রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলা তো ক্রীড়াঙ্গনে নিয়মিতই ঘটে। যত সময়ই লাগুক না কেন, বেশিরভাগ রেকর্ডই ভেঙে যায় একসময়। তেমনি জিম্বাবুয়ের ২৪ বছর বয়সী অন্তুম নাকভি দুর্দান্ত এক ট্রিপল সেঞ্চুরি করলেন। তাতে ভেঙে গেল ৫০ বছরের পুরনো এক রেকর্ড।
জিম্বাবুয়ের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট লোগান কাপের ২০২৩-২৪ মৌসুমে মিডওয়েস্ট রাইনোজ দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন নাকভি। ১০ জানুয়ারি হারারের তাকাসিঙ্গা স্পোর্টস ক্লাবে শুরু হয়েছে মাতাবেলিল্যান্ড টাস্কার্স ও মিডওয়েস্ট রাইনোজের মধ্যকার চার দিনের ম্যাচ। গতকাল যখন তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হয়, তখন রাইনোজের স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৪৬১ রান। নাকভির স্কোর ততক্ষণে ২৫০ রান। লাঞ্চের আগেই ট্রিপল সেঞ্চুরি করে ফেললেন তিনি। জিম্বাবুয়ের কোনো দলের হয়ে এটাই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ স্কোর। তাতে ভেঙে গেছে ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমের লোগান কাপে করা ব্রায়ান ডেভিসনের ২৯৯ রানের রেকর্ড।
নাকভি, ডেভিসনের পর এই তালিকায় তিন নম্বরে আছেন রে গ্রিপার। ১৯৬৭-৬৮ দক্ষিণ আফ্রিকায় কুরি কাপে গ্রিপার করেন ২৭৯ রান। চার নম্বরে আছেন সেপাস জুয়াও। ২০১৭-১৮ মৌসুমের লোগান কাপে জুয়াও খেলেন ২৬৫ রানের ইনিংস। গ্রায়েম হিক ও মারে গুডউইন—দুজনের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩০০-এর রেকর্ড রয়েছে ঠিকই। তবে তাঁদের রেকর্ডগুলো হয়েছে ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে। জিম্বাবুয়ের কোনো দলের হয়ে করেননি।
জিম্বাবুয়ের মাঠে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস ভাঙার সুযোগও ছিল নাকভির সামনে। তবে রাইনোজ প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটে ৫৩৮ রান করার পর ইনিংস ঘোষণা করে। ২৯৫ বলে ৩০০ রান করে থেমে যেতে হয় নাকভিকে। ৪৪৪ মিনিটের ইনিংসে মেরেছেন ৩০ চার ও ১০ ছয়। ২০০০-০১ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের হয়ে ৩০৬ রান করেন মার্ক রিচার্ডসন। কুইকুইয়ের মাঠে জিম্বাবুয়ে ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছেন এমন ইনিংস। এটাই জিম্বাবুয়ের মাঠে এখনো পর্যন্ত প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস।
রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলা তো ক্রীড়াঙ্গনে নিয়মিতই ঘটে। যত সময়ই লাগুক না কেন, বেশিরভাগ রেকর্ডই ভেঙে যায় একসময়। তেমনি জিম্বাবুয়ের ২৪ বছর বয়সী অন্তুম নাকভি দুর্দান্ত এক ট্রিপল সেঞ্চুরি করলেন। তাতে ভেঙে গেল ৫০ বছরের পুরনো এক রেকর্ড।
জিম্বাবুয়ের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট লোগান কাপের ২০২৩-২৪ মৌসুমে মিডওয়েস্ট রাইনোজ দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন নাকভি। ১০ জানুয়ারি হারারের তাকাসিঙ্গা স্পোর্টস ক্লাবে শুরু হয়েছে মাতাবেলিল্যান্ড টাস্কার্স ও মিডওয়েস্ট রাইনোজের মধ্যকার চার দিনের ম্যাচ। গতকাল যখন তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হয়, তখন রাইনোজের স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৪৬১ রান। নাকভির স্কোর ততক্ষণে ২৫০ রান। লাঞ্চের আগেই ট্রিপল সেঞ্চুরি করে ফেললেন তিনি। জিম্বাবুয়ের কোনো দলের হয়ে এটাই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ স্কোর। তাতে ভেঙে গেছে ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমের লোগান কাপে করা ব্রায়ান ডেভিসনের ২৯৯ রানের রেকর্ড।
নাকভি, ডেভিসনের পর এই তালিকায় তিন নম্বরে আছেন রে গ্রিপার। ১৯৬৭-৬৮ দক্ষিণ আফ্রিকায় কুরি কাপে গ্রিপার করেন ২৭৯ রান। চার নম্বরে আছেন সেপাস জুয়াও। ২০১৭-১৮ মৌসুমের লোগান কাপে জুয়াও খেলেন ২৬৫ রানের ইনিংস। গ্রায়েম হিক ও মারে গুডউইন—দুজনের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩০০-এর রেকর্ড রয়েছে ঠিকই। তবে তাঁদের রেকর্ডগুলো হয়েছে ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে। জিম্বাবুয়ের কোনো দলের হয়ে করেননি।
জিম্বাবুয়ের মাঠে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস ভাঙার সুযোগও ছিল নাকভির সামনে। তবে রাইনোজ প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটে ৫৩৮ রান করার পর ইনিংস ঘোষণা করে। ২৯৫ বলে ৩০০ রান করে থেমে যেতে হয় নাকভিকে। ৪৪৪ মিনিটের ইনিংসে মেরেছেন ৩০ চার ও ১০ ছয়। ২০০০-০১ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের হয়ে ৩০৬ রান করেন মার্ক রিচার্ডসন। কুইকুইয়ের মাঠে জিম্বাবুয়ে ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছেন এমন ইনিংস। এটাই জিম্বাবুয়ের মাঠে এখনো পর্যন্ত প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস।
প্রতিপক্ষের সামনে গিয়ে বুনো উদ্যাপন করতে লিওনেল মেসিকে তেমন একটা দেখা যায় না বললেই চলে। খেলোয়াড়েরা তাঁদের নিজস্ব ধরনে যেভাবে উদযাপন করেন, মেসিও প্রায়ই করেন এমন কিছু। আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলারকে গতকাল দেখা গেল ভিন্ন রূপে।
৩ মিনিট আগেমাত্র ৮ রানের লক্ষ্য। হাতে ১০ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা কখনো ম্যাচের আড়াই দিনের বেশি খেলা বাকি। অতি অস্বাভাবিক কোনো কিছু না ঘটলে কোনো দলের হারার কথা নয়। বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাবে ঘটেওনি আশ্চর্য হওয়ার মতো কিছু। তিন দিনের মধ্যেই জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়েতে ত্রিদেশীয় সিরিজে দুর্দান্ত খেলছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতকালের হারটা ‘দুর্ঘটনা’ হিসেবে ধরলে আজিজুল হাকিম তামিম-ইকবাল হোসেন ইমনদের টুর্নামেন্টটা কাটছে দুর্দান্ত। দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালের টিকিট কেটেছেন বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেইনগে সরেনসেনের নামটা এই প্রজন্মের সাঁতারপ্রেমীদের মনে থাকার কথা নয়। ১৯৩৬ সালের বার্লিন অলিম্পিকে ডেনিশ এই সাঁতারু যখন ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন, তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর। অলিম্পিক গেমসের সাঁতারের ২০০ মিটার ব্রেস্ট স্ট্রোকে জেতা সে ব্রোঞ্জটাই খুদে এই সাঁতারুকে অনন্য উচ্চতায় তুলে দিয়েছিল। হয়েছিলেন অলিম্পিকের
৩ ঘণ্টা আগে