অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের নাম এলেই চলে আসে ২০২৩ বিশ্বকাপের বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ। এই ম্যাচেই তিনি যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম কোনো ব্যাটার হিসেবে ‘টাইমড আউট’ হয়েছিলেন। সেই ঘটনার প্রায় তিন মাস পর এবার আরেক ধরনের অদ্ভুত আউট হলেন ম্যাথুস। ভেন্যু, সংস্করণ, প্রতিপক্ষ—সবই এখানে ভিন্ন।
কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে (এসএসসি) চলছে শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান একমাত্র টেস্ট। সেই টেস্ট শুরু হয়েছে গতকাল। সেখানে আজ দ্বিতীয় দিনে সেঞ্চুরি পেয়েছেন ম্যাথুস। সেঞ্চুরি পেরিয়ে সেটাকে হয়তো তিনি দেড়শ, এমনকি ধৈর্য ধরে খেললে ডাবল সেঞ্চুরিও করতে পারতেন। তা আর হয়নি। কাইস আহমাদের বলে হিট উইকেট হয়েছেন ম্যাথুস। কাইসকে ফাইন লেগ দিয়ে সুইপ করে চারও মারেন ম্যাথুস। মুহূর্তেই লঙ্কান অলরাউন্ডারের ব্যাট লেগে যায় স্টাম্পে। ১৫০ রান থেকে ৯ রান দূরে থাকতে আউট হয়েছেন তিনি। ম্যাথুসের আউটেই শেষ হয় দ্বিতীয় দিনের খেলা।
প্রথম ইনিংসে বিনা উইকেটে ৮০ রানে আজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। অজিরা যখন খেলা শুরু করে, তখন তাদের পাশে লেখা ১৪ ওভার। দিনের খেলা শুরুর পর তাড়াতাড়ি ভেঙে যায় লঙ্কানদের উদ্বোধনী জুটি । ১৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নিশান মাদুস্কাকে ফেরান নাভিদ জাদরান। ৫৩ বলে ৬ চারে ৩৭ রান করেন মাদুস্কা। তাতে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১৬.২ ওভারে ১ উইকেটে ৯৩ রান। মাদুস্কা ফেরার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন কুশল মেন্ডিস। ব্যাটিংয়ে নামা মেন্ডিসকে ২২তম ওভারের প্রথম বলে ফিরিয়েছেন নিজাত মাসুদ। ২২ বলে ১ চারে ১০ রানে আউট হয়েছেন মেন্ডিস।
২২ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ২১.১ ওভারে ২ উইকেটে ১১৫ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। তার (ম্যাথুস) সঙ্গে ডিমুথ করুণারত্নের জুটিটা সাবলীলভাবেই এগোচ্ছিল। সাদা বলে সাদা বলের ক্রিকেট— করুণারত্নে যেন এভাবেই ব্যাটিং করতে থাকেন। লঙ্কান এই বাঁহাতি ব্যাটার বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে নিজের উইকেট হারিয়েছেন। ৩০ তম ওভারের প্রথম বলে করুণারত্নেকে ফুলটস বল দেন কাইস। করুণারত্নে ক্যাচ তুলে দেন শর্ট মিড উইকেটে দাঁড়িয়ে থাকা ফিল্ডার ইবরাহিম জাদরানের হাতে। লঙ্কান বাঁহাতি ব্যাটারের অভিব্যক্তি বুঝিয়ে দিচ্ছিল যে তিনি কতটা হতাশ। ৭২ বলে ১২ চারে ৭৭ রান করেছেন করুণারত্নে।
টপ অর্ডারদের হারিয়ে ২৯.১ ওভারে স্বাগতিকদের স্কোর হয়ে যায় ৩ উইকেটে ১৪৮ রান। ম্যাথুস ও দিনেশ চান্দিমালের মহাকাব্যের সূচনা এখানেই। জুটি গড়ার পথে ইনিংসের ৪৮ তম ওভারে মাঠে গুইসাপ প্রবেশ করে। সেই ওভার বোলিং করছিলেন নিজাত মাসুদ। চতুর্থ উইকেটে ৩৮১ বলে ২৩১ রানের জুটি গড়েন ম্যাথুস ও চান্দিমাল। ম্যাথুসের মতো চান্দিমালও সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন। নিজের ১৫ তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে চান্দিমাল আউট হয়েছেন ১০৭ রান করে। ১৮১ বলের ইনিংসে তিনি মেরেছেন ১০ চার ও ১ ছক্কা। ৯৩তম ওভারের তৃতীয় বলে চান্দিমালকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন নাভিদ। ক্যাচ ধরেন আফগান উইকেটরক্ষক ইকরাম আলি খিল। ঠিক তার পরের বলে এসেই গোল্ডেন ডাক মেরেছেন ধনঞ্জয় ডি সিলভা। লঙ্কান অধিনায়ক হয়েছেন রান আউট।
অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের নাম এলেই চলে আসে ২০২৩ বিশ্বকাপের বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ। এই ম্যাচেই তিনি যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম কোনো ব্যাটার হিসেবে ‘টাইমড আউট’ হয়েছিলেন। সেই ঘটনার প্রায় তিন মাস পর এবার আরেক ধরনের অদ্ভুত আউট হলেন ম্যাথুস। ভেন্যু, সংস্করণ, প্রতিপক্ষ—সবই এখানে ভিন্ন।
কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে (এসএসসি) চলছে শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান একমাত্র টেস্ট। সেই টেস্ট শুরু হয়েছে গতকাল। সেখানে আজ দ্বিতীয় দিনে সেঞ্চুরি পেয়েছেন ম্যাথুস। সেঞ্চুরি পেরিয়ে সেটাকে হয়তো তিনি দেড়শ, এমনকি ধৈর্য ধরে খেললে ডাবল সেঞ্চুরিও করতে পারতেন। তা আর হয়নি। কাইস আহমাদের বলে হিট উইকেট হয়েছেন ম্যাথুস। কাইসকে ফাইন লেগ দিয়ে সুইপ করে চারও মারেন ম্যাথুস। মুহূর্তেই লঙ্কান অলরাউন্ডারের ব্যাট লেগে যায় স্টাম্পে। ১৫০ রান থেকে ৯ রান দূরে থাকতে আউট হয়েছেন তিনি। ম্যাথুসের আউটেই শেষ হয় দ্বিতীয় দিনের খেলা।
প্রথম ইনিংসে বিনা উইকেটে ৮০ রানে আজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। অজিরা যখন খেলা শুরু করে, তখন তাদের পাশে লেখা ১৪ ওভার। দিনের খেলা শুরুর পর তাড়াতাড়ি ভেঙে যায় লঙ্কানদের উদ্বোধনী জুটি । ১৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নিশান মাদুস্কাকে ফেরান নাভিদ জাদরান। ৫৩ বলে ৬ চারে ৩৭ রান করেন মাদুস্কা। তাতে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১৬.২ ওভারে ১ উইকেটে ৯৩ রান। মাদুস্কা ফেরার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন কুশল মেন্ডিস। ব্যাটিংয়ে নামা মেন্ডিসকে ২২তম ওভারের প্রথম বলে ফিরিয়েছেন নিজাত মাসুদ। ২২ বলে ১ চারে ১০ রানে আউট হয়েছেন মেন্ডিস।
২২ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ২১.১ ওভারে ২ উইকেটে ১১৫ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। তার (ম্যাথুস) সঙ্গে ডিমুথ করুণারত্নের জুটিটা সাবলীলভাবেই এগোচ্ছিল। সাদা বলে সাদা বলের ক্রিকেট— করুণারত্নে যেন এভাবেই ব্যাটিং করতে থাকেন। লঙ্কান এই বাঁহাতি ব্যাটার বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে নিজের উইকেট হারিয়েছেন। ৩০ তম ওভারের প্রথম বলে করুণারত্নেকে ফুলটস বল দেন কাইস। করুণারত্নে ক্যাচ তুলে দেন শর্ট মিড উইকেটে দাঁড়িয়ে থাকা ফিল্ডার ইবরাহিম জাদরানের হাতে। লঙ্কান বাঁহাতি ব্যাটারের অভিব্যক্তি বুঝিয়ে দিচ্ছিল যে তিনি কতটা হতাশ। ৭২ বলে ১২ চারে ৭৭ রান করেছেন করুণারত্নে।
টপ অর্ডারদের হারিয়ে ২৯.১ ওভারে স্বাগতিকদের স্কোর হয়ে যায় ৩ উইকেটে ১৪৮ রান। ম্যাথুস ও দিনেশ চান্দিমালের মহাকাব্যের সূচনা এখানেই। জুটি গড়ার পথে ইনিংসের ৪৮ তম ওভারে মাঠে গুইসাপ প্রবেশ করে। সেই ওভার বোলিং করছিলেন নিজাত মাসুদ। চতুর্থ উইকেটে ৩৮১ বলে ২৩১ রানের জুটি গড়েন ম্যাথুস ও চান্দিমাল। ম্যাথুসের মতো চান্দিমালও সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন। নিজের ১৫ তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে চান্দিমাল আউট হয়েছেন ১০৭ রান করে। ১৮১ বলের ইনিংসে তিনি মেরেছেন ১০ চার ও ১ ছক্কা। ৯৩তম ওভারের তৃতীয় বলে চান্দিমালকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন নাভিদ। ক্যাচ ধরেন আফগান উইকেটরক্ষক ইকরাম আলি খিল। ঠিক তার পরের বলে এসেই গোল্ডেন ডাক মেরেছেন ধনঞ্জয় ডি সিলভা। লঙ্কান অধিনায়ক হয়েছেন রান আউট।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
২ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে