আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ভালোবাসার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দিনের প্রয়োজন নেই। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসার প্রতীক ও প্রকাশের দিন হিসেবে পালন করা হচ্ছে অনেক দিন ধরে। ভালোবাসার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বিশেষভাবে এই দিনটি উদ্যাপন করে সারা বিশ্বের মানুষ। ভালোবাসার দৌড়ে পিছিয়ে নেই ক্রীড়া তারকাদের গল্পও। লাইলী-মজনু, শিরি-ফরহাদের মতো ভালোবাসার জন্য উৎসর্গ ও নিবেদনের উদাহরণ তৈরি করেছেন তাঁরাও। তেমনই ৫টি গল্প থাকল এখানে।
মেসি-রোকুজ্জো
জীবন হয়তো সাময়িকভাবে আপনাদের আলাদা করতে পারে কিন্তু দিন শেষে ভালোবাসা আপনাদের যুক্ত করবেই। যেমনটা করেছে আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি ও আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোকে। ৯ বছর বয়সে পরিচয়ের পর আলাদা হয়ে যান তাঁরা। কিন্তু ভাগ্য যে তাদের একসূত্রে বেঁধে রেখেছিল। রোকুজ্জো ছিলেন মেসির নিওয়েল’স ওল্ড বয়েজের সতীর্থ লুকাস স্কাগিয়ার জ্ঞাতি বোন। মেসি বার্সায় যাওয়ার পর তাঁদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। কিন্তু পরে আবার একত্রিত হন এ দুজন। এখনো ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ আছেন তাঁরা।
বেকহাম ও ভিক্টোরিয়া
ডেভিড বেকহাম ও ভিক্তোরিয়া বেকহাম ক্রীড়া দুনিয়ায় সবচেয়ে পরিচিত জুটি। ১৭ বছরের যৌথ-জীবনে অনেক উত্থান-পতনের সময় গেছে তাঁদের। কিন্তু কোনো ঝড়ই তাঁদের ভালোবাসাকে আলাদা করতে পারেনি। সম্পর্কের শুরুতেই স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিখ্যাত ছিলেন এ দুজন। ভিক্টোরিয়া ছিলেন জনপ্রিয় ব্যান্ড দল ‘স্পাইস গার্লস’র সদস্য। আর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে সাফল্যের চূড়া স্পর্শ করেছিলেন বেকহাম। শুরু থেকে সংবাদমাধ্যমের আগ্রহের কেন্দ্রেও ছিলেন তাঁরা। তবে সবকিছু সামলে এখনো একসঙ্গে আছেন তারা।
ফেলপস ও নিকোল
সর্বকালের সেরা অলিম্পিয়ানদের একজন মাইকেল ফেলপস। ভক্তরা আদর করে তাঁকে ডাকেন জলদানব বলে। ২০১৪ সালে মাতাল হয়ে গাড়ি চালানোর অপরাধে শঙ্কায় পড়ে ফেলপসের ক্যারিয়ার। এমনকি বেঁচে থাকার ইচ্ছেও হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। এমন পরিস্থিতিতে ভালোবেসে আগলে রাখবেন এমন কাউকে প্রয়োজন ছিল ফেলপসের। আর সে সময়ই দীর্ঘ সময়ে বান্ধবী নিকোল জনসন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। সাবেক এই মিস ক্যালিফোর্নিয়ার সঙ্গে এর আগ পর্যন্ত ভাঙা-গড়ার সম্পর্ক ছিল ফেলপসের। কিন্তু বিপর্যয়ে পড়া ফেলপসকে আগলে রাখেন নিকোল। এখনো সেভাবে আগলে রেখেছেন।
ফেদেরার-মিরকা
কোর্টের জীবনের মতো কোর্টের বাইরেও বেশ গুছানো টেনিস কিংবদন্তি রজার ফেদেরার। শাশ্বত প্রেমের নান্দনিক এক উদাহরণই যেন ফেদেরার-মিরকা জুটি। ২০০০ সালে সিডনি অলিম্পিকে প্রথম দেখা হয় ফেদেরার ও মিরকার। সেখান থেকে প্রেম ও পরিণয়। এরপর টেনিস ক্যারিয়ার থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে ফেদেরারের সার্বক্ষণিক সঙ্গী হয়ে ওঠেন মিরকা। ম্যাচের পর ম্যাচে স্ট্যান্ডে বসে ফেদেরারকে সমর্থন দিয়ে গেছেন ও যাচ্ছেন মিরকা। এ জুটি দুই জোড়া যমজ সন্তানও।
টেন্ডুলকার ও অঞ্জলি
প্রথম দেখায় প্রেমের ঘটনা ঘটেছিল শচীন টেন্ডুলকার ও অঞ্জলির মধ্যে। ১৯৯০ সালে দুজন যখন প্রেমের সম্পর্কে জড়ান, তখন দুজনেরই বয়স ছিল ১৭। পাঁচ বছর পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা। নিজের বিদায়ী টেস্টের ভাষণেও পাশে থাকার জন্য শচীন ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন অঞ্জলিকে। বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর জীবন অঞ্জলির গুরুত্বও।
আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ভালোবাসার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দিনের প্রয়োজন নেই। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসার প্রতীক ও প্রকাশের দিন হিসেবে পালন করা হচ্ছে অনেক দিন ধরে। ভালোবাসার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বিশেষভাবে এই দিনটি উদ্যাপন করে সারা বিশ্বের মানুষ। ভালোবাসার দৌড়ে পিছিয়ে নেই ক্রীড়া তারকাদের গল্পও। লাইলী-মজনু, শিরি-ফরহাদের মতো ভালোবাসার জন্য উৎসর্গ ও নিবেদনের উদাহরণ তৈরি করেছেন তাঁরাও। তেমনই ৫টি গল্প থাকল এখানে।
মেসি-রোকুজ্জো
জীবন হয়তো সাময়িকভাবে আপনাদের আলাদা করতে পারে কিন্তু দিন শেষে ভালোবাসা আপনাদের যুক্ত করবেই। যেমনটা করেছে আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি ও আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোকে। ৯ বছর বয়সে পরিচয়ের পর আলাদা হয়ে যান তাঁরা। কিন্তু ভাগ্য যে তাদের একসূত্রে বেঁধে রেখেছিল। রোকুজ্জো ছিলেন মেসির নিওয়েল’স ওল্ড বয়েজের সতীর্থ লুকাস স্কাগিয়ার জ্ঞাতি বোন। মেসি বার্সায় যাওয়ার পর তাঁদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। কিন্তু পরে আবার একত্রিত হন এ দুজন। এখনো ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ আছেন তাঁরা।
বেকহাম ও ভিক্টোরিয়া
ডেভিড বেকহাম ও ভিক্তোরিয়া বেকহাম ক্রীড়া দুনিয়ায় সবচেয়ে পরিচিত জুটি। ১৭ বছরের যৌথ-জীবনে অনেক উত্থান-পতনের সময় গেছে তাঁদের। কিন্তু কোনো ঝড়ই তাঁদের ভালোবাসাকে আলাদা করতে পারেনি। সম্পর্কের শুরুতেই স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিখ্যাত ছিলেন এ দুজন। ভিক্টোরিয়া ছিলেন জনপ্রিয় ব্যান্ড দল ‘স্পাইস গার্লস’র সদস্য। আর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে সাফল্যের চূড়া স্পর্শ করেছিলেন বেকহাম। শুরু থেকে সংবাদমাধ্যমের আগ্রহের কেন্দ্রেও ছিলেন তাঁরা। তবে সবকিছু সামলে এখনো একসঙ্গে আছেন তারা।
ফেলপস ও নিকোল
সর্বকালের সেরা অলিম্পিয়ানদের একজন মাইকেল ফেলপস। ভক্তরা আদর করে তাঁকে ডাকেন জলদানব বলে। ২০১৪ সালে মাতাল হয়ে গাড়ি চালানোর অপরাধে শঙ্কায় পড়ে ফেলপসের ক্যারিয়ার। এমনকি বেঁচে থাকার ইচ্ছেও হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। এমন পরিস্থিতিতে ভালোবেসে আগলে রাখবেন এমন কাউকে প্রয়োজন ছিল ফেলপসের। আর সে সময়ই দীর্ঘ সময়ে বান্ধবী নিকোল জনসন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। সাবেক এই মিস ক্যালিফোর্নিয়ার সঙ্গে এর আগ পর্যন্ত ভাঙা-গড়ার সম্পর্ক ছিল ফেলপসের। কিন্তু বিপর্যয়ে পড়া ফেলপসকে আগলে রাখেন নিকোল। এখনো সেভাবে আগলে রেখেছেন।
ফেদেরার-মিরকা
কোর্টের জীবনের মতো কোর্টের বাইরেও বেশ গুছানো টেনিস কিংবদন্তি রজার ফেদেরার। শাশ্বত প্রেমের নান্দনিক এক উদাহরণই যেন ফেদেরার-মিরকা জুটি। ২০০০ সালে সিডনি অলিম্পিকে প্রথম দেখা হয় ফেদেরার ও মিরকার। সেখান থেকে প্রেম ও পরিণয়। এরপর টেনিস ক্যারিয়ার থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে ফেদেরারের সার্বক্ষণিক সঙ্গী হয়ে ওঠেন মিরকা। ম্যাচের পর ম্যাচে স্ট্যান্ডে বসে ফেদেরারকে সমর্থন দিয়ে গেছেন ও যাচ্ছেন মিরকা। এ জুটি দুই জোড়া যমজ সন্তানও।
টেন্ডুলকার ও অঞ্জলি
প্রথম দেখায় প্রেমের ঘটনা ঘটেছিল শচীন টেন্ডুলকার ও অঞ্জলির মধ্যে। ১৯৯০ সালে দুজন যখন প্রেমের সম্পর্কে জড়ান, তখন দুজনেরই বয়স ছিল ১৭। পাঁচ বছর পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা। নিজের বিদায়ী টেস্টের ভাষণেও পাশে থাকার জন্য শচীন ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন অঞ্জলিকে। বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর জীবন অঞ্জলির গুরুত্বও।
ঘরের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করলেও বাংলাদেশের বড় টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার গল্পটা খুবই পরিচিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমদের গত কয়েক বছর ধরে আইসিসি ইভেন্ট ও এশিয়া কাপে ভরাডুবি হচ্ছে নিয়মিত। মিনহাজুল আবেদীন নান্নু এখন ঘরের মাঠে ভালো উইকেটের দিকে জোর দিচ্ছেন।
১৫ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের পথচলাটা স্থবির গত ৮ মাস ধরে। তবে বাংলাদেশের জার্সিতে যিনি অসংখ্য রেকর্ড গড়েছেন, সেরাদের তালিকায় নাম লিখিয়েছেন, তাঁকে কি এত সহজে ভুলে থাকা যায়! ২০২৫ এশিয়া কাপে সাকিব যেন না থেকেও আছেন।
২ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে বছরের পর বছর ধরে। রাষ্ট্রীয় উত্তেজনার পরিস্থিতির মধ্যে ভক্ত-সমর্থকেরা যা একটু আনন্দ খুঁজে পান ক্রিকেটে। তবে ভারতের সাবেক ক্রিকেটার শ্রীশান্ত চান না এসব কিছুই। এমনকি কোনো মেজর টুর্নামেন্ট থেকেও পাকিস্তানকে বাদ দেওয়ার দাবি তুলেছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে৩১১ রানে পিছিয়ে থেকে ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে চতুর্থ টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসের খেলা শুরু করে ভারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ১৭৪ রানে গতকাল চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে শুবমান গিলের নেতৃত্বাধীন ভারত। ইনিংস পরাজয় এড়াতে এখনো তাদের করতে হবে ১৩৭ রান। ওল্ড ট্রাফোর্ডে আজ চতুর্থ টেস্টের পঞ্চম দিনে...
৪ ঘণ্টা আগে