শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু। এরপর গ্রুপ সেরা হয়ে সুপার ফোর। তাতে জমে ওঠে আফগান রূপকথাও। দারুণ টিম স্পিরিটে ভাবনাটা একদম অমূলকও ছিল না। তবে এই মুহূর্তে টুর্নামেন্টে টিকে থাকাই কঠিন আফগানিস্তানের জন্য।
শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করে ১২৯ রানে থেমেছে আফগানিস্তানের ইনিংস। ফাইনালের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে হলে পাকিস্তানকে এই রানের আগে থামিয়ে দেওয়ার বিকল্প নেই। ম্যাচটা দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। আফগানদের জন্য একটু বেশি। এই ম্যাচ জিতলে ফাইনালের দৌড়ে টিকে থাকবে তারা। আর হারলে নিজেরা তো বাদ পড়বেই, সঙ্গে ভারতেরও বিদায়ী ঘণ্টা বেজে যাবে।
পাকিস্তানের জন্য ব্যাপারটা অবশ্য এত কঠিন নয়। এই ম্যাচ না জিতলেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ থাকছে তাদের। বাঁচা-মরার ম্যাচে এবারের এশিয়া কাপের 'নিয়ামক' হয়ে ওঠা টস-ভাগ্যকে পাশে পায়নি আফগানরা। ভাগ্যকে পাশে না পেলেও আফগানিস্তানকে দুরন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার। ৩.৫ ওভার স্থায়ী এই জুটি থেকে আসে ৩৬ রান। হারিস রউফের বলে বোল্ড হয়ে বিদায় নেন রহমতউল্লাহ গুরবাজ। তুলে মারতে গিয়ে বলের লাইন মিস করেন টুর্নামেন্টে আফগানদের সেরা ব্যাটার।
হাল ধরতে পারেননি আরেক ওপেনার হজরতউল্লাহ জাজাইও। মোহাম্মদ হাসনাইনের স্লোয়ারে গড়বড় বাঁধান। বোল্ড হয়ে ১৭ বলে ২১ রান করে ফেরেন জাজাই। রানের গতি সচল রাখতে চারে উঠে আসেন করিম জানাত। তবে দলের উদ্দেশ্য মেটাতে পারেননি তিনি। উল্টো চাপ বাড়িয়েছেন ডট বল খেলে। ১৯ বলে তাঁর ১৫ রানের ইনিংসে চার একটি। ইব্রাহিম জাদরানের সঙ্গে জানাতের ৩৯ বল স্থায়ী জুটি থেকে আসে ৩৫ রান। আফগানদের সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা নাজিবুল্লাহ জাদরানের উইকেট। দ্রুত রান তোলার জন্য তাঁর দিকেই তাকিয়ে থাকে। এদিন ১১ বলে ১ ছক্কায় ১০ রানের বেশি করতে পারেননি নাজিবুল্লাহ। শাদাব খানের বলে ফখর জামানের হাতে ক্যাচ দেন তিনি।
শাদাব খানের পরের বলে আউট হন মোহাম্মদ নবীও। ততক্ষণে অবশ্য আফগানদের বড় স্কোরের সম্ভাবনা ফিকে হয়ে যায়। আজমতউল্লাহ ওমরজাই আর রশিদ খান চেষ্টা করেও সেটা পরিবর্তন করতে পারেননি।
শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু। এরপর গ্রুপ সেরা হয়ে সুপার ফোর। তাতে জমে ওঠে আফগান রূপকথাও। দারুণ টিম স্পিরিটে ভাবনাটা একদম অমূলকও ছিল না। তবে এই মুহূর্তে টুর্নামেন্টে টিকে থাকাই কঠিন আফগানিস্তানের জন্য।
শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করে ১২৯ রানে থেমেছে আফগানিস্তানের ইনিংস। ফাইনালের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে হলে পাকিস্তানকে এই রানের আগে থামিয়ে দেওয়ার বিকল্প নেই। ম্যাচটা দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। আফগানদের জন্য একটু বেশি। এই ম্যাচ জিতলে ফাইনালের দৌড়ে টিকে থাকবে তারা। আর হারলে নিজেরা তো বাদ পড়বেই, সঙ্গে ভারতেরও বিদায়ী ঘণ্টা বেজে যাবে।
পাকিস্তানের জন্য ব্যাপারটা অবশ্য এত কঠিন নয়। এই ম্যাচ না জিতলেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ থাকছে তাদের। বাঁচা-মরার ম্যাচে এবারের এশিয়া কাপের 'নিয়ামক' হয়ে ওঠা টস-ভাগ্যকে পাশে পায়নি আফগানরা। ভাগ্যকে পাশে না পেলেও আফগানিস্তানকে দুরন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার। ৩.৫ ওভার স্থায়ী এই জুটি থেকে আসে ৩৬ রান। হারিস রউফের বলে বোল্ড হয়ে বিদায় নেন রহমতউল্লাহ গুরবাজ। তুলে মারতে গিয়ে বলের লাইন মিস করেন টুর্নামেন্টে আফগানদের সেরা ব্যাটার।
হাল ধরতে পারেননি আরেক ওপেনার হজরতউল্লাহ জাজাইও। মোহাম্মদ হাসনাইনের স্লোয়ারে গড়বড় বাঁধান। বোল্ড হয়ে ১৭ বলে ২১ রান করে ফেরেন জাজাই। রানের গতি সচল রাখতে চারে উঠে আসেন করিম জানাত। তবে দলের উদ্দেশ্য মেটাতে পারেননি তিনি। উল্টো চাপ বাড়িয়েছেন ডট বল খেলে। ১৯ বলে তাঁর ১৫ রানের ইনিংসে চার একটি। ইব্রাহিম জাদরানের সঙ্গে জানাতের ৩৯ বল স্থায়ী জুটি থেকে আসে ৩৫ রান। আফগানদের সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা নাজিবুল্লাহ জাদরানের উইকেট। দ্রুত রান তোলার জন্য তাঁর দিকেই তাকিয়ে থাকে। এদিন ১১ বলে ১ ছক্কায় ১০ রানের বেশি করতে পারেননি নাজিবুল্লাহ। শাদাব খানের বলে ফখর জামানের হাতে ক্যাচ দেন তিনি।
শাদাব খানের পরের বলে আউট হন মোহাম্মদ নবীও। ততক্ষণে অবশ্য আফগানদের বড় স্কোরের সম্ভাবনা ফিকে হয়ে যায়। আজমতউল্লাহ ওমরজাই আর রশিদ খান চেষ্টা করেও সেটা পরিবর্তন করতে পারেননি।
ট্রাজেডি—শব্দটি যেন মোহাম্মদ সিরাজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। উদাহরণ দিতে চাইলে এই সিরিজেরই অনেক কিছু মুহূর্ত তুলে ধরতে পারেন সিরাজ। লর্ডসে অদ্ভুতভাবে বোল্ড হয়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকার সেই দৃশ্য, বোলারদের ক্যাচ মিসের পর হতাশাচ্ছন্ন মুখ, একের পর এক ক্লান্তিকর স্পেল, এমনকি ব্রুকের ক্যাচ নিয়েও
২ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে শুরু হবে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ। গত বছরের মতো এবারও সিরিজে অংশ নেবে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। নুরুল হাসান সোহানকে অধিনায়ক করে আজ দল ঘোষণা করেছে বিসিবি।
১৮ মিনিট আগেলন্ডনের ওভালে পঞ্চম টেস্ট শুরুর আগে সিরিজের স্কোরলাইন ছিল ইংল্যান্ড ২: ভারত ১। সিরিজ জিততে ইংল্যান্ডের জন্য সমীকরণ ছিল এই টেস্ট জেতা না হয় ড্র করা। অন্যদিকে সিরিজ বাঁচাতে ভারতকে এই ম্যাচটা জিততেই হতো। টানটান উত্তেজনায় ঠাসা ম্যাচটি ৬ রানে জিতে সিরিজ বাঁচাল ভারত।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ম্যাচ হলে আলোচিত ঘটনা না ঘটে কি পারে। কারণ, ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমা পাকিস্তানের নামের সঙ্গে ভালোভাবে জুড়ে গেছে। এবার পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ঘটেছে এক বিরল ঘটনা। এই ঘটনা আগে অনেকবার হলেও পাকিস্তানের ম্যাচের ঘটনাটা একটু বিশেষ।
৩ ঘণ্টা আগে