নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারত বিশ্বকাপের জন্য ১৬ জন আম্পায়ারের নাম ঘোষণা করেছে আইসিসি। এই ১৬ জনের তালিকায় আছেন বাংলাদেশের শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। সবকিছু ঠিক থাকলে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে বিশ্বকাপে ম্যাচ পরিচালনা করবেন তিনি।
অবশ্য ঘরের মাঠে ২০১১ বিশ্বকাপে আম্পায়ারিংয়ের দায়িত্ব পেয়েছিলেন এনামুল হক মনি। সেবার চট্টগ্রামে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড ম্যাচে রিজার্ভ আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন তিনি। তবে যত দূর জানা গেছে, সৈকত অন ফিল্ড কিংবা টিভি আম্পায়ারের দায়িত্ব পাবেন। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচেই দেখা যাবে তাঁকে। যদিও চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে। আহমেদাবাদে আগামী ৫ অক্টোবর গত বিশ্বকাপের ফাইনালিস্ট ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ডের ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে এবারের আসর। সেই ম্যাচে মাঠের আম্পায়ার থাকবেন এলিট প্যানেলের নিতেন মেনন ও কুমার ধর্মসেনা। টিভি আম্পায়ার পল উইলসন।
সৈকত বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছেন ইমার্জিং প্যানেল থেকে। এর আগে এ বছর নিউজিল্যান্ডে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। একাধিকবার ছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে। সর্বশেষ ইমার্জিং এশিয়া কাপেও দেখা গেছে তাঁকে। সম্প্রতি আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের ওয়ানডে সিরিজে প্রথমবারের মতো নিরপেক্ষ আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সৈকত। বিশ্বকাপে আম্পায়ারিংয়ের সুযোগ পাওয়াকে এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দেখছেন জানিয়ে সৈকত আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘এটা একটা প্রক্রিয়া। এটা তো হঠাৎ করে হয়নি। আমি জানতাম, আজ হোক কাল হোক, এটা হবে। কিন্তু এটা একটা চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার হতে যাচ্ছে। শুধু পাওয়াটা তো গুরুত্বপূর্ণ না, চ্যালেঞ্জটা উতরানো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’ সেই চ্যালেঞ্জ উতরানোর আগপর্যন্ত তাই বেশি উচ্ছ্বসিত হচ্ছেন না সৈকত। তাঁর কথা, ‘খুব খুশির কিছু হলেও আমি খুব ফেটে পড়ি না, আবার খুব দুঃখের কিছু হলেও একদম ভেঙে পড়ি না।’
তবে তাঁকে বিশ্বকাপের মঞ্চে দেখে ভবিষ্যতে অন্যরা আম্পায়ারিংয়ে আসার অনুপ্রেরণা পাবেন বলে মনে করেন সৈকত। সৈকতের বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়ার আনন্দ ছুঁয়ে গেছে ইফতেখার আহমেদ মিঠুকে। বিসিবির আম্পায়ার কমিটির চেয়ারম্যান আজকের পত্রিকাকে এ বিষয়ে বলেছেন, ‘অবশ্যই, অনেক ভালো লাগছে। শুধু আমাদের বিভাগের নয়, এই অর্জন আমাদের ক্রিকেট বোর্ডের প্রত্যেকের। সবার চেষ্টায় এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের আম্পায়ারিং।’
ভারত বিশ্বকাপের জন্য ১৬ জন আম্পায়ারের নাম ঘোষণা করেছে আইসিসি। এই ১৬ জনের তালিকায় আছেন বাংলাদেশের শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। সবকিছু ঠিক থাকলে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে বিশ্বকাপে ম্যাচ পরিচালনা করবেন তিনি।
অবশ্য ঘরের মাঠে ২০১১ বিশ্বকাপে আম্পায়ারিংয়ের দায়িত্ব পেয়েছিলেন এনামুল হক মনি। সেবার চট্টগ্রামে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড ম্যাচে রিজার্ভ আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন তিনি। তবে যত দূর জানা গেছে, সৈকত অন ফিল্ড কিংবা টিভি আম্পায়ারের দায়িত্ব পাবেন। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচেই দেখা যাবে তাঁকে। যদিও চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে। আহমেদাবাদে আগামী ৫ অক্টোবর গত বিশ্বকাপের ফাইনালিস্ট ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ডের ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে এবারের আসর। সেই ম্যাচে মাঠের আম্পায়ার থাকবেন এলিট প্যানেলের নিতেন মেনন ও কুমার ধর্মসেনা। টিভি আম্পায়ার পল উইলসন।
সৈকত বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছেন ইমার্জিং প্যানেল থেকে। এর আগে এ বছর নিউজিল্যান্ডে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। একাধিকবার ছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে। সর্বশেষ ইমার্জিং এশিয়া কাপেও দেখা গেছে তাঁকে। সম্প্রতি আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের ওয়ানডে সিরিজে প্রথমবারের মতো নিরপেক্ষ আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সৈকত। বিশ্বকাপে আম্পায়ারিংয়ের সুযোগ পাওয়াকে এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দেখছেন জানিয়ে সৈকত আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘এটা একটা প্রক্রিয়া। এটা তো হঠাৎ করে হয়নি। আমি জানতাম, আজ হোক কাল হোক, এটা হবে। কিন্তু এটা একটা চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার হতে যাচ্ছে। শুধু পাওয়াটা তো গুরুত্বপূর্ণ না, চ্যালেঞ্জটা উতরানো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’ সেই চ্যালেঞ্জ উতরানোর আগপর্যন্ত তাই বেশি উচ্ছ্বসিত হচ্ছেন না সৈকত। তাঁর কথা, ‘খুব খুশির কিছু হলেও আমি খুব ফেটে পড়ি না, আবার খুব দুঃখের কিছু হলেও একদম ভেঙে পড়ি না।’
তবে তাঁকে বিশ্বকাপের মঞ্চে দেখে ভবিষ্যতে অন্যরা আম্পায়ারিংয়ে আসার অনুপ্রেরণা পাবেন বলে মনে করেন সৈকত। সৈকতের বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়ার আনন্দ ছুঁয়ে গেছে ইফতেখার আহমেদ মিঠুকে। বিসিবির আম্পায়ার কমিটির চেয়ারম্যান আজকের পত্রিকাকে এ বিষয়ে বলেছেন, ‘অবশ্যই, অনেক ভালো লাগছে। শুধু আমাদের বিভাগের নয়, এই অর্জন আমাদের ক্রিকেট বোর্ডের প্রত্যেকের। সবার চেষ্টায় এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের আম্পায়ারিং।’
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
২ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৪ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৪ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৫ ঘণ্টা আগে