Ajker Patrika

বিসিবির নির্বাচকদের দল নির্বাচন বোঝেন না কুমিল্লা কোচ

আপডেট : ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২: ৫০
বিসিবির নির্বাচকদের দল নির্বাচন বোঝেন না কুমিল্লা কোচ

ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিপক্ষীয় সিরিজের জন্য দুই দিন আগে দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডের এই দল ঘোষণা নিয়ে এবার প্রশ্ন তুলেছেন মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।

শুধু এই সিরিজের স্কোয়াড নিয়ে অবশ্য নয়, বাংলাদেশ দল কোন বিবেচনায় নির্বাচন করেন নির্বাচকেরা তা বোধগম্য নয় সালাহ উদ্দিনের। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের ব্যাটার জাকের আলি অনিকের সুযোগ না পাওয়া প্রসঙ্গে এমনটি বলেছেন দলটির কোচ।

গতকাল টানা পঞ্চম জয় পেয়েছে কুমিল্লা। ৯১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দলের জয়টা তাওহীদ হৃদয় এনে দিলেও তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন জাকের আলি অনিক। খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জয়ের ম্যাচে ৩১ বলে খেলেছেন ৪০ রানের অপরাজিত ইনিংস। ম্যাচ শেষে তাঁর পারফরম্যান্স নিয়ে সালাহ উদ্দিন বলেছেন, ‘জাকেরের কথাটা সব সময় আপনারা ভুলে যান, আপনারা কেউ কিন্তু আসলে কখনোই জিজ্ঞাসা করেন না। ছেলেটার হয়তো চেহারা একটু কালো, এ কারণে আমার মনে হয়, বোর্ডও তাকে দেখে না ঠিকমতো।’

বাংলাদেশ দল গত কয়েক বছরে অনেক ব্যাটারকেই ৬ ও ৭ নম্বরে খেলিয়েছে, কিন্তু কোনো ব্যাটারই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো ধারাবাহিক হতে পারেনি। এই পজিশনে জাকের এখন সেরা বলে মনে করেন সালাহ উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘আপনারা ৬ নম্বর, ৭ নম্বরে প্লেয়ার খোঁজেন। এই ছেলেটা শেষ দুই বছর ধরে খুবই ভালো খেলছে। তার স্ট্রাইক রেট যদি দেখেন, সে প্রতিটা দিনই আমাদের গুরুত্বপূর্ণ  মুহূর্তে রানটা করে দিচ্ছে এবং সে অনেক বিচক্ষণও। আমার মনে হয় এই ছেলেটাকে সুযোগ দেওয়া উচিত।’

সালাহ উদ্দিন আরও যোগ করেন, ‘আমার মনে হয়, এই পজিশনের জন্য সে বাংলাদেশের সেরাদের একজন। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পরে আমি যদি কোনো ছেলেকে দেখি, তাহলে আমার মনে হয় এই ছেলেটা হচ্ছে সেরা। কারণ, প্রতিদিনই আমাদের দলকে বাঁচাচ্ছে, প্রায়ই একটা ভালো জায়গায় দিয়ে আসছে। খুব সেন্সিবল ব্যাটিং করে। এমন নয় যে তার হাতে শট নেই। সে চারদিকেই মারতে পারে। পেসেও ভালো, স্পিনেও ভালো। তার রেকর্ডও ভালো। এ ধরনের ছেলেকে আসলে সুযোগ দেওয়া উচিত।’

গতকাল হৃদয়–জাকের আলির ৮৪ রানের অপরাজিত জুটিতে জয় পেয়েছে কুমিল্লা।শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দল নির্বাচন নিয়ে সালাহ উদ্দিন বলেছেন, ‘গতকাল বাংলাদেশ দল দেখলাম। আপনি দলে পাঁচজন ওপেনার রাখছেন, মিডল অর্ডারে দুজন ব্যাটার মনে হয় মাত্র। এর সম্ভবত সবাই মিডল অর্ডারে খেলবে। একটা সুবিধা আছে হয়তো, সব সময় বাংলাদেশ ওপেনিংই করবে, ১৬-১৭ ওভার ওপেন করবে, এটা একটা সুবিধা হতে পারে। তবে ঠিক জায়গায় ঠিক খেলোয়াড় নেওয়াটা খুব জরুরি।’

সঠিক জায়গায় সঠিক খেলোয়াড় নির্বাচন না করায় নির্বাচকদের দল সাজানোর প্রক্রিয়া নিয়ে সমালোচনা করেছেন সালাহ উদ্দিন। বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক সহকারী কোচ বলেছেন, ‘তারা কী বুঝে দল বানায়, আমি বুঝি না। আপনি যেটা বললেন, সেটাই হতে পারে। হয়তো রান দেখে...ওপরের দিকে অনেক রান করেছে। দলে নিয়ে নিয়েছি। কিন্তু একটা ছেলে যখন ৫ নম্বরে ব্যাট করে, সে ৫০ করবে না। সে ২০ রান করবে। হয়তো ৫ বলে ২০ রান করবে। দল জিতবে না হয় হারবে। ওইভাবে দলটা করলে ভালো হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সাবিনার কাঁধে আরেকটি সাফের দায়িত্ব

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১: ১৭
ফুটসাল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। ফাইল ছবি
ফুটসাল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। ফাইল ছবি

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।

আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ডে শুরু হবে সাফ ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ। বাংলাদেশসহ এতে অংশ নেবে মালদ্বীপ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভারত ও ভুটান। রাউন্ড রবিন লিগ ফরম্যাটে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হবে।

পুরুষ দলের কোচ সাইদ খোদারাহমির অধীনেই চলছে বাংলাদেশ নারী দলের ক্যাম্প। প্রাথমিক দলও সাজানো হয়েছে। অধিনায়কত্বের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া সাবিনা ছাড়াও দলে আছেন ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা মাসুরা পারভীন, মাতসুশিমা সুমাইয়া, কৃষ্ণা রানী সরকার, নিলুফা ইয়াসমিনও।

সাফ ফুটসালে বাংলাদেশের প্রাথমিক দল: সাবিনা খাতুন (অধিনায়ক), মাতসুশিমা সুমাইয়া, মাসুরা পারভীন, কৃষ্ণা রানী সরকার, লিপি আক্তার, উন্নতি খাতুন, মেহেনুর আক্তার, রাত্রি মণি, সুমি খাতুন, নওশন জাহান, নিলুফা ইয়াসমিন, মিসরাত জাহান মৌসুমী, মার্জিয়া, নাসরিন আক্তার, শেজুতি ইসলাম স্মৃতি, সাথী বিশ্বাস, ইতি রানী, স্বপ্না আক্তার জিলি ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিয়ে করেছেন ক্রিকেটার রুমানা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১: ৩৪
স্বামী আল মামুনের সঙ্গে রুমানা আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত
স্বামী আল মামুনের সঙ্গে রুমানা আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।

রুমানা জানান, খুব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল অনুষ্ঠান হয়েছে খুলনার টাইগার গার্ডেনে। খুলনা থেকে ফোনে আজকের পত্রিকাকে রুমানা বললেন, ‘নতুন জীবন, একটা অদ্ভুত অনুভূতিই হচ্ছে। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’

বাংলাদেশের হয়ে ৫০ ওয়ানডে ও ৮৭ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন রুমানা। জিতেছেন ২০১৮ এশিয়া কাপ। রুমানা সর্বশেষ বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন ২০২৪ সালের জুলাইয়ে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপ শুরু যুবাদের

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯: ২৯
৯৬ রানেরে ইনিংস খেলে জয়ের ভিত গড়ে দেন জাওয়াদ আবরার। ছবি: এসিসি
৯৬ রানেরে ইনিংস খেলে জয়ের ভিত গড়ে দেন জাওয়াদ আবরার। ছবি: এসিসি

যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।

আইসিসির একাডেমি মাঠে টস জিতে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল। লক্ষ্য তাড়ায় ৭ উইকেট হারিয়ে ৭ বল হাতে রেখেই জিতে যায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল (২৮৪/৭)।

বড় লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশ দলকে দুর্দান্ত শুরু এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার জাওয়াদ আবরার ও রিফাত বেগ। ১০৬ বলে ১৫১ রান করেন তাঁরা। রিফাতের বিদায়ে ছিন্ন হয় এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৬৮ বলে ৬২ রান করেন তিনি। রিফাত আউট হয়ে গেলেও সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন আবরার। কিন্তু নড়বড়ে নব্বুইয়ে আউট হয়ে যান তিনি। আফগান বোলার রুহুল্লাহ আরবের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে ৯টি চার ও ছয়টি ছয়ে ১১২ বলে ৯৬ রান করেন তিনি।

দুই ওপেনারের বিদায়ের পর উইকেটে জুটি বাঁধেন আজিজুল হাকিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৭১ বলে তারা ৬৬ রান যোগ করেন। তাতে ২ উইকেট হারিয়েই ২৩৫ রান তুলে ফেলে বাংলাদেশ। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক লাগে বাংলাদেশ ইনিংসে। ২৩৬ থেকে ২৬৪—এই ২৮ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। যার মধ্যে আছে ৪৮ বলে ৪৭ রান করা অধিনায়ক আজিজুল হাকিম ও ৩৬ বলে ২৯ রান করা কালাম সিদ্দিকীর উইকেটও।

এরপর দলের ওপর চাপ সৃষ্টি হলেও দল লক্ষ্যের কাছাকাছি থাকায় কোনো অসুবিধা হয়নি। ১৬ বলে ২৬ রান করে দল জয় দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন আবদুল আজিজ। তাঁর এই ইনিংসে আছে ৩টি ছক্কা।

এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ফয়সাল শিনোজাদার সেঞ্চুরির সুবাদে ৭ উইকেটে ৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান। ১৬ রানে ওপেনার খালিদ আহমেদজাইয়ের (৩) বিদায়ের পর উইকেটে এসে দলের হাল ধরেন শিনোজাদা। ৮টি চার ও ৪টি ছয়ে ৯৪ বলে ১০৩ রান করেন তিনি।

শিনোজাদার বাইরে আর বলার মতোন তেমন রান করতে পারেনি কেউ। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেললে সতীর্থদের ছোট-মাঝারি অবদানেই ৭ উইকেটে আফগানদের স্কোর ২৮০ ছাড়িয়ে যায়। শিনোজাদার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান আসে উজাইরুল্লাহ নিয়াজাইয়ের ব্যাটে। বল হাতে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন ও শাহরিয়ার আহমেদ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

শতভাগ ফিট হয়ে নির্বাচকেদের দিকে তাকিয়ে খাজা

ক্রীড়া ডেস্ক    
উসমান খাজা। ছবি: এক্স
উসমান খাজা। ছবি: এক্স

পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।

পার্থ টেস্টে ফিল্ডিংয়ের শেষের দিকে মাঠের বাইরে ছিলেন খাজা। এজন্য ওপেনিংয়ে নামতে পারেননি। ব্যাট করতে নামেন ৪ নম্বরে। মাত্র ২ রান করে ফেরেন তিনি। তাঁর পরিবর্তে ওপেনিং করতে নেমে ১২৩ রানের ইনিংস খেলেন হেড।

ব্রিজবেনের গোলাপি টেস্টেও ওপেনিং করতে নামেন তিনি। এ যাত্রায় দুই ইনিংসে এই মারকুটে ব্যাটার করেন ৩৩ ও ২২ রান। অ্যাডিলেড টেস্টের আগে সুস্থ হওয়ায় ওপেনিংয়ে ফেরার সুযোগ থাকছে খাজার। তবে সেটা নির্ভর করছে নির্বাচক এবং ম্যানেজমেন্টের ওপর।

খাজা বলেন, ‘আমি একাদশে ফিরতে চাই। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমি জানি না কী হবে। এটা আমার সিদ্ধান্ত নয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি বুঝেছি—কোন বিষয়গুলো আমার নিয়ন্ত্রণে, আর কোনগুলো নয়। ফিটনেসের দিক থেকে আমি বর্তমানে খুব ভালো অনুভব করছি। আমি খেলার জন্য প্রস্তুত। এছাড়া আর আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। তাই দেখা যাক কী হয়।’

সুস্থ হওয়ার জন্য গত সপ্তাহে প্রচুর পরিশ্রম করেছেন খাজা, ‘আমি এখন খেলার জন্য শতভাগ ফিট আছি। পার্থ টেস্টের আগেও আমি নিজেকে শতভাগই মনে করেছিলাম। কিছু বিষয় এমনই হয়। ফিট হওয়ার জন্য যা করা দরকার আমি ঠিক তাই করেছি। গত এক সপ্তাহ কঠোর পরিশ্রম করেছি। আসলে তখন শুধু রিহ্যাবই করতে হয়েছে। এটা আমার কাছে বিরক্তিকর মনে হয়। কারণ ইনজুরিতে পড়লে কাজটা আরও বেশি করতে হয়।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত