এশিয়া কাপের আগে প্রস্তুতি ভালোই হয়েছে পাকিস্তানের। আফগানদের ধবলধোলাই করে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠেছে বাবর আজমের পাকিস্তান। তবু বাবরদের নিয়ে দুশ্চিন্তা করছেন কামরান আকমল।
শ্রীলঙ্কায় গত পরশু শেষ হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। ব্যাটে বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে প্রথম ওয়ানডেতে ২০১ রান করেও ১৪২ রানে জিতেছেন বাবররা। হারিস রউফ, শাহিন শাহ আফ্রিদিদের বিধ্বংসী বোলিংয়ে আফগানরা গুটিয়ে যায় ৫৯ রানে। আর কলম্বোর প্রেমাদাসায় তৃতীয় ওয়ানডেতে পাকিস্তান জিতেছে ৫৯ রানে। পাকিস্তানের দেওয়া ২৬৯ রানের লক্ষ্যে ২০৯ রানে অলআউট হয়ে যায় আফগানরা।
সিরিজের প্রথম ও তৃতীয় ওয়ানডে এই দুই ম্যাচ নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা আকমলের। প্রথমে ব্যাটিং করলেও কোনোটিতেই ৩০০ করতে পারেনি পাকিস্তান। সিরিজে একবারই উদ্বোধনী জুটিতে ৫০ পেরিয়েছিল বাবরের দল। তাছাড়া ছোটোখাটো ধস তো ছিলই। এশিয়া কাপে তাই পাকিস্তানের জন্য লড়াইটা কঠিন হবে বলে মনে করছেন আকমল। পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক ব্যাটার তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে বলেন, ‘আধুনিক যুগের ক্রিকেটে সব ব্যাটারকে ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে হবে। যদি আমরা এই দলের (আফগানিস্তান) বিপক্ষে ৩০০ রান না করতে পারি তাহলে এশিয়া কাপে ভারতের বিপক্ষে কি পারব? এটা আরও কঠিন হবে। পাকিস্তানের জন্য অনুশীলনের দারুণ সুযোগ ছিল। দুটো ম্যাচে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়ে বড় স্কোরের সম্ভাবনা ছিল। ব্যাটারদের আরও দায়িত্ব নিয়ে খেলা উচিত ছিল।’
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানদের দেওয়া ৩০১ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১ উইকেটে জিতেছিল পাকিস্তান। ইমাম, বাবর টপ অর্ডারের দুই ব্যাটারই ফিফটি করেছেন। আর শেষের দিকে ৩৫ বলে ৪৮ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন শাদাব খান। যার মধ্যে নাসিমের সঙ্গে নবম উইকেটে ৯ বলে ২২ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন শাদাব। এই ম্যাচ নিয়েও কিঞ্চিৎ হতাশা প্রকাশ করেছেন আকমল, ‘হ্যাঁ, দ্বিতীয় ম্যাচে ৩০০ রান হয়েছে। তবে ব্যাটারদের খেলা শেষ করা উচিত ছিল। ম্যাচ জিতিয়েছে লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররা। এটা পাকিস্তান দলের জন্য ইতিবাচক মনে হচ্ছে না।’
৩০ আগস্ট নেপালের বিপক্ষে মুলতানে ম্যাচ দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু করবে পাকিস্তান। এরপর ২ সেপ্টেম্বর পাল্লেকেলেতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের মুখোমুখি হবেন বাবররা। প্রতি গ্রুপ থেকে দুটি করে দল যাবে সুপার ফোরে। সুপার ফোরের সেরা দুই দল ১৭ সেপ্টেম্বর কলম্বোর প্রেমাদাসায় ফাইনাল খেলবে।
এশিয়া কাপের আগে প্রস্তুতি ভালোই হয়েছে পাকিস্তানের। আফগানদের ধবলধোলাই করে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠেছে বাবর আজমের পাকিস্তান। তবু বাবরদের নিয়ে দুশ্চিন্তা করছেন কামরান আকমল।
শ্রীলঙ্কায় গত পরশু শেষ হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। ব্যাটে বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে প্রথম ওয়ানডেতে ২০১ রান করেও ১৪২ রানে জিতেছেন বাবররা। হারিস রউফ, শাহিন শাহ আফ্রিদিদের বিধ্বংসী বোলিংয়ে আফগানরা গুটিয়ে যায় ৫৯ রানে। আর কলম্বোর প্রেমাদাসায় তৃতীয় ওয়ানডেতে পাকিস্তান জিতেছে ৫৯ রানে। পাকিস্তানের দেওয়া ২৬৯ রানের লক্ষ্যে ২০৯ রানে অলআউট হয়ে যায় আফগানরা।
সিরিজের প্রথম ও তৃতীয় ওয়ানডে এই দুই ম্যাচ নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা আকমলের। প্রথমে ব্যাটিং করলেও কোনোটিতেই ৩০০ করতে পারেনি পাকিস্তান। সিরিজে একবারই উদ্বোধনী জুটিতে ৫০ পেরিয়েছিল বাবরের দল। তাছাড়া ছোটোখাটো ধস তো ছিলই। এশিয়া কাপে তাই পাকিস্তানের জন্য লড়াইটা কঠিন হবে বলে মনে করছেন আকমল। পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক ব্যাটার তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে বলেন, ‘আধুনিক যুগের ক্রিকেটে সব ব্যাটারকে ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে হবে। যদি আমরা এই দলের (আফগানিস্তান) বিপক্ষে ৩০০ রান না করতে পারি তাহলে এশিয়া কাপে ভারতের বিপক্ষে কি পারব? এটা আরও কঠিন হবে। পাকিস্তানের জন্য অনুশীলনের দারুণ সুযোগ ছিল। দুটো ম্যাচে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়ে বড় স্কোরের সম্ভাবনা ছিল। ব্যাটারদের আরও দায়িত্ব নিয়ে খেলা উচিত ছিল।’
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানদের দেওয়া ৩০১ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১ উইকেটে জিতেছিল পাকিস্তান। ইমাম, বাবর টপ অর্ডারের দুই ব্যাটারই ফিফটি করেছেন। আর শেষের দিকে ৩৫ বলে ৪৮ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন শাদাব খান। যার মধ্যে নাসিমের সঙ্গে নবম উইকেটে ৯ বলে ২২ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন শাদাব। এই ম্যাচ নিয়েও কিঞ্চিৎ হতাশা প্রকাশ করেছেন আকমল, ‘হ্যাঁ, দ্বিতীয় ম্যাচে ৩০০ রান হয়েছে। তবে ব্যাটারদের খেলা শেষ করা উচিত ছিল। ম্যাচ জিতিয়েছে লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররা। এটা পাকিস্তান দলের জন্য ইতিবাচক মনে হচ্ছে না।’
৩০ আগস্ট নেপালের বিপক্ষে মুলতানে ম্যাচ দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু করবে পাকিস্তান। এরপর ২ সেপ্টেম্বর পাল্লেকেলেতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের মুখোমুখি হবেন বাবররা। প্রতি গ্রুপ থেকে দুটি করে দল যাবে সুপার ফোরে। সুপার ফোরের সেরা দুই দল ১৭ সেপ্টেম্বর কলম্বোর প্রেমাদাসায় ফাইনাল খেলবে।
সিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৩ ঘণ্টা আগেএবারের আইপিএলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এবার ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে এবং সায়মন ডুল। পিচ নিয়ে সমালোচনার কারণে এবার তাঁরা কলকাতার ঘরের মাঠের ম্যাচগুলোতে নিষিদ্ধ হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে