ক্রীড়া ডেস্ক
শ্রীলঙ্কার কাছে ২৩ রানে হেরে এশিয়া কাপের শিরোপা হারিয়েছে পাকিস্তান। ম্যাচ হারার পেছনে দলটি কোথায় পিছিয়ে ছিল তা নিয়ে চলছে নানান আলোচনা-সমালোচনা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ওয়াসিম আকরামের মতে, স্লো ব্যাটিংয়ের কারণেই ফাইনালে হেরেছে পাকিস্তান। বিশেষ করে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ধীর গতির ব্যাটিংয়েই ডুবিয়েছে পাকিস্তানকে।
মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের ফাইনালে পাকিস্তানকে ফেবারিট হিসেবে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন সাবেক পেসার আকরাম। কিন্তু তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী সত্য প্রমাণ হয়নি। ফাইনালে জিতে এই টুর্নামেন্ট ষষ্ঠবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে শ্রীলঙ্কা। পাকিস্তানের হারার পেছনে তিনি সমালোচনা করেছেন রিজওয়ানের ধীরে চলা নীতির ব্যাটিং। তিনি বলছেন, ‘টুর্নামেন্টের শুরুতেই বলেছি, ওপেনাররা গোলমাল না করলেও তাদের ম্যাচে লড়াই করতে হবে। যা বলেছি আজকে তাই হয়েছে। আমি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অ্যাঙ্করের ভূমিকা নিয়ে খুবই সন্দিহান। এটি খুবই ওভাররেটেট কারণ ১০ উইকেটে মাত্র ২০ ওভার পাওয়া যায়। ভারতের নতুন কৌশলের সঙ্গে শ্রীলঙ্কাকেও পছন্দ করি। তাদের কোনো অ্যাঙ্করের ভূমিকা পালন করার কোনো ক্রিকেটার নেই। একজনকে বেছে নেওয়া অন্যায্য কিন্তু রিজওয়ান পাকিস্তানের ব্যাটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। ১৭১ রান তাড়া করার সময় ১৬ ওভারে এসে রিজওয়ানের স্ট্রাইক রেট ১০৪ দেখতে চাইবেন না।’
এর আগেও রিজওয়ানের এই ধীর গতির ব্যাটিং নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন আকরাম। হংকংয়ের বিপক্ষে পাকিস্তান সে ম্যাচে জয় পেলেও উইকেটরক্ষক ব্যাটারের ধীর গতি পছন্দ হয়নি সাবেক ক্রিকেটারের। তাই গঠনমূলক সমালোচনা করছিলেন এই ওপেনিং ব্যাটারের। কিন্তু এটা করে ট্রলের মুখে পড়েছিলেন এমনটি জানিয়েছেন তিনি। ওয়ানডে বিশ্বকাপজয়ী সাবেক এই ক্রিকেটার বলছেন, ‘সে একই রকম ব্যাট করেছিল হংকংয়ের বিপক্ষেও। তার ব্যাটিংয়ের সমালোচনা করেছিলাম, যা গঠনমূলক ছিল। কিন্তু এর জন্য সামাজিক মাধ্যমে লোকজন আমাকে আক্রমণ করেছিল। পাকিস্তানের লোকজন বলেছিল আমি রিজওয়ানকে সমর্থন করি না। যদি আমার মতামত চান তাহলে সঠিক ও অকপট মতামতটাই দেব। আমি সেই ব্যক্তি নই যা দেখেছি তা নিয়ে মিথ্যা বলব। আমার কাছে কালো কালোই এবং সাদা সাদাই।’
শ্রীলঙ্কার কাছে ২৩ রানে হেরে এশিয়া কাপের শিরোপা হারিয়েছে পাকিস্তান। ম্যাচ হারার পেছনে দলটি কোথায় পিছিয়ে ছিল তা নিয়ে চলছে নানান আলোচনা-সমালোচনা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ওয়াসিম আকরামের মতে, স্লো ব্যাটিংয়ের কারণেই ফাইনালে হেরেছে পাকিস্তান। বিশেষ করে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ধীর গতির ব্যাটিংয়েই ডুবিয়েছে পাকিস্তানকে।
মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের ফাইনালে পাকিস্তানকে ফেবারিট হিসেবে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন সাবেক পেসার আকরাম। কিন্তু তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী সত্য প্রমাণ হয়নি। ফাইনালে জিতে এই টুর্নামেন্ট ষষ্ঠবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে শ্রীলঙ্কা। পাকিস্তানের হারার পেছনে তিনি সমালোচনা করেছেন রিজওয়ানের ধীরে চলা নীতির ব্যাটিং। তিনি বলছেন, ‘টুর্নামেন্টের শুরুতেই বলেছি, ওপেনাররা গোলমাল না করলেও তাদের ম্যাচে লড়াই করতে হবে। যা বলেছি আজকে তাই হয়েছে। আমি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অ্যাঙ্করের ভূমিকা নিয়ে খুবই সন্দিহান। এটি খুবই ওভাররেটেট কারণ ১০ উইকেটে মাত্র ২০ ওভার পাওয়া যায়। ভারতের নতুন কৌশলের সঙ্গে শ্রীলঙ্কাকেও পছন্দ করি। তাদের কোনো অ্যাঙ্করের ভূমিকা পালন করার কোনো ক্রিকেটার নেই। একজনকে বেছে নেওয়া অন্যায্য কিন্তু রিজওয়ান পাকিস্তানের ব্যাটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। ১৭১ রান তাড়া করার সময় ১৬ ওভারে এসে রিজওয়ানের স্ট্রাইক রেট ১০৪ দেখতে চাইবেন না।’
এর আগেও রিজওয়ানের এই ধীর গতির ব্যাটিং নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন আকরাম। হংকংয়ের বিপক্ষে পাকিস্তান সে ম্যাচে জয় পেলেও উইকেটরক্ষক ব্যাটারের ধীর গতি পছন্দ হয়নি সাবেক ক্রিকেটারের। তাই গঠনমূলক সমালোচনা করছিলেন এই ওপেনিং ব্যাটারের। কিন্তু এটা করে ট্রলের মুখে পড়েছিলেন এমনটি জানিয়েছেন তিনি। ওয়ানডে বিশ্বকাপজয়ী সাবেক এই ক্রিকেটার বলছেন, ‘সে একই রকম ব্যাট করেছিল হংকংয়ের বিপক্ষেও। তার ব্যাটিংয়ের সমালোচনা করেছিলাম, যা গঠনমূলক ছিল। কিন্তু এর জন্য সামাজিক মাধ্যমে লোকজন আমাকে আক্রমণ করেছিল। পাকিস্তানের লোকজন বলেছিল আমি রিজওয়ানকে সমর্থন করি না। যদি আমার মতামত চান তাহলে সঠিক ও অকপট মতামতটাই দেব। আমি সেই ব্যক্তি নই যা দেখেছি তা নিয়ে মিথ্যা বলব। আমার কাছে কালো কালোই এবং সাদা সাদাই।’
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে আজ থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। শিহরণ জাগানিয়া ম্যাচটির জন্য খেলোয়াড়দের মানসিকতা নিয়ে কোনো দুর্ভাবনা নেই কোচ হাভিয়ের কাবরেরার। আপাতত কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করলেও ৫ মার্চ সৌদি আরবে যাবে দল।
৩ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আগের দিন অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ক্ষীণ করে তুলেছিল আফগানদের শেষ চারের ওঠার সম্ভাবনা। সেটা এতই ক্ষীণ যে তা উবে যাওয়ার জন্য গতকাল ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের শেষ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হলো না। করাচিতে কাল ইংল্যান্ডে ১৭৯ রানে অলআউট করেই শেষ চার নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই
৪ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংস বিরতিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল জায়গা নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু আজ ম্যাচ শেষেই করাচি থেকে তাদের ধরতে হবে দুবাইয়ের বিমান। দুবাইয়ে যেতে হবে গ্রুপের আরেক সেমিফাইনালিস্ট অস্ট্রেলিয়াকেও।
৪ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃষ্টি অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ঝামেলায় ফেলে আফগানিস্তানকে। সেমিতে ওঠার জন্য ‘আকাশ-কুসুম’ সমীকরণের মুখেই পড়ে তারা, যেখানে সবকিছু নির্ভর করছিল ইংল্যান্ডের ওপর। কিন্তু দিনশেষে আসর থেকে ছিটকেই যেতে হলো আফগানিস্তানকে।
৬ ঘণ্টা আগে