আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মাত্র ১৫ বছরের পথচলা আফগানিস্তানের। এরই মধ্যে আফগানরা ক্রিকেট বিশ্বে সমীহ জাগানিয়া এক দলে পরিণত হয়েছে। তবে ঘরের মাঠে একটা আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সৌভাগ্য হয়নি আফগানদের। রশিদ খানদের সেই আক্ষেপ শিগগিরই ঘুচবে বলে আশা আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (এসিবি)।
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজন করতে না পারার কারণ যে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিরতা, সেটা না বললেও চলছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে প্রাণ বাঁচানোই তো দায়। তাতে বিশ্বের ক্রিকেট খেলুড়ে দলগুলো আগ্রহ দেখাতে চায় না। স্বয়ং আফগান অধিনায়ক রশিদ স্বদেশে ফিরেছেন তিন বছর পর। তিনিই মূলত আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের আশা জাগাচ্ছেন বলে মনে করেন এসিবির প্রধান নির্বাহী নাসিব খান। স্পিনগড় টাইগার্সের হয়ে ২৬ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় ৫৩ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন রশিদ। ক্রিকবাজকে নাসিব বলেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে রশিদ খানের অংশগ্রহণ ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে আফগানিস্তানে। রশিদের ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশগ্রহণে বোঝা যাচ্ছে আফগানিস্তানে নিরাপত্তাব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে এবং বর্তমানে শান্তি বিরাজ করছে।’
এসিবির ফেসবুক ও এক্স হ্যান্ডলে প্রায়ই দেখা যায় আফগানিস্তানের নয়নাভিরাম মাঠের ছবি। মাঠে তেমন দর্শক না হলেও আফগানদের ঘরোয়া ক্রিকেট আয়োজন হয় ভালোভাবেই। আফগানিস্তানের জাতীয় ক্রিকেটারদের অনেকেই এসব ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন। নাসিব বলেন, ‘পাকিজা ক্রিকেট লিগের আগে কুন্দুজ প্রদেশে লিস্ট ‘এ’ টুর্নামেন্ট আয়োজন করেছি। যা কাবুল থেকে অনেক দূরে। জাতীয় দলের ২০ খেলোয়াড় খেলেছেন। লিস্ট ‘এ’ ও পাকিজা ইভেন্ট শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আয়োজন করাটা দারুণ সাফল্য। অন্য দলগুলো আফগানিস্তানে এসে খেলার আমন্ত্রণ রইল।’
দ্বিপক্ষীয় সিরিজে আফগানিস্তান ক্রিকেট দল সফরকারী হলে তো সমস্যা হয় না। যেখানে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কায় গত কয়েক বছর ধরে সফর করছেন রশিদ-মোহাম্মদ নবীরা। তবে আফগানরা স্বাগতিক হলে কোন দেশে আয়োজন করা হবে, সেটা নিয়ে অনেক চিন্তাভাবনা করতে হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারতে কাগজে-কলমে স্বাগতিক হয়ে খেলেন রশিদরা।
বিশ্বজুড়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ মানেই আফগানিস্তানের ক্রিকেটারদের উপস্থিতি। রশিদ, নবী, ফজল হক ফারুকিরা আইপিএল, পিএসএল, বিগব্যাশসহ বিশ্বের বিখ্যাত লিগগুলোতে খেলেন। সেটারই সুফল পেয়েছে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল খেলে আফগানরা। যা প্রথমবারের মতো কোনো বিশ্বকাপে আফগানদের শেষ চারে ওঠা। সেপ্টেম্বরে ভারতের গ্রেটার নয়ডায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র টেস্ট খেলবে আফগানরা। এরপরই শারজায় তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আফগানিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মাত্র ১৫ বছরের পথচলা আফগানিস্তানের। এরই মধ্যে আফগানরা ক্রিকেট বিশ্বে সমীহ জাগানিয়া এক দলে পরিণত হয়েছে। তবে ঘরের মাঠে একটা আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সৌভাগ্য হয়নি আফগানদের। রশিদ খানদের সেই আক্ষেপ শিগগিরই ঘুচবে বলে আশা আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (এসিবি)।
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজন করতে না পারার কারণ যে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিরতা, সেটা না বললেও চলছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে প্রাণ বাঁচানোই তো দায়। তাতে বিশ্বের ক্রিকেট খেলুড়ে দলগুলো আগ্রহ দেখাতে চায় না। স্বয়ং আফগান অধিনায়ক রশিদ স্বদেশে ফিরেছেন তিন বছর পর। তিনিই মূলত আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের আশা জাগাচ্ছেন বলে মনে করেন এসিবির প্রধান নির্বাহী নাসিব খান। স্পিনগড় টাইগার্সের হয়ে ২৬ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় ৫৩ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন রশিদ। ক্রিকবাজকে নাসিব বলেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে রশিদ খানের অংশগ্রহণ ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে আফগানিস্তানে। রশিদের ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশগ্রহণে বোঝা যাচ্ছে আফগানিস্তানে নিরাপত্তাব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে এবং বর্তমানে শান্তি বিরাজ করছে।’
এসিবির ফেসবুক ও এক্স হ্যান্ডলে প্রায়ই দেখা যায় আফগানিস্তানের নয়নাভিরাম মাঠের ছবি। মাঠে তেমন দর্শক না হলেও আফগানদের ঘরোয়া ক্রিকেট আয়োজন হয় ভালোভাবেই। আফগানিস্তানের জাতীয় ক্রিকেটারদের অনেকেই এসব ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন। নাসিব বলেন, ‘পাকিজা ক্রিকেট লিগের আগে কুন্দুজ প্রদেশে লিস্ট ‘এ’ টুর্নামেন্ট আয়োজন করেছি। যা কাবুল থেকে অনেক দূরে। জাতীয় দলের ২০ খেলোয়াড় খেলেছেন। লিস্ট ‘এ’ ও পাকিজা ইভেন্ট শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আয়োজন করাটা দারুণ সাফল্য। অন্য দলগুলো আফগানিস্তানে এসে খেলার আমন্ত্রণ রইল।’
দ্বিপক্ষীয় সিরিজে আফগানিস্তান ক্রিকেট দল সফরকারী হলে তো সমস্যা হয় না। যেখানে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কায় গত কয়েক বছর ধরে সফর করছেন রশিদ-মোহাম্মদ নবীরা। তবে আফগানরা স্বাগতিক হলে কোন দেশে আয়োজন করা হবে, সেটা নিয়ে অনেক চিন্তাভাবনা করতে হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারতে কাগজে-কলমে স্বাগতিক হয়ে খেলেন রশিদরা।
বিশ্বজুড়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ মানেই আফগানিস্তানের ক্রিকেটারদের উপস্থিতি। রশিদ, নবী, ফজল হক ফারুকিরা আইপিএল, পিএসএল, বিগব্যাশসহ বিশ্বের বিখ্যাত লিগগুলোতে খেলেন। সেটারই সুফল পেয়েছে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল খেলে আফগানরা। যা প্রথমবারের মতো কোনো বিশ্বকাপে আফগানদের শেষ চারে ওঠা। সেপ্টেম্বরে ভারতের গ্রেটার নয়ডায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র টেস্ট খেলবে আফগানরা। এরপরই শারজায় তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আফগানিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা।
এক টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করেছেন বাংলাদেশের মাত্র দুই ক্রিকেটার—মুমিনুল হকের পর নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে এই কীর্তি দ্বিতীয়বারের মতো গড়ার হাতছানি শান্তর সামনে। গল টেস্টে প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেছেন, দ্বিতীয় ইনিংসেও ফিফটি করে অপরাজিত আছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
১১ ঘণ্টা আগেটেস্টে আগের চার ইনিংসে দুবার ৮০ পেরিয়ে কাটা পড়েন যশস্বী জয়সওয়াল। ৭০-৮০’ র ঘরে বেশ কিছু ইনিংসে আউট হয়েছেন শুধু অতি আগ্রাসী হয়ে। সেই ইনিংসগুলোয় বলের চেয়ে রানই ছিল তাঁর বেশি। তবে এবার সেই ভুল আর করেননি ভারতীয় ওপেনার। অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে হেডেংলি টেস্টের প্রথম দিনই অসাধারণ এক সেঞ্চুরি পেয়েছেন
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে গলে লিড নেওয়া শ্রীলঙ্কার জন্য ছিল সময়ের ব্যাপার। নাঈম হাসানের ঘূর্ণিতে শেষ মুহূর্তে ধসে পড়ে লঙ্কানরা। বাংলাদেশের থেকে প্রথম ইনিংসে ১০ রান কম করেছে স্বাগতিকেরা। ৬ উইকেটে ৪৬৫ রান নিয়ে প্রথম সেশন বিরতিতে যায় শ্রীলঙ্কা। উইকেটে তখন ছিলেন কামিন্দু মেন্ডিস ও মিলান রত্নায়েকে...
১৩ ঘণ্টা আগেতৃতীয় দিনও ব্যাটিংয়ের স্বর্গ, ম্যাচের ফল নিয়ে নিশ্চয়তা দিতে পারছিলেন না বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ শন টেইটও। আজ চতুর্থ দিন মধ্যাহ্ন বিরতির পর বদলে গেল দৃশ্যপট। গলের ফ্ল্যাট উইকেট হঠাৎ যেন ব্যাটারদের জম হয়ে উঠল। শেষ দুই সেশনে উইকেট পড়ল ৭টি। আবহাওয়া উইকেট একই রকম থাকলে কাল রোমাঞ্চকর একটি দিনই হতে চলে
১৪ ঘণ্টা আগে