দলের বিপদে প্রায়ই হাল ধরতে দেখা যায় বাংলাদেশ নারী দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতিকে। সেটা খাদের কিনারা থেকে দলকে জেতানো অথবা দলকে বড় ব্যবধানে হার থেকে রক্ষা—পরিস্থিতি যেমনই হোক, জ্যোতি উদ্ধারকর্তার কাজটা করে যান। সিলেটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আজ বাংলাদেশকে ৪৪ রানে হারিয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারতের মেয়েরা।
মেয়েদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড বাংলাদেশ করেছে ২০২৩ সালে। কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে গত বছরের মে মাসে বাংলাদেশের মেয়েরা জেতে ১৪৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে। বাংলাদেশকে এবারও করতে হতো একই রান। তবে বাংলাদেশ আজ কোনোরকমে ১০০ পেরিয়েছে। বলার মধ্যে ছিল শুধু জ্যোতির ফিফটিই।
১৪৬ রান তাড়া করতে নেমে চার দিয়ে শুরু করে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে রেনুকা সিংকে চার মারেন দিলারা। এই ৪ রানেই ভারত হারায় প্রথম উইকেট। তৃতীয় বলে দিলারাকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন রেনুকা। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ব্যাটিংয়ে নামেন সোবহানা মোস্তারি। ওপেনার মুর্শিদা খাতুনকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সাবলীলভাবে এগোতে থাকেন সোবহানা। তবে জুটিতে যোগ হয়েছে ২২ বলে ১৯ রান। সোবহানাকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন রেনুকা। ৮ বলে ৬ রান করেন সোবহানা।
সোবহানার বিদায়ের পর মুর্শিদা খাতুন ও সুলতানা খাতুন—এই দুই ব্যাটারকেও হারায় বাংলাদেশ। ৪.১ ওভারে স্বাগতিকদের স্কোর যেখানে ছিল ২ উইকেটে ২৩ রান, ৬.১ ওভারে সেটা হয়ে যায় ৪ উইকেটে ৩০ রান। বিপদে পড়া বাংলাদেশের লড়াইটা হয়েছে মূলত জ্যোতির সঙ্গে ভারতীয় বোলারদের। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সপ্তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন জ্যোতি। ২০তম ওভারের শেষ বলে বাংলাদেশ অধিনায়ককে বোল্ড করেছেন পূজা ভাস্ত্রকর। ৪৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৫১ রান করেছেন জ্যোতি। বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১০১ রানে থেমে যায়। ভারতের সেরা বোলার রেনুকা। ৪ ওভার বোলিং করে ১৮ রানে নেন ৩ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। ভারতের দুই ওপেনার শেফালি ভার্মা ও স্মৃতি মান্ধানা শুরুটা করেন আক্রমণাত্মক। প্রথম ২ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে সফরকারীরা করে ১৭ রান। তবে দলীয় ১৮ রানেই ভেঙে যায় ভারতের উদ্বোধনী জুটি। তিন নম্বরে এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন ইয়াসতিকা ভাটিয়া। তৃতীয় ও চতুর্থ উইকেটে শেফালি ভার্মা ও হারমানপ্রীতের সঙ্গে ৪৩ ও ৪৫ রানের দুটি জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন ভাটিয়া।
তবে শেষের দিকে বাংলাদেশের বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। ১৩.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৬ রান থেকে ভারতের ইনিংস শেষ হয় ৭ উইকেটে ১৪৫ রানে। ৩৬ রান করা ভাটিয়াই ভারতের সর্বোচ্চ স্কোরার। ২৯ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার। বাংলাদেশের সেরা বোলার রাবেয়া খান। ৪ ওভার বোলিং করে ২৩ রানে নেন ৩ উইকেট।
দলের বিপদে প্রায়ই হাল ধরতে দেখা যায় বাংলাদেশ নারী দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতিকে। সেটা খাদের কিনারা থেকে দলকে জেতানো অথবা দলকে বড় ব্যবধানে হার থেকে রক্ষা—পরিস্থিতি যেমনই হোক, জ্যোতি উদ্ধারকর্তার কাজটা করে যান। সিলেটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আজ বাংলাদেশকে ৪৪ রানে হারিয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারতের মেয়েরা।
মেয়েদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড বাংলাদেশ করেছে ২০২৩ সালে। কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে গত বছরের মে মাসে বাংলাদেশের মেয়েরা জেতে ১৪৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে। বাংলাদেশকে এবারও করতে হতো একই রান। তবে বাংলাদেশ আজ কোনোরকমে ১০০ পেরিয়েছে। বলার মধ্যে ছিল শুধু জ্যোতির ফিফটিই।
১৪৬ রান তাড়া করতে নেমে চার দিয়ে শুরু করে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে রেনুকা সিংকে চার মারেন দিলারা। এই ৪ রানেই ভারত হারায় প্রথম উইকেট। তৃতীয় বলে দিলারাকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন রেনুকা। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ব্যাটিংয়ে নামেন সোবহানা মোস্তারি। ওপেনার মুর্শিদা খাতুনকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সাবলীলভাবে এগোতে থাকেন সোবহানা। তবে জুটিতে যোগ হয়েছে ২২ বলে ১৯ রান। সোবহানাকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন রেনুকা। ৮ বলে ৬ রান করেন সোবহানা।
সোবহানার বিদায়ের পর মুর্শিদা খাতুন ও সুলতানা খাতুন—এই দুই ব্যাটারকেও হারায় বাংলাদেশ। ৪.১ ওভারে স্বাগতিকদের স্কোর যেখানে ছিল ২ উইকেটে ২৩ রান, ৬.১ ওভারে সেটা হয়ে যায় ৪ উইকেটে ৩০ রান। বিপদে পড়া বাংলাদেশের লড়াইটা হয়েছে মূলত জ্যোতির সঙ্গে ভারতীয় বোলারদের। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সপ্তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন জ্যোতি। ২০তম ওভারের শেষ বলে বাংলাদেশ অধিনায়ককে বোল্ড করেছেন পূজা ভাস্ত্রকর। ৪৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৫১ রান করেছেন জ্যোতি। বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১০১ রানে থেমে যায়। ভারতের সেরা বোলার রেনুকা। ৪ ওভার বোলিং করে ১৮ রানে নেন ৩ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। ভারতের দুই ওপেনার শেফালি ভার্মা ও স্মৃতি মান্ধানা শুরুটা করেন আক্রমণাত্মক। প্রথম ২ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে সফরকারীরা করে ১৭ রান। তবে দলীয় ১৮ রানেই ভেঙে যায় ভারতের উদ্বোধনী জুটি। তিন নম্বরে এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন ইয়াসতিকা ভাটিয়া। তৃতীয় ও চতুর্থ উইকেটে শেফালি ভার্মা ও হারমানপ্রীতের সঙ্গে ৪৩ ও ৪৫ রানের দুটি জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন ভাটিয়া।
তবে শেষের দিকে বাংলাদেশের বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। ১৩.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৬ রান থেকে ভারতের ইনিংস শেষ হয় ৭ উইকেটে ১৪৫ রানে। ৩৬ রান করা ভাটিয়াই ভারতের সর্বোচ্চ স্কোরার। ২৯ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার। বাংলাদেশের সেরা বোলার রাবেয়া খান। ৪ ওভার বোলিং করে ২৩ রানে নেন ৩ উইকেট।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৪ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৮ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৮ ঘণ্টা আগে