নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশের মাঠে একটু ভালো করলে তো কথাই নেই! খারাপ করলেও দেশে ফিরে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এড়িয়ে যাওয়া কঠিনই বাংলাদেশ দলের। বিমানবন্দরে দলের কাউকে না কাউকে ‘কোট’ কিংবা ‘বাইট’ দিতেই হয় সাংবাদিকদের। সেখানে জিম্বাবুয়েতে তিন সংস্করণে সিরিজ জিতে এসেছেন মাহমুদউল্লাহরা—সাফল্যের গল্পের তো অভাব নেই এবার!
অথচ কাল বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কথা দূরে থাক, তাঁদের কাছেই যাওয়ার সুযোগ ছিল না সংবাদকর্মীদের। বায়ো-বাবল, কোয়ারেন্টিনের কড়া শর্তে সকাল ৯টায় ঢাকায় এসে পৌঁছাতেই বাংলাদেশ দলকে দ্রুত বিমানবন্দর থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে, যেখানে তৈরি করা হয়েছে অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জৈব সুরক্ষাবলয়। লম্বা ভ্রমণ ক্লান্তি শেষে বিমানবন্দরে দ্রুত আনুষ্ঠানিকতা সেরে সাঁই করে লকডাউনের সৌজন্যে পাওয়া ফাঁকা রাস্তা ধরে টিম হোটেলে চলে গেছে মাহমুদউল্লাহর দল।
আর বিকেল ৪টার দিকে বার্বাডোজ থেকে ভাড়া করা বিমানে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে অস্ট্রেলিয়া দলও। উড়ান থেকে নামার সময়ই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারদের শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষ হতেই আগের পরিকল্পনা অনুযায়ী বিমানবন্দর থেকে দ্রুতই তাঁরা চলে যান হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে। অবশ্য ঢাকায় পা রাখতেই স্টার্কদের স্বাগত জানিয়েছে অবিরত বৃষ্টি!
হোটেলে তিন দিনের কোয়ারেন্টিন শেষে মাঠের অনুশীলনে ফিরবে দুই দল। মিরপুরে পাঁচ ম্যাচের এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু ৩ আগস্ট। চোট ও কঠোর কোয়ারেন্টিন শর্ত মানতে গিয়ে দুই দলই পূর্ণশক্তি নিয়ে সিরিজটি খেলতে পারছে না। তবে ক্ষতিটা বাংলাদেশের একটু বেশিই হয়েছে। হাঁটুর চোটে তামিম ইকবাল আগেই ছিটকে গেছেন। অস্ট্রেলিয়ার কঠিন কোয়ারেন্টিন শর্তে মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস ও আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের সুযোগ নেই এ সিরিজ খেলার। অস্ট্রেলিয়া হারিয়েছে তাদের নিয়মিত অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চকে। সুরক্ষাবলয়ের নিয়ম মানতে গিয়ে তাঁর বদলিও নেওয়ার সুযোগ নেই।
মুশফিক-তামিমকে পাওয়া যাবে না—এটা জেনেই জিম্বাবুয়েতে দলের সঙ্গে রেখে দেওয়া হয়েছিল মোসাদ্দেক হোসেন, রুবেল হোসেন ও মোহাম্মদ মিঠুনকে। সুরক্ষাবলয়ে নতুন করে খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্তির সুযোগ নেই। তবু রীতি মেনে অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দল দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন হাবিবুল বাশার। আজকের পত্রিকাকে বিসিবির এই নির্বাচক বলেছেন, ‘নতুন করে কাউকে যোগ করার সুযোগ তো নেই। এই দলই থাকবে। ছোট করতে হলে করা হবে। শিগগির দল জানিয়ে দেওয়া হবে।’
বেশ বিপাকে পড়েছে অস্ট্রেলিয়া দলও। এখনো বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজে অধিনায়ক কে হবে, ঠিক করতে পারেনি দলটি। দলের কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার বাংলাদেশে আসার আগে সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে দল নির্বাচন, অধিনায়ক ঠিক করার বিষয়ে আমরা যে ধারাবাহিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছি, আশা করি সেটি দেখাতে পেরেছি। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজেও আমরা একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করব।’
যে সিরিজ নিয়ে এত আলোচনা, কঠোর নিরাপত্তাবলয়, সেই সিরিজে বারবার বাধা দিতে পারে শ্রাবণের অঝোর বর্ষণ। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অন্তত সেটিই বলছে! সিরিজে কোনো রিজার্ভ ডে না থাকায় বৃষ্টিবাধায় ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ফল না এলে খেলা পরিত্যক্ত হওয়ার শঙ্কা থাকছেই।
অবশ্য দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা চাইবেন, করোনাভাইরাস কিংবা বৃষ্টি—কিছুই যেন বাধা না হয় সিরিজ ঠিকঠাক শেষ হতে। লকডাউনে প্রায় থেমে যাওয়া নাগরিক জীবনটা যে খানিকটা জেগে ওঠার সুযোগ পাচ্ছে ক্রিকেটীয় আমেজে!
বিদেশের মাঠে একটু ভালো করলে তো কথাই নেই! খারাপ করলেও দেশে ফিরে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এড়িয়ে যাওয়া কঠিনই বাংলাদেশ দলের। বিমানবন্দরে দলের কাউকে না কাউকে ‘কোট’ কিংবা ‘বাইট’ দিতেই হয় সাংবাদিকদের। সেখানে জিম্বাবুয়েতে তিন সংস্করণে সিরিজ জিতে এসেছেন মাহমুদউল্লাহরা—সাফল্যের গল্পের তো অভাব নেই এবার!
অথচ কাল বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কথা দূরে থাক, তাঁদের কাছেই যাওয়ার সুযোগ ছিল না সংবাদকর্মীদের। বায়ো-বাবল, কোয়ারেন্টিনের কড়া শর্তে সকাল ৯টায় ঢাকায় এসে পৌঁছাতেই বাংলাদেশ দলকে দ্রুত বিমানবন্দর থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে, যেখানে তৈরি করা হয়েছে অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জৈব সুরক্ষাবলয়। লম্বা ভ্রমণ ক্লান্তি শেষে বিমানবন্দরে দ্রুত আনুষ্ঠানিকতা সেরে সাঁই করে লকডাউনের সৌজন্যে পাওয়া ফাঁকা রাস্তা ধরে টিম হোটেলে চলে গেছে মাহমুদউল্লাহর দল।
আর বিকেল ৪টার দিকে বার্বাডোজ থেকে ভাড়া করা বিমানে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে অস্ট্রেলিয়া দলও। উড়ান থেকে নামার সময়ই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারদের শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষ হতেই আগের পরিকল্পনা অনুযায়ী বিমানবন্দর থেকে দ্রুতই তাঁরা চলে যান হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে। অবশ্য ঢাকায় পা রাখতেই স্টার্কদের স্বাগত জানিয়েছে অবিরত বৃষ্টি!
হোটেলে তিন দিনের কোয়ারেন্টিন শেষে মাঠের অনুশীলনে ফিরবে দুই দল। মিরপুরে পাঁচ ম্যাচের এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু ৩ আগস্ট। চোট ও কঠোর কোয়ারেন্টিন শর্ত মানতে গিয়ে দুই দলই পূর্ণশক্তি নিয়ে সিরিজটি খেলতে পারছে না। তবে ক্ষতিটা বাংলাদেশের একটু বেশিই হয়েছে। হাঁটুর চোটে তামিম ইকবাল আগেই ছিটকে গেছেন। অস্ট্রেলিয়ার কঠিন কোয়ারেন্টিন শর্তে মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস ও আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের সুযোগ নেই এ সিরিজ খেলার। অস্ট্রেলিয়া হারিয়েছে তাদের নিয়মিত অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চকে। সুরক্ষাবলয়ের নিয়ম মানতে গিয়ে তাঁর বদলিও নেওয়ার সুযোগ নেই।
মুশফিক-তামিমকে পাওয়া যাবে না—এটা জেনেই জিম্বাবুয়েতে দলের সঙ্গে রেখে দেওয়া হয়েছিল মোসাদ্দেক হোসেন, রুবেল হোসেন ও মোহাম্মদ মিঠুনকে। সুরক্ষাবলয়ে নতুন করে খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্তির সুযোগ নেই। তবু রীতি মেনে অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দল দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন হাবিবুল বাশার। আজকের পত্রিকাকে বিসিবির এই নির্বাচক বলেছেন, ‘নতুন করে কাউকে যোগ করার সুযোগ তো নেই। এই দলই থাকবে। ছোট করতে হলে করা হবে। শিগগির দল জানিয়ে দেওয়া হবে।’
বেশ বিপাকে পড়েছে অস্ট্রেলিয়া দলও। এখনো বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজে অধিনায়ক কে হবে, ঠিক করতে পারেনি দলটি। দলের কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার বাংলাদেশে আসার আগে সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে দল নির্বাচন, অধিনায়ক ঠিক করার বিষয়ে আমরা যে ধারাবাহিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছি, আশা করি সেটি দেখাতে পেরেছি। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজেও আমরা একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করব।’
যে সিরিজ নিয়ে এত আলোচনা, কঠোর নিরাপত্তাবলয়, সেই সিরিজে বারবার বাধা দিতে পারে শ্রাবণের অঝোর বর্ষণ। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অন্তত সেটিই বলছে! সিরিজে কোনো রিজার্ভ ডে না থাকায় বৃষ্টিবাধায় ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ফল না এলে খেলা পরিত্যক্ত হওয়ার শঙ্কা থাকছেই।
অবশ্য দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা চাইবেন, করোনাভাইরাস কিংবা বৃষ্টি—কিছুই যেন বাধা না হয় সিরিজ ঠিকঠাক শেষ হতে। লকডাউনে প্রায় থেমে যাওয়া নাগরিক জীবনটা যে খানিকটা জেগে ওঠার সুযোগ পাচ্ছে ক্রিকেটীয় আমেজে!
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১০ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
১১ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১২ ঘণ্টা আগে