অনলাইন ডেস্ক
আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব চিনতে পারে মোরগ। আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব চিনতে পারাকে প্রাণীদের আত্মসচেতন বলে আখ্যায়িত করা হয়। বেশ কয়েকটি প্রচলিত পরীক্ষা চালিয়ে গবেষকেরা বলছেন, মোরগের মধ্যেও রয়েছে এ আত্মসচেতনতা।
প্রচলিত আয়না পরীক্ষায় প্রাণীর গায়ের এমন জায়গায় কোনো চিহ্ন দেওয়া যে প্রাণীটি আয়নার সামনে গেলে তবেই চিহ্নটি দেখতে পাবে। আয়নায় চিহ্নটি চোখে পড়লে প্রাণীটি তা স্পর্শ করে কি না, সেটি পর্যবেক্ষণ করা হয়। চিহ্নটি নিজের শরীরে ভেবে স্পর্শ করলে ধরে নেওয়া হয় প্রাণীটির আত্মসচেতনতা রয়েছে।
সীমিত কয়েকটি প্রজাতির প্রাণীর মধ্যেই কেবল নিজেকে চিনতে পারার ক্ষমতা লক্ষ করা গেছে। তবে নতুন এক গবেষণা বলছে, আগের ধারণার চেয়েও বেশি প্রাণী প্রজাতি নিজেদের প্রতিবিম্ব আয়নায় চিনতে পারার ক্ষমতা থাকতে পারে। গত বুধবার প্লস ওয়ান সাময়িকীতে নতুন এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
কিন্তু মোরগের আয়না পরীক্ষার ক্ষেত্রে অন্য পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। বিজ্ঞানীরা এগুলোর বিপদে সাড়া দেওয়ার প্রবণতাকে কাজে লাগিয়ে এ পরীক্ষা চালিয়েছেন। কোনো শিকারি আশপাশে থাকলে মোরগ সাধারণত অন্যদের সতর্ক করার জন্য শব্দ করে। তবে আশপাশে কেউ না থাকলে চুপ থাকে।
গবেষকেরা একটি মোরগকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে এটি ওপর দিয়ে বাজপাখির একটি আবছায়া মূর্তি দেখানো হয়। যদি মোরগটি চুপ থাকে এর মানে হলো, মোরগটি আয়নায় নিজেকে চিনতে পেরেছে এবং এ কারণেই কোনো সতর্কতামূলক শব্দ করেনি। আর যদি সতর্কতার ডাক দেয় তবে বুঝতে হবে, মোরগটি আয়নার নিজের প্রতিবিম্বকে অন্য একটি মোরগ ভাবছে।
তুলনা করার জন্য বিভিন্ন পরিস্থিতিতে মোরগের ওপর বাজপাখির এ ছায়া তৈরি করা হয়—সামনে কোনো আয়না ছিল না; সঙ্গে আরেকটি মোরগ ছিল; আরেকটি মোরগ আলাদা কম্পার্টমেন্টে ছিল কিন্তু আয়না দিয়ে পরস্পরের দৃষ্টির আড়ালে ছিল। এই তিন ক্ষেত্রে বাজপাখির ছায়া দেখানো হয় এবং এগুলোর প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা হয়।
গবেষকেরা এভাবে মোট ৬৮টি মোরগের ওপর পরীক্ষা চালান এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তাদের পর্যবেক্ষণ করা হয়।
মোরগগুলো একা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় বাজপাখির ছায়া দেখতে অনেক কম সতর্কসংকেত দেয়। এ তুলনায় দৃশ্যমান অন্য মোরগের সঙ্গে থাকলে বেশি সতর্কসংকেত দেয়। এর মানে দাঁড়ায় মোরগ আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব চিনতে পারছে এবং বুঝতে পারছে প্রতিবিম্বটি অন্য মোরগের নয়। আয়নার সামনে ও আয়না ছাড়া মোরগগুলো বাজপাখি দেখে একইভাবে সাড়া দেয়।
আরেকটি পরীক্ষায় যেখানে মোরগগুলোকে ভিন্ন প্রকোষ্ঠে আয়না দিয়ে আলাদা করে রাখা ছিল সেখানেও এগুলো কম ডাকাডাকি করেছে। এ থেকে বোঝা যায়, মোরগেরা শুধু দৃশ্যমান হলেই একে অপরকে চিনতে পারে, ঘ্রাণ বা শব্দ দিয়ে নয়।
জাপানের ওসাকা মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির প্রাণিবিজ্ঞানী মাসানোরি কোহদা নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেন, ‘এ গবেষণাটি প্রাণীদের মধ্যে আত্মসচেতনতার প্রমাণ দেয়। তবে এ ফলাফলগুলো সব বিজ্ঞানীর ঐকমত্য তৈরির জন্য যথেষ্ট নয়।’
মোরগের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করার পরও বিজ্ঞানীরা ঠিক বুঝে উঠতে পারেননি প্রাণীটির মাথায় তখন কী চলছিল। সোনিয়া হিলেম্যাখার দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘এও হতে পারে যে, মোরগগুলো তাদের প্রতিবিম্বকে তাদের প্রত্যেক পদক্ষেপ অনুকরণকারী কোনো আজব প্রাণী ভেবেছিল! এর জন্য হয়তো তারা বিব্রত হয়ে আর সতর্কসংকেত দেয়নি।’
তবে গবেষণার ফলাফল বলছে, প্রাণিজগতে নিজেকে চিনতে পারার ক্ষমতা আগের ধারণার মতো এতটা বিরল না-ও হতে পারে।
এদিকে মোরগগুলো আয়না পরীক্ষার প্রচলিত ‘চিহ্ন’ সংস্করণটিতে উতরে উঠতে পারেনি। বিজ্ঞান সাময়িকী নিউ সায়েন্টিস্টকে এক সাক্ষাৎকারে লন্ডনের কুইন ম্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাথান ইমেরি বলেন, ‘এটি বেশ আনন্দের। এ গবেষণার ফলে প্রাণীর নিজেকে চেনার জন্য শুধু চিহ্ন পরীক্ষাই কার্যকর—এ ধারণা থেকে সরে আসা হয়েছে।’ ন্যাথান কুইন ম্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণীর বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গবেষণা করেন।
এখন পর্যন্ত বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা যায়, মানুষ বাদে মাত্র কয়েকটি প্রাণীই কেবল আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব চিনতে পারে। প্রাণীগুলো হলো—বানর, বোতলমুখো ডলফিন, হাতি, দোয়েল এবং কাক। তবে আগের পরীক্ষাগুলোতে কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। কয়েকটি মাত্র প্রজাতি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। অর্থাৎ বিশালসংখ্যক প্রাণিজগতে নিজেদের চিনতে না পারার মতো ভুল ফল এসেছে বলে নতুন গবেষণায় উল্লেখ করা হয়। সামনে আয়না ধরে প্রশিক্ষণ দিলে ফল অন্য রকমও হতে পারে— সেটি একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত।
নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বানরের থেকে ভিন্ন সক্ষমতাবিশিষ্ট প্রাণীদের ক্ষেত্রে আয়না পরীক্ষায় তুলনামূলক কম সঠিক ফলাফল আসতে পারে। গবেষণাটির সহলেখক ও জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণী আচরণবিষয়ক গবেষক সোনিয়া হিলেম্যাখার নিউ সায়েন্টিস্টকে বলেন, অন্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে এগুলোর দৈনন্দিন কাজের সঙ্গে মিল রেখে পরীক্ষা করা উচিত। কারণ, সব প্রাণীর মধ্যে আয়নায় নিজের শরীর স্পর্শ করতে চাওয়ার মতো আচরণ দেখা যায় না।
আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব চিনতে পারে মোরগ। আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব চিনতে পারাকে প্রাণীদের আত্মসচেতন বলে আখ্যায়িত করা হয়। বেশ কয়েকটি প্রচলিত পরীক্ষা চালিয়ে গবেষকেরা বলছেন, মোরগের মধ্যেও রয়েছে এ আত্মসচেতনতা।
প্রচলিত আয়না পরীক্ষায় প্রাণীর গায়ের এমন জায়গায় কোনো চিহ্ন দেওয়া যে প্রাণীটি আয়নার সামনে গেলে তবেই চিহ্নটি দেখতে পাবে। আয়নায় চিহ্নটি চোখে পড়লে প্রাণীটি তা স্পর্শ করে কি না, সেটি পর্যবেক্ষণ করা হয়। চিহ্নটি নিজের শরীরে ভেবে স্পর্শ করলে ধরে নেওয়া হয় প্রাণীটির আত্মসচেতনতা রয়েছে।
সীমিত কয়েকটি প্রজাতির প্রাণীর মধ্যেই কেবল নিজেকে চিনতে পারার ক্ষমতা লক্ষ করা গেছে। তবে নতুন এক গবেষণা বলছে, আগের ধারণার চেয়েও বেশি প্রাণী প্রজাতি নিজেদের প্রতিবিম্ব আয়নায় চিনতে পারার ক্ষমতা থাকতে পারে। গত বুধবার প্লস ওয়ান সাময়িকীতে নতুন এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
কিন্তু মোরগের আয়না পরীক্ষার ক্ষেত্রে অন্য পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। বিজ্ঞানীরা এগুলোর বিপদে সাড়া দেওয়ার প্রবণতাকে কাজে লাগিয়ে এ পরীক্ষা চালিয়েছেন। কোনো শিকারি আশপাশে থাকলে মোরগ সাধারণত অন্যদের সতর্ক করার জন্য শব্দ করে। তবে আশপাশে কেউ না থাকলে চুপ থাকে।
গবেষকেরা একটি মোরগকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে এটি ওপর দিয়ে বাজপাখির একটি আবছায়া মূর্তি দেখানো হয়। যদি মোরগটি চুপ থাকে এর মানে হলো, মোরগটি আয়নায় নিজেকে চিনতে পেরেছে এবং এ কারণেই কোনো সতর্কতামূলক শব্দ করেনি। আর যদি সতর্কতার ডাক দেয় তবে বুঝতে হবে, মোরগটি আয়নার নিজের প্রতিবিম্বকে অন্য একটি মোরগ ভাবছে।
তুলনা করার জন্য বিভিন্ন পরিস্থিতিতে মোরগের ওপর বাজপাখির এ ছায়া তৈরি করা হয়—সামনে কোনো আয়না ছিল না; সঙ্গে আরেকটি মোরগ ছিল; আরেকটি মোরগ আলাদা কম্পার্টমেন্টে ছিল কিন্তু আয়না দিয়ে পরস্পরের দৃষ্টির আড়ালে ছিল। এই তিন ক্ষেত্রে বাজপাখির ছায়া দেখানো হয় এবং এগুলোর প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা হয়।
গবেষকেরা এভাবে মোট ৬৮টি মোরগের ওপর পরীক্ষা চালান এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তাদের পর্যবেক্ষণ করা হয়।
মোরগগুলো একা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় বাজপাখির ছায়া দেখতে অনেক কম সতর্কসংকেত দেয়। এ তুলনায় দৃশ্যমান অন্য মোরগের সঙ্গে থাকলে বেশি সতর্কসংকেত দেয়। এর মানে দাঁড়ায় মোরগ আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব চিনতে পারছে এবং বুঝতে পারছে প্রতিবিম্বটি অন্য মোরগের নয়। আয়নার সামনে ও আয়না ছাড়া মোরগগুলো বাজপাখি দেখে একইভাবে সাড়া দেয়।
আরেকটি পরীক্ষায় যেখানে মোরগগুলোকে ভিন্ন প্রকোষ্ঠে আয়না দিয়ে আলাদা করে রাখা ছিল সেখানেও এগুলো কম ডাকাডাকি করেছে। এ থেকে বোঝা যায়, মোরগেরা শুধু দৃশ্যমান হলেই একে অপরকে চিনতে পারে, ঘ্রাণ বা শব্দ দিয়ে নয়।
জাপানের ওসাকা মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির প্রাণিবিজ্ঞানী মাসানোরি কোহদা নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেন, ‘এ গবেষণাটি প্রাণীদের মধ্যে আত্মসচেতনতার প্রমাণ দেয়। তবে এ ফলাফলগুলো সব বিজ্ঞানীর ঐকমত্য তৈরির জন্য যথেষ্ট নয়।’
মোরগের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করার পরও বিজ্ঞানীরা ঠিক বুঝে উঠতে পারেননি প্রাণীটির মাথায় তখন কী চলছিল। সোনিয়া হিলেম্যাখার দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘এও হতে পারে যে, মোরগগুলো তাদের প্রতিবিম্বকে তাদের প্রত্যেক পদক্ষেপ অনুকরণকারী কোনো আজব প্রাণী ভেবেছিল! এর জন্য হয়তো তারা বিব্রত হয়ে আর সতর্কসংকেত দেয়নি।’
তবে গবেষণার ফলাফল বলছে, প্রাণিজগতে নিজেকে চিনতে পারার ক্ষমতা আগের ধারণার মতো এতটা বিরল না-ও হতে পারে।
এদিকে মোরগগুলো আয়না পরীক্ষার প্রচলিত ‘চিহ্ন’ সংস্করণটিতে উতরে উঠতে পারেনি। বিজ্ঞান সাময়িকী নিউ সায়েন্টিস্টকে এক সাক্ষাৎকারে লন্ডনের কুইন ম্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাথান ইমেরি বলেন, ‘এটি বেশ আনন্দের। এ গবেষণার ফলে প্রাণীর নিজেকে চেনার জন্য শুধু চিহ্ন পরীক্ষাই কার্যকর—এ ধারণা থেকে সরে আসা হয়েছে।’ ন্যাথান কুইন ম্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণীর বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গবেষণা করেন।
এখন পর্যন্ত বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা যায়, মানুষ বাদে মাত্র কয়েকটি প্রাণীই কেবল আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব চিনতে পারে। প্রাণীগুলো হলো—বানর, বোতলমুখো ডলফিন, হাতি, দোয়েল এবং কাক। তবে আগের পরীক্ষাগুলোতে কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। কয়েকটি মাত্র প্রজাতি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। অর্থাৎ বিশালসংখ্যক প্রাণিজগতে নিজেদের চিনতে না পারার মতো ভুল ফল এসেছে বলে নতুন গবেষণায় উল্লেখ করা হয়। সামনে আয়না ধরে প্রশিক্ষণ দিলে ফল অন্য রকমও হতে পারে— সেটি একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত।
নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বানরের থেকে ভিন্ন সক্ষমতাবিশিষ্ট প্রাণীদের ক্ষেত্রে আয়না পরীক্ষায় তুলনামূলক কম সঠিক ফলাফল আসতে পারে। গবেষণাটির সহলেখক ও জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণী আচরণবিষয়ক গবেষক সোনিয়া হিলেম্যাখার নিউ সায়েন্টিস্টকে বলেন, অন্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে এগুলোর দৈনন্দিন কাজের সঙ্গে মিল রেখে পরীক্ষা করা উচিত। কারণ, সব প্রাণীর মধ্যে আয়নায় নিজের শরীর স্পর্শ করতে চাওয়ার মতো আচরণ দেখা যায় না।
মহাকাশের ৪৫ কোটি গ্যালাক্সির (ছায়াপথ) মানচিত্র তৈরি করতে কক্ষপথে ‘স্ফিয়ারএক্স’ নামে নতুন টেলিস্কোপ পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এর মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা গ্যালাক্সির গঠন এবং বিবর্তন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন। সেই সঙ্গে মহাবিশ্বের উৎপত্তির দিকে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি পাবে।
১ দিন আগেকোনো প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেলে সাধারণত তা চিরতরে হারিয়ে যায়। তবে উলি ম্যামথের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কিছুটা শিথিল হতে চলেছে। প্রায় ৪ হাজার বছর আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া বিশাল এই হাতির মতো প্রাণীর কিছু জিনগত বৈশিষ্ট্য এখন পরীক্ষাগারে তৈরি ছোট্ট ইঁদুরের শরীরে নতুন করে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এটি এক মুহূর্তও দূরে থাকলে অস্বস্তি বোধ করেন অনেকেই। বর্তমানে স্মার্টফোন নিকোটিন বা অ্যালকোহলের মতোই আসক্তি তৈরি করে। নতুন গবেষণায় এমনই তথ্য পেয়েছেন গবেষকেরা।
২ দিন আগেসূর্যগ্রহণের সময় চাঁদে কী হয়, তা দেখতে ও দেখাতে পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো চাঁদে অবতরণ করেছে ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের একটি মহাকাশযান। আজ রোববার মার্কিন সময় রাত ৩টা ৩৫ মিনিটের দিকে (স্থানীয়) চাঁদের মাটি স্পর্শ করে টেক্সাসভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেসের চন্দ্রযান ব্লু ঘোস্ট।
৪ দিন আগে