নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলে কী লাভ? প্রশ্নটা কমবেশি শোনা যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ ব্যঙ্গ-রসিকতা করছেন, লিটন দাসের মতো যাঁরা রানখরায় ভুগছেন, বিশ্বকাপের আগে তাঁদের ছন্দে ফেরাতে এই সিরিজের আয়োজন! এই ছন্দে ফেরাটা ‘ভুল আত্মবিশ্বাসে’র জন্ম দেবে বলেও কারও কারও অভিমত।
যে জিম্বাবুয়ে গত নভেম্বরে উগান্ডার কাছে হেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট পায়নি, তাদের সঙ্গে খেলে নিজেদের আর কী উন্নতি হবে—এমন প্রশ্নের বিপরীতে বাংলাদেশের কাছে উত্তরও তৈরি আছে—এই জিম্বাবুয়েই গত জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে ২০ ওভারের ক্রিকেটে। আরেকটি পরিসংখ্যানও সিকান্দার রাজার দল মনে করিয়ে দিতে পারে বাংলাদেশকে, দুই দলের সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে কিন্তু বিজয়ী দলের নাম জিম্বাবুয়ে। এসব তথ্য-উপাত্ত বাংলাদেশ অধিনায়ক সামনে আনতে পারেন একটি অর্থেই, সিরিজটা মোটেও সহজ হচ্ছে না, যথেষ্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণই হবে। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রওনা দেওয়ার আগে ঘরের মাঠে প্রস্তুতিটাও ভালো হবে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলার চেয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) দুটি ম্যাচ খেললে নিজের প্রস্তুতি ভালো হবে—এই যুক্তিতে সাকিব আল হাসানকে বাংলাদেশ পাচ্ছে না সিরিজের চট্টগ্রাম পর্বে। চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচে বাংলাদেশ পাচ্ছে না মোস্তাফিজুর রহমানকেও। কাল আইপিএল থেকে দেশে ফেরা ফিজ থাকছেন কয়েক দিনের বিশ্রামে। দুই তারকা ক্রিকেটার না থাকলেও একঝাঁক তরুণ ক্রিকেটার পাচ্ছেন নিজেদের প্রমাণের সুযোগও। বিশেষ করে পারভেজ হোসেন ইমন, তানজিদ হাসান তামিমের মতো তরুণ টপ অর্ডার ব্যাটারদের। দুজনেরই সুযোগ হতে পারে লিটন দাসের সঙ্গে ওপেন করার। আর লম্বা সময় পরে বাংলাদেশ দলে আসা পেস বোলিং অলরাউন্ডার সাইফউদ্দিনের কাছে এই সিরিজ হতে পারে প্রত্যাবর্তনের।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এ সিরিজকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সিরিজ মনে করা হলেও নাজমুল হোসেন শান্ত তা মনে করেন না। বরং এই সিরিজ কারও কারও সামনে বিশ্বকাপ দলের দুয়ার খুলে দিতে পারে বলে মনে করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে যে সিরিজটা খেলেছি, আর এই সিরিজে যে দলটা আছে; বিশ্বকাপে বেশির ভাগ খেলোয়াড় এখান থেকে যাবে, যদি সবাই সুস্থ থাকে। হ্যাঁ, দু-একজন এদিক-ওদিক হতে পারে। তবে বেশির ভাগই এখান থেকে যাবে। প্রতিটা জায়গায় যেন আমরা ভালোভাবে প্রস্তুত হয়ে বিশ্বকাপে যেতে পারি।’
বাংলাদেশের ভাবনাজুড়ে যখন বিশ্বকাপ, তখন কী ভাবছে জিম্বাবুয়ে? দলটির অধিনায়ক সিকান্দার রাজা জানিয়ে রাখলেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এক সিরিজ উপহার দিতে চান তাঁরা, ‘জানি, ওরা শ্রীলঙ্কার কাছে হেরেছে (গত মার্চে)। সিরিজটা ছিল ২-১ ব্যবধানের। আমরাও শ্রীলঙ্কায় গিয়ে সিরিজটা জিততে জিততে হেরেছি। শুধু আশা করছি, সিরিজটি যেন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়। আশা করি হবে। সমর্থকেরা বিরক্তিকর সিরিজ চায় না। যদি ইতিহাস দেখেন, এ দুই দলের সিরিজ সব সময় উপভোগ্য হয়। এবারও তেমনই হবে ইনশা আল্লাহ।’
আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, আগামী কদিনে কমতে পারে তীব্র দাবদাহ। গরমের উত্তাপ কমলেও দর্শকেরা চান, জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ক্রিকেটের তাপটা যেন না কমে—তাহলেই না সিরিজটা জমবে!
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলে কী লাভ? প্রশ্নটা কমবেশি শোনা যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ ব্যঙ্গ-রসিকতা করছেন, লিটন দাসের মতো যাঁরা রানখরায় ভুগছেন, বিশ্বকাপের আগে তাঁদের ছন্দে ফেরাতে এই সিরিজের আয়োজন! এই ছন্দে ফেরাটা ‘ভুল আত্মবিশ্বাসে’র জন্ম দেবে বলেও কারও কারও অভিমত।
যে জিম্বাবুয়ে গত নভেম্বরে উগান্ডার কাছে হেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট পায়নি, তাদের সঙ্গে খেলে নিজেদের আর কী উন্নতি হবে—এমন প্রশ্নের বিপরীতে বাংলাদেশের কাছে উত্তরও তৈরি আছে—এই জিম্বাবুয়েই গত জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে ২০ ওভারের ক্রিকেটে। আরেকটি পরিসংখ্যানও সিকান্দার রাজার দল মনে করিয়ে দিতে পারে বাংলাদেশকে, দুই দলের সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে কিন্তু বিজয়ী দলের নাম জিম্বাবুয়ে। এসব তথ্য-উপাত্ত বাংলাদেশ অধিনায়ক সামনে আনতে পারেন একটি অর্থেই, সিরিজটা মোটেও সহজ হচ্ছে না, যথেষ্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণই হবে। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রওনা দেওয়ার আগে ঘরের মাঠে প্রস্তুতিটাও ভালো হবে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলার চেয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) দুটি ম্যাচ খেললে নিজের প্রস্তুতি ভালো হবে—এই যুক্তিতে সাকিব আল হাসানকে বাংলাদেশ পাচ্ছে না সিরিজের চট্টগ্রাম পর্বে। চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচে বাংলাদেশ পাচ্ছে না মোস্তাফিজুর রহমানকেও। কাল আইপিএল থেকে দেশে ফেরা ফিজ থাকছেন কয়েক দিনের বিশ্রামে। দুই তারকা ক্রিকেটার না থাকলেও একঝাঁক তরুণ ক্রিকেটার পাচ্ছেন নিজেদের প্রমাণের সুযোগও। বিশেষ করে পারভেজ হোসেন ইমন, তানজিদ হাসান তামিমের মতো তরুণ টপ অর্ডার ব্যাটারদের। দুজনেরই সুযোগ হতে পারে লিটন দাসের সঙ্গে ওপেন করার। আর লম্বা সময় পরে বাংলাদেশ দলে আসা পেস বোলিং অলরাউন্ডার সাইফউদ্দিনের কাছে এই সিরিজ হতে পারে প্রত্যাবর্তনের।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এ সিরিজকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সিরিজ মনে করা হলেও নাজমুল হোসেন শান্ত তা মনে করেন না। বরং এই সিরিজ কারও কারও সামনে বিশ্বকাপ দলের দুয়ার খুলে দিতে পারে বলে মনে করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে যে সিরিজটা খেলেছি, আর এই সিরিজে যে দলটা আছে; বিশ্বকাপে বেশির ভাগ খেলোয়াড় এখান থেকে যাবে, যদি সবাই সুস্থ থাকে। হ্যাঁ, দু-একজন এদিক-ওদিক হতে পারে। তবে বেশির ভাগই এখান থেকে যাবে। প্রতিটা জায়গায় যেন আমরা ভালোভাবে প্রস্তুত হয়ে বিশ্বকাপে যেতে পারি।’
বাংলাদেশের ভাবনাজুড়ে যখন বিশ্বকাপ, তখন কী ভাবছে জিম্বাবুয়ে? দলটির অধিনায়ক সিকান্দার রাজা জানিয়ে রাখলেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এক সিরিজ উপহার দিতে চান তাঁরা, ‘জানি, ওরা শ্রীলঙ্কার কাছে হেরেছে (গত মার্চে)। সিরিজটা ছিল ২-১ ব্যবধানের। আমরাও শ্রীলঙ্কায় গিয়ে সিরিজটা জিততে জিততে হেরেছি। শুধু আশা করছি, সিরিজটি যেন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়। আশা করি হবে। সমর্থকেরা বিরক্তিকর সিরিজ চায় না। যদি ইতিহাস দেখেন, এ দুই দলের সিরিজ সব সময় উপভোগ্য হয়। এবারও তেমনই হবে ইনশা আল্লাহ।’
আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, আগামী কদিনে কমতে পারে তীব্র দাবদাহ। গরমের উত্তাপ কমলেও দর্শকেরা চান, জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ক্রিকেটের তাপটা যেন না কমে—তাহলেই না সিরিজটা জমবে!
কদিন আগেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল, লিভারপুল ছেড়ে নতুন ঠিকানায় যাচ্ছেন লুইস দিয়াজ। আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটাও এসে গেল। অ্যানফিল্ড থেকে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে পাড়ি জমাচ্ছেন তিনি। চার বছরের জন্য কলম্বিয়ান এই উইঙ্গারের সঙ্গে চুক্তি করেছে জার্মান লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
৭ ঘণ্টা আগেসাড়ে তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে ফিরেছিলেন ব্রেন্ডন টেলর। তাই এই টেস্টে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। তবে তাঁকে বাইরে রেখে টেস্টের একাদশ গড়ে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। তবু বুলাওয়ে টেস্টে শুরুটা তাদের মোটেও ভালো হয়নি। প্রথম ইনিংসে ১৪৯ ওভারে অলআউট হয়েছে তারা।
৮ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসে রাউন্ড রবিন লিগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেনি ভারত। দারুণ ব্যাপার হলো, সেমিফাইনালেও প্রতিপক্ষে হিসেবে নিজেদের পেয়েছে তারা। আগামীকাল বার্মিংহামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মাঠে নামার কথা ছিল ভারত-পাকিস্তানের। সে পর্যন্ত আর যেতে হয়নি, ভারত এবারও পাকিস্তানের বিপক্ষে খেল
৯ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বাঁ পায়ে ক্র্যাম্প এবং কাঁধে ব্যথায় ভুগছিলেন বেন স্টোকস। শেষ টেস্টে তাঁকে পাওয়া যাবে কি না, এমন সংশয় ছিলই। এর মধ্যে আজ ওভাল টেস্টের একাদশ ঘোষণা করেছে। কাল থেকে শুরু হতে যাওয়া টেস্টে নেই অধিনায়ক স্টোকস। তাঁর অনুপস্থিতিতে দলকে নেতৃত্ব দেবেন ওলি পোপ, এর আগেও ৪টি টেস্টে ইংল্যান্ডের
১০ ঘণ্টা আগে