নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুঞ্জনটা কদিন ধরেই চলছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটে। এশিয়া কাপে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে যাচ্ছেন না প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো। একই সঙ্গে টি-টোয়েন্টি দলের কোচের দায়িত্বেও থাকছেন না এই দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ। গুঞ্জনটাই সত্যি হয়েছে। টি-টোয়েন্টি দলের সঙ্গে ডমিঙ্গোর না থাকার বিষয়টি আজ আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন।
ডমিঙ্গোর ভবিষ্যৎ নিয়ে আজ তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসেন পাপন। বৈঠক শেষে বিসিবি সভাপতি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘রাসেল ডমিঙ্গো টি-টোয়েন্টিতে থাকছে না। আমরা তাকে ওয়ানডে এবং টেস্টের দায়িত্ব দিয়েছি। আমরা টি-টোয়েন্টিটা আলাদা করেছি।’ সে ক্ষেত্রে প্রধান কোচ ছাড়াই এশিয়া কাপে যাচ্ছে বাংলাদেশ। প্রধান কোচের অনুপস্থিতিতে টি-টোয়েন্টি দায়িত্ব সামলাবেন নতুন টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট শ্রীধরন শ্রীরাম।
বিসিবির এই ভাবনাকে ইতিবাচকভাবেই নিয়েছেন ডমিঙ্গো। এশিয়া কাপে প্রধান কোচ না থাকা নিয়ে পাপন বলেছেন, ‘প্রধান কোচ বলতে এখন পর্যন্ত কেউ নেই। এখানটায় আমাদের ব্যাটিং কোচ রয়েছে। আমাদের স্পিন কোচ, পেস বোলিং কোচ, ফিল্ডিং কোচ রয়েছে। আমাদের অধিনায়ক তো আছেই। টি-টোয়েন্টিতে আমাদের টেকনিক্যাল পরামর্শক আছে একজন। সে পরিকল্পনা দেবে। যদি পরিকল্পনা সে-ই দেয়, তাহলে প্রধান কোচ কী করবে আর। প্রধান কোচের তো কোনো কাজ থাকে না।’
আগামী চার মাস টি-টোয়েন্টি সংস্করণ নিয়েই ব্যস্ত থাকবে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপের পর নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ। এরপর অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। প্রশ্ন উঠছে এই সময়ে ওয়ানডে ও টেস্ট দলের দায়িত্বে থাকা ডমিঙ্গো কী করবেন? এ নিয়ে পাপন বলেন, ‘আমরা যা আলোচনা করেছি, ডমিঙ্গো আমাদের পরিকল্পনা দেবে। আমাদের সামনে অনেক ব্যস্ত সূচি। খুব খারাপ অবস্থা। কারও পক্ষে এভাবে সফর করা সহজ নয়। সে (ডমিঙ্গো) আমাদের একটা লম্বা পরিকল্পনা দেবে দুই তিন সপ্তাহের। সে এনসিএল দেখতে চায়। এটা নিয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। আমাদের ‘এ’ দলের যে খেলা আছে, সেগুলো দেখতে চায়। আমাদের ভবিষ্যৎ খেলোয়াড় কারা আছে, সেগুলো দেখতে চায়। যারা নাকি জাতীয় দলে নাই তাদের নিয়ে কাজ করবে।’
গুঞ্জনটা কদিন ধরেই চলছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটে। এশিয়া কাপে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে যাচ্ছেন না প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো। একই সঙ্গে টি-টোয়েন্টি দলের কোচের দায়িত্বেও থাকছেন না এই দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ। গুঞ্জনটাই সত্যি হয়েছে। টি-টোয়েন্টি দলের সঙ্গে ডমিঙ্গোর না থাকার বিষয়টি আজ আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন।
ডমিঙ্গোর ভবিষ্যৎ নিয়ে আজ তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসেন পাপন। বৈঠক শেষে বিসিবি সভাপতি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘রাসেল ডমিঙ্গো টি-টোয়েন্টিতে থাকছে না। আমরা তাকে ওয়ানডে এবং টেস্টের দায়িত্ব দিয়েছি। আমরা টি-টোয়েন্টিটা আলাদা করেছি।’ সে ক্ষেত্রে প্রধান কোচ ছাড়াই এশিয়া কাপে যাচ্ছে বাংলাদেশ। প্রধান কোচের অনুপস্থিতিতে টি-টোয়েন্টি দায়িত্ব সামলাবেন নতুন টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট শ্রীধরন শ্রীরাম।
বিসিবির এই ভাবনাকে ইতিবাচকভাবেই নিয়েছেন ডমিঙ্গো। এশিয়া কাপে প্রধান কোচ না থাকা নিয়ে পাপন বলেছেন, ‘প্রধান কোচ বলতে এখন পর্যন্ত কেউ নেই। এখানটায় আমাদের ব্যাটিং কোচ রয়েছে। আমাদের স্পিন কোচ, পেস বোলিং কোচ, ফিল্ডিং কোচ রয়েছে। আমাদের অধিনায়ক তো আছেই। টি-টোয়েন্টিতে আমাদের টেকনিক্যাল পরামর্শক আছে একজন। সে পরিকল্পনা দেবে। যদি পরিকল্পনা সে-ই দেয়, তাহলে প্রধান কোচ কী করবে আর। প্রধান কোচের তো কোনো কাজ থাকে না।’
আগামী চার মাস টি-টোয়েন্টি সংস্করণ নিয়েই ব্যস্ত থাকবে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপের পর নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ। এরপর অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। প্রশ্ন উঠছে এই সময়ে ওয়ানডে ও টেস্ট দলের দায়িত্বে থাকা ডমিঙ্গো কী করবেন? এ নিয়ে পাপন বলেন, ‘আমরা যা আলোচনা করেছি, ডমিঙ্গো আমাদের পরিকল্পনা দেবে। আমাদের সামনে অনেক ব্যস্ত সূচি। খুব খারাপ অবস্থা। কারও পক্ষে এভাবে সফর করা সহজ নয়। সে (ডমিঙ্গো) আমাদের একটা লম্বা পরিকল্পনা দেবে দুই তিন সপ্তাহের। সে এনসিএল দেখতে চায়। এটা নিয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। আমাদের ‘এ’ দলের যে খেলা আছে, সেগুলো দেখতে চায়। আমাদের ভবিষ্যৎ খেলোয়াড় কারা আছে, সেগুলো দেখতে চায়। যারা নাকি জাতীয় দলে নাই তাদের নিয়ে কাজ করবে।’
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৪ ঘণ্টা আগে