রহ। জেমস অ্যান্ডারসনের সঙ্গে শেষ উইকেটে ৪৯ বলে ৬৬ রানের জুটি গড়েন তিনি। তবে বেয়ারস্টোকে মাঠ ছাড়তে হয় ৮১ বলে ৯৯ রানে অপরাজিত থেকে। তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল ১০ চার ও ৪ ছয়ে।
অ্যাশেজে ৯৯ রানে অপরাজিত থাকা দ্বিতীয় ব্যাটার বেয়ারস্টো। ১৯৯৫ সালে পার্থে সাবেক অজি অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহকেও এই কষ্টে পুড়তে হয়েছিল। ইংলিশদের মধ্যে এমজেকে স্মিথ, জিওফ্রে বয়কট ও মাইকেল আথারটনের পরে টেস্টে দুটি ৯৯ রানের ইনিংস আছে বেয়ারস্টোর।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে রান করেছে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫.৪৯ রান রেটে। টেস্টে ৫০০ ঊর্ধ্ব রানে সর্বোচ্চ রান রেটের আগের দুটিও তাদের। ইংল্যান্ড অ্যাশেজে প্রথম ইনিংসে যে ১২ টেস্টে ২০০ বা তার বেশি লিড নিয়েছে তার একটিতেও হারেনি।
প্রথম দিনে ওপেনার জ্যাক ক্রলির ১৮৯ রানের ঝড়েই তছনছ হয়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার বোলিং লাইনআপ। গতকাল দ্বিতীয় দিনের শুরুতে যা একটু ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দিয়েছিল তারা, কিন্তু দ্বিতীয় সেশনে জনি বেয়ারস্টোর আরেক ঝড় সামলাতেই উঠল নাভিশ্বাস। বোলিংয়ে ব্যর্থতার চিত্রটা সফরকারীরা টেনে এনেছে ব্যাটিংয়েও। দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে হারিয়ে ফেলেছে দুই ওপেনার উসমান খাজা (১৮) ও ডেভিড ওয়ার্নারকে (২৮)।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪ উইকেট হারিয়ে ১০৮ রান করেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্যাটিংয়ে আছেন মার্নাস লাবুশানে (৪১) ও মিচেল মার্শ (০)। এখনো তারা পিছিয়ে আছে ১৬৭ রানে। অজিরা প্রথম ইনিংসে করে ৩১৭ রান। ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্ট বাঁচাতে হলে বড় জুটিই গড়তে হবে তাদের। তবে মার্ক উড ও বেন স্টোকসের তোপে শুরুতেই দুই উইকেট হারিয়ে উল্টো ইনিংস হারের শঙ্কায় তারা। অ্যাশেজে অবশ্য ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া।
দুই ওপেনারকে হারানোর পর জুটি গড়ার চেষ্টা করেন স্মিথ ও লাবুশানে। তবে উড তাঁদের বেশি দূর এগোতে দেননি। স্মিথকে (১৭) ফেরানোর পর ট্রাভিস হেডকে (১) নিজের তৃতীয় শিকার বানান ইংলিশ পেসার।
৪ উইকেটে ৩৮৪ রানে দ্বিতীয় দিন শুরু করে ইংল্যান্ড। শুরু থেকেই রান বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দেওয়া স্বাগতিকেরা দিনের প্রথম উইকেট হারায় ৪০০ পেরোনোর পর। রানআউট থেকে বেঁচে ফিফটি করে প্যাট কামিন্সের বলে বোল্ড হোন স্টোকস (৫১)। এরপর বেয়ারস্টো একপ্রান্ত আগলে রেখে ইংল্যান্ডকে প্রথম ইনিংসে এনে দেন ৫৯২ রানের সংগ্রহ। জেমস অ্যান্ডারসনের সঙ্গে শেষ উইকেটে ৪৯ বলে ৬৬ রানের জুটি গড়েন তিনি। তবে বেয়ারস্টোকে মাঠ ছাড়তে হয় ৮১ বলে ৯৯ রানে অপরাজিত থেকে। তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল ১০ চার ও ৪ ছয়ে।
অ্যাশেজে ৯৯ রানে অপরাজিত থাকা দ্বিতীয় ব্যাটার বেয়ারস্টো। ১৯৯৫ সালে পার্থে সাবেক অজি অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহকেও এই কষ্টে পুড়তে হয়েছিল। ইংলিশদের মধ্যে এমজেকে স্মিথ, জিওফ্রে বয়কট ও মাইকেল আথারটনের পরে টেস্টে দুটি ৯৯ রানের ইনিংস আছে বেয়ারস্টোর।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে রান করেছে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫.৪৯ রান রেটে। টেস্টে ৫০০ ঊর্ধ্ব রানে সর্বোচ্চ রান রেটের আগের দুটিও তাদের। ইংল্যান্ড অ্যাশেজে প্রথম ইনিংসে যে ১২ টেস্টে ২০০ বা তার বেশি লিড নিয়েছে তার একটিতেও হারেনি।
বেশির ভাগ সময় বিদেশিরা আইপিএলে ছড়ি ঘোরালেও এবারেরটা একটু ব্যতিক্রম। ১৮তম আইপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা খেলছেন দাপট দেখিয়েছেন। ব্যাটিং, বোলিং দুই বিভাগেই ভারতীয়দের জয়জয়কার। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার হাতেনাতে পেয়েছেন তাঁরা।
৩২ মিনিট আগেসিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে প্রথম দিন থেকেই ছড়ি ঘোরাচ্ছে জিম্বাবুয়ে। সফরকারীদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ২০০-এর আগেই। দ্বিতীয় দিনে আজ বাংলাদেশের বোলিং তুলনামূলক ভালো হলেও জিম্বাবুয়ের লিড আটকানো যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর অভিষেক হয়েছে, সমিত সোমও দুয়ারে কড়া নাড়ছেন। এবার আলোচনায় আরেক প্রবাসী ফুটবলার কিউবা মিচেল। জুনে বাংলাদেশের জার্সিতে তাঁকে খেলানোর চেষ্টা করছে বাফুফে। কিউবাও খেলার জন্য সম্মতি দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেটে বড় কোনো সুখবর নেই অনেক দিন হলো। এমনকি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চলমান সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স বলার মতো হয়নি এখনো। এই যখন অবস্থা বাংলাদেশ ক্রিকেটের, তখন সামাজিক মাধ্যমে বোমা ফাটিয়েছেন নুরুল হাসান সোহান।
৩ ঘণ্টা আগে