নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম থেকে
ঢাকার প্রথম পর্বের চেয়ে যেন উল্টো পথে হাঁটছে চট্টগ্রাম-পর্ব। দিনের ম্যাচ রান হচ্ছে তো রাতে প্রায় লো-স্কোরিং। ঢাকায় তুলনামূলক রাতের ম্যাচে বেশি রান হয়েছে। সে যাই হোক, পরশু হোম গ্রাউন্ডে হারের পর জয়ে ফিরেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ঢাকা ডমিনেটরসকে তারা হারিয়েছে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে।
টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেওয়া ঢাকার ইনিংস যেমন থেমেছে ১৫৮ রানে। ৯.২ ওভার পর্যন্ত ঢাকা কোনো উইকেট হারায়নি। তবে রান তোলার গতি ছিল ধীর। দুই ওপেনারের ৬০ রানের জুটি ভাঙে মিজানুর রহমান ৩৩ বলে ২৮ রানে আউট হলে। আরেক ওপেনার উসমান গণির রান তখন ২২ বলে ৩০। পরে আউট হন ৩৩ বলে ৪৭ রান করে। এই আফগান ব্যাটার ৪ ছক্কার বিপরীতে মেরেছেন ২টি চার।
সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিঠুন ব্যর্থতা সঙ্গী করেছেন। নাসির হোসেন ও আরিফুল হকের জুটি ঢাকাকে লড়ার মতো সংগ্রহ এনে দেয়। পঞ্চম উইকেটে দুজন ৩০ রান যোগ করেন। নাসির ৩০ রানে ফেরেন। নাসিরের আউটের পর আরও ২৩ রান যোগ করে ঢাকা। ১৯ রানই এসেছে আরিফুলের ব্যাট থেকে। ১৮ বলে তিনি ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন। তাঁর ইনিংসে ২ চার ও ১ ছক্কা।
তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৫০ রান তুলে ফেলে চট্টগ্রাম। দ্বিতীয় উইকেটে উসমান খানের সঙ্গে ৫৬ রানের জুটি গড়েন আফিফ হোসেন। উসমান ২১ বলে ২২ রানে আউট হন। তবে মিডল অর্ডার থেকে তিনে প্রমোশন পেয়ে এবারের বিপিএলে নিজের প্রথম ফিফটি করেন আফিফ। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেন দারবিশ রাসুলি। তবু শেষ ৪ ওভারে ৩৯ রান দরকার ছিল চট্টগ্রামের। ৯ বলের ঝড়ে হিসেব মিলিয়ে নেন রাসুলি। আফিফ অপরাজিত থাকেন ৬৯ রানে, রাসুলি ৫৬ রানে।
ঢাকার প্রথম পর্বের চেয়ে যেন উল্টো পথে হাঁটছে চট্টগ্রাম-পর্ব। দিনের ম্যাচ রান হচ্ছে তো রাতে প্রায় লো-স্কোরিং। ঢাকায় তুলনামূলক রাতের ম্যাচে বেশি রান হয়েছে। সে যাই হোক, পরশু হোম গ্রাউন্ডে হারের পর জয়ে ফিরেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ঢাকা ডমিনেটরসকে তারা হারিয়েছে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে।
টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেওয়া ঢাকার ইনিংস যেমন থেমেছে ১৫৮ রানে। ৯.২ ওভার পর্যন্ত ঢাকা কোনো উইকেট হারায়নি। তবে রান তোলার গতি ছিল ধীর। দুই ওপেনারের ৬০ রানের জুটি ভাঙে মিজানুর রহমান ৩৩ বলে ২৮ রানে আউট হলে। আরেক ওপেনার উসমান গণির রান তখন ২২ বলে ৩০। পরে আউট হন ৩৩ বলে ৪৭ রান করে। এই আফগান ব্যাটার ৪ ছক্কার বিপরীতে মেরেছেন ২টি চার।
সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিঠুন ব্যর্থতা সঙ্গী করেছেন। নাসির হোসেন ও আরিফুল হকের জুটি ঢাকাকে লড়ার মতো সংগ্রহ এনে দেয়। পঞ্চম উইকেটে দুজন ৩০ রান যোগ করেন। নাসির ৩০ রানে ফেরেন। নাসিরের আউটের পর আরও ২৩ রান যোগ করে ঢাকা। ১৯ রানই এসেছে আরিফুলের ব্যাট থেকে। ১৮ বলে তিনি ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন। তাঁর ইনিংসে ২ চার ও ১ ছক্কা।
তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৫০ রান তুলে ফেলে চট্টগ্রাম। দ্বিতীয় উইকেটে উসমান খানের সঙ্গে ৫৬ রানের জুটি গড়েন আফিফ হোসেন। উসমান ২১ বলে ২২ রানে আউট হন। তবে মিডল অর্ডার থেকে তিনে প্রমোশন পেয়ে এবারের বিপিএলে নিজের প্রথম ফিফটি করেন আফিফ। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেন দারবিশ রাসুলি। তবু শেষ ৪ ওভারে ৩৯ রান দরকার ছিল চট্টগ্রামের। ৯ বলের ঝড়ে হিসেব মিলিয়ে নেন রাসুলি। আফিফ অপরাজিত থাকেন ৬৯ রানে, রাসুলি ৫৬ রানে।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৫ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
৬ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১০ ঘণ্টা আগে