চলতি ২০২১ সালে মানুষের বিবর্তন ও প্রাগৈতিহাসিক মানবসভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কারের নতুন অধ্যায় উন্মোচিত হয়েছে। দাঁত, হাড় এবং গুহার ধুলোতে সংরক্ষিত প্রাচীন ডিএনএ বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা হাজার হাজার বছরের পুরোনো এসব তথ্য বের করেছেন। আধুনিক মানুষের আগের নতুন প্রজাতির আবিষ্কার বিবর্তনের জানা ইতিহাস নতুন করে নির্মাণের তাগিদ তৈরি হয়েছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগে মানুষের পূর্বপুরুষদের খাদ্য ও ফ্যাশন সম্পর্কে ইঙ্গিত মিলছে।
চলতি বছর আবিষ্কার হওয়া এমন কিছু নিদর্শন:
আমেরিকার প্রথম মানুষ
আমেরিকায় কবে নাগাদ প্রথম মানুষ পৌঁছেছিল, তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিতর্ক চলছে। মহাদেশটিতে পাওয়া পাথরের বিভিন্ন উপাদান দেখে ১৬ হাজার বছরেরও আগে মানুষ সেখানে যায় বলে একদল গবেষক দাবি করে আসছেন।
তবে এ নিয়ে বরাবরই সন্দেহ পোষণ করে আসছেন বেশ কয়েকজন গবেষক। সম্প্রতি বিজ্ঞানীদের এক আবিষ্কার আগের গবেষকদের দাবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২৩ হাজার ও ২১ হাজার বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যে মানুষের বেশ কয়েকটি পায়ের ছাপ আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাজ্যের একদল বিজ্ঞানী। অন্য মহাদেশ থেকে ওই সময় উত্তর আমেরিকায় ব্যাপক হারে মানুষজন আসে, যেটি সম্পর্কে এখনো জানা যায়নি।
ড্রাগনম্যান
উত্তর-পূর্ব চীনের হারবিন শহরে একটি খুলি পাওয়া গেছে ১৯৩৩ সালে। তবে খুব সম্প্রতি এটি বিজ্ঞানীদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।। যা সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতির মানবের বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীদের এই দলটি দাবি করছে, মানব বিবর্তন প্রক্রিয়ায় নিয়ান্ডারথাল এবং হোমো ইরেকটাসের মতো এই প্রজাতির মানব আধুনিক মানুষের (হোমো সেপিয়েন্স) নিকটতম আত্মীয়।
এই মানব প্রজাতির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ড্রাগন ম্যান’।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই নমুনাটি এমন এক মানবগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করছে যারা অন্তত ১ লাখ ৪৬ হাজার বছর আগে পূর্ব এশিয়ায় বসবাস করত। তাদের বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, এই প্রজাতির মানব নিয়ান্ডারথালের চেয়েও হোমো সেপিয়েন্সের অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ।
গবেষকেরা বলছেন, এই নতুন প্রজাতির মানব হচ্ছে হোমো লোঙ্গি। এই লোঙ্গি শব্দটি এসেছে চীনা শব্দ ‘লং’ থেকে, যার অর্থ ড্রাগন।
চায়নিজ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস এবং শিজিয়াঝুয়াঙ প্রদেশে হেবেই জিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জিজুন নি বলেন, ‘এই আবিষ্কারের মাধ্যমে আমরা বহু আগে হারিয়ে যাওয়া এক বংশধরকে আমরা খুঁজে পেয়েছি।’
শত শত বছর ধরে প্রত্নতাত্ত্বিকেরা গুহাগুলোতে প্রাচীন মানুষের দাঁত, হাড় ও হাতিয়ারের সন্ধান করছে।
নিয়ান্ডারথাল মস্তিষ্ক
প্রাগৈতিহাসিক মানবপ্রজাতির মস্তিষ্কের কোনো তথ্য জীবাশ্মে ভালোভাবে সুরক্ষিত থাকে না। যার ফলে আধুনিক মানুষের মস্তিষ্ক আমাদের দীর্ঘদিন আগে বিলুপ্ত পূর্বপুরুষ নিয়ান্ডারথালদের থেকে কীভাবে আলাদা তা জানা অসম্ভব।
তাদের মাথার খুলি দেখে বোঝা যায় যে, তাদের মস্তিষ্ক আমাদের চেয়ে বড় ছিল। তবে তাদের স্নায়ুর গঠন এবং বিকাশ সম্পর্কে তেমন কিছু জানা যায়নি।
তবে এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সান দিয়েগোর বিজ্ঞানীরা। তাঁরা জেনেটিক্যালি মডিফায়েড ব্রেইন টিস্যু তৈরি করেছেন যেটি নিয়ান্ডারথাল এবং অন্যান্য প্রাচীন হোমিনিনদের (আধুনিক মানুষের পূর্ব পুরুষ) জিন বহন করে। যদিও গবেষণাটি খুব প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। গবেষকেরা এই গবেষণায় দেখেছেন, নিয়ান্ডারথালদের জিন বহনকারী মস্তিষ্কের অংশগুলো মস্তিষ্কের গঠনে কীভাবে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনে।
বিশ্বের প্রাচীনতম গল্প
চলতি বছরের জানুয়ারিতে মানুষের হাতে বানানো প্রাচীনতম ছবির গল্প আবিষ্কৃত হয়। পাথরের গায়ে ছবি এঁকে গল্প বলার চেষ্টা করা হয়েছে। এটি পাওয়া গেছে ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসিতে। এটিই প্রাচীনতম পোর্ট্রেট বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি কমপক্ষে ৪৫ হাজার বছরের পুরোনো। ওই পাথরের গায়ে তিনটি শূকরের ছবি আঁকা রয়েছে। শূকরগুলোর অবস্থান দেখে মনে হয়, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দুই সাথির মারামারি দেখছে একটি শূকর। বলা হচ্ছে, প্রাচীন মানুষেরা পাথরে এসব চিত্র এঁকেছে। এভাবে গল্প বলার চেষ্টা করেছেন তাঁরা।
প্রাচীন ফ্যাশন
চলতি বছর প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ আমাদের প্রস্তর যুগের পূর্বপুরুষেরা আসলে কী পরতেন এবং কীভাবে কাপড় তৈরি করতেন সে সম্পর্কে ধারণা দিয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, পশম, চামড়া এবং অন্যান্য জৈব পদার্থ সাধারণত সংরক্ষিত থাকে না। বিশেষ করে যেগুলো ১ লাখ বছর আগের, সেগুলোর ব্যাপারে ধারণা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। তবে গবেষকেরা বলছেন, ৬২টি হাড়ের তৈরি সরঞ্জাম পাওয়া গেছে মরক্কোর একটি গুহায়। এগুলো দিয়ে পশুর চামড়া ঘষে কাপড় তৈরি করতেন প্রাচীন যুগের মানুষ। ওই যন্ত্রগুলো ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার বছরের পুরোনো। একই ধরনের কৌশল আজও চামড়া প্রক্রিয়ার কাজে ব্যবহার করা হয়।
চলতি ২০২১ সালে মানুষের বিবর্তন ও প্রাগৈতিহাসিক মানবসভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কারের নতুন অধ্যায় উন্মোচিত হয়েছে। দাঁত, হাড় এবং গুহার ধুলোতে সংরক্ষিত প্রাচীন ডিএনএ বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা হাজার হাজার বছরের পুরোনো এসব তথ্য বের করেছেন। আধুনিক মানুষের আগের নতুন প্রজাতির আবিষ্কার বিবর্তনের জানা ইতিহাস নতুন করে নির্মাণের তাগিদ তৈরি হয়েছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগে মানুষের পূর্বপুরুষদের খাদ্য ও ফ্যাশন সম্পর্কে ইঙ্গিত মিলছে।
চলতি বছর আবিষ্কার হওয়া এমন কিছু নিদর্শন:
আমেরিকার প্রথম মানুষ
আমেরিকায় কবে নাগাদ প্রথম মানুষ পৌঁছেছিল, তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিতর্ক চলছে। মহাদেশটিতে পাওয়া পাথরের বিভিন্ন উপাদান দেখে ১৬ হাজার বছরেরও আগে মানুষ সেখানে যায় বলে একদল গবেষক দাবি করে আসছেন।
তবে এ নিয়ে বরাবরই সন্দেহ পোষণ করে আসছেন বেশ কয়েকজন গবেষক। সম্প্রতি বিজ্ঞানীদের এক আবিষ্কার আগের গবেষকদের দাবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২৩ হাজার ও ২১ হাজার বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যে মানুষের বেশ কয়েকটি পায়ের ছাপ আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাজ্যের একদল বিজ্ঞানী। অন্য মহাদেশ থেকে ওই সময় উত্তর আমেরিকায় ব্যাপক হারে মানুষজন আসে, যেটি সম্পর্কে এখনো জানা যায়নি।
ড্রাগনম্যান
উত্তর-পূর্ব চীনের হারবিন শহরে একটি খুলি পাওয়া গেছে ১৯৩৩ সালে। তবে খুব সম্প্রতি এটি বিজ্ঞানীদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।। যা সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতির মানবের বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীদের এই দলটি দাবি করছে, মানব বিবর্তন প্রক্রিয়ায় নিয়ান্ডারথাল এবং হোমো ইরেকটাসের মতো এই প্রজাতির মানব আধুনিক মানুষের (হোমো সেপিয়েন্স) নিকটতম আত্মীয়।
এই মানব প্রজাতির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ড্রাগন ম্যান’।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই নমুনাটি এমন এক মানবগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করছে যারা অন্তত ১ লাখ ৪৬ হাজার বছর আগে পূর্ব এশিয়ায় বসবাস করত। তাদের বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, এই প্রজাতির মানব নিয়ান্ডারথালের চেয়েও হোমো সেপিয়েন্সের অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ।
গবেষকেরা বলছেন, এই নতুন প্রজাতির মানব হচ্ছে হোমো লোঙ্গি। এই লোঙ্গি শব্দটি এসেছে চীনা শব্দ ‘লং’ থেকে, যার অর্থ ড্রাগন।
চায়নিজ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস এবং শিজিয়াঝুয়াঙ প্রদেশে হেবেই জিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জিজুন নি বলেন, ‘এই আবিষ্কারের মাধ্যমে আমরা বহু আগে হারিয়ে যাওয়া এক বংশধরকে আমরা খুঁজে পেয়েছি।’
শত শত বছর ধরে প্রত্নতাত্ত্বিকেরা গুহাগুলোতে প্রাচীন মানুষের দাঁত, হাড় ও হাতিয়ারের সন্ধান করছে।
নিয়ান্ডারথাল মস্তিষ্ক
প্রাগৈতিহাসিক মানবপ্রজাতির মস্তিষ্কের কোনো তথ্য জীবাশ্মে ভালোভাবে সুরক্ষিত থাকে না। যার ফলে আধুনিক মানুষের মস্তিষ্ক আমাদের দীর্ঘদিন আগে বিলুপ্ত পূর্বপুরুষ নিয়ান্ডারথালদের থেকে কীভাবে আলাদা তা জানা অসম্ভব।
তাদের মাথার খুলি দেখে বোঝা যায় যে, তাদের মস্তিষ্ক আমাদের চেয়ে বড় ছিল। তবে তাদের স্নায়ুর গঠন এবং বিকাশ সম্পর্কে তেমন কিছু জানা যায়নি।
তবে এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সান দিয়েগোর বিজ্ঞানীরা। তাঁরা জেনেটিক্যালি মডিফায়েড ব্রেইন টিস্যু তৈরি করেছেন যেটি নিয়ান্ডারথাল এবং অন্যান্য প্রাচীন হোমিনিনদের (আধুনিক মানুষের পূর্ব পুরুষ) জিন বহন করে। যদিও গবেষণাটি খুব প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। গবেষকেরা এই গবেষণায় দেখেছেন, নিয়ান্ডারথালদের জিন বহনকারী মস্তিষ্কের অংশগুলো মস্তিষ্কের গঠনে কীভাবে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনে।
বিশ্বের প্রাচীনতম গল্প
চলতি বছরের জানুয়ারিতে মানুষের হাতে বানানো প্রাচীনতম ছবির গল্প আবিষ্কৃত হয়। পাথরের গায়ে ছবি এঁকে গল্প বলার চেষ্টা করা হয়েছে। এটি পাওয়া গেছে ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসিতে। এটিই প্রাচীনতম পোর্ট্রেট বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি কমপক্ষে ৪৫ হাজার বছরের পুরোনো। ওই পাথরের গায়ে তিনটি শূকরের ছবি আঁকা রয়েছে। শূকরগুলোর অবস্থান দেখে মনে হয়, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দুই সাথির মারামারি দেখছে একটি শূকর। বলা হচ্ছে, প্রাচীন মানুষেরা পাথরে এসব চিত্র এঁকেছে। এভাবে গল্প বলার চেষ্টা করেছেন তাঁরা।
প্রাচীন ফ্যাশন
চলতি বছর প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ আমাদের প্রস্তর যুগের পূর্বপুরুষেরা আসলে কী পরতেন এবং কীভাবে কাপড় তৈরি করতেন সে সম্পর্কে ধারণা দিয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, পশম, চামড়া এবং অন্যান্য জৈব পদার্থ সাধারণত সংরক্ষিত থাকে না। বিশেষ করে যেগুলো ১ লাখ বছর আগের, সেগুলোর ব্যাপারে ধারণা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। তবে গবেষকেরা বলছেন, ৬২টি হাড়ের তৈরি সরঞ্জাম পাওয়া গেছে মরক্কোর একটি গুহায়। এগুলো দিয়ে পশুর চামড়া ঘষে কাপড় তৈরি করতেন প্রাচীন যুগের মানুষ। ওই যন্ত্রগুলো ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার বছরের পুরোনো। একই ধরনের কৌশল আজও চামড়া প্রক্রিয়ার কাজে ব্যবহার করা হয়।
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
১৭ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
২ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৩ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৪ দিন আগে