সব ধরনের ক্রিকেটকে গতকাল শনিবার বিদায় বলেছেন হরভজন সিং। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে সাফল্যের পাশাপাশি একাধিকবার বিতর্কিত কাণ্ডেও জড়িয়েছেন সাবেক এই ভারতীয় স্পিনার। আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় বলার পর একে একে বিভিন্ন ইস্যুতে মুখ খুলছেন হরভজন।
২০০৭-০৮ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের সঙ্গে সেই বিখ্যাত ‘মাঙ্কিগেট কেলেঙ্কারি’ নিয়েও নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন হরভজন। জানিয়েছেন তাঁর চোখে সেরা অধিনায়কের নামও। দীর্ঘ ২৩ বছরের ক্যারিয়ারে সৌরভ গাঙ্গুলির নেতৃত্বে সবচেয়ে বেশি বিকশিত হয়েছেন ভাজ্জি। গাঙ্গুলির পর মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বেও লম্বা সময়ে খেলেছেন ভারতীর ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই স্পিনার।
তবে হরভজনের চোখে ধোনি নয় গাঙ্গুলিই সেরা অধিনায়ক। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সৌরভ-ধোনির মধ্যে পার্থক্য খুব পরিষ্কার আমার কাছে। সৌরভ আমাকে এমন সময়ে তুলে এনেছিল যখন আমি ক্রিকেটে কেউই ছিলাম না। ধোনি যখন নেতৃত্বের দায়িত্ব নেয়, এর মধ্যে আমি পরিচিতি পেয়ে গিয়েছিলাম। এটাই বড় পার্থক্য। আমার স্কিলে দাদার আস্থা ছিল, তবে আমি পারফর্ম করতে পারব কি না, সেটা নিয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত ছিল না। অন্যদিকে ধোনি আগে থেকেই জানত, আমি পারফর্ম করতে পারব।
হরভজনের ক্যারিয়ারে বড় অবদান গাঙ্গুলির। ২০০১ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে পাদপ্রদীপের আলোয় এসেছিলেন ভাজ্জি। সেই সিরিজে বলতে গেলে নির্বাচকদের সঙ্গে লড়াই করে তাঁকে দলে রেখেছিলেন গাঙ্গুলি। পুরো সিরিজে অজিদের কাঁপিয়ে দিয়ে কী দারুণভাবেই না সেটার প্রতিদান দিয়েছিলেন হরভজন।
ধোনি-গাঙ্গুলি শ্রেষ্ঠত্বের আলোচনায় সৌরভকে তাই প্রশংসা বন্যায় ভাসিয়েছেন হরভজন। বলেছেন, ‘জীবনে এবং পেশাদারি ক্ষেত্রে সব সময় এমন একজনের প্রয়োজন হয় যে সঠিক সময়ে এগিয়ে দেবে। আমার ক্যারিয়ারে সৌরভ সেই ব্যক্তি। আমাকে দলে ঢোকানোর জন্য সৌরভ যদি সেই লড়াই না করত, কে বলতে পারে, আজকে এই সাক্ষাৎকার দেওয়াই হয়তো হতো না। দাদা সেই নেতা, যে আমাকে আজকের আমি হতে সহায়তা করেছে।’
ধোনিকে নিয়ে হরভজনের ভাষ্য, ‘ধোনিও দারুণ নেতা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। সৌরভের পরম্পরাই ধোনি বয়ে নিয়ে গিয়েছিল। ধোনির সঙ্গে সময় অনেক স্মরণীয় জয়ও পেয়েছি। যা আজীবন আমার মনে থাকবে।’
সব ধরনের ক্রিকেটকে গতকাল শনিবার বিদায় বলেছেন হরভজন সিং। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে সাফল্যের পাশাপাশি একাধিকবার বিতর্কিত কাণ্ডেও জড়িয়েছেন সাবেক এই ভারতীয় স্পিনার। আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় বলার পর একে একে বিভিন্ন ইস্যুতে মুখ খুলছেন হরভজন।
২০০৭-০৮ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের সঙ্গে সেই বিখ্যাত ‘মাঙ্কিগেট কেলেঙ্কারি’ নিয়েও নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন হরভজন। জানিয়েছেন তাঁর চোখে সেরা অধিনায়কের নামও। দীর্ঘ ২৩ বছরের ক্যারিয়ারে সৌরভ গাঙ্গুলির নেতৃত্বে সবচেয়ে বেশি বিকশিত হয়েছেন ভাজ্জি। গাঙ্গুলির পর মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বেও লম্বা সময়ে খেলেছেন ভারতীর ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই স্পিনার।
তবে হরভজনের চোখে ধোনি নয় গাঙ্গুলিই সেরা অধিনায়ক। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সৌরভ-ধোনির মধ্যে পার্থক্য খুব পরিষ্কার আমার কাছে। সৌরভ আমাকে এমন সময়ে তুলে এনেছিল যখন আমি ক্রিকেটে কেউই ছিলাম না। ধোনি যখন নেতৃত্বের দায়িত্ব নেয়, এর মধ্যে আমি পরিচিতি পেয়ে গিয়েছিলাম। এটাই বড় পার্থক্য। আমার স্কিলে দাদার আস্থা ছিল, তবে আমি পারফর্ম করতে পারব কি না, সেটা নিয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত ছিল না। অন্যদিকে ধোনি আগে থেকেই জানত, আমি পারফর্ম করতে পারব।
হরভজনের ক্যারিয়ারে বড় অবদান গাঙ্গুলির। ২০০১ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে পাদপ্রদীপের আলোয় এসেছিলেন ভাজ্জি। সেই সিরিজে বলতে গেলে নির্বাচকদের সঙ্গে লড়াই করে তাঁকে দলে রেখেছিলেন গাঙ্গুলি। পুরো সিরিজে অজিদের কাঁপিয়ে দিয়ে কী দারুণভাবেই না সেটার প্রতিদান দিয়েছিলেন হরভজন।
ধোনি-গাঙ্গুলি শ্রেষ্ঠত্বের আলোচনায় সৌরভকে তাই প্রশংসা বন্যায় ভাসিয়েছেন হরভজন। বলেছেন, ‘জীবনে এবং পেশাদারি ক্ষেত্রে সব সময় এমন একজনের প্রয়োজন হয় যে সঠিক সময়ে এগিয়ে দেবে। আমার ক্যারিয়ারে সৌরভ সেই ব্যক্তি। আমাকে দলে ঢোকানোর জন্য সৌরভ যদি সেই লড়াই না করত, কে বলতে পারে, আজকে এই সাক্ষাৎকার দেওয়াই হয়তো হতো না। দাদা সেই নেতা, যে আমাকে আজকের আমি হতে সহায়তা করেছে।’
ধোনিকে নিয়ে হরভজনের ভাষ্য, ‘ধোনিও দারুণ নেতা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। সৌরভের পরম্পরাই ধোনি বয়ে নিয়ে গিয়েছিল। ধোনির সঙ্গে সময় অনেক স্মরণীয় জয়ও পেয়েছি। যা আজীবন আমার মনে থাকবে।’
দুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ মৌসুমটা রাফিনিয়া কাটিয়েছেন মনে রাখার মতো। স্প্যানিশ সুপার কাপ, লা লিগা, কোপা দেল রে—বার্সেলোনার তিনটি মেজর শিরোপা জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড।
৩ ঘণ্টা আগেগত বছর জিততে পারেননি একটি গ্র্যান্ড স্ল্যামও। এবারও পথটা এরকমই মনে হচ্ছে। তবে কি নোভাক জোকোভিচের দাপট শেষ হতে চলল। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পর ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকেও গতকাল সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছেন রেকর্ড ২৪ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী এই তারকা। ইতালির ইয়ানিক সিনারের কাছে ৬-৪,৭-৫, ৭-৬ (৭-৩) গেমে হারেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে