যে বয়সে নাতি-নাতনির সঙ্গে সময় কাটানোর কথা সেই বয়সে এসে কিনা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয়েছে জিব্রাল্টারের এক নারী ক্রিকেটারের। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য ৬৬ বছর বয়সে সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অভিষেক হয়েছিল স্যালি বার্টনের।
অথচ তিন নাতি-নাতনির সঙ্গে অবসর সময় কাটানোর বয়স বার্টনের। গত ২১ এপ্রিল এস্তোনিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে উইকেটরক্ষক ব্যাটারের অভিষেক হয়। সেদিন তাঁর দল প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ১২৮ রানের জয় পেলেও বার্টনের ব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি। আর উইকেটের পেছনে গ্লাভস হাতে কোনো ডিসমিসালে অবদান রাখতে না পারলেও কৃত্রিম পিচে ভালোই করেছেন তিনি।
নারী ক্রিকেটে তো অবশ্যই নারী-পুরুষ উভয় মিলে এখন বেশি বয়সে অভিষেক হওয়া ক্রিকেটার বার্টন। অভিষেকের দিন তাঁর বয়স ছিল ৬৬ বছর ৩৩৪ দিন। অভিষেকের বিষয়ে বিবিসিকে তিনি বলেছেন, ‘আমার ডিকশনারিতে প্রবীণ বা প্রৌঢ় শব্দ নেই। তবে এটা ঠিক আমি কখনো ভাবিনি ষাটোর্ধ্ব বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলব। কিন্তু এটা দেখিয়েছে যে ক্রীড়াঙ্গনে থামার কোনো বয়স নেই।’
বার্টনের আগে এত দিন রেকর্ডের মালিক ছিলেন আকবর সৈয়দ। পর্তুগালের হয়ে ২০১২ সালে ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে ৬৬ বছর ১২ দিন বয়সে অভিষেক হয়েছিল এই ব্যাটারের। নারী ক্রিকেটে গত বছর এই রেকর্ডটি ছিল ফিলিপ্পা স্টাহেলিনেুর। গত বছর গার্নসির হয়ে জার্সির বিপক্ষে ৬২ বছর ২৮ দিন বয়সে অভিষেক হয়েছিল এই নারী অলরাউন্ডারের।
নিজের ফিটনেস ধরে রাখতে প্রতিদিন ফুটবল, ব্যাডমিন্টন, সাইক্লিং এবং হাঁটাহাঁটি করেন বার্টন। সঙ্গে ফিটনেস ধরে রাখার বিষয়ে আরেকটি গোপন পন্থার কথা বলেছেন তিনি। আর সেটা হচ্ছে ডার্ক চকলেট। গতকাল ৬৭ বছরে পা দেওয়া উইকেটরক্ষক ব্যাটার বলেছেন, ‘দুই বর্গক্ষেত্রের ডার্ক চকলেট খাই। আমি মনে করি এটি মস্তিষ্ক ও হার্টের জন্য ভালো। এ ছাড়া ওজনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।’
যে বয়সে নাতি-নাতনির সঙ্গে সময় কাটানোর কথা সেই বয়সে এসে কিনা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয়েছে জিব্রাল্টারের এক নারী ক্রিকেটারের। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য ৬৬ বছর বয়সে সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অভিষেক হয়েছিল স্যালি বার্টনের।
অথচ তিন নাতি-নাতনির সঙ্গে অবসর সময় কাটানোর বয়স বার্টনের। গত ২১ এপ্রিল এস্তোনিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে উইকেটরক্ষক ব্যাটারের অভিষেক হয়। সেদিন তাঁর দল প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ১২৮ রানের জয় পেলেও বার্টনের ব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি। আর উইকেটের পেছনে গ্লাভস হাতে কোনো ডিসমিসালে অবদান রাখতে না পারলেও কৃত্রিম পিচে ভালোই করেছেন তিনি।
নারী ক্রিকেটে তো অবশ্যই নারী-পুরুষ উভয় মিলে এখন বেশি বয়সে অভিষেক হওয়া ক্রিকেটার বার্টন। অভিষেকের দিন তাঁর বয়স ছিল ৬৬ বছর ৩৩৪ দিন। অভিষেকের বিষয়ে বিবিসিকে তিনি বলেছেন, ‘আমার ডিকশনারিতে প্রবীণ বা প্রৌঢ় শব্দ নেই। তবে এটা ঠিক আমি কখনো ভাবিনি ষাটোর্ধ্ব বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলব। কিন্তু এটা দেখিয়েছে যে ক্রীড়াঙ্গনে থামার কোনো বয়স নেই।’
বার্টনের আগে এত দিন রেকর্ডের মালিক ছিলেন আকবর সৈয়দ। পর্তুগালের হয়ে ২০১২ সালে ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে ৬৬ বছর ১২ দিন বয়সে অভিষেক হয়েছিল এই ব্যাটারের। নারী ক্রিকেটে গত বছর এই রেকর্ডটি ছিল ফিলিপ্পা স্টাহেলিনেুর। গত বছর গার্নসির হয়ে জার্সির বিপক্ষে ৬২ বছর ২৮ দিন বয়সে অভিষেক হয়েছিল এই নারী অলরাউন্ডারের।
নিজের ফিটনেস ধরে রাখতে প্রতিদিন ফুটবল, ব্যাডমিন্টন, সাইক্লিং এবং হাঁটাহাঁটি করেন বার্টন। সঙ্গে ফিটনেস ধরে রাখার বিষয়ে আরেকটি গোপন পন্থার কথা বলেছেন তিনি। আর সেটা হচ্ছে ডার্ক চকলেট। গতকাল ৬৭ বছরে পা দেওয়া উইকেটরক্ষক ব্যাটার বলেছেন, ‘দুই বর্গক্ষেত্রের ডার্ক চকলেট খাই। আমি মনে করি এটি মস্তিষ্ক ও হার্টের জন্য ভালো। এ ছাড়া ওজনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।’
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৪ ঘণ্টা আগে