ক্রীড়া ডেস্ক

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া। অর্থনৈতিক দৈন্যদশাগ্রস্ত দেশটি কখনো ফুটবল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কিন্তু দেশটিরই একজন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন জর্জ উইয়াহ। যিনি ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত লাইবেরিয়ার ২৫ তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
পিতা-মাতার রাখা নাম জর্জ টাওলন মান্নেহ ওপ্পং ওসমান উইয়াহর চেয়ে কিং জর্জ নামেই তিনি বেশি পরিচিত। যাঁর দেশ কখনো ফুটবল বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি, সেই দেশেই আছেন একজন ব্যালন ডি’অর জয়ী। উইয়াহ সেই কিংবদন্তি—বিশ্বের একমাত্র ফুটবলার যিনি ব্যালন ডি’অর জয়ী প্রেসিডেন্ট।
গতকাল প্যারিসের থিয়েটার দু শাতেলেতে বর্ষসেরা ফুটবলার রদ্রির হাতে ব্যালন ডি’অর তুলে দিয়েছেন এ জর্জ উইয়াহ। নব্বইয়ের দশকে যারা ফুটবল দেখেছেন, তাঁরা হয়তো ভালো চেনার কথা। তিনি পিএসজি, ম্যানসিটি, মোনাকো, এসি মিলান, মার্শেইয়ের মতো ক্লাব মাতিয়েছেন। ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে থাকা অবস্থায় ১৯৯৫ সালে ব্যালন ডি’অর ও ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।
এখন পর্যন্ত এ দুটি পুরস্কার জেতা একমাত্র আফ্রিকান ফুটবলারও তিনি। খেলোয়াড় ও রাজনৈতিক জীবনে খ্যাতি কুড়ালেও লাইবেরিয়ার ফুটবলের জন্য প্রেসিডেন্ট উইয়াহ তেমন কিছুই করতে পারেননি। বর্তমানে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে লাইবেরিয়ার অবস্থান ১৪৯ নম্বরে।
ক্যারিয়ার শেষে কোনো দলের ম্যানেজার হতে চাননি। তিনি চাইলেন দুই গৃহযুদ্ধে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া লাইবেরিয়ার মানুষের সেবা করতে। ফুটবল মাঠ ছেড়ে নাম লেখান রাজনীতির খাতায়। ২০০৫ সালে তিনি তৈরি করলেন ‘কংগ্রেস ফর ডেমোক্রেটিক চেঞ্জেস’ নামে একটি রাজনৈতিক দল। ওই বছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিলেন।
কিন্তু বিরোধী দল উইয়াহর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তবে দেশটির আদালত তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বৈধতা দেয়। প্রথম নির্বাচনেই হয়েছেন ব্যর্থ। সেবার তিনি হেরে যান জনসন শিরলিফের কাছে। ছয় বছর পর ভাইস প্রেসিডেন্ট পদেও দেখেন হার।

পরবর্তীতে তিনি লন্ডনের পাকউড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টের ওপর বিএ ডিগ্রি এবং মায়ামির দেভরি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপরই যেন নিজের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যেও সফল হতে শুরু করলেন। ২০১৪ সালে সিনেট নির্বাচনে তার কাছে হেরে যায় তৎকালীন প্রেসিডেন্টের পুত্র রবার্ট শিরলিফ। ২০১৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জোসেফ বোয়াকাইকে হারিয়ে নির্বাচিত হন লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট।
২০১৮ সালে লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসাবে ছয় বছরের জন্য শপথ নেন উইয়াহ। তারপর দেশটির ফুটবল নিয়ে স্বপ্ন দেখছিলেন সমর্থকেরা। কিন্তু ছয় বছর দায়িত্ব পালন করার পরও এই কিংবদন্তি দেশটির ফুটবলে তেমন কোনো পরিবর্তন আনতে পারেননি।
মূলত লাইবেরিয়ার অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে সমর্থকদের প্রত্যাশামতো ফুটবলে উন্নতি করতে পারেননি জর্জ। বিনিয়োগের অভাব, উন্নয়ন ও অবকাঠামো তৈরি জন্য যে অর্থ প্রয়োজন, সে আলোকে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির অর্থনীতির অবস্থা ভালো নেই।
উইয়াহ অন্যান্য খাতের চেয়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যতে বেশি গুরুত্ব দেয় সরকার। কিন্তু ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকে প্রতিটি সরকার ফুটবলের জন্য অর্থ দিয়েছিল, যা পরবর্তীতে হয় না। পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তার না পেয়ে ফুটবল পিছিয়ে পড়েছে আরও। অন্যান্য খাত থেকে সরকারের কাছে প্রত্যাশাও ছিল অনেক বেশি।
রাজধানী মনরোভিয়ার ক্লারা টাউনের এক বস্তিতেই ১৯৬৬ সালের ১ অক্টোবর জন্ম হয়েছিল উইয়াহর। জন্মসূত্রে ছিলেন দক্ষিণ-পূর্ব লাইবেরিয়ার ক্রু নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য। বাবা উইলিয়াম টি উইয়াহ ছিলেন খ্রিষ্টান। মেকানিকের কাজ করতেন তিনি। মা আন্না কোয়াই উইয়াহ ছিলেন মুসলমান। চার ভাইয়ের টান পোড়েনের সংসারে বিচ্ছেদ হয় বাবা-মায়ের।
ছন্দহীন জীবনে পড়াশোনার চেয়ে অলিগলিতে ফুটবল খেলার মাঝে আনন্দ খুঁজতেন। কর্মজীবনের শুরুটা হয় সরকারের টেলিফোন বিভাগের টেকনিশিয়ান হিসাবে। কিন্তু তাঁর ফুটবল প্রতিভায় স্থানীয় ইয়ং সারভাইভার ক্লাব তাকে খুঁজে নিল। লাইবেরিয়া প্রিমিয়ার লিগ খেলার সময় চোখে পড়লেন ক্যামেরুনের ফুটবলার ক্লাদিও লোহুয়ার। এরপর বিখ্যাত কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারের মাধ্যমে সরাসরি মোনাকোতে যোগ দেন।
১৯৮৮ সালে মোনাকোর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সময় উইয়াহর বয়স ছিল ২২ বছর। পরের বছর আফ্রিকার সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পান। উইয়াহর দাপটে ১৯৯২ সালে ইউরোপিয়ান কাপ উইনার্স কাপের শিরোপা জেতে মোনাকো। এরপর যোগ দেন পিএসজিতে। সেখানেও সাফল্যের ধারা ধরে রাখেন। ১৯৯৩ ফ্রেঞ্চ কাপ এবং পরের বছর ফ্রেঞ্চ লিগ জেতে ক্লাবটি। উঠেছিল চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালেও। উইয়াহ হয়েছিলেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। এই পারফরম্যান্সে ওই বছর জেতেন ব্যালন ডি’অর ও ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার অর্জন করেন জর্জ উইয়াহ।
তারপর যোগ দেন এসি মিলানে। যে ক্লাবে খেলেছেন গুলিত, ফন বাস্তেন, ভিয়েরা, ব্যাজিও ও পাওলো মালদিনির মতো তারকারা। ১৯৯৬ সালে আফ্রিকার শতাব্দীসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে ম্যানচেস্টার সিটি ও চেলসিতেও খেলেছেন তিনি। ক্লাব ক্যারিয়ারে ৪১১ ম্যাচে ১৯৩টি এবং জাতীয় দলের হয়ে ৬১ ম্যাচে করেছেন ২২ গোল।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া। অর্থনৈতিক দৈন্যদশাগ্রস্ত দেশটি কখনো ফুটবল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কিন্তু দেশটিরই একজন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন জর্জ উইয়াহ। যিনি ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত লাইবেরিয়ার ২৫ তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
পিতা-মাতার রাখা নাম জর্জ টাওলন মান্নেহ ওপ্পং ওসমান উইয়াহর চেয়ে কিং জর্জ নামেই তিনি বেশি পরিচিত। যাঁর দেশ কখনো ফুটবল বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি, সেই দেশেই আছেন একজন ব্যালন ডি’অর জয়ী। উইয়াহ সেই কিংবদন্তি—বিশ্বের একমাত্র ফুটবলার যিনি ব্যালন ডি’অর জয়ী প্রেসিডেন্ট।
গতকাল প্যারিসের থিয়েটার দু শাতেলেতে বর্ষসেরা ফুটবলার রদ্রির হাতে ব্যালন ডি’অর তুলে দিয়েছেন এ জর্জ উইয়াহ। নব্বইয়ের দশকে যারা ফুটবল দেখেছেন, তাঁরা হয়তো ভালো চেনার কথা। তিনি পিএসজি, ম্যানসিটি, মোনাকো, এসি মিলান, মার্শেইয়ের মতো ক্লাব মাতিয়েছেন। ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে থাকা অবস্থায় ১৯৯৫ সালে ব্যালন ডি’অর ও ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।
এখন পর্যন্ত এ দুটি পুরস্কার জেতা একমাত্র আফ্রিকান ফুটবলারও তিনি। খেলোয়াড় ও রাজনৈতিক জীবনে খ্যাতি কুড়ালেও লাইবেরিয়ার ফুটবলের জন্য প্রেসিডেন্ট উইয়াহ তেমন কিছুই করতে পারেননি। বর্তমানে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে লাইবেরিয়ার অবস্থান ১৪৯ নম্বরে।
ক্যারিয়ার শেষে কোনো দলের ম্যানেজার হতে চাননি। তিনি চাইলেন দুই গৃহযুদ্ধে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া লাইবেরিয়ার মানুষের সেবা করতে। ফুটবল মাঠ ছেড়ে নাম লেখান রাজনীতির খাতায়। ২০০৫ সালে তিনি তৈরি করলেন ‘কংগ্রেস ফর ডেমোক্রেটিক চেঞ্জেস’ নামে একটি রাজনৈতিক দল। ওই বছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিলেন।
কিন্তু বিরোধী দল উইয়াহর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তবে দেশটির আদালত তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বৈধতা দেয়। প্রথম নির্বাচনেই হয়েছেন ব্যর্থ। সেবার তিনি হেরে যান জনসন শিরলিফের কাছে। ছয় বছর পর ভাইস প্রেসিডেন্ট পদেও দেখেন হার।

পরবর্তীতে তিনি লন্ডনের পাকউড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টের ওপর বিএ ডিগ্রি এবং মায়ামির দেভরি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপরই যেন নিজের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যেও সফল হতে শুরু করলেন। ২০১৪ সালে সিনেট নির্বাচনে তার কাছে হেরে যায় তৎকালীন প্রেসিডেন্টের পুত্র রবার্ট শিরলিফ। ২০১৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জোসেফ বোয়াকাইকে হারিয়ে নির্বাচিত হন লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট।
২০১৮ সালে লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসাবে ছয় বছরের জন্য শপথ নেন উইয়াহ। তারপর দেশটির ফুটবল নিয়ে স্বপ্ন দেখছিলেন সমর্থকেরা। কিন্তু ছয় বছর দায়িত্ব পালন করার পরও এই কিংবদন্তি দেশটির ফুটবলে তেমন কোনো পরিবর্তন আনতে পারেননি।
মূলত লাইবেরিয়ার অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে সমর্থকদের প্রত্যাশামতো ফুটবলে উন্নতি করতে পারেননি জর্জ। বিনিয়োগের অভাব, উন্নয়ন ও অবকাঠামো তৈরি জন্য যে অর্থ প্রয়োজন, সে আলোকে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির অর্থনীতির অবস্থা ভালো নেই।
উইয়াহ অন্যান্য খাতের চেয়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যতে বেশি গুরুত্ব দেয় সরকার। কিন্তু ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকে প্রতিটি সরকার ফুটবলের জন্য অর্থ দিয়েছিল, যা পরবর্তীতে হয় না। পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তার না পেয়ে ফুটবল পিছিয়ে পড়েছে আরও। অন্যান্য খাত থেকে সরকারের কাছে প্রত্যাশাও ছিল অনেক বেশি।
রাজধানী মনরোভিয়ার ক্লারা টাউনের এক বস্তিতেই ১৯৬৬ সালের ১ অক্টোবর জন্ম হয়েছিল উইয়াহর। জন্মসূত্রে ছিলেন দক্ষিণ-পূর্ব লাইবেরিয়ার ক্রু নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য। বাবা উইলিয়াম টি উইয়াহ ছিলেন খ্রিষ্টান। মেকানিকের কাজ করতেন তিনি। মা আন্না কোয়াই উইয়াহ ছিলেন মুসলমান। চার ভাইয়ের টান পোড়েনের সংসারে বিচ্ছেদ হয় বাবা-মায়ের।
ছন্দহীন জীবনে পড়াশোনার চেয়ে অলিগলিতে ফুটবল খেলার মাঝে আনন্দ খুঁজতেন। কর্মজীবনের শুরুটা হয় সরকারের টেলিফোন বিভাগের টেকনিশিয়ান হিসাবে। কিন্তু তাঁর ফুটবল প্রতিভায় স্থানীয় ইয়ং সারভাইভার ক্লাব তাকে খুঁজে নিল। লাইবেরিয়া প্রিমিয়ার লিগ খেলার সময় চোখে পড়লেন ক্যামেরুনের ফুটবলার ক্লাদিও লোহুয়ার। এরপর বিখ্যাত কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারের মাধ্যমে সরাসরি মোনাকোতে যোগ দেন।
১৯৮৮ সালে মোনাকোর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সময় উইয়াহর বয়স ছিল ২২ বছর। পরের বছর আফ্রিকার সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পান। উইয়াহর দাপটে ১৯৯২ সালে ইউরোপিয়ান কাপ উইনার্স কাপের শিরোপা জেতে মোনাকো। এরপর যোগ দেন পিএসজিতে। সেখানেও সাফল্যের ধারা ধরে রাখেন। ১৯৯৩ ফ্রেঞ্চ কাপ এবং পরের বছর ফ্রেঞ্চ লিগ জেতে ক্লাবটি। উঠেছিল চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালেও। উইয়াহ হয়েছিলেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। এই পারফরম্যান্সে ওই বছর জেতেন ব্যালন ডি’অর ও ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার অর্জন করেন জর্জ উইয়াহ।
তারপর যোগ দেন এসি মিলানে। যে ক্লাবে খেলেছেন গুলিত, ফন বাস্তেন, ভিয়েরা, ব্যাজিও ও পাওলো মালদিনির মতো তারকারা। ১৯৯৬ সালে আফ্রিকার শতাব্দীসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে ম্যানচেস্টার সিটি ও চেলসিতেও খেলেছেন তিনি। ক্লাব ক্যারিয়ারে ৪১১ ম্যাচে ১৯৩টি এবং জাতীয় দলের হয়ে ৬১ ম্যাচে করেছেন ২২ গোল।
ক্রীড়া ডেস্ক

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া। অর্থনৈতিক দৈন্যদশাগ্রস্ত দেশটি কখনো ফুটবল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কিন্তু দেশটিরই একজন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন জর্জ উইয়াহ। যিনি ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত লাইবেরিয়ার ২৫ তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
পিতা-মাতার রাখা নাম জর্জ টাওলন মান্নেহ ওপ্পং ওসমান উইয়াহর চেয়ে কিং জর্জ নামেই তিনি বেশি পরিচিত। যাঁর দেশ কখনো ফুটবল বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি, সেই দেশেই আছেন একজন ব্যালন ডি’অর জয়ী। উইয়াহ সেই কিংবদন্তি—বিশ্বের একমাত্র ফুটবলার যিনি ব্যালন ডি’অর জয়ী প্রেসিডেন্ট।
গতকাল প্যারিসের থিয়েটার দু শাতেলেতে বর্ষসেরা ফুটবলার রদ্রির হাতে ব্যালন ডি’অর তুলে দিয়েছেন এ জর্জ উইয়াহ। নব্বইয়ের দশকে যারা ফুটবল দেখেছেন, তাঁরা হয়তো ভালো চেনার কথা। তিনি পিএসজি, ম্যানসিটি, মোনাকো, এসি মিলান, মার্শেইয়ের মতো ক্লাব মাতিয়েছেন। ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে থাকা অবস্থায় ১৯৯৫ সালে ব্যালন ডি’অর ও ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।
এখন পর্যন্ত এ দুটি পুরস্কার জেতা একমাত্র আফ্রিকান ফুটবলারও তিনি। খেলোয়াড় ও রাজনৈতিক জীবনে খ্যাতি কুড়ালেও লাইবেরিয়ার ফুটবলের জন্য প্রেসিডেন্ট উইয়াহ তেমন কিছুই করতে পারেননি। বর্তমানে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে লাইবেরিয়ার অবস্থান ১৪৯ নম্বরে।
ক্যারিয়ার শেষে কোনো দলের ম্যানেজার হতে চাননি। তিনি চাইলেন দুই গৃহযুদ্ধে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া লাইবেরিয়ার মানুষের সেবা করতে। ফুটবল মাঠ ছেড়ে নাম লেখান রাজনীতির খাতায়। ২০০৫ সালে তিনি তৈরি করলেন ‘কংগ্রেস ফর ডেমোক্রেটিক চেঞ্জেস’ নামে একটি রাজনৈতিক দল। ওই বছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিলেন।
কিন্তু বিরোধী দল উইয়াহর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তবে দেশটির আদালত তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বৈধতা দেয়। প্রথম নির্বাচনেই হয়েছেন ব্যর্থ। সেবার তিনি হেরে যান জনসন শিরলিফের কাছে। ছয় বছর পর ভাইস প্রেসিডেন্ট পদেও দেখেন হার।

পরবর্তীতে তিনি লন্ডনের পাকউড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টের ওপর বিএ ডিগ্রি এবং মায়ামির দেভরি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপরই যেন নিজের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যেও সফল হতে শুরু করলেন। ২০১৪ সালে সিনেট নির্বাচনে তার কাছে হেরে যায় তৎকালীন প্রেসিডেন্টের পুত্র রবার্ট শিরলিফ। ২০১৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জোসেফ বোয়াকাইকে হারিয়ে নির্বাচিত হন লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট।
২০১৮ সালে লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসাবে ছয় বছরের জন্য শপথ নেন উইয়াহ। তারপর দেশটির ফুটবল নিয়ে স্বপ্ন দেখছিলেন সমর্থকেরা। কিন্তু ছয় বছর দায়িত্ব পালন করার পরও এই কিংবদন্তি দেশটির ফুটবলে তেমন কোনো পরিবর্তন আনতে পারেননি।
মূলত লাইবেরিয়ার অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে সমর্থকদের প্রত্যাশামতো ফুটবলে উন্নতি করতে পারেননি জর্জ। বিনিয়োগের অভাব, উন্নয়ন ও অবকাঠামো তৈরি জন্য যে অর্থ প্রয়োজন, সে আলোকে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির অর্থনীতির অবস্থা ভালো নেই।
উইয়াহ অন্যান্য খাতের চেয়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যতে বেশি গুরুত্ব দেয় সরকার। কিন্তু ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকে প্রতিটি সরকার ফুটবলের জন্য অর্থ দিয়েছিল, যা পরবর্তীতে হয় না। পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তার না পেয়ে ফুটবল পিছিয়ে পড়েছে আরও। অন্যান্য খাত থেকে সরকারের কাছে প্রত্যাশাও ছিল অনেক বেশি।
রাজধানী মনরোভিয়ার ক্লারা টাউনের এক বস্তিতেই ১৯৬৬ সালের ১ অক্টোবর জন্ম হয়েছিল উইয়াহর। জন্মসূত্রে ছিলেন দক্ষিণ-পূর্ব লাইবেরিয়ার ক্রু নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য। বাবা উইলিয়াম টি উইয়াহ ছিলেন খ্রিষ্টান। মেকানিকের কাজ করতেন তিনি। মা আন্না কোয়াই উইয়াহ ছিলেন মুসলমান। চার ভাইয়ের টান পোড়েনের সংসারে বিচ্ছেদ হয় বাবা-মায়ের।
ছন্দহীন জীবনে পড়াশোনার চেয়ে অলিগলিতে ফুটবল খেলার মাঝে আনন্দ খুঁজতেন। কর্মজীবনের শুরুটা হয় সরকারের টেলিফোন বিভাগের টেকনিশিয়ান হিসাবে। কিন্তু তাঁর ফুটবল প্রতিভায় স্থানীয় ইয়ং সারভাইভার ক্লাব তাকে খুঁজে নিল। লাইবেরিয়া প্রিমিয়ার লিগ খেলার সময় চোখে পড়লেন ক্যামেরুনের ফুটবলার ক্লাদিও লোহুয়ার। এরপর বিখ্যাত কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারের মাধ্যমে সরাসরি মোনাকোতে যোগ দেন।
১৯৮৮ সালে মোনাকোর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সময় উইয়াহর বয়স ছিল ২২ বছর। পরের বছর আফ্রিকার সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পান। উইয়াহর দাপটে ১৯৯২ সালে ইউরোপিয়ান কাপ উইনার্স কাপের শিরোপা জেতে মোনাকো। এরপর যোগ দেন পিএসজিতে। সেখানেও সাফল্যের ধারা ধরে রাখেন। ১৯৯৩ ফ্রেঞ্চ কাপ এবং পরের বছর ফ্রেঞ্চ লিগ জেতে ক্লাবটি। উঠেছিল চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালেও। উইয়াহ হয়েছিলেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। এই পারফরম্যান্সে ওই বছর জেতেন ব্যালন ডি’অর ও ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার অর্জন করেন জর্জ উইয়াহ।
তারপর যোগ দেন এসি মিলানে। যে ক্লাবে খেলেছেন গুলিত, ফন বাস্তেন, ভিয়েরা, ব্যাজিও ও পাওলো মালদিনির মতো তারকারা। ১৯৯৬ সালে আফ্রিকার শতাব্দীসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে ম্যানচেস্টার সিটি ও চেলসিতেও খেলেছেন তিনি। ক্লাব ক্যারিয়ারে ৪১১ ম্যাচে ১৯৩টি এবং জাতীয় দলের হয়ে ৬১ ম্যাচে করেছেন ২২ গোল।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া। অর্থনৈতিক দৈন্যদশাগ্রস্ত দেশটি কখনো ফুটবল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কিন্তু দেশটিরই একজন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন জর্জ উইয়াহ। যিনি ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত লাইবেরিয়ার ২৫ তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
পিতা-মাতার রাখা নাম জর্জ টাওলন মান্নেহ ওপ্পং ওসমান উইয়াহর চেয়ে কিং জর্জ নামেই তিনি বেশি পরিচিত। যাঁর দেশ কখনো ফুটবল বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি, সেই দেশেই আছেন একজন ব্যালন ডি’অর জয়ী। উইয়াহ সেই কিংবদন্তি—বিশ্বের একমাত্র ফুটবলার যিনি ব্যালন ডি’অর জয়ী প্রেসিডেন্ট।
গতকাল প্যারিসের থিয়েটার দু শাতেলেতে বর্ষসেরা ফুটবলার রদ্রির হাতে ব্যালন ডি’অর তুলে দিয়েছেন এ জর্জ উইয়াহ। নব্বইয়ের দশকে যারা ফুটবল দেখেছেন, তাঁরা হয়তো ভালো চেনার কথা। তিনি পিএসজি, ম্যানসিটি, মোনাকো, এসি মিলান, মার্শেইয়ের মতো ক্লাব মাতিয়েছেন। ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে থাকা অবস্থায় ১৯৯৫ সালে ব্যালন ডি’অর ও ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।
এখন পর্যন্ত এ দুটি পুরস্কার জেতা একমাত্র আফ্রিকান ফুটবলারও তিনি। খেলোয়াড় ও রাজনৈতিক জীবনে খ্যাতি কুড়ালেও লাইবেরিয়ার ফুটবলের জন্য প্রেসিডেন্ট উইয়াহ তেমন কিছুই করতে পারেননি। বর্তমানে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে লাইবেরিয়ার অবস্থান ১৪৯ নম্বরে।
ক্যারিয়ার শেষে কোনো দলের ম্যানেজার হতে চাননি। তিনি চাইলেন দুই গৃহযুদ্ধে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া লাইবেরিয়ার মানুষের সেবা করতে। ফুটবল মাঠ ছেড়ে নাম লেখান রাজনীতির খাতায়। ২০০৫ সালে তিনি তৈরি করলেন ‘কংগ্রেস ফর ডেমোক্রেটিক চেঞ্জেস’ নামে একটি রাজনৈতিক দল। ওই বছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিলেন।
কিন্তু বিরোধী দল উইয়াহর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তবে দেশটির আদালত তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বৈধতা দেয়। প্রথম নির্বাচনেই হয়েছেন ব্যর্থ। সেবার তিনি হেরে যান জনসন শিরলিফের কাছে। ছয় বছর পর ভাইস প্রেসিডেন্ট পদেও দেখেন হার।

পরবর্তীতে তিনি লন্ডনের পাকউড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টের ওপর বিএ ডিগ্রি এবং মায়ামির দেভরি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপরই যেন নিজের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যেও সফল হতে শুরু করলেন। ২০১৪ সালে সিনেট নির্বাচনে তার কাছে হেরে যায় তৎকালীন প্রেসিডেন্টের পুত্র রবার্ট শিরলিফ। ২০১৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জোসেফ বোয়াকাইকে হারিয়ে নির্বাচিত হন লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট।
২০১৮ সালে লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসাবে ছয় বছরের জন্য শপথ নেন উইয়াহ। তারপর দেশটির ফুটবল নিয়ে স্বপ্ন দেখছিলেন সমর্থকেরা। কিন্তু ছয় বছর দায়িত্ব পালন করার পরও এই কিংবদন্তি দেশটির ফুটবলে তেমন কোনো পরিবর্তন আনতে পারেননি।
মূলত লাইবেরিয়ার অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে সমর্থকদের প্রত্যাশামতো ফুটবলে উন্নতি করতে পারেননি জর্জ। বিনিয়োগের অভাব, উন্নয়ন ও অবকাঠামো তৈরি জন্য যে অর্থ প্রয়োজন, সে আলোকে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির অর্থনীতির অবস্থা ভালো নেই।
উইয়াহ অন্যান্য খাতের চেয়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যতে বেশি গুরুত্ব দেয় সরকার। কিন্তু ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকে প্রতিটি সরকার ফুটবলের জন্য অর্থ দিয়েছিল, যা পরবর্তীতে হয় না। পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তার না পেয়ে ফুটবল পিছিয়ে পড়েছে আরও। অন্যান্য খাত থেকে সরকারের কাছে প্রত্যাশাও ছিল অনেক বেশি।
রাজধানী মনরোভিয়ার ক্লারা টাউনের এক বস্তিতেই ১৯৬৬ সালের ১ অক্টোবর জন্ম হয়েছিল উইয়াহর। জন্মসূত্রে ছিলেন দক্ষিণ-পূর্ব লাইবেরিয়ার ক্রু নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য। বাবা উইলিয়াম টি উইয়াহ ছিলেন খ্রিষ্টান। মেকানিকের কাজ করতেন তিনি। মা আন্না কোয়াই উইয়াহ ছিলেন মুসলমান। চার ভাইয়ের টান পোড়েনের সংসারে বিচ্ছেদ হয় বাবা-মায়ের।
ছন্দহীন জীবনে পড়াশোনার চেয়ে অলিগলিতে ফুটবল খেলার মাঝে আনন্দ খুঁজতেন। কর্মজীবনের শুরুটা হয় সরকারের টেলিফোন বিভাগের টেকনিশিয়ান হিসাবে। কিন্তু তাঁর ফুটবল প্রতিভায় স্থানীয় ইয়ং সারভাইভার ক্লাব তাকে খুঁজে নিল। লাইবেরিয়া প্রিমিয়ার লিগ খেলার সময় চোখে পড়লেন ক্যামেরুনের ফুটবলার ক্লাদিও লোহুয়ার। এরপর বিখ্যাত কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারের মাধ্যমে সরাসরি মোনাকোতে যোগ দেন।
১৯৮৮ সালে মোনাকোর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সময় উইয়াহর বয়স ছিল ২২ বছর। পরের বছর আফ্রিকার সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পান। উইয়াহর দাপটে ১৯৯২ সালে ইউরোপিয়ান কাপ উইনার্স কাপের শিরোপা জেতে মোনাকো। এরপর যোগ দেন পিএসজিতে। সেখানেও সাফল্যের ধারা ধরে রাখেন। ১৯৯৩ ফ্রেঞ্চ কাপ এবং পরের বছর ফ্রেঞ্চ লিগ জেতে ক্লাবটি। উঠেছিল চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালেও। উইয়াহ হয়েছিলেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। এই পারফরম্যান্সে ওই বছর জেতেন ব্যালন ডি’অর ও ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার অর্জন করেন জর্জ উইয়াহ।
তারপর যোগ দেন এসি মিলানে। যে ক্লাবে খেলেছেন গুলিত, ফন বাস্তেন, ভিয়েরা, ব্যাজিও ও পাওলো মালদিনির মতো তারকারা। ১৯৯৬ সালে আফ্রিকার শতাব্দীসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে ম্যানচেস্টার সিটি ও চেলসিতেও খেলেছেন তিনি। ক্লাব ক্যারিয়ারে ৪১১ ম্যাচে ১৯৩টি এবং জাতীয় দলের হয়ে ৬১ ম্যাচে করেছেন ২২ গোল।

দেশের ফুটবলে ‘লাতিন-বাংলা সুপার কাপ’ খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ না হলেও টুর্নামেন্টটি নিয়ে ভালোই আগ্রহ তৈরি হয়েছিল দেশের ফুটবল দর্শকদের। সে কারণেই টুর্নামেন্টের নানা বিষয় নিয়ে হচ্ছে আলোচনা। বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার প্রতিনিধি হয়ে খেলা দুটি দলের নানা ঘটনার মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলাদেশি ডিফেন্ডার ইহসান হাবিব রি
৫ মিনিট আগে
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা স্বপ্নের মতো পার করেছেন বিরাট কোহলি। দুটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি একটি ফিফটি এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। এমন পারফরম্যান্সের সুবাধে ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোচের বাকবিতণ্ডার ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে নানা কারণে বনিবনা হয় না। কিন্তু ভারতের পুডুচেরিতে যা হলো, সেটা রীতিমতো অবাক করার মতো। কোচকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছেন তিন ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগে
নতুন কোচ জাবি আলোনসোর অধীনে মৌসুমের শুরুতেই যে চমক দেখিয়েছিল রিয়াল, ক্রমেই সেটি ফিকে হয়ে এসেছে। মাঠের বাজে পারফরম্যান্স দর্শকদের সামনে টেনে আসছে কার্লো আনচেলত্তির শেষ দিকের নিষ্প্রভ রিয়ালকেই। এমন রিয়াল মানেই কোচের চাকরি যাওয়া। লিগে ঘরের মাঠে সেলতা ভিগোর কাছে অসহায় আত্মসমর্পণের পর কেউ কেউ কোচ আলোনসো
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ফুটবলে ‘লাতিন-বাংলা সুপার কাপ’ খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ না হলেও টুর্নামেন্টটি নিয়ে ভালোই আগ্রহ তৈরি হয়েছিল দেশের ফুটবল দর্শকদের। সে কারণেই টুর্নামেন্টের নানা বিষয় নিয়ে হচ্ছে আলোচনা। বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার প্রতিনিধি হয়ে খেলা দুটি দলের নানা ঘটনার মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলাদেশি ডিফেন্ডার ইহসান হাবিব রিদওয়ানের লাল কার্ড দেখা।
জাতীয় স্টেডিয়ামে পরশু আর্জেন্টিনার ক্লাব আতলেতিকো চার্লনের বিপক্ষে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশের রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। শরীর নির্ভর ফুটবল খেলতে অভ্যস্ত আতলেতিকো চার্লনের খেলোয়াড়দের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বাংলাদেশের ফুটবলারদের। ম্যাচের ৭৬ মিনিটে বাংলাদেশি ডিফেন্ডার ইহাসান হাবিব রিদওয়ান আর্জেন্টিনার এক ফুটবলারকে লাথি-ঘুষি মেরে বসেন। তখনই দুই দলের ফুটবলারদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরিস্থিতি সামলাতে রেফারিকে হস্তক্ষেপ করতে হয়।
ম্যাচের পর থেকেই রিদওয়ানকে শুনতে হচ্ছে দুয়ো, সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে কঠোর সমালোচনা করছেন দর্শকেরা। তীব্র সমালোচনায় বেশ ভেঙে পড়েছেন রিদওয়ান। এক ভিডিও বার্তায় ক্ষমা চেয়ে তিনি বলেন, ‘আমি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে লাতিন বাংলা কাপে খেলা একজন ফুটবলার। গতকাল ৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার যে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল, এই ম্যাচে আমি যে অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ করেছি এতে বাংলাদেশের দর্শক ও সমর্থকদের হতাশ করেছি। আসলে খেলার মাঠে অনেক সূক্ষ্ম সাংঘর্ষিক ঘটনা ঘটে। আমার সঙ্গেও এমন হয়েছিল। আমি আমার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। যে আচরণ করেছি, সেটা খেলার স্পিরিটের সঙ্গে যায় না।’
লাথি-ঘুষির কাণ্ডে আর্জেন্টিনা দলের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন রিদওয়ান। একই সঙ্গে আর্জেন্টিনা দলকেও একটি বিশেষ বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশের তরুণ এই ডিফেন্ডার, ‘এটা আমার ভুল ও ভুলের পুরো দায় নিচ্ছি। প্রতিপক্ষ আর্জেন্টিনা দলের কাছে আমার একটাই বার্তা, সহিংস আচরণ ফুটবলে কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। একজন বাংলাদেশি ফুটবলার হিসেবে যে পরিণত আচরণ দেখানো উচিত ছিল, আমি সেটা দেখাতে পারিনি। আর্জেন্টিনা দলের খেলোয়াড় ও কোচদের কাছে ক্ষমা চেয়েছি। তারা এটাকে খেলার অংশ হিসেবে নিয়েছে।’
লাতিন বাংলা সুপার কাপে ব্রাজিলের ক্লাব সাও বের্নার্দোর বিপক্ষে ৪-০ গোলে হেরেছিল রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। আর্জেন্টিনার ক্লাব আতলেতিকো চার্লনের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছিল রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। ক্যাসপার হক, বীতশোক চাকমা, ইব্রাহিম নাওয়াজ, ইশান মালিক—লাতিন বাংলা সুপার কাপে বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন এই চার প্রবাসী ফুটবলার।

দেশের ফুটবলে ‘লাতিন-বাংলা সুপার কাপ’ খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ না হলেও টুর্নামেন্টটি নিয়ে ভালোই আগ্রহ তৈরি হয়েছিল দেশের ফুটবল দর্শকদের। সে কারণেই টুর্নামেন্টের নানা বিষয় নিয়ে হচ্ছে আলোচনা। বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার প্রতিনিধি হয়ে খেলা দুটি দলের নানা ঘটনার মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলাদেশি ডিফেন্ডার ইহসান হাবিব রিদওয়ানের লাল কার্ড দেখা।
জাতীয় স্টেডিয়ামে পরশু আর্জেন্টিনার ক্লাব আতলেতিকো চার্লনের বিপক্ষে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশের রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। শরীর নির্ভর ফুটবল খেলতে অভ্যস্ত আতলেতিকো চার্লনের খেলোয়াড়দের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বাংলাদেশের ফুটবলারদের। ম্যাচের ৭৬ মিনিটে বাংলাদেশি ডিফেন্ডার ইহাসান হাবিব রিদওয়ান আর্জেন্টিনার এক ফুটবলারকে লাথি-ঘুষি মেরে বসেন। তখনই দুই দলের ফুটবলারদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরিস্থিতি সামলাতে রেফারিকে হস্তক্ষেপ করতে হয়।
ম্যাচের পর থেকেই রিদওয়ানকে শুনতে হচ্ছে দুয়ো, সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে কঠোর সমালোচনা করছেন দর্শকেরা। তীব্র সমালোচনায় বেশ ভেঙে পড়েছেন রিদওয়ান। এক ভিডিও বার্তায় ক্ষমা চেয়ে তিনি বলেন, ‘আমি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে লাতিন বাংলা কাপে খেলা একজন ফুটবলার। গতকাল ৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার যে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল, এই ম্যাচে আমি যে অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ করেছি এতে বাংলাদেশের দর্শক ও সমর্থকদের হতাশ করেছি। আসলে খেলার মাঠে অনেক সূক্ষ্ম সাংঘর্ষিক ঘটনা ঘটে। আমার সঙ্গেও এমন হয়েছিল। আমি আমার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। যে আচরণ করেছি, সেটা খেলার স্পিরিটের সঙ্গে যায় না।’
লাথি-ঘুষির কাণ্ডে আর্জেন্টিনা দলের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন রিদওয়ান। একই সঙ্গে আর্জেন্টিনা দলকেও একটি বিশেষ বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশের তরুণ এই ডিফেন্ডার, ‘এটা আমার ভুল ও ভুলের পুরো দায় নিচ্ছি। প্রতিপক্ষ আর্জেন্টিনা দলের কাছে আমার একটাই বার্তা, সহিংস আচরণ ফুটবলে কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। একজন বাংলাদেশি ফুটবলার হিসেবে যে পরিণত আচরণ দেখানো উচিত ছিল, আমি সেটা দেখাতে পারিনি। আর্জেন্টিনা দলের খেলোয়াড় ও কোচদের কাছে ক্ষমা চেয়েছি। তারা এটাকে খেলার অংশ হিসেবে নিয়েছে।’
লাতিন বাংলা সুপার কাপে ব্রাজিলের ক্লাব সাও বের্নার্দোর বিপক্ষে ৪-০ গোলে হেরেছিল রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। আর্জেন্টিনার ক্লাব আতলেতিকো চার্লনের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছিল রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। ক্যাসপার হক, বীতশোক চাকমা, ইব্রাহিম নাওয়াজ, ইশান মালিক—লাতিন বাংলা সুপার কাপে বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন এই চার প্রবাসী ফুটবলার।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া। অর্থনৈতিক দৈন্যদশাগ্রস্ত দেশটি কখনো ফুটবল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কিন্তু দেশটিরই একজন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন জর্জ উইয়াহ। যিনি ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত লাইবেরিয়ার ২৫ তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
২৯ অক্টোবর ২০২৪
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা স্বপ্নের মতো পার করেছেন বিরাট কোহলি। দুটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি একটি ফিফটি এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। এমন পারফরম্যান্সের সুবাধে ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোচের বাকবিতণ্ডার ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে নানা কারণে বনিবনা হয় না। কিন্তু ভারতের পুডুচেরিতে যা হলো, সেটা রীতিমতো অবাক করার মতো। কোচকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছেন তিন ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগে
নতুন কোচ জাবি আলোনসোর অধীনে মৌসুমের শুরুতেই যে চমক দেখিয়েছিল রিয়াল, ক্রমেই সেটি ফিকে হয়ে এসেছে। মাঠের বাজে পারফরম্যান্স দর্শকদের সামনে টেনে আসছে কার্লো আনচেলত্তির শেষ দিকের নিষ্প্রভ রিয়ালকেই। এমন রিয়াল মানেই কোচের চাকরি যাওয়া। লিগে ঘরের মাঠে সেলতা ভিগোর কাছে অসহায় আত্মসমর্পণের পর কেউ কেউ কোচ আলোনসো
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা স্বপ্নের মতো পার করেছেন বিরাট কোহলি। দুটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি একটি ফিফটি এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। এমন পারফরম্যান্সের সুবাধে ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
২ ধাপ উন্নতি করে দুইয়ে উঠে এসেছেন কোহলি। তারকা ব্যাটারের সংগ্রহ ৭৭৩ রেটিং পয়েন্ট। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ১২০ বলে ১৩৫ রান করেন কোহলি। দ্বিতীয় ম্যাচে তাঁর ব্যাট থেকে আসে ১০২ রান। সিরিজ নির্ধারণী শেষ ওয়ানডেতে ৪৫ বলে খেলেন ৬৫ রানের অপরাজিত ইনিংস। ৩ ম্যাচে ৩০২ রান করে সিরিজ সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন কোহলি। টি-টোয়েন্টি এবং টেস্ট থেকে অবসর নিয়ে এখন কেবল ভারতের হয়ে ওয়ানডে সংস্করণেই খেলে যাচ্ছেন ইতিহাসের সেরা ব্যাটারদের একজন।
সিরিজে কোহলির মতো দুর্দান্ত ফর্মে না থাকলেও কম যাননি রোহিত শর্মা। ২ ফিফটিতে ১৪৬ রান করেন এই ওপেনার। যথারীতি ওয়ানডে ব্যাটারের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন তিনি। এই মারকুটে ব্যাটারের সংগ্রহ ৭৮১ রেটিং পয়েন্ট। সতীর্থ কোহলির কাছে শীর্ষস্থান হারানোর শঙ্কায় আছেন রোহিত।
সেরা দশে পরিবর্তন আছে আরও চারটি। এক ধাপ পিছিয়ে তিনে নেমে গেছেন ড্যারেল মিচেল। আফগানিস্তানের ব্যাটার ইব্রাহিম জাদরানেরও এক ধাপ অবনমন হয়েছে। চারে নেমে গেছেন তিনি। এক ধাপ উন্নতি করে নয়ে উঠে এসেছেন শ্রীলঙ্কার চারিথ আসালাঙ্কা। এক ধাপ পিছিয়ে বর্তমানে দশে অবস্থান করছেন ভারতের তারকা ব্যাটার শ্রেয়াশ আইয়ার। অস্ট্রেলিয়া সফরে চোট পান তিনি। এরপর থেকেই দলের বাইরে আছেন। কবে ফিরবেন সেটা এখনো নিশ্চিত নয়।

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা স্বপ্নের মতো পার করেছেন বিরাট কোহলি। দুটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি একটি ফিফটি এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। এমন পারফরম্যান্সের সুবাধে ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
২ ধাপ উন্নতি করে দুইয়ে উঠে এসেছেন কোহলি। তারকা ব্যাটারের সংগ্রহ ৭৭৩ রেটিং পয়েন্ট। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ১২০ বলে ১৩৫ রান করেন কোহলি। দ্বিতীয় ম্যাচে তাঁর ব্যাট থেকে আসে ১০২ রান। সিরিজ নির্ধারণী শেষ ওয়ানডেতে ৪৫ বলে খেলেন ৬৫ রানের অপরাজিত ইনিংস। ৩ ম্যাচে ৩০২ রান করে সিরিজ সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন কোহলি। টি-টোয়েন্টি এবং টেস্ট থেকে অবসর নিয়ে এখন কেবল ভারতের হয়ে ওয়ানডে সংস্করণেই খেলে যাচ্ছেন ইতিহাসের সেরা ব্যাটারদের একজন।
সিরিজে কোহলির মতো দুর্দান্ত ফর্মে না থাকলেও কম যাননি রোহিত শর্মা। ২ ফিফটিতে ১৪৬ রান করেন এই ওপেনার। যথারীতি ওয়ানডে ব্যাটারের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন তিনি। এই মারকুটে ব্যাটারের সংগ্রহ ৭৮১ রেটিং পয়েন্ট। সতীর্থ কোহলির কাছে শীর্ষস্থান হারানোর শঙ্কায় আছেন রোহিত।
সেরা দশে পরিবর্তন আছে আরও চারটি। এক ধাপ পিছিয়ে তিনে নেমে গেছেন ড্যারেল মিচেল। আফগানিস্তানের ব্যাটার ইব্রাহিম জাদরানেরও এক ধাপ অবনমন হয়েছে। চারে নেমে গেছেন তিনি। এক ধাপ উন্নতি করে নয়ে উঠে এসেছেন শ্রীলঙ্কার চারিথ আসালাঙ্কা। এক ধাপ পিছিয়ে বর্তমানে দশে অবস্থান করছেন ভারতের তারকা ব্যাটার শ্রেয়াশ আইয়ার। অস্ট্রেলিয়া সফরে চোট পান তিনি। এরপর থেকেই দলের বাইরে আছেন। কবে ফিরবেন সেটা এখনো নিশ্চিত নয়।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া। অর্থনৈতিক দৈন্যদশাগ্রস্ত দেশটি কখনো ফুটবল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কিন্তু দেশটিরই একজন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন জর্জ উইয়াহ। যিনি ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত লাইবেরিয়ার ২৫ তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
২৯ অক্টোবর ২০২৪
দেশের ফুটবলে ‘লাতিন-বাংলা সুপার কাপ’ খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ না হলেও টুর্নামেন্টটি নিয়ে ভালোই আগ্রহ তৈরি হয়েছিল দেশের ফুটবল দর্শকদের। সে কারণেই টুর্নামেন্টের নানা বিষয় নিয়ে হচ্ছে আলোচনা। বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার প্রতিনিধি হয়ে খেলা দুটি দলের নানা ঘটনার মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলাদেশি ডিফেন্ডার ইহসান হাবিব রি
৫ মিনিট আগে
ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোচের বাকবিতণ্ডার ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে নানা কারণে বনিবনা হয় না। কিন্তু ভারতের পুডুচেরিতে যা হলো, সেটা রীতিমতো অবাক করার মতো। কোচকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছেন তিন ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগে
নতুন কোচ জাবি আলোনসোর অধীনে মৌসুমের শুরুতেই যে চমক দেখিয়েছিল রিয়াল, ক্রমেই সেটি ফিকে হয়ে এসেছে। মাঠের বাজে পারফরম্যান্স দর্শকদের সামনে টেনে আসছে কার্লো আনচেলত্তির শেষ দিকের নিষ্প্রভ রিয়ালকেই। এমন রিয়াল মানেই কোচের চাকরি যাওয়া। লিগে ঘরের মাঠে সেলতা ভিগোর কাছে অসহায় আত্মসমর্পণের পর কেউ কেউ কোচ আলোনসো
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোচের বাকবিতণ্ডার ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে নানা কারণে বনিবনা হয় না। কিন্তু ভারতের পুডুচেরিতে যা হলো, সেটা রীতিমতো অবাক করার মতো। কোচকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছেন তিন ক্রিকেটার।
সৈয়দ মুশতাক আলী ট্রফিতে ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে কোচ এস ভেঙ্কটরমনকে জখমের অভিযোগ উঠেছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে। ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েন অব পুডুচেরির (সিএপি) অনুশীলন সেন্টারের ভেতরে সোমবার বেলা ১১টায় পুডুচেরির অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ ভেঙ্কটরমনের ওপর তিন স্থানীয় ক্রিকেটার আক্রমণ করেছেন। ইন্ডোর নেটে হামলার এই ঘটনায় কোচ মাথায় গুরুতর চোট পেয়েছেন। তাতে ২০ সেলাই লেগেছে তাঁর মাথায়। কোচের ঘাড়ের হাড়ের স্থানচ্যুতিও হয়েছে।
দল থেকে বাদ দেওয়ার ক্ষোভে ক্রিকেটাররা কোচ ভেঙ্কটরমনের ওপর এমন হামলা করেছেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে। পুডুচেরির সেদারাপাত পুলিশ স্টেশনে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। পুলিশের উপপরিদর্শক এস রাজেশ বলেন, ‘ভেঙ্কটরমনের কপালে ২০ সেলাই দিতে হয়েছে। কিন্তু তার অবস্থা স্থিতিশীল। অভিযুক্ত ক্রিকেটাররা এখনো পলাতক। তাদের ধরার চেষ্টা করছি। বিস্তারিত ঘটনা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জানানো যাবে।’ ভেঙ্কটরমনের অভিযোগের তালিকায় থাকা তিন ক্রিকেটার হলেন কার্তিকিয়ান জয়াসুন্দরম, এ অরবিন্দরাজ ও এস সন্তোষ কুমারন। এই তিন ক্রিকেটারের মধ্যে ৩২ বছর বয়সী জয়াসুন্দরম সবচেয়ে বয়স্ক।
ভারতীদাসান পুডুচেরি ক্রিকেটার্স ফোরামের সভাপতি জি চন্দরনও আছেন ভেঙ্কটরমনের অভিযুক্তদের তালিকায়। তিন ক্রিকেটারকে চন্দরন উস্কেছেন বলে অভিযোগ ভেঙ্কটরমনের। অভিযোগপত্রে পুডুচেরি অনুর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ বলেন, ‘অরবিন্দরাজ আমাকে ধরে রাখে। কার্তিকিয়া ব্যাটটা নিয়েছে সন্তোষ কুমারনের থেকে। আক্রমণের উদ্দেশ্যই ছিল আমাকে হত্যা করা। আঘাতের সময় চন্দরনকে বলতে শুনেছি, ‘সুযোগ পেলে ঠিকই তাকে মেরে যেতাম।’ কোচ ভেঙ্কটরমনের আরেক পরিচয় তিনি সিএপির সাবেক সভাপতি।

ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোচের বাকবিতণ্ডার ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে নানা কারণে বনিবনা হয় না। কিন্তু ভারতের পুডুচেরিতে যা হলো, সেটা রীতিমতো অবাক করার মতো। কোচকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছেন তিন ক্রিকেটার।
সৈয়দ মুশতাক আলী ট্রফিতে ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে কোচ এস ভেঙ্কটরমনকে জখমের অভিযোগ উঠেছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে। ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েন অব পুডুচেরির (সিএপি) অনুশীলন সেন্টারের ভেতরে সোমবার বেলা ১১টায় পুডুচেরির অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ ভেঙ্কটরমনের ওপর তিন স্থানীয় ক্রিকেটার আক্রমণ করেছেন। ইন্ডোর নেটে হামলার এই ঘটনায় কোচ মাথায় গুরুতর চোট পেয়েছেন। তাতে ২০ সেলাই লেগেছে তাঁর মাথায়। কোচের ঘাড়ের হাড়ের স্থানচ্যুতিও হয়েছে।
দল থেকে বাদ দেওয়ার ক্ষোভে ক্রিকেটাররা কোচ ভেঙ্কটরমনের ওপর এমন হামলা করেছেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে। পুডুচেরির সেদারাপাত পুলিশ স্টেশনে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। পুলিশের উপপরিদর্শক এস রাজেশ বলেন, ‘ভেঙ্কটরমনের কপালে ২০ সেলাই দিতে হয়েছে। কিন্তু তার অবস্থা স্থিতিশীল। অভিযুক্ত ক্রিকেটাররা এখনো পলাতক। তাদের ধরার চেষ্টা করছি। বিস্তারিত ঘটনা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জানানো যাবে।’ ভেঙ্কটরমনের অভিযোগের তালিকায় থাকা তিন ক্রিকেটার হলেন কার্তিকিয়ান জয়াসুন্দরম, এ অরবিন্দরাজ ও এস সন্তোষ কুমারন। এই তিন ক্রিকেটারের মধ্যে ৩২ বছর বয়সী জয়াসুন্দরম সবচেয়ে বয়স্ক।
ভারতীদাসান পুডুচেরি ক্রিকেটার্স ফোরামের সভাপতি জি চন্দরনও আছেন ভেঙ্কটরমনের অভিযুক্তদের তালিকায়। তিন ক্রিকেটারকে চন্দরন উস্কেছেন বলে অভিযোগ ভেঙ্কটরমনের। অভিযোগপত্রে পুডুচেরি অনুর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ বলেন, ‘অরবিন্দরাজ আমাকে ধরে রাখে। কার্তিকিয়া ব্যাটটা নিয়েছে সন্তোষ কুমারনের থেকে। আক্রমণের উদ্দেশ্যই ছিল আমাকে হত্যা করা। আঘাতের সময় চন্দরনকে বলতে শুনেছি, ‘সুযোগ পেলে ঠিকই তাকে মেরে যেতাম।’ কোচ ভেঙ্কটরমনের আরেক পরিচয় তিনি সিএপির সাবেক সভাপতি।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া। অর্থনৈতিক দৈন্যদশাগ্রস্ত দেশটি কখনো ফুটবল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কিন্তু দেশটিরই একজন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন জর্জ উইয়াহ। যিনি ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত লাইবেরিয়ার ২৫ তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
২৯ অক্টোবর ২০২৪
দেশের ফুটবলে ‘লাতিন-বাংলা সুপার কাপ’ খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ না হলেও টুর্নামেন্টটি নিয়ে ভালোই আগ্রহ তৈরি হয়েছিল দেশের ফুটবল দর্শকদের। সে কারণেই টুর্নামেন্টের নানা বিষয় নিয়ে হচ্ছে আলোচনা। বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার প্রতিনিধি হয়ে খেলা দুটি দলের নানা ঘটনার মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলাদেশি ডিফেন্ডার ইহসান হাবিব রি
৫ মিনিট আগে
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা স্বপ্নের মতো পার করেছেন বিরাট কোহলি। দুটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি একটি ফিফটি এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। এমন পারফরম্যান্সের সুবাধে ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগে
নতুন কোচ জাবি আলোনসোর অধীনে মৌসুমের শুরুতেই যে চমক দেখিয়েছিল রিয়াল, ক্রমেই সেটি ফিকে হয়ে এসেছে। মাঠের বাজে পারফরম্যান্স দর্শকদের সামনে টেনে আসছে কার্লো আনচেলত্তির শেষ দিকের নিষ্প্রভ রিয়ালকেই। এমন রিয়াল মানেই কোচের চাকরি যাওয়া। লিগে ঘরের মাঠে সেলতা ভিগোর কাছে অসহায় আত্মসমর্পণের পর কেউ কেউ কোচ আলোনসো
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নতুন কোচ জাবি আলোনসোর অধীনে মৌসুমের শুরুতেই যে চমক দেখিয়েছিল রিয়াল, ক্রমেই সেটি ফিকে হয়ে এসেছে। মাঠের বাজে পারফরম্যান্স দর্শকদের সামনে টেনে আসছে কার্লো আনচেলত্তির শেষ দিকের নিষ্প্রভ রিয়ালকেই। এমন রিয়াল মানেই কোচের চাকরি যাওয়া। লিগে ঘরের মাঠে সেলতা ভিগোর কাছে অসহায় আত্মসমর্পণের পর কেউ কেউ কোচ আলোনসোরও ‘শেষ’ দেখছেন। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে শেষ সাত ম্যাচের মাত্র দুটিতে জয়, এমন পরিস্থিতে প্রচণ্ড চাপের মধ্যে রিয়াল কোচ। তবে আলোনসোর বিশ্বাস, রিয়াল মাদ্রিদের পরিস্থিতি দ্রুতই বদলে যাবে।

এই বদলে যাওয়ার উপলক্ষটা কী? চ্যাম্পিয়নস লিগে আজ ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে লড়াইকে ঘিরে সংবাদ সম্মেলনে এমন এক প্রশ্নের জবাবে আলোনসো বললেন, ‘এই দল, এই ক্লাব সবাই একসঙ্গে আছে। রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হলে এমন পরিস্থিতি ঠান্ডা মাথায়, ঐক্য ধরে রেখে, দায়িত্বশীলভাবে সামলাতে জানতে হয়। আমি সামনে যা আসছে, তার জন্য উদ্গ্রীব। জানি, রোববারের যে ক্ষোভ ছিল, তা থেকে সিটির বিপক্ষে ম্যাচের উত্তেজনায় সবকিছুই বদলে যেতে পারে। ফুটবলে ভালো বা খারাপ, সবকিছুই খুব দ্রুত বদলে যায়। দৃষ্টিভঙ্গিও বদলে যায়। আমরা এখন সেই মুহূর্তে আছি।’
তবে পরিস্থিতি বদলানোর জন্য ম্যান সিটির বিপক্ষে জিততেই হবে রিয়ালকে। জয়ের আশাই করছেন রিয়াল কোচ, ‘আমরা মানসিকভাবে পুরোপুরি প্রস্তুত। দল একতাবদ্ধ। আমরা সবাই বিশ্বাস করি, ম্যাচ জয়ের সামর্থ্য আমাদের আছে।’ জিততে পারবে কি রিয়াল মাদ্রিদ!

নতুন কোচ জাবি আলোনসোর অধীনে মৌসুমের শুরুতেই যে চমক দেখিয়েছিল রিয়াল, ক্রমেই সেটি ফিকে হয়ে এসেছে। মাঠের বাজে পারফরম্যান্স দর্শকদের সামনে টেনে আসছে কার্লো আনচেলত্তির শেষ দিকের নিষ্প্রভ রিয়ালকেই। এমন রিয়াল মানেই কোচের চাকরি যাওয়া। লিগে ঘরের মাঠে সেলতা ভিগোর কাছে অসহায় আত্মসমর্পণের পর কেউ কেউ কোচ আলোনসোরও ‘শেষ’ দেখছেন। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে শেষ সাত ম্যাচের মাত্র দুটিতে জয়, এমন পরিস্থিতে প্রচণ্ড চাপের মধ্যে রিয়াল কোচ। তবে আলোনসোর বিশ্বাস, রিয়াল মাদ্রিদের পরিস্থিতি দ্রুতই বদলে যাবে।

এই বদলে যাওয়ার উপলক্ষটা কী? চ্যাম্পিয়নস লিগে আজ ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে লড়াইকে ঘিরে সংবাদ সম্মেলনে এমন এক প্রশ্নের জবাবে আলোনসো বললেন, ‘এই দল, এই ক্লাব সবাই একসঙ্গে আছে। রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হলে এমন পরিস্থিতি ঠান্ডা মাথায়, ঐক্য ধরে রেখে, দায়িত্বশীলভাবে সামলাতে জানতে হয়। আমি সামনে যা আসছে, তার জন্য উদ্গ্রীব। জানি, রোববারের যে ক্ষোভ ছিল, তা থেকে সিটির বিপক্ষে ম্যাচের উত্তেজনায় সবকিছুই বদলে যেতে পারে। ফুটবলে ভালো বা খারাপ, সবকিছুই খুব দ্রুত বদলে যায়। দৃষ্টিভঙ্গিও বদলে যায়। আমরা এখন সেই মুহূর্তে আছি।’
তবে পরিস্থিতি বদলানোর জন্য ম্যান সিটির বিপক্ষে জিততেই হবে রিয়ালকে। জয়ের আশাই করছেন রিয়াল কোচ, ‘আমরা মানসিকভাবে পুরোপুরি প্রস্তুত। দল একতাবদ্ধ। আমরা সবাই বিশ্বাস করি, ম্যাচ জয়ের সামর্থ্য আমাদের আছে।’ জিততে পারবে কি রিয়াল মাদ্রিদ!

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া। অর্থনৈতিক দৈন্যদশাগ্রস্ত দেশটি কখনো ফুটবল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কিন্তু দেশটিরই একজন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন জর্জ উইয়াহ। যিনি ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত লাইবেরিয়ার ২৫ তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
২৯ অক্টোবর ২০২৪
দেশের ফুটবলে ‘লাতিন-বাংলা সুপার কাপ’ খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ না হলেও টুর্নামেন্টটি নিয়ে ভালোই আগ্রহ তৈরি হয়েছিল দেশের ফুটবল দর্শকদের। সে কারণেই টুর্নামেন্টের নানা বিষয় নিয়ে হচ্ছে আলোচনা। বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার প্রতিনিধি হয়ে খেলা দুটি দলের নানা ঘটনার মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলাদেশি ডিফেন্ডার ইহসান হাবিব রি
৫ মিনিট আগে
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা স্বপ্নের মতো পার করেছেন বিরাট কোহলি। দুটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি একটি ফিফটি এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। এমন পারফরম্যান্সের সুবাধে ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোচের বাকবিতণ্ডার ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে নানা কারণে বনিবনা হয় না। কিন্তু ভারতের পুডুচেরিতে যা হলো, সেটা রীতিমতো অবাক করার মতো। কোচকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছেন তিন ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগে