ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপে টিকে থাকতে জয়ের বিকল্প ছিল না আয়ারল্যান্ডের। জিম্বাবুয়ের কাছে প্রথম ম্যাচে ৩১ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে ছিল আইরিশরা। সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়ে দ্বিতীয় ম্যাচে দুরন্ত এক জয় পেল তারা। ইতিহাস গড়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা স্কটল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারিয়ে সুপার টুয়েলভের আশা বাঁচিয়ে রাখল দলটি।
১৭৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে আজও ভালো শুরু এনে দিতে পারেননি আয়ারল্যান্ডের দুই উদ্বোধনী ব্যাটার। দলীয় ২২ রানের মাথায় ১২ বলে ১৪ রান করে ব্র্যাড হুইলের শিকার হন দলীয় অধিনায়ক অ্যান্ডু বলবার্নি। অধিনায়কের দেখানো পথেই দ্রুত ফিরে যান ছোট দলে বড় তারকা পল স্টারলিংও। ৮ রানে আউট হওয়া এই ব্যাটার যেন সাম্প্রতিক সময়ের বাজে ফর্মটাই টেনে এনেছেন এই ম্যাচেও। তবে তৃতীয় উইকেটে ২৮ রানের ছোট এক জুটি গড়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন লোরকান টাকার ও হ্যারি টেক্টর। কিন্তু পরপর দুজনেই আউট হলে আবারও চাপে পড়ে আয়ারল্যান্ড। এ সময় দলের স্কোর দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৩ বলে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৬১ রান।
সেখান থেকে অবিশ্বাস্য এক জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দিয়েছেন জর্জ ডকরেল ও কার্টিস ক্যাম্ফার। পঞ্চম উইকেটে ১১৯ রানের জুটি গড়েছেন দুজনে। তাঁদের এই জুটিই হারতে বসা ম্যাচে আইরিশদের ৬ বল বাকি থাকতেই ৬ উইকেটের জয় এনে দিয়েছেন। দুর্দান্ত এই জয়ে বিশ্বকাপে টিকে রইল তারা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন ক্যাম্ফার। মাত্র ৩২ বলে ৭২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন তিনি। এই রান করতে ৭ চারের বিপরীতে ২ ছক্কা হাঁকিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। ম্যাচ জেতাতে তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ২৭ বলে ৩৯ রান করা ডকরেল। ব্যাটিংয়ে ৭২ রান ও বোলিংয়ে ২ উইকেট নিয়ে নিশ্চিতভাবেই ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ক্যাম্ফার।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারায় স্কটল্যান্ড। দলের প্রথম ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় জর্জ মানসি ১ রান করে মার্ক অ্যাডাইরের শিকার হন। শুরুতেই উইকেট হারালেও তিনে নামা ম্যাথু ক্রসকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন আরেক ওপেনার মাইকেল জোনাস। ৫৯ রানের জুটি গড়েন দুজনে। ব্যক্তিগত ২৮ রানে ক্রসআউট হওয়ার পর অধিনায়ক রিচি বেরিংটনকে নিয়ে দলের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন জোনাস। এই জুটিই স্কটল্যান্ডকে বড় রানের সংগ্রহ এনে দেয়। নির্ধারিত ওভার শেষে স্কটিশরা ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৬ রান করে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন জোনাস। ৬ চার ও ৪ ছক্কায় ৫৫ বলে ৮৬ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন এই ব্যাটার। ৯ রানে ২ উইকেট নিয়ে আয়ারল্যান্ডে সেরা বোলার ক্যাম্ফার।
বিশ্বকাপে টিকে থাকতে জয়ের বিকল্প ছিল না আয়ারল্যান্ডের। জিম্বাবুয়ের কাছে প্রথম ম্যাচে ৩১ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে ছিল আইরিশরা। সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়ে দ্বিতীয় ম্যাচে দুরন্ত এক জয় পেল তারা। ইতিহাস গড়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা স্কটল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারিয়ে সুপার টুয়েলভের আশা বাঁচিয়ে রাখল দলটি।
১৭৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে আজও ভালো শুরু এনে দিতে পারেননি আয়ারল্যান্ডের দুই উদ্বোধনী ব্যাটার। দলীয় ২২ রানের মাথায় ১২ বলে ১৪ রান করে ব্র্যাড হুইলের শিকার হন দলীয় অধিনায়ক অ্যান্ডু বলবার্নি। অধিনায়কের দেখানো পথেই দ্রুত ফিরে যান ছোট দলে বড় তারকা পল স্টারলিংও। ৮ রানে আউট হওয়া এই ব্যাটার যেন সাম্প্রতিক সময়ের বাজে ফর্মটাই টেনে এনেছেন এই ম্যাচেও। তবে তৃতীয় উইকেটে ২৮ রানের ছোট এক জুটি গড়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন লোরকান টাকার ও হ্যারি টেক্টর। কিন্তু পরপর দুজনেই আউট হলে আবারও চাপে পড়ে আয়ারল্যান্ড। এ সময় দলের স্কোর দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৩ বলে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৬১ রান।
সেখান থেকে অবিশ্বাস্য এক জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দিয়েছেন জর্জ ডকরেল ও কার্টিস ক্যাম্ফার। পঞ্চম উইকেটে ১১৯ রানের জুটি গড়েছেন দুজনে। তাঁদের এই জুটিই হারতে বসা ম্যাচে আইরিশদের ৬ বল বাকি থাকতেই ৬ উইকেটের জয় এনে দিয়েছেন। দুর্দান্ত এই জয়ে বিশ্বকাপে টিকে রইল তারা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন ক্যাম্ফার। মাত্র ৩২ বলে ৭২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন তিনি। এই রান করতে ৭ চারের বিপরীতে ২ ছক্কা হাঁকিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। ম্যাচ জেতাতে তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ২৭ বলে ৩৯ রান করা ডকরেল। ব্যাটিংয়ে ৭২ রান ও বোলিংয়ে ২ উইকেট নিয়ে নিশ্চিতভাবেই ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ক্যাম্ফার।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারায় স্কটল্যান্ড। দলের প্রথম ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় জর্জ মানসি ১ রান করে মার্ক অ্যাডাইরের শিকার হন। শুরুতেই উইকেট হারালেও তিনে নামা ম্যাথু ক্রসকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন আরেক ওপেনার মাইকেল জোনাস। ৫৯ রানের জুটি গড়েন দুজনে। ব্যক্তিগত ২৮ রানে ক্রসআউট হওয়ার পর অধিনায়ক রিচি বেরিংটনকে নিয়ে দলের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন জোনাস। এই জুটিই স্কটল্যান্ডকে বড় রানের সংগ্রহ এনে দেয়। নির্ধারিত ওভার শেষে স্কটিশরা ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৬ রান করে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন জোনাস। ৬ চার ও ৪ ছক্কায় ৫৫ বলে ৮৬ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন এই ব্যাটার। ৯ রানে ২ উইকেট নিয়ে আয়ারল্যান্ডে সেরা বোলার ক্যাম্ফার।
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
১৫ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৫ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১৭ ঘণ্টা আগে