আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেরা বোলিং কার এমনটা জানতে চাওয়া হলে হয়তো বেশির ভাগ ক্রিকেটপ্রেমীই বলতে পারবেন না বোলারের নাম। আসলে না বলতে পারাটাই স্বাভাবিক। কতজন আর নাইজেরিয়া, মালয়েশিয়ার মতো দলগুলোর খেলা দেখে। সবারই তো চোখ থাকে আইসিসির পূর্ণ সদস্যের দলগুলোর দিকেই।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখন থেকে নাইজেরিয়া, মালয়েশিয়ার দলগুলোর দিকেও চোখ রাখতে হবে ক্রিকেটপ্রেমীদের। কেননা, এসব দলের অনেক খেলোয়াড় ক্রিকেটের কিছু বিরল কীর্তি গড়েছেন। চীনের বিপক্ষে সায়াজরুল ইদ্রুস তেমনি এক রেকর্ড গড়েছেন। বিশ্বের অনেক ভয়ংকর বোলারও তাঁর মতো কীর্তি গড়তে পারেনি। রেকর্ডটি হচ্ছে প্রথম বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেট নেওয়ার।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এশিয়া পর্বের (বি) বাছাইপর্বে গতকাল এই বিরল কীর্তি গড়েছেন সায়াজরুল। কুয়ালালামপুরে চীনের বিপক্ষে ৭ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ৪ ওভারে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নেওয়ার সময় প্রত্যেক ব্যাটারকে আবার বোল্ড করেছেন এই পেসার। তাঁর পেস বোলিংয়ে প্রতিপক্ষ গুটিয়ে যায় মাত্র ২৩ রানে। অথচ উদ্বোধনী জুটিতেই ১২ রান তুলেছিল চীন। ২৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮ উইকেটের জয় পায় মালয়েশিয়া ৪.৫ ওভারে।
সায়জারুলের আগে যিনি সেরা বোলার ছিলেন, তিনিই খুব একটা পরিচিত নন অধিকাংশের কাছে। পিটার আহোর নামে নাইজেরিয়ান পেসারের বোলিং ফিগার ছিল ৫ রানে ৬ উইকেটের। ২০২১ সালে সিয়েরা লিওনের বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিলেন তিনি। এবার তাঁর রেকর্ডটি কেড়ে নিলেন সায়জারুল।
শীর্ষ পাঁচ সেরা বোলিং ফিগারের তালিকায় পরিচিত মুখ বলতে তিনে দীপক চাহার ও পাঁচে থাকা অজন্তা মেন্ডিস। ভারতের পেসার চাহার বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ রানে ৬ উইকেট নেন ২০১৯ সালে। চাহারের মতোই সমান ৭ রানে ৬ উইকেট নিয়ে চারে আছেন দীনেশ নাকরানি। ২০২১ সালে লেসোথোর বিপক্ষে এই নজির গড়েন উগান্ডার বাঁহাতি পেসার। আর ২০১২ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৮ রানে ৬ উইকেট নিয়ে পাঁচে আছেন শ্রীলঙ্কার রহস্য স্পিনার মেন্ডিস। এঁদের মতো ৬ উইকেট নেওয়ার কীর্তি রয়েছে বিশ্বের আরও ৮ বোলারের।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেরা বোলিং কার এমনটা জানতে চাওয়া হলে হয়তো বেশির ভাগ ক্রিকেটপ্রেমীই বলতে পারবেন না বোলারের নাম। আসলে না বলতে পারাটাই স্বাভাবিক। কতজন আর নাইজেরিয়া, মালয়েশিয়ার মতো দলগুলোর খেলা দেখে। সবারই তো চোখ থাকে আইসিসির পূর্ণ সদস্যের দলগুলোর দিকেই।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখন থেকে নাইজেরিয়া, মালয়েশিয়ার দলগুলোর দিকেও চোখ রাখতে হবে ক্রিকেটপ্রেমীদের। কেননা, এসব দলের অনেক খেলোয়াড় ক্রিকেটের কিছু বিরল কীর্তি গড়েছেন। চীনের বিপক্ষে সায়াজরুল ইদ্রুস তেমনি এক রেকর্ড গড়েছেন। বিশ্বের অনেক ভয়ংকর বোলারও তাঁর মতো কীর্তি গড়তে পারেনি। রেকর্ডটি হচ্ছে প্রথম বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেট নেওয়ার।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এশিয়া পর্বের (বি) বাছাইপর্বে গতকাল এই বিরল কীর্তি গড়েছেন সায়াজরুল। কুয়ালালামপুরে চীনের বিপক্ষে ৭ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ৪ ওভারে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নেওয়ার সময় প্রত্যেক ব্যাটারকে আবার বোল্ড করেছেন এই পেসার। তাঁর পেস বোলিংয়ে প্রতিপক্ষ গুটিয়ে যায় মাত্র ২৩ রানে। অথচ উদ্বোধনী জুটিতেই ১২ রান তুলেছিল চীন। ২৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮ উইকেটের জয় পায় মালয়েশিয়া ৪.৫ ওভারে।
সায়জারুলের আগে যিনি সেরা বোলার ছিলেন, তিনিই খুব একটা পরিচিত নন অধিকাংশের কাছে। পিটার আহোর নামে নাইজেরিয়ান পেসারের বোলিং ফিগার ছিল ৫ রানে ৬ উইকেটের। ২০২১ সালে সিয়েরা লিওনের বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিলেন তিনি। এবার তাঁর রেকর্ডটি কেড়ে নিলেন সায়জারুল।
শীর্ষ পাঁচ সেরা বোলিং ফিগারের তালিকায় পরিচিত মুখ বলতে তিনে দীপক চাহার ও পাঁচে থাকা অজন্তা মেন্ডিস। ভারতের পেসার চাহার বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ রানে ৬ উইকেট নেন ২০১৯ সালে। চাহারের মতোই সমান ৭ রানে ৬ উইকেট নিয়ে চারে আছেন দীনেশ নাকরানি। ২০২১ সালে লেসোথোর বিপক্ষে এই নজির গড়েন উগান্ডার বাঁহাতি পেসার। আর ২০১২ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৮ রানে ৬ উইকেট নিয়ে পাঁচে আছেন শ্রীলঙ্কার রহস্য স্পিনার মেন্ডিস। এঁদের মতো ৬ উইকেট নেওয়ার কীর্তি রয়েছে বিশ্বের আরও ৮ বোলারের।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
২ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৫ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৬ ঘণ্টা আগে