নিজস্ব প্রতিবেদক
নিউজিল্যান্ডের হ্যামিল্টন শহরটা যেন দু’হাত ভরেই দিয়েছে মাহমুদউল্লাহকে। এই শহরেই আসে তাঁর প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। একই শহরে পরে আবারও খেলতে গিয়ে দেখা পেয়েছেন সেঞ্চুরির। আগামীকাল রবিবার মাহমুদউল্লাহর নেতৃত্বে সেই হ্যামিল্টনে টি–টোয়েন্টি মিশন শুরু করছে বাংলাদেশ। এই শহরটা কী এবারও আন্তরিকতার ডালি সাজিয়ে অপেক্ষা করবে বাংলাদেশ অধিনায়কের জন্য?
মাহমুদউল্লাহর প্রিয় শহর–আজ তাঁকে কতটুকু আতিথেয়তা দিচ্ছে তা হয়তো টিভি পর্দায় যারা চোখ রাখছেন তাঁরা এরই মধ্যে দেখছেন, জানছেন। তবে কাল ম্যাচ পূর্ববর্তী প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রিয় শহরের কাছে ভালো কিছুর মর্জিই রেখে গেছেন মাহমুদউল্লাহ।
ফরম্যাটটা ছোট সংস্করণ বলে বড় আশাও দেখছেন মাহমুদউল্লাহ। কারণ, টি–টোয়েন্টি ফরম্যাটে যেকোনো মুহূর্তে যেকারও দিকেই হেলে যেতে পারে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ। সেটি বড় দল হোক কিংবা ছোট। সেটিই নতুন করে বললেন মাহমুদউল্লাহ, ‘টি–টোয়েন্টি এমন একটা খেলা, যেখানে বড়-ছোট দল বলে কিছু নেই। র্যাঙ্কিং এক নম্বর দল হোক বা দশ নম্বর, নির্দিষ্ট দিনে যদি কোনো দল ভালো খেলে, এক-দুজন ব্যাটসম্যান দারুণ করে, তাহলে যে কোনো দলই জিততে পারে।’
ওয়ানডে সিরিজে নিউজিল্যান্ডের কাছে হোয়াইটওয়াশই হয়েছে বাংলাদেশ। ৩-০ ব্যবধানে জয়ের আত্মবিশ্বাস কাল হ্যামিল্টনে সঙ্গী হবে কিউইদের। মানসিকভাবে তাই অনেক এগিয়েই টি–টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করবে টিম সাউদির দল।
অবশ্য ওয়ানডে সিরিজের সেই হতাশা মনে রেখেও মাহমুদউল্লাহ চোখ রাখতে চান সামনেই। তাই তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ এতটা একপেশে হবে বলে মনে করেন না তিনি।
মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘এটা ঠিক আমরা ওয়ানডেতে আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে পারিনি। এ কারণে খুবই আশাহত। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের যতটুকু সক্ষমতা আছে ততটুকু পারফর্ম করতে পারিনি। এর পরেও আমি বলতে চাই, দল হিসেবে আমরা যদি ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং কাজে লাগাতে পারি, কাজে লাগানোর দক্ষতাটা যদি ঠিকঠাক থাকে, তাহলে আমরা যেকোনো দলকে হারাতে পারব—এটা আমাদের বিশ্বাস।’
ওয়ানডে সিরিজজুড়ে বাংলাদেশকে হতাশা উপহার দিয়েছেন ব্যাটসম্যানরা। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ব্যাটিংটা একটু ভালো হলেও বাজে ফিল্ডিং ম্যাচের চাবি তুলে দিয়েছে নিউজিল্যান্ডের হাতেই। বোলাররা শেষ ম্যাচে দারুণ শুরু করলেও সেটির ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেননি।
টি–টোয়েন্টি সিরিজে সেসব ভুল আর করতে চান না মাহমুদউল্লাহ। ‘টি-টোয়েন্টিতে কোনো জড়তা না রেখে আমরা যদি ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলতে পারি, ম্যাচের ফল পক্ষে নিয়ে আসা সম্ভব। দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের জয়ের ক্ষুধাটা এখনও তীব্রভাবে আছে। ইনশা আল্লাহ, কালকের (আজ) ম্যাচে আমরা আমাদের সেরা ক্রিকেটটা খেলব।’ যোগ করেন তিনি।
মুখের কথা এবার মাঠে ফলানোর পালা। যদিও দলে যতই কেইন উইলিয়ামসন না থাকুক, অভিজ্ঞতায় কিউইরা যতই বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে থাকুক, তবুও এই নিউজিল্যান্ডকে হারানো কঠিন।
আগে কোনোদিন কোনো ফরম্যাটেই নিউজিল্যান্ডের মাঠে কিউদের হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। এবার কী সেটির পরিবর্তন করতে পারবে মাহমুদউল্লাহর দল। এবার অধিনায়কের পয়া ভেন্যু দিয়ে সিরিজ শুরু হচ্ছে বলে আশাটাও যেন একটু বেশিই!
নিউজিল্যান্ডের হ্যামিল্টন শহরটা যেন দু’হাত ভরেই দিয়েছে মাহমুদউল্লাহকে। এই শহরেই আসে তাঁর প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। একই শহরে পরে আবারও খেলতে গিয়ে দেখা পেয়েছেন সেঞ্চুরির। আগামীকাল রবিবার মাহমুদউল্লাহর নেতৃত্বে সেই হ্যামিল্টনে টি–টোয়েন্টি মিশন শুরু করছে বাংলাদেশ। এই শহরটা কী এবারও আন্তরিকতার ডালি সাজিয়ে অপেক্ষা করবে বাংলাদেশ অধিনায়কের জন্য?
মাহমুদউল্লাহর প্রিয় শহর–আজ তাঁকে কতটুকু আতিথেয়তা দিচ্ছে তা হয়তো টিভি পর্দায় যারা চোখ রাখছেন তাঁরা এরই মধ্যে দেখছেন, জানছেন। তবে কাল ম্যাচ পূর্ববর্তী প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রিয় শহরের কাছে ভালো কিছুর মর্জিই রেখে গেছেন মাহমুদউল্লাহ।
ফরম্যাটটা ছোট সংস্করণ বলে বড় আশাও দেখছেন মাহমুদউল্লাহ। কারণ, টি–টোয়েন্টি ফরম্যাটে যেকোনো মুহূর্তে যেকারও দিকেই হেলে যেতে পারে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ। সেটি বড় দল হোক কিংবা ছোট। সেটিই নতুন করে বললেন মাহমুদউল্লাহ, ‘টি–টোয়েন্টি এমন একটা খেলা, যেখানে বড়-ছোট দল বলে কিছু নেই। র্যাঙ্কিং এক নম্বর দল হোক বা দশ নম্বর, নির্দিষ্ট দিনে যদি কোনো দল ভালো খেলে, এক-দুজন ব্যাটসম্যান দারুণ করে, তাহলে যে কোনো দলই জিততে পারে।’
ওয়ানডে সিরিজে নিউজিল্যান্ডের কাছে হোয়াইটওয়াশই হয়েছে বাংলাদেশ। ৩-০ ব্যবধানে জয়ের আত্মবিশ্বাস কাল হ্যামিল্টনে সঙ্গী হবে কিউইদের। মানসিকভাবে তাই অনেক এগিয়েই টি–টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করবে টিম সাউদির দল।
অবশ্য ওয়ানডে সিরিজের সেই হতাশা মনে রেখেও মাহমুদউল্লাহ চোখ রাখতে চান সামনেই। তাই তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ এতটা একপেশে হবে বলে মনে করেন না তিনি।
মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘এটা ঠিক আমরা ওয়ানডেতে আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে পারিনি। এ কারণে খুবই আশাহত। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের যতটুকু সক্ষমতা আছে ততটুকু পারফর্ম করতে পারিনি। এর পরেও আমি বলতে চাই, দল হিসেবে আমরা যদি ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং কাজে লাগাতে পারি, কাজে লাগানোর দক্ষতাটা যদি ঠিকঠাক থাকে, তাহলে আমরা যেকোনো দলকে হারাতে পারব—এটা আমাদের বিশ্বাস।’
ওয়ানডে সিরিজজুড়ে বাংলাদেশকে হতাশা উপহার দিয়েছেন ব্যাটসম্যানরা। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ব্যাটিংটা একটু ভালো হলেও বাজে ফিল্ডিং ম্যাচের চাবি তুলে দিয়েছে নিউজিল্যান্ডের হাতেই। বোলাররা শেষ ম্যাচে দারুণ শুরু করলেও সেটির ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেননি।
টি–টোয়েন্টি সিরিজে সেসব ভুল আর করতে চান না মাহমুদউল্লাহ। ‘টি-টোয়েন্টিতে কোনো জড়তা না রেখে আমরা যদি ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলতে পারি, ম্যাচের ফল পক্ষে নিয়ে আসা সম্ভব। দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের জয়ের ক্ষুধাটা এখনও তীব্রভাবে আছে। ইনশা আল্লাহ, কালকের (আজ) ম্যাচে আমরা আমাদের সেরা ক্রিকেটটা খেলব।’ যোগ করেন তিনি।
মুখের কথা এবার মাঠে ফলানোর পালা। যদিও দলে যতই কেইন উইলিয়ামসন না থাকুক, অভিজ্ঞতায় কিউইরা যতই বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে থাকুক, তবুও এই নিউজিল্যান্ডকে হারানো কঠিন।
আগে কোনোদিন কোনো ফরম্যাটেই নিউজিল্যান্ডের মাঠে কিউদের হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। এবার কী সেটির পরিবর্তন করতে পারবে মাহমুদউল্লাহর দল। এবার অধিনায়কের পয়া ভেন্যু দিয়ে সিরিজ শুরু হচ্ছে বলে আশাটাও যেন একটু বেশিই!
ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
৫ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
৬ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচে নাটকীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। হারারেতে আজ দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১ উইকেটে হারিয়েছে তারা। অলরাউন্ড নৈপুণ্যে জয়ের নায়ক সামিউন বশির। বল হাতে ২ উইকেট নেওয়ার পর ব্যাটিংয়ে হার না মানা ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বল হাতে আলো ছড়ানোর পর ব্যাটিংয়ে সুবাস ছড়িয়েছেন বেন স্টোকস। নাম লেখালেন বিরল এক ক্লাবেও। স্যার গ্যারি সোবার্স ও জ্যাক ক্যালিসের পর টেস্টে ৭ হাজার রান ও ২০০ উইকেট নেওয়া তৃতীয় ক্রিকেটার তিনি। স্টোকস সেই ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন সেঞ্চুরি করেই।
৮ ঘণ্টা আগে