Ajker Patrika

মাহমুদউল্লাহ ঢাকা মহানগরে, মুশফিক সিলেটে

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ফেরা হচ্ছে না তামিমের

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতেও নেই তামিম ইকবাল। ফাইল ছবি
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতেও নেই তামিম ইকবাল। ফাইল ছবি

এশিয়া কাপে জাতীয় দলের ব্যস্ততা থাকায় এবার জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) টি-টোয়েন্টিতে দেখা যাবে না লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, পারভেজ হোসেন ইমন, তানজিদ তামিম, মোস্তাফিজুর রহমান বা জাকের আলীদের। তবে তাঁরা পুরোপুরি বাদ পড়েননি, বিভিন্ন দলের স্ট্যান্ডবাই তালিকায় রাখা হয়েছে তাঁদের নাম।

প্রথমে আট দল মিলে ৩০জন ক্রিকেটারকে নিয়ে প্রাথমিক স্কোয়াডের অনুশীলন চললেও আজ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয়েছে প্রতিটি দলের ১৫ সদস্যের দল। সবচেয়ে বেশি আলোচনায় জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। চলতি বছরের মার্চে বিকেএসপিতে ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে হৃদ্‌রোগের আক্রান্ত হওয়ায় পেশাদার ক্রিকেটে বিরতি চলছিল। শোনা গিয়েছিল এনসিএল টি-টোয়েন্টি দিয়েই হয়তো মাঠে ফিরবেন। কিন্তু আজ ঘোষিত চট্টগ্রাম বিভাগীয় দলের স্কোয়াডে নেই তার নাম। সূত্র বলছে, বিসিবি নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশ নিতে যাচ্ছেন তামিম, তাই আপাতত খেলায় ফেরার পরিকল্পনা বিলম্বিত হচ্ছে। কবে আবার মাঠে ফিরবেন, সেটিও অনিশ্চিত।

ঢাকা মহানগর দলে আছেন সাবেক অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। সিলেটের হয়ে খেলবেন মুশফিকুর রহিম। আর ফিক্সিং–সংক্রান্ত আইসিসি নিষেধাজ্ঞা শেষে এপ্রিলে ঘরোয়া লিগে ফিরেছিলেন জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার নাসির হোসেন, এবার খেলবেন রংপুরের হয়ে।

এবারের এনসিএল টি-টোয়েন্টির ৮ দলে কারা থাকছেন, একনজরে দেখে নেওয়া যাক—

সিলেট বিভাগ দল: জাকির হাসান, মিজানুর রহমান সায়েম, আমিত হাসান, মুশফিকুর রহিম, আসাদুল্লা আল গালিব, তৌহিদুল ইসলাম, ফেরদৌস মুবিন আহমেদ দিশান, রাহাতুল ফেরদৌস জাভেদ, নাবিল সামাদ, নাঈম হাসান সাকিব, আবু জায়েদ রাহী, শাহনুর রহমান, ইবাদত হোসেন চৌধুরী, রেজাউর রহমান রাজা ও সৈয়দ খালেদ আহমেদ। স্ট্যান্ডবাই: তাওফিক খান তুষার, মাজহারুল ইসলাম মাজেদ, আশরাফুল হাসান রিহাদ, ওয়াসিফ আকবর, মোহিউদ্দিন তারেক, তানজিম সাকিব, জাকের আলি অনিক, নাসুম আহমেদ।

বরিশাল বিভাগ দল: ইফতেখার হোসেন ইফতি, রাফসান আল মাহমুদ, জাহিদুজ্জামান খান সাগর, ফজলে মাহমুদ রাব্বি, সালমান হোসেন ইমন, মঈন খান, শামসুল ইসলাম অনিক, সোহাগ গাজী, শেখ অন্তর, তানভীর ইসলাম, ইয়াসিন আরাফাত মেশু, জেহাদুল হক জেহাদ, রুয়েল মিয়া, মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম, মেহেদী হাসান। স্ট্যান্ডবাই: সাইফুল ইসলাম মোহিন, ইসলামুল আহসান আবির, মো. মানিক, হাফিজুর রহমান।

ঢাকা বিভাগ দল: রনি তালুকদার, জিসান আলম, আব্দুল মজিদ, মহিদুল ইসলাম অঙ্কন, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, শুভাগত হোম, আরিফুল ইসলাম, তাইবুর রহমান, মাহফুজুর রহমান রাব্বি, রায়ান রাফসান রহমান, সুমন খান, রিপন মণ্ডল, আনামুল হক, নাজমুল ইসলাম অপু, সালাহউদ্দিন শাকিল। স্ট্যান্ডবাই: ফয়সাল আহমেদ রায়হান, আশিকুর রহমান শিবলি, মেহেদী হাসান সোহাগ, নিলয় মাহমুদ, তৌফিক আহমেদ, সাইফ হাসান।

ঢাকা মহানগর দল: মোহাম্মদ নাঈম শেখ, মাহফুজুল ইসলাম রবিন, আনিসুল ইসলাম ইমন, সাদমান ইসলাম, মার্শাল আইয়ুব, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শামসুর রহমান শুভ, গাজী তাহজিবুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, রাকিবুল হাসান, আরিফ আহমেদ, মাহমুদুল হাসান, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম। স্ট্যান্ডবাই: আরাফাত সানি, আল–আমিন জুনিয়র, আইচ মোল্লা, সেলাউদ্দিন সোরভ, নুহায়েল সানদীদ, তাসকিন আহমেদ।

রংপুর বিভাগীয় দল: অনিক সরকার সাতু, মিম মোসাদ্দেক, তানবীর হায়দার খান, আকবর আলী, আব্দুল্লাহ আল মামুন, নাসির হোসেন, নাঈম ইসলাম, জাহিদ জাভেদ, মুশফিক হাসান, মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, আব্দুল গাফফার সাকলায়েন, আবু হাসিম, আনামুল হক আনাম, আলাউদ্দিন বাবু, রফিউজ্জামান রফি। স্ট্যান্ডবাই: লিওন ইসলাম, আরিফ রেজা, ইকবাল হোসেন, নাজরুল ইসলাম মুন্না, রবিউল হক, লিটন দাস, রিশাদ হোসেন, শরিফুল ইসলাম।

রাজশাহী বিভাগীয় দল: নাজমুল হোসেন শান্ত, হাবিবুর রহমান সোহান, সাব্বির হোসেন, সাব্বির রহমান রোমান, মেহরব হোসেন অহিন, প্রীতম কুমার, শাখির হোসেন শুভ্র, গোলাম কিবরিয়া শাকিল, ওয়াসি সিদ্দিকী, তাইজুল ইসলাম, নিহাদুজ্জামান, মোহর শেখ অন্তর, আসাদুজ্জামান পায়েল, শফিকুল ইসলাম, নাহিদ রানা। স্ট্যান্ডবাই: রহিম আহমেদ, সুজন হাওলাদার, নাঈম ইসলাম, মিজানুর রহমান, সুনজামুল ইসলাম, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহিদ হৃদয়।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল: সাদিকুর রহমান, মাহমুদুল হাসান জয়, সৈকত আলী, ইয়াসির আলি রাব্বি, মুমিনুল হক, শাহাদাত হোসেন দিপু, ইরফান শুক্কুর, নাঈম হাসান, হাসান মুরাদ, আশরাফুল হাসান রোহান, হাসান মাহমুদ, আহমেদ শরীফ, মেহেদী হাসান রানা, ফাহাদ হোসেন, রুবেল। স্ট্যান্ডবাই: জিল্লুর রহমান বিজয়, ইফরান হোসেন, শামীম মিয়া, মেহেদী হাসান, কফিল উদ্দিন।

খুলনা বিভাগীয় দল: সৌম্য সরকার, এনামুল হক বিজয়, ইমরানুজ্জামান, মোহাম্মদ মিঠুন, আফিফ হোসেন ধ্রুব, মেহেদী হাসান মিরাজ, জিয়াউর রহমান, নাহিদুল ইসলাম, টিপু সুলতান, শেখ পারভেজ জীবন, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী, অভিষেক দাস অরণ্য, জায়েদ উল্লাহ, আব্দুল হালিম, ইয়াসিন মুনতাসির। স্ট্যান্ডবাই: সরোয়ার সাকিব, মাসুম খান টুটুল, অমিত মজুমদার, রবিউল ইসলাম রবি, তানভীর হোসেন, নুরুল হাসান সোহান, মোস্তাফিজুর রহমান, শেখ মেহেদী হাসান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

বিএনপি আমলের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলনকে বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিল ইমিগ্রেশন পুলিশ

বিদ্যুতের লাইন ঠিক করার কথা বলে ঘরে ঢুকে কিশোরীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার

প্রতারণার জন্য কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে গেছে এই সরকার: মান্না

শেখ মুজিবের ছবি টাঙানোর বিধান বিলুপ্তির প্রস্তাব নেই জুলাই সনদে, ক্ষোভ বিএনপির

সময়ক্ষেপণ করবেন না, আগামীকালের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করুন— প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াত

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

প্রতিপক্ষ ভারত বলেই রোমাঞ্চ কাজ করছে বাংলাদেশ অধিনায়কের

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আজ ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন জামালরা। ছবি: বাফুফে
আজ ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন জামালরা। ছবি: বাফুফে

জামাল ভূঁইয়াকে পেলেই সাংবাদিকদের সেই চিরাচরিত প্রশ্ন—শুরুর একাদশে সুযোগ পাবেন কি এবার? বরাবরের মতো জামালের উত্তর থাকে, ‘এটা কোচের সিদ্ধান্ত।’

এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আগামী ১৮ নভেম্বর ভারত ম্যাচ সামনে রেখে গতকাল থেকে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ দলের ক্যাম্প। অথচ দল কত সদস্যের, সেটাই জানায়নি বাফুফে। বসুন্ধরা কিংসের ফুটবলাররা ও হামজা-শমিত যোগ না দেওয়ায় ক্যাম্প অবশ্য পরিপূর্ণ হয়নি। সবচেয়ে বড় কথা, কোচ হাভিয়ের কাবরেরা ছুটি কাটাচ্ছেন এখনো। বাবা হওয়ার আনন্দে থাকা এই স্প্যানিশ ঢাকায় ফিরবেন ২ কিংবা ৩ নভেম্বর।

৯ নভেম্বর হামজা চৌধুরী ও পরদিন আসার কথা রয়েছে শমিত শোমের। ক্যাম্পের শুরুতে তাই অপূর্ণতা লাগছে অধিনায়ক জামালের। গতকাল টিম হোটেলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আজকে তো প্রথম দিন, পুরো স্কোয়াড যোগ দেয়নি। তিন-চার দিন পরে পুরো স্কোয়াড থাকবে। হামজা-শমিত একটু দেরিতে যোগ দেবে। আশা করি ভালো একটা ক্যাম্প হবে।’

ভারতের আগে ১৩ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। যদিও সেখানে নেপালের পরিবর্তে আফগানিস্তানের থাকার কথা ছিল। কিন্তু কথা দিয়েও কথা রাখেনি তারা।

গত সেপ্টেম্বরেই নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। দুটি ম্যাচের জায়গায় একটি খেলেই রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ফিরে আসতে হয় কাঠমান্ডু থেকে। চেনা নেপালকে পেয়ে খুব একটা অসন্তুষ্ট নন জামাল, ‘আফগানিস্তান আর নেপালের মান কাছাকাছি। খুব বড় কোনো পার্থক্য নেই। এটা একটা প্রস্তুতি ম্যাচ। ভারত ম্যাচের আগে এটা ভালো হবে আমাদের জন্য। আমরা মনে করেছি আফগানিস্তান আসবে। কিন্তু তারা আসেনি। আমার দলে (ব্রাদার্সে) চার-পাঁচজন নেপালি খেলোয়াড় আছে। সবাই জাতীয় দলে খেলে। একটু মজা হবে ওদের সঙ্গে খেলা হলে।’

বাংলাদেশ কিংবা ভারত কেউই আর এশিয়ান কাপ খেলার দৌড়ে নেই। নিয়মরক্ষার ম্যাচ হলেও জামাল তা সেভাবে দেখছেন না, ‘এটা বড় ম্যাচ। বাংলাদেশ-ভারতের একটি ভালো ইতিহাস আছে। আমরা ভারতের সঙ্গে জিততে চাই। ভারত অনেক (৭) বছর পরে বাংলাদেশে এসে খেলবে।’

প্রতিপক্ষ ভারত বলেই রোমাঞ্চের কমতি থাকবে না বলে মনে করেন জামাল। তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে ম্যাচ নিয়ে সবাই রোমাঞ্চিত থাকে। শুধু ফুটবলভক্তরা নয়, এমনকি যারা ফুটবল নিয়মিত খোঁজখবর রাখে না তারাও। কারণ এটা ভারত।’

কার্ডজনিত নিষেধাজ্ঞায় ভারত ম্যাচে খেলতে পারবেন না ফাহামিদুল ইসলাম। তাঁকে মিস করছেন জামাল, ‘এই গ্রুপের সঙ্গে ফাহামিদুলের ভালো তালমেল রয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি ফাহামিদুলের উপস্থিতিটা খুব উপভোগ করি। সে খুব ভালো ছেলে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

বিএনপি আমলের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলনকে বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিল ইমিগ্রেশন পুলিশ

বিদ্যুতের লাইন ঠিক করার কথা বলে ঘরে ঢুকে কিশোরীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার

প্রতারণার জন্য কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে গেছে এই সরকার: মান্না

শেখ মুজিবের ছবি টাঙানোর বিধান বিলুপ্তির প্রস্তাব নেই জুলাই সনদে, ক্ষোভ বিএনপির

সময়ক্ষেপণ করবেন না, আগামীকালের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করুন— প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াত

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ইসলামিক সলিডারিটি গেমস

শুটিং-আর্চারি নেই, তবু পদকের আশা বাংলাদেশের

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ২০: ৫৩
ইসলামিক সলিডারিটি  গেমস উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে কর্মকর্তারা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ইসলামিক সলিডারিটি গেমস উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে কর্মকর্তারা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে আগের ৫ আসর মিলিয়ে মোট আটটি পদকের দেখা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে সাতটিই এসেছে আর্চারি ও শুটিং থেকে। গেমসের ষষ্ঠ সংস্করণে রাখা হয়নি এই দুটি ডিসিপ্লিন। পদক জয়ের সম্ভাবনাও তাই অনেকটা কম। তবে আশা হারাচ্ছেন না কর্মকর্তারা।

৭ নভেম্বর থেকে সৌদি আরবের রিয়াদে শুরু হবে ইসলামিক সলিডারিটি গেমস। ২৩ ডিসিপ্লিনের মধ্যে ১০ ডিসিপ্লিন—অ্যাথলেটিকস, ফেন্সিং, কারাতে, সুইমিং, টেবিল টেনিস, ভারোত্তোলন, কুস্তি, উশু, জুডো ও তায়কোয়ান্দো। ৩৬ অ্যাথলেটের মধ্যে সর্বোচ্চ আট অ্যাথলেট টেবিল টেনিসের।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মার্চপাস্টে লাল-সবুজের পতাকা থাকবে টেবিল টেনিস খেলোয়াড় মুহতাসিন আহমেদ ও ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তারের হাতে। এবারের গেমসে শেফ দ্য মিশন হিসেবে আছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. সেলিম ফকির। পদকের নিশ্চয়তা নিয়ে আজ বিওএর ডাচ-বাংলা অডিটরিয়ামে তিনি বলেন, ‘আমরা এখনই কিছু বলতে পারছি না। পদক জয়ের আশাও ছাড়ছি না।’

শেফ দ্য মিশনের মতো পদকের কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারেননি ফেডারেশনগুলোর কর্মকর্তারাও। তবে ক্রীড়াবিদদের প্রণোদনার কোনো কমতি নেই কারও কথাতেই। উশুর সাধারণ সম্পাদক দিলদার হাসানের কথা, ‘পদক জিতলে বিওএ সোনা, রুপা ও ব্রোঞ্জের জন্য যথাক্রমে ছয়, চার ও দুই লাখ টাকা ঘোষণা করেছে। আমরা ব্রোঞ্জ পদক জিতলেই ৫০ হাজার টাকা অর্থ পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছি। আশা করি, উশুরা সেই লক্ষ্য পূরণ করতে পারবে।’

অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সহসভাপতি ইকবাল হোসেনের কথা, ‘আমরাও প্রণোদনা দিচ্ছি। সোনা, রুপা ও ব্রোঞ্জের জন্য যথাক্রমে তিন, দুই ও এক লাখ টাকা ঘোষণা করেছি।’

কারাতের সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘দক্ষিণ এশীয় গেমসে আমাদের পদকের ধারাবাহিকতা ছিল। এখানেও ছেলেমেয়েরা আমাদের হতাশ করবে না বলে আশা করি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

বিএনপি আমলের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলনকে বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিল ইমিগ্রেশন পুলিশ

বিদ্যুতের লাইন ঠিক করার কথা বলে ঘরে ঢুকে কিশোরীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার

প্রতারণার জন্য কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে গেছে এই সরকার: মান্না

শেখ মুজিবের ছবি টাঙানোর বিধান বিলুপ্তির প্রস্তাব নেই জুলাই সনদে, ক্ষোভ বিএনপির

সময়ক্ষেপণ করবেন না, আগামীকালের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করুন— প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াত

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিসিবি সভাপতির সঙ্গে কী কথা হয়েছে গায়ক আসিফের

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১৮: ৫৬
বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে নিয়ে স্মৃতিরোমন্থন করেছেন  আসিফ আকবর। ছবি: সংগৃহীত
বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে নিয়ে স্মৃতিরোমন্থন করেছেন আসিফ আকবর। ছবি: সংগৃহীত

এক সভাপতির পদ ছাড়া ৬ অক্টোবর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা-পর্ষদে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। নতুন নির্বাচনের পর আমিনুল ইসলাম বুলবুল ফের সভাপতি হয়েছেন। ফারুক আহমেদ, খালেদ মাসুদ পাইলট, আবদুর রাজ্জাকের মতো সাবেক ক্রিকেটাররাও আছেন বোর্ডের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে। দেশের ক্রিকেটের স্বার্থে সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর এটাকে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছেন।

দীর্ঘ ১২ বছর বিসিবি সভাপতির পদে থাকার পর নাজমুল হাসান পাপন গত বছর পদত্যাগ করেছেন। তিনি পদত্যাগের পরের ১৪ মাসে বোর্ডপ্রধান পরিবর্তন হয়েছে দুইবার। ২০২৪ সালের ২১ আগস্ট বিসিবি সভাপতি হয়েছেন ফারুক। তাঁর পরিবর্তে বুলবুল এ বছরের মে মাসে বিসিবি সভাপতি হয়েছেন। এমনকি নির্বাচনের পরও বুলবুল সভাপতির দায়িত্বে আছেন। ফারুক ও মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন হয়েছেন সহসভাপতি। শাখাওয়াতের মতো চমক হয়ে বোর্ডে এসেছেন আসিফ আকবর। গায়ক থেকে তিনি বনে গেলেন বিসিবির পরিচালক। পেয়েছেন বিসিবির বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টের দায়িত্ব। খালেদ মাসুদ পাইলট হয়েছেন এইচপির চেয়ারম্যান। আবদুর রাজ্জাক নারী ক্রিকেটের দায়িত্বে এসেছেন।

সাবেক ক্রিকেটাররা বিসিবিতে আসায় দেশের ক্রিকেটে অনেক উন্নতি হবে বলে মনে করেন আসিফ আকবর। বর্তমান সভাপতি বুলবুল ভাইয়ের সঙ্গে ক্রিকেট নিয়ে কী কথাবার্তা হয়েছে, সেই প্রশ্নের উত্তরে মিরপুরে আজ সাংবাদিকদের আসিফ বলেন, ‘বুলবুল ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে আমার। এখন তো বোর্ডে ক্রিকেটাররা আসছে। রাজ্জাক, পাইলট এসেছে। ট্যাকটিকাল দিকগুলো উন্নত হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা থেকে বের হয়ে ক্রিকেটাররা বোর্ডে আসছে। যারা সংগঠক, ক্লাব কিংবা বিভাগীয় পর্যায়ে কাজ করেন, আমি মনে করছি নতুন একটা জোয়ার তৈরি হবে। সংগঠকেরাই তো আসল। তারা অর্থনৈতিক ব্যাপারে সাপোর্ট দেবেন। অনেকে মাঠ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। তাদের মাঠমুখী করার চেষ্টা থাকবে অবশ্যই।’

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে এসে আজই মিরপুরে এলেন আসিফ আকবর। দীর্ঘ ২২ বছর পর এখানে এসেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। বুলবুল প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিসিবির বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টের প্রধানের দায়িত্বে থাকা আসিফ স্মৃতিরোমন্থন করেছেন। সাংবাদিকদের এই সংগীতশিল্পী বলেন, ‘আমি ভাগ্যবান যে বুলবুল ভাইয়ের সঙ্গে একটা সময়. . অনেক বড় ক্রিকেটার বুলবুল ভাই। আমি অনেক ছোট। প্রতিপক্ষ হিসেবে খেলেছি। বুলবুল ভাই এক দলে। আমি আরেক দলে। বুলবুল ভাইকে দেখার সুযোগ হয়েছে ছোটবেলা থেকে। তখন আমি ক্লাস টেন-ইলেভেনে পড়ি। নান্নু ভাই কিংবা ফারুক ভাইকে দেখার সুযোগ হয়েছে ছোটবেলা থেকে। পক্ষে ছিলেন হাবিবুল বাশার সুমন, জাভেদ ওমর বেলিম, শাহরিয়ার হোসেন বিদ্যুৎ, জাকারিয়া, জাহাঙ্গীর।’

বয়সভিত্তিক দলে কাজ করতে কী উদ্দীপনা কাজ করছে আসিফ আকবরের—সেই ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে নিজের গানের ক্যারিয়ারের কথা উল্লেখ করেছেন। মিরপুরে সাংবাদিকদের দেশের অন্যতম জনপ্রিয় এই গায়ক বলেন, ‘বাচ্চাদের ব্যাপারটা কী? বাচ্চাদের চিনি না। তারা দেশের ভবিষ্যৎ। আর জ্যেষ্ঠ নাগরিকেরা একটা অভিজ্ঞতা নিয়ে চলে গেছেন বা এখনো আছেন। বাচ্চাদের ব্যাপারটা হচ্ছে আপনারা যদি আমার গানের ক্যারিয়ার দেখেন, বাংলাদেশের সব তরুণ গায়ক-গায়িকা-পরিচালকদের সঙ্গে কাজ করে এসেছি। তরুণদের সঙ্গে থাকাটা মূলত নিজের তারুণ্য ধরে রাখা।’

বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, রবীন্দ্র জাদেজার মতো তারকারা গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে বিদায় বলেছেন। তবু ভারতের টি-টোয়েন্টি দলের পারফরম্যান্সে কোনো ভাটা পড়েনি। অভিষেক শর্মা, যশস্বী জয়সওয়াল, শুবমান গিল, তিলক ভার্মারা খেলছেন দুর্দান্ত। বাজে পারফরম্যান্স করলে তো বটেই, এমনকি দারুণ খেলার পরও পরের ম্যাচে একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে থাকা অনিশ্চয়তা। ভারতীয় ক্রিকেটের পাইপলাইন যেখানে এত শক্তিশালী, সেই তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থা অনেক বাজে।

বয়সভিত্তিক দলে কাজ করেই দেশের ক্রিকেটের পাইপলাইন শক্তিশালী করতে চান আসিফ আকবর। মিরপুরে সাংবাদিকদের আজ তিনি বলেন, ‘বাচ্চারা খেলবে। বাচ্চারা ভবিষ্যতেই বড় ক্রিকেটার হবে। বয়সভিত্তিক দলে কাজ যারা করেন, তারা ভবিষ্যতের ক্রিকেটার তৈরি করবেন। সেখানে আমাদের বর্তমান ক্রিকেটার, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থাকবে যাতে পাইপলাইনে মাত্র একজন ক্রিকেটার না থাকে। একটা স্থানের জন্য চার-পাঁচ ক্রিকেটার না থাকলে হবে না।বয়সভিত্তিক পর্যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভালো একটা কাজ পেলাম। বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য দরকার।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

বিএনপি আমলের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলনকে বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিল ইমিগ্রেশন পুলিশ

বিদ্যুতের লাইন ঠিক করার কথা বলে ঘরে ঢুকে কিশোরীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার

প্রতারণার জন্য কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে গেছে এই সরকার: মান্না

শেখ মুজিবের ছবি টাঙানোর বিধান বিলুপ্তির প্রস্তাব নেই জুলাই সনদে, ক্ষোভ বিএনপির

সময়ক্ষেপণ করবেন না, আগামীকালের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করুন— প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াত

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

২২ বছর পর মিরপুরে আসিফ, শক্তিশালী করতে চান বিসিবির পাইপলাইন

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১৬: ৫০
২২ বছর পর মিরপুরে এসেছেন বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর। ছবি: সংগৃহীত
২২ বছর পর মিরপুরে এসেছেন বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর। ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেটের প্রতি গায়ক আসিফ আকবরের ভালোবাসার গল্প সেই অনেক পুরোনো। কিন্তু নানা ব্যস্ততায় গত দুই দশক মিরপুরের আঙিনায় তাঁর কোনো পদচিহ্ন পড়েনি। অবশেষে ২২ বছর পর এলেন মিরপুরে। দেশের ক্রিকেটকে শক্তিশালী করতে কী কী করতে চান, তাঁর একটা রূপরেখা তৈরি করেছেন।

৬ অক্টোবর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনের সময় সঙ্গীতশিল্পী আসিফ আকবর ছিলেন আমেরিকায়। প্রবাসে থেকেই অংশ নিয়েছিলেন বিসিবির নির্বাচনে। তখনই বিসিবির পরিচালক বনে যান। বোর্ডের এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব যখন তাঁর কাঁধে, দেশে ফেরার পর তাই আর দেরি করলেন না। আজ চলে এলেন মিরপুরে বিসিবি কার্যালয়ে। গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় বিসিবির নবনির্বাচিত পরিচালক বলেন, ‘আজ প্রথম বিসিবিতে ঢুকলাম। এখানে এসেছি ২০০৩ সালে। তখন আরাফাত রহমান কোকো সাহেব বিসিবির হাইপারফরম্যান্সের প্রধান ছিলেন। এই মাঠের প্রত্যেকটা ইঞ্চি আমার চেনা। মিরপুর মাঠে প্রথম সাউন্ড সিস্টেম আমিই বাস্তবায়ন করি।’

সুদূর যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসিফ বাংলাদেশে এসেছেন গতকাল। ক্রিকেটের প্রতি তাঁর যে কতটা অনুরাগ, সেটা প্রকাশ পেয়েছে তাঁর কথায়। মিরপুরে আজ সাংবাদিকদের দেশের অন্যতম এই জনপ্রীয় সংগীতশিল্পী বলেন, ‘বোর্ডের পরিচালক ও কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার সময় ছিলাম যুক্তরাষ্ট্রে। গতকাল আমি দেশে এসেছি। আসার পরে দেখলাম এরই মধ্যে দেরি হয়ে গিয়েছে। এজন্য আজ সকালে চলে এসেছি। মাঠের সঙ্গে সম্পর্ক বহুদিনের। সেই ২০০৩-০৪ সাল থেকে। মাঠে গেলাম। ঘুরলাম, দেখলাম। যেহেতু একটা দায়িত্বে এসেছি, আমার মনে হয় দেরি করা উচিত হবে না। তাই চলে এসেছি।’

২০২০ সালে আকবর আলীর নেতৃত্বে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সাফল্য। চ্যাম্পিয়ন সেই দলের শরীফুল ইসলাম, তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, তাওহীদ হৃদয়রা জাতীয় দলে খেলছেন এক বছরের বেশি সময় ধরে। তবু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছে তাঁদের। বয়সভিত্তিক দলে ভালো করেও কেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেটা ধরে রাখতে পারেন না—এর ব্যাখ্যায় আসিফ আকবর বলেন, ‘স্কোরবোর্ড একটা ডকুমেন্টেশন। প্রতিভা তো ডকুমেন্টের বাইরের ব্যাপার। আমরা অবশ্যই প্রতিভার দিকে মনোযোগ দেব। স্কোরবোর্ড বা তাৎক্ষণিকভাবে যেখানে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল চ্যাম্পিয়ন হলো, তারা জাতীয় দলে কেন কিছু করতে পারছে না? গ্যাপটা কোথায়? অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটের পরে সিনিয়র দলে নেওয়া হয়েছে। এটার জন্য বড় বড় মানুষ আছেন। আপাতত আমি বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করছি। সময় দিন। ভালো কিছু হয়ে যাবে।’

বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, রবীন্দ্র জাদেজার মতো তারকারা গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে বিদায় বলেছেন। তবু ভারতের টি-টোয়েন্টি দলের পারফরম্যান্সে কোনো ভাটা পড়েনি। অভিষেক শর্মা, যশস্বী জয়সওয়াল, শুবমান গিল, তিলক ভার্মারা খেলছেন দুর্দান্ত। বাজে পারফরম্যান্স করলে তো বটেই, এমনকি দারুণ খেলার পরও পরের ম্যাচে একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে থাকা অনিশ্চয়তা। ভারতীয় ক্রিকেটের পাইপলাইন যেখানে এত শক্তিশালী, সেই তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থা অনেক বাজে।

বয়সভিত্তিক দলে কাজ করেই দেশের ক্রিকেটের পাইপলাইন শক্তিশালী করতে চান আসিফ আকবর। মিরপুরে সাংবাদিকদের আজ তিনি বলেন, ‘বাচ্চারা খেলবে। বাচ্চারা ভবিষ্যতেই বড় ক্রিকেটার হবে। বয়সভিত্তিক দলে কাজ যারা করেন, তারা ভবিষ্যতের ক্রিকেটার তৈরি করবেন। সেখানে আমাদের বর্তমান ক্রিকেটার, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থাকবে যাতে পাইপলাইনে মাত্র একজন ক্রিকেটার না থাকে। একটা স্থানের জন্য চার-পাঁচ ক্রিকেটার না থাকলে হবে না।বয়সভিত্তিক পর্যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভালো একটা কাজ পেলাম। বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য দরকার।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

বিএনপি আমলের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলনকে বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিল ইমিগ্রেশন পুলিশ

বিদ্যুতের লাইন ঠিক করার কথা বলে ঘরে ঢুকে কিশোরীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার

প্রতারণার জন্য কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে গেছে এই সরকার: মান্না

শেখ মুজিবের ছবি টাঙানোর বিধান বিলুপ্তির প্রস্তাব নেই জুলাই সনদে, ক্ষোভ বিএনপির

সময়ক্ষেপণ করবেন না, আগামীকালের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করুন— প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াত

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত