২০২৪ আইপিএলে অসাধারণ সব ঘটনা ঘটিয়ে ফেলছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। রানের বন্যা বইয়ে দিয়ে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বইয়ে নাম লেখাচ্ছে। কখনো শেষ ওভারে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ জিতছে দলটি। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে গত রাতে রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে শেষ বলের রোমাঞ্চে জয় পেয়েছে হায়দরাবাদ, যে জয়ের কথা তাদের কল্পনাতেও ছিল না।
রাজস্থান এবারের আইপিএলে কতটা দুর্দান্ত, সেটার পক্ষে তো কথা বলছে পয়েন্ট টেবিলে তাদের শীর্ষে থাকা। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই তারা দুর্দান্ত। হায়দরাবাদের দেওয়া ২০২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শেষ দুই ওভারে রাজস্থানের দরকার ২০ রান, হাতে ৫ উইকেট। উইকেটে তখন ক্যারিবীয় পাওয়ার হিটার রভম্যান পাওয়েল। তাঁর সঙ্গী ধ্রুব জুরেল। এখান থেকেই নাটকীয়তার শুরু। ১৯তম ওভারে হায়দরাবাদ অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের ওভার থেকে রাজস্থান নেয় ৭ রান। একটা পর্যায়ে রাজস্থানের জিততে সমীকরণ দাঁড়ায় শেষ বলে ২ রানের। পাওয়েলকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে হায়দরাবাদকে ১ রানের জয় এনে দেন ভুবনেশ্বর কুমার। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি পাওয়েল।
টানা দুই ম্যাচ হারের পর এমন রুদ্ধশ্বাস জয়—হায়দরাবাদের অন্যতম বিস্ফোরক ব্যাটার ট্রাভিস হেডের কাছে সেটা যে রীতিমতো বিস্ময়কর। ম্যাচ শেষে হেড বলেন, ‘এটা দারুণ এক জয়। সম্ভবত এমন এক জয়, যা আমরা আশাই করিনি। কামিন্স ও ভুবি তাদের ক্লাস দেখিয়েছে শেষে। আমাদের অসাধারণ এক জয় এনে দিয়েছে। আমরা দারুণ খেলছিলাম। দুই ম্যাচ হেরেছিলাম। শক্তি ফিরে পাওয়ার জন্য এটা দারুণ। এটা চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে উইকেটটা ও প্যাট ১৯তম ওভারে যে বোলিং করল (ম্যাচ জয়ে অবদান)। শেষ বলের জন্য তার আফসোস থাকতে পারে। তবে দুই ক্লাসি, প্রবীণ খেলোয়াড়ের ক্লাস দেখা গেল। জয়ে অনেক সন্তুষ্ট।’
ইনিংসের শেষ ওভারে বোলিংয়ের আগে কিছুটা চাপেই থাকে হায়দরাবাদ। স্লো ওভার রেটের শাস্তি হিসেবে দলটি ৩০ গজ বৃত্তের বাইরে চার ফিল্ডার নিয়ে খেলতে হয় ওভারটিতে। ফিল্ডার যখন একজন বৃত্তের ভেতরে এসে গেল, তখন রাজস্থানের পক্ষে ৬ বলে ১৩ রানের সমীকরণ তো তুলনামূলক সহজ। ভুবনেশ্বরকে তৃতীয় বলে একটি চারও মারেন রভম্যান। তবে শেষ হাসি হেসেছেন ভুবনেশ্বর।
শেষ ওভারের চাপ সামলানো ভুবনেশ্বর হয়েছেন ম্যাচসেরা। ৪ ওভারে ৪১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ম্যাচের এমন শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় কীভাবে স্নায়ুচাপ ধরে রাখলেন, তা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেছেন তিনি। হায়দরাবাদের পেসার বলেন, ‘এটা আমার স্বভাব। প্রক্রিয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। শেষ ওভারে ম্যাচের ফল নিয়ে চিন্তা করছিলাম না। সে (কামিন্স) আমার কাছে এল এবং জানতে চাইল সবকিছু ঠিক আছে কি না। শেষ দুই বল পর্যন্ত ম্যাচ টেনে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। এরপর যেকোনো কিছু হতে পারে।’
রাজস্থান ১ রানে ম্যাচ হারলেও পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরেই আছে। ১০ ম্যাচে ৮ জয়ে দলটির পয়েন্ট ১৬। রুদ্ধশ্বাস জয়ে পয়েন্ট তালিকার সেরা চারে উঠে এসেছে হায়দরাবাদ। ১০ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় চারে এখন কামিন্স-হেডদের দল।
২০২৪ আইপিএলে অসাধারণ সব ঘটনা ঘটিয়ে ফেলছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। রানের বন্যা বইয়ে দিয়ে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বইয়ে নাম লেখাচ্ছে। কখনো শেষ ওভারে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ জিতছে দলটি। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে গত রাতে রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে শেষ বলের রোমাঞ্চে জয় পেয়েছে হায়দরাবাদ, যে জয়ের কথা তাদের কল্পনাতেও ছিল না।
রাজস্থান এবারের আইপিএলে কতটা দুর্দান্ত, সেটার পক্ষে তো কথা বলছে পয়েন্ট টেবিলে তাদের শীর্ষে থাকা। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই তারা দুর্দান্ত। হায়দরাবাদের দেওয়া ২০২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শেষ দুই ওভারে রাজস্থানের দরকার ২০ রান, হাতে ৫ উইকেট। উইকেটে তখন ক্যারিবীয় পাওয়ার হিটার রভম্যান পাওয়েল। তাঁর সঙ্গী ধ্রুব জুরেল। এখান থেকেই নাটকীয়তার শুরু। ১৯তম ওভারে হায়দরাবাদ অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের ওভার থেকে রাজস্থান নেয় ৭ রান। একটা পর্যায়ে রাজস্থানের জিততে সমীকরণ দাঁড়ায় শেষ বলে ২ রানের। পাওয়েলকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে হায়দরাবাদকে ১ রানের জয় এনে দেন ভুবনেশ্বর কুমার। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি পাওয়েল।
টানা দুই ম্যাচ হারের পর এমন রুদ্ধশ্বাস জয়—হায়দরাবাদের অন্যতম বিস্ফোরক ব্যাটার ট্রাভিস হেডের কাছে সেটা যে রীতিমতো বিস্ময়কর। ম্যাচ শেষে হেড বলেন, ‘এটা দারুণ এক জয়। সম্ভবত এমন এক জয়, যা আমরা আশাই করিনি। কামিন্স ও ভুবি তাদের ক্লাস দেখিয়েছে শেষে। আমাদের অসাধারণ এক জয় এনে দিয়েছে। আমরা দারুণ খেলছিলাম। দুই ম্যাচ হেরেছিলাম। শক্তি ফিরে পাওয়ার জন্য এটা দারুণ। এটা চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে উইকেটটা ও প্যাট ১৯তম ওভারে যে বোলিং করল (ম্যাচ জয়ে অবদান)। শেষ বলের জন্য তার আফসোস থাকতে পারে। তবে দুই ক্লাসি, প্রবীণ খেলোয়াড়ের ক্লাস দেখা গেল। জয়ে অনেক সন্তুষ্ট।’
ইনিংসের শেষ ওভারে বোলিংয়ের আগে কিছুটা চাপেই থাকে হায়দরাবাদ। স্লো ওভার রেটের শাস্তি হিসেবে দলটি ৩০ গজ বৃত্তের বাইরে চার ফিল্ডার নিয়ে খেলতে হয় ওভারটিতে। ফিল্ডার যখন একজন বৃত্তের ভেতরে এসে গেল, তখন রাজস্থানের পক্ষে ৬ বলে ১৩ রানের সমীকরণ তো তুলনামূলক সহজ। ভুবনেশ্বরকে তৃতীয় বলে একটি চারও মারেন রভম্যান। তবে শেষ হাসি হেসেছেন ভুবনেশ্বর।
শেষ ওভারের চাপ সামলানো ভুবনেশ্বর হয়েছেন ম্যাচসেরা। ৪ ওভারে ৪১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ম্যাচের এমন শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় কীভাবে স্নায়ুচাপ ধরে রাখলেন, তা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেছেন তিনি। হায়দরাবাদের পেসার বলেন, ‘এটা আমার স্বভাব। প্রক্রিয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। শেষ ওভারে ম্যাচের ফল নিয়ে চিন্তা করছিলাম না। সে (কামিন্স) আমার কাছে এল এবং জানতে চাইল সবকিছু ঠিক আছে কি না। শেষ দুই বল পর্যন্ত ম্যাচ টেনে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। এরপর যেকোনো কিছু হতে পারে।’
রাজস্থান ১ রানে ম্যাচ হারলেও পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরেই আছে। ১০ ম্যাচে ৮ জয়ে দলটির পয়েন্ট ১৬। রুদ্ধশ্বাস জয়ে পয়েন্ট তালিকার সেরা চারে উঠে এসেছে হায়দরাবাদ। ১০ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় চারে এখন কামিন্স-হেডদের দল।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে