নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ দলের নির্বাচকদের কাছ থেকে রক্ষণাত্মক বোলিংয়ের জন্য প্রশংসিত হয়েছিলেন নাসুম আহমেদ। টেলএন্ডারে ব্যাটিংয়ের যে দুশ্চিন্তা ছিল, সেখানে নাসুম দিচ্ছিলেন স্বস্তি। কিন্তু বিশ্বকাপে যদিও বেশ উজ্জ্বল পারফরম্যান্স ছিল না এই বাঁহাতি স্পিনারের। পুরো দলের পারফরম্যান্সই তো ভালো ছিল না।
কিন্তু বিশ্বকাপের পর দল থেকে জায়গা হারিয়েছেন নাসুম। আগামী ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফরে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ দল। দুই সংস্করণের কোনো দলে নেই নাসুম। তবে সম্প্রতি গুঞ্জনের ডালপালা মেলেছে, বিশ্বকাপ চলাকালীন কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে নাকি নাসুমকে চড় দিয়েছেন! আলোচনা হচ্ছে, এসব ইস্যুতে নাকি বাদ পড়েছেন নাসুম।
তবে বাংলাদেশ দলের নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমনের ব্যাখ্যা ভিন্ন কিছু বলছে। আজ সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে নাসুমের বাদ পড়া নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘নাসুম তো সাদা বলে নিয়মিত খেলছিল। তাকে আমরা দেখেছি অনেক। নাসুম যে খুব খারাপ করেছে, তা বলব না। তবে ওর কাছ থেকে আমরা যেটা চাইছিলাম, উইকেট শিকার করা, সেটা সাম্প্রতিক সময়ে পাচ্ছিলাম না।’
নাসুমকে যখন বিশ্বকাপে দলে রাখা হয়, তখন নির্বাচকেরা বলেছিলেন, তাঁর হিসেবি বোলিংটাই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু নাসুম নাকি ব্যর্থ হয়েছেন সেটি করতে। বাশার বললেন, ‘হ্যাঁ, ওকে একটা ভূমিকা পালন করতে বলা হয়েছিল, আক্রমণ করার চেয়ে একটু রান বাঁচানো। তবে এ রকম একজনকেও আমাদের দরকার, যে উইকেট নিতে পারে। এখন যে সংস্করণে, মাঝখানে উইকেট নিতে না পারলে রান বাঁচানো কঠিন হয়। ৩০০-এর বেশি রান হয়েই যায়। এ জন্যই মনে হয়েছে, এমন একজনকে দেখে চেষ্টা করি, যে মাঝের ওভারগুলোয় উইকেট নিতে পারে।’
কিন্তু টি-টোয়েন্টি দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন নাসুম। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজেও দারুণ বোলিং করেছিলেন। তবে বাশার জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সের কারণেই বাদ দেওয়া হয়েছে নাসুমকে। বাংলাদেশ দলের এই নির্বাচক বললেন, ‘বিশ্বকাপের পারফরম্যান্স কিছুটা ভাবনায় রেখেছি আমরা অবশ্যই। তবে আমরা এখন চাইছি একজন আগ্রাসী বোলার, সত্যি বলতে, যে কিনা আমাদের উইকেট এনে দেবে। দেখুন, আমরা রিশাদকেও নিয়েছি। কারণ সবাই অনুভব করছে যে, একজন রিস্ট স্পিনার আমাদের গড়ে তোলা দরকার।’
বিশ্বকাপে দারুণ পারফরম্যান্স করেও দলে সুযোগ হয়নি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। তবে তাঁর ব্যাপারটি চোটজনিত বললেন বাশার, ‘এই মুহূর্তে ৫০ ওভারের ক্রিকেটে অবশ্যই আছে। আর টি-টোয়েন্টিতে সে যেহেতু এখনো খেলছে, আমি তো বলতে পারব না সে অ্যাভেইলঅ্যাবল নয়। তবে শারীরিকভাবে ৩০ ডিসেম্বরের পর সে অ্যাভেইলঅ্যাবল।
কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ দলের নির্বাচকদের কাছ থেকে রক্ষণাত্মক বোলিংয়ের জন্য প্রশংসিত হয়েছিলেন নাসুম আহমেদ। টেলএন্ডারে ব্যাটিংয়ের যে দুশ্চিন্তা ছিল, সেখানে নাসুম দিচ্ছিলেন স্বস্তি। কিন্তু বিশ্বকাপে যদিও বেশ উজ্জ্বল পারফরম্যান্স ছিল না এই বাঁহাতি স্পিনারের। পুরো দলের পারফরম্যান্সই তো ভালো ছিল না।
কিন্তু বিশ্বকাপের পর দল থেকে জায়গা হারিয়েছেন নাসুম। আগামী ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফরে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ দল। দুই সংস্করণের কোনো দলে নেই নাসুম। তবে সম্প্রতি গুঞ্জনের ডালপালা মেলেছে, বিশ্বকাপ চলাকালীন কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে নাকি নাসুমকে চড় দিয়েছেন! আলোচনা হচ্ছে, এসব ইস্যুতে নাকি বাদ পড়েছেন নাসুম।
তবে বাংলাদেশ দলের নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমনের ব্যাখ্যা ভিন্ন কিছু বলছে। আজ সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে নাসুমের বাদ পড়া নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘নাসুম তো সাদা বলে নিয়মিত খেলছিল। তাকে আমরা দেখেছি অনেক। নাসুম যে খুব খারাপ করেছে, তা বলব না। তবে ওর কাছ থেকে আমরা যেটা চাইছিলাম, উইকেট শিকার করা, সেটা সাম্প্রতিক সময়ে পাচ্ছিলাম না।’
নাসুমকে যখন বিশ্বকাপে দলে রাখা হয়, তখন নির্বাচকেরা বলেছিলেন, তাঁর হিসেবি বোলিংটাই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু নাসুম নাকি ব্যর্থ হয়েছেন সেটি করতে। বাশার বললেন, ‘হ্যাঁ, ওকে একটা ভূমিকা পালন করতে বলা হয়েছিল, আক্রমণ করার চেয়ে একটু রান বাঁচানো। তবে এ রকম একজনকেও আমাদের দরকার, যে উইকেট নিতে পারে। এখন যে সংস্করণে, মাঝখানে উইকেট নিতে না পারলে রান বাঁচানো কঠিন হয়। ৩০০-এর বেশি রান হয়েই যায়। এ জন্যই মনে হয়েছে, এমন একজনকে দেখে চেষ্টা করি, যে মাঝের ওভারগুলোয় উইকেট নিতে পারে।’
কিন্তু টি-টোয়েন্টি দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন নাসুম। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজেও দারুণ বোলিং করেছিলেন। তবে বাশার জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সের কারণেই বাদ দেওয়া হয়েছে নাসুমকে। বাংলাদেশ দলের এই নির্বাচক বললেন, ‘বিশ্বকাপের পারফরম্যান্স কিছুটা ভাবনায় রেখেছি আমরা অবশ্যই। তবে আমরা এখন চাইছি একজন আগ্রাসী বোলার, সত্যি বলতে, যে কিনা আমাদের উইকেট এনে দেবে। দেখুন, আমরা রিশাদকেও নিয়েছি। কারণ সবাই অনুভব করছে যে, একজন রিস্ট স্পিনার আমাদের গড়ে তোলা দরকার।’
বিশ্বকাপে দারুণ পারফরম্যান্স করেও দলে সুযোগ হয়নি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। তবে তাঁর ব্যাপারটি চোটজনিত বললেন বাশার, ‘এই মুহূর্তে ৫০ ওভারের ক্রিকেটে অবশ্যই আছে। আর টি-টোয়েন্টিতে সে যেহেতু এখনো খেলছে, আমি তো বলতে পারব না সে অ্যাভেইলঅ্যাবল নয়। তবে শারীরিকভাবে ৩০ ডিসেম্বরের পর সে অ্যাভেইলঅ্যাবল।
পরশু ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে অনেককেই বাজিয়ে দেখেছেন বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। অভিষেক করিয়েছেন তিন ফুটবলারের। কারও পারফরম্যান্সেই অসন্তুষ্ট নন তিনি। যা তাঁকে ফেলে দিয়ে মধুর সমস্যায়। ১০ জুন এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে শুরুর একাদশ ঠিক করার ক্ষেত্রে ফুটবলারদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরী আগমনের পর থেকেই আলোচনায় বাংলাদেশের মাঝমাঠ। শমিত শোম যোগ হওয়ায় যা বাড়তি মাত্রা দিয়ে। যদিও বাংলাদেশের জার্সিতে এখনো অভিষেক হয়নি শমিতের। তবে ভুটানের বিপক্ষে ম্যাচটি পরশু জাতীয় স্টেডিয়ামে বসেই দেখেছেন তিনি। দলের সবকিছু তাঁর ভালো লাগলেও আলাদাভাবে নজর কেড়েছেন মিডফিল্ডে হামজা, জামাল ভূঁইয়া
১১ ঘণ্টা আগেশাহ্ সিমেন্টের শুভেচ্ছাদূত হলেন জাতীয় দলের ফুটবলার হামজা চৌধুরী। এ উপলক্ষে সম্প্রতি একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। হামজা বলেন, ‘বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় কাজ করে চলা দেশের নাম্বার ওয়ান সিমেন্ট ব্র্যান্ড শাহ্ সিমেন্টের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে আমি যুক্ত হয়েছি। আশা করি এই পথচলা দারুণ হবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেআর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি আগেই বলেছিলেন, চিলির বিপক্ষে সুযোগ দেবেন নতুনদের। যেই কথা, সেই কাজ। অভিষেক করালেন ফ্রাঙ্কো মাস্তানতুয়োনোর। ১৭ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার অভিষেকে গড়লেন কীর্তি, একইসঙ্গে তাঁর দুয়ারে কড়া নাড়ছে রিয়াল মাদ্রিদও।
১৩ ঘণ্টা আগে