শেষ টি-টোয়েন্টিতে গতকাল সোমবার বাংলাদেশের বিপক্ষে শেষ বলে রুদ্ধশ্বাস এক জয় পেয়েছে পাকিস্তান। টানা তিন জয়ে বাংলাদেশকে ধবলধোলাই করেছে বাবর আজমের দল। ঘরের মাঠে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এবারই প্রথম হোয়াইটওয়াশের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহদের তিক্ততার রেকর্ডটাই পাকিস্তানের জন্য মধুর হয়ে এসেছে। একে তো প্রতিপক্ষকে ধবলধোলাই, তার ওপর ভারতকে ছাড়িয়ে যাওয়া পাকিস্তানের জন্য মধুরই বটে!
কদিন আগে নিউজিল্যান্ডকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছে ভারত। টি-টোয়েন্টিতে তিন বা ততোধিক ম্যাচের সিরিজে কিউইদের নিয়ে প্রতিপক্ষকে মোট ছয়বার ধবলধোলাইয়ের স্বাদ দিয়েছে ভারত। গতকাল বাংলাদেশকে হারিয়ে ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে পাকিস্তান। এই সংস্করণে প্রতিপক্ষকে সর্বোচ্চ সাতবার ধবলধোলাইয়ের রেকর্ড এখন পাকিস্তানের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দিয়ে পাকিস্তানের প্রথম এই মিশন শুরু হয়েছিল। ২০১৬ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ক্যারিবিয়ানদের ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করেছিল পাকিস্তান। এটা সহ পাকিস্তানের কাছে সর্বোচ্চ দুবার ধবলধোলাই হয়েছে ক্যারিবিয়ানরা। ২০১৮ সালে নিজেদের মাটিতে তাদের এই স্বাদ দিয়েছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানের কাছে উইন্ডিজের মতো ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে আর সর্বশেষ বাংলাদেশ।
এক বছরে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি তিনবার প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করেছে পাকিস্তান। ২০১৮ সালে আরব আমিরাতে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড আর নিজেদের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারায় তারা। পাকিস্তান পেছনে ফেলা ভারত প্রতিপক্ষকে ছয়বার হোয়াইটওয়াশ করে ২০১৬-২০২১ টানা ছয় বছরে।
ধবলধোলাইয়ের এই রেকর্ডে ভারতের প্রথম শিকার অস্ট্রেলিয়া। ২০১৬ সালে অজিদের তাদের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ করেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। দুইবার করে ভারতের ধবলধোলাইয়ের শিকার হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নিউজিল্যান্ড।
শেষ টি-টোয়েন্টিতে গতকাল সোমবার বাংলাদেশের বিপক্ষে শেষ বলে রুদ্ধশ্বাস এক জয় পেয়েছে পাকিস্তান। টানা তিন জয়ে বাংলাদেশকে ধবলধোলাই করেছে বাবর আজমের দল। ঘরের মাঠে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এবারই প্রথম হোয়াইটওয়াশের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহদের তিক্ততার রেকর্ডটাই পাকিস্তানের জন্য মধুর হয়ে এসেছে। একে তো প্রতিপক্ষকে ধবলধোলাই, তার ওপর ভারতকে ছাড়িয়ে যাওয়া পাকিস্তানের জন্য মধুরই বটে!
কদিন আগে নিউজিল্যান্ডকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছে ভারত। টি-টোয়েন্টিতে তিন বা ততোধিক ম্যাচের সিরিজে কিউইদের নিয়ে প্রতিপক্ষকে মোট ছয়বার ধবলধোলাইয়ের স্বাদ দিয়েছে ভারত। গতকাল বাংলাদেশকে হারিয়ে ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে পাকিস্তান। এই সংস্করণে প্রতিপক্ষকে সর্বোচ্চ সাতবার ধবলধোলাইয়ের রেকর্ড এখন পাকিস্তানের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দিয়ে পাকিস্তানের প্রথম এই মিশন শুরু হয়েছিল। ২০১৬ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ক্যারিবিয়ানদের ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করেছিল পাকিস্তান। এটা সহ পাকিস্তানের কাছে সর্বোচ্চ দুবার ধবলধোলাই হয়েছে ক্যারিবিয়ানরা। ২০১৮ সালে নিজেদের মাটিতে তাদের এই স্বাদ দিয়েছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানের কাছে উইন্ডিজের মতো ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে আর সর্বশেষ বাংলাদেশ।
এক বছরে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি তিনবার প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করেছে পাকিস্তান। ২০১৮ সালে আরব আমিরাতে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড আর নিজেদের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারায় তারা। পাকিস্তান পেছনে ফেলা ভারত প্রতিপক্ষকে ছয়বার হোয়াইটওয়াশ করে ২০১৬-২০২১ টানা ছয় বছরে।
ধবলধোলাইয়ের এই রেকর্ডে ভারতের প্রথম শিকার অস্ট্রেলিয়া। ২০১৬ সালে অজিদের তাদের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ করেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। দুইবার করে ভারতের ধবলধোলাইয়ের শিকার হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নিউজিল্যান্ড।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
২০ মিনিট আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৫ ঘণ্টা আগে