আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গ্রিনল্যান্ড হাঙরের অসাধারণ দীর্ঘায়ুর পেছনের জিনগত কারণ সম্পর্কে নতুন তথ্য উন্মোচন করেছে বিজ্ঞানীরা। এই হাঙর প্রজাতি ৪০০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে, যা পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ আয়ুসম্পন্ন প্রজাতি।
টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা গ্রিনল্যান্ড হাঙরের জিনোম সিকোয়েন্সিং করেছেন এবং এমন কিছু বিশেষ অভিযোজনের সন্ধান পেয়েছেন, যা হাঙরটিকে গভীর সাগরে বেঁচে থাকতে, রোগ প্রতিরোধে এবং বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া বিলম্বিত করতে সাহায্য করে।
গ্রিনল্যান্ড হাঙর উত্তর আটলান্টিক ও আর্কটিক মহাসাগরের ঠান্ডা পানিতে বাস করে। এর শরীর খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়—প্রতি বছর মাত্র এক সেন্টিমিটার। গ্রিনল্যান্ড হাঙরের দৈর্ঘ্য ৬ মিটারের বেশি হতে পারে এবং এর ওজন ১ হাজার ৪০০ কিলোগ্রাম পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
২০১৬ সালে বিজ্ঞানীরা রেডিওকার্বন ডেটিংয়ের মাধ্যমে এক গ্রিনল্যান্ড হাঙরের বয়স প্রায় ৪০০ বছর নির্ধারণ করেছিলেন। ফলে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ আয়ুসম্পন্ন প্রাণী হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।
তবে তাদের এই অসাধারণ দীর্ঘায়ুর পেছনের জিনগত রহস্য সম্পর্কে আগে খুব কম তথ্যই জানা ছিল। অন্য দীর্ঘ আয়ু সম্পন্ন প্রাণী যেমন: হাতি ও রকফিশের ওপর গবেষণায় কিছু জিন বৈচিত্র্য দেখা যায়, যা দীর্ঘ জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত পাওয়া গেছে। কিন্তু গ্রিনল্যান্ড হাঙরের ওপর এ ধরনের গবেষণা আগে করা হয়নি।
সম্প্রতি জীববিজ্ঞানবিষয়ক প্ল্যাটফর্ম ‘বায়োআরএক্সআইভি’তে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। সোয়ালবার্ড দ্বীপপুঞ্জ বসবাসকারী স্ত্রী গ্রিনল্যান্ড হাঙরের সম্পূর্ণ জিনোম সিকোয়েন্সিং করেছেন টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা। এই হাঙর একটি চলমান ট্র্যাকিং গবেষণার অংশ ছিল এবং গবেষকেরা হাঙরটির টিস্যু নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করে তাকে সুরক্ষিতভাবে প্রকৃতিতে ফিরে পাঠিয়ে দেন।
উন্নত সিকোয়েন্সিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা হাঙরের পুরো জিনগত কোড ম্যাপ করেছেন। তারা প্রোটিন তৈরিতে নির্দেশনা দেয় এমন ৩৭ হাজার ১২৫টি জিন চিহ্নিত করেন। সেই সঙ্গে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনগত পার্থক্য খুঁজে পেয়েছেন, যা তার অসাধারণ দীর্ঘায়ু ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে, গ্রিনল্যান্ড হাঙরের ইমিউন সিস্টেমের (রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম) কার্যকারিতা, ডিএনএ পুনরুদ্ধার এবং প্রদাহ নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে সম্পর্কিত একাধিক অন্য জিন রয়েছে। এ ছাড়া এদের জিনোমে কিছু বিশেষ জিন রয়েছে, যা ‘এনএফ-কেবি’ সংকেত প্রেরণ পথ নামে পরিচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে। এই প্রক্রিয়া কোষ সুরক্ষা ও ইমিউন সিস্টেমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এসব জিন অন্যান্য হাঙরের তুলনায় গ্রিনল্যান্ড হাঙরের মধ্যে অনেক বেশি রয়েছে। এর মানে, হাঙরটির বয়স বাড়া ও রোগের বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে।
এ ছাড়া, গবেষণায় ক্যানসার প্রতিরোধের সঙ্গে সম্পর্কিত ‘এফওএক্সএফ২’ এবং ‘এফএসসিএন১’ নামের জিনগুলোও চিহ্নিত করা হয়েছে। এই জিনগুলো ডিএনএর স্থিরতা বজায় রাখতে এবং ক্ষতিকারক মিউটেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, যা সম্ভবত হাঙরের দীর্ঘ জীবনে সহায়ক।
গ্রিনল্যান্ড হাঙর এমন গভীর সাগরে বসবাস করে, যেখানে সূর্যালোক প্রায় নেই। বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন যে, নীল আলো শনাক্ত করার জন্য তাদের রডোপসিন (আরএইচও) নামের একটি জিন অভিযোজিত হয়েছে। এই জিন গভীর অন্ধকার পানিতে গ্রিনল্যান্ড হাঙরের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। এই আবিষ্কার সেই প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করে যে, গ্রিনল্যান্ড হাঙরের দৃষ্টিশক্তি খুবই খারাপ। কারণ পরজীবী মাধ্যমে তাদের কর্নিয়া প্রায়ই আক্রান্ত হয়ে থাকে।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, গ্রিনল্যান্ড হাঙর ও তার কাছাকাছি সম্পর্কিত প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘স্লিপার’ হাঙরের মধ্যে একটি জিনগত সম্পর্ক রয়েছে। এ তথ্য থেকে ধারণা করা হচ্ছে যে, গ্রিনল্যান্ড হাঙর সম্প্রতি ইনব্রিডিং (অন্ত প্রজনন) শুরু করেছে, যা তাদের জনসংখ্যার দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কারণ নিকট আত্মীয়দের মধ্যে প্রজনন হলে মিউটেশন বা ত্রুটিপূর্ণ জিনের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই হাঙর প্রজননক্ষম হতে প্রায় ১৫০ বছর সময় নেয়, ফলে অতিরিক্ত মৎস্য আহরণ ও পরিবেশগত পরিবর্তনের প্রতি তারা অত্যন্ত সংবেদনশীল।
এই ফলাফলগুলো গ্রিনল্যান্ড হাঙরের বিবর্তন ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা প্রদান করে। তাদের দীর্ঘজীবনের জিনগত রহস্য বুঝে বিজ্ঞানীরা মানবজীবনের বয়স বৃদ্ধির বিষয়েও নতুন তথ্য জানতে পারবেন।
আরও গবেষণা করলে গ্রিনল্যান্ড হাঙরের অসাধারণ জীববিজ্ঞান মানব স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ুর জন্য উপকারী সূত্র উন্মোচন করতে পারে।
তথ্যসূত্র: নোরিডজ সায়েন্স
গ্রিনল্যান্ড হাঙরের অসাধারণ দীর্ঘায়ুর পেছনের জিনগত কারণ সম্পর্কে নতুন তথ্য উন্মোচন করেছে বিজ্ঞানীরা। এই হাঙর প্রজাতি ৪০০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে, যা পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ আয়ুসম্পন্ন প্রজাতি।
টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা গ্রিনল্যান্ড হাঙরের জিনোম সিকোয়েন্সিং করেছেন এবং এমন কিছু বিশেষ অভিযোজনের সন্ধান পেয়েছেন, যা হাঙরটিকে গভীর সাগরে বেঁচে থাকতে, রোগ প্রতিরোধে এবং বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া বিলম্বিত করতে সাহায্য করে।
গ্রিনল্যান্ড হাঙর উত্তর আটলান্টিক ও আর্কটিক মহাসাগরের ঠান্ডা পানিতে বাস করে। এর শরীর খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়—প্রতি বছর মাত্র এক সেন্টিমিটার। গ্রিনল্যান্ড হাঙরের দৈর্ঘ্য ৬ মিটারের বেশি হতে পারে এবং এর ওজন ১ হাজার ৪০০ কিলোগ্রাম পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
২০১৬ সালে বিজ্ঞানীরা রেডিওকার্বন ডেটিংয়ের মাধ্যমে এক গ্রিনল্যান্ড হাঙরের বয়স প্রায় ৪০০ বছর নির্ধারণ করেছিলেন। ফলে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ আয়ুসম্পন্ন প্রাণী হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।
তবে তাদের এই অসাধারণ দীর্ঘায়ুর পেছনের জিনগত রহস্য সম্পর্কে আগে খুব কম তথ্যই জানা ছিল। অন্য দীর্ঘ আয়ু সম্পন্ন প্রাণী যেমন: হাতি ও রকফিশের ওপর গবেষণায় কিছু জিন বৈচিত্র্য দেখা যায়, যা দীর্ঘ জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত পাওয়া গেছে। কিন্তু গ্রিনল্যান্ড হাঙরের ওপর এ ধরনের গবেষণা আগে করা হয়নি।
সম্প্রতি জীববিজ্ঞানবিষয়ক প্ল্যাটফর্ম ‘বায়োআরএক্সআইভি’তে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। সোয়ালবার্ড দ্বীপপুঞ্জ বসবাসকারী স্ত্রী গ্রিনল্যান্ড হাঙরের সম্পূর্ণ জিনোম সিকোয়েন্সিং করেছেন টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা। এই হাঙর একটি চলমান ট্র্যাকিং গবেষণার অংশ ছিল এবং গবেষকেরা হাঙরটির টিস্যু নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করে তাকে সুরক্ষিতভাবে প্রকৃতিতে ফিরে পাঠিয়ে দেন।
উন্নত সিকোয়েন্সিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা হাঙরের পুরো জিনগত কোড ম্যাপ করেছেন। তারা প্রোটিন তৈরিতে নির্দেশনা দেয় এমন ৩৭ হাজার ১২৫টি জিন চিহ্নিত করেন। সেই সঙ্গে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনগত পার্থক্য খুঁজে পেয়েছেন, যা তার অসাধারণ দীর্ঘায়ু ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে, গ্রিনল্যান্ড হাঙরের ইমিউন সিস্টেমের (রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম) কার্যকারিতা, ডিএনএ পুনরুদ্ধার এবং প্রদাহ নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে সম্পর্কিত একাধিক অন্য জিন রয়েছে। এ ছাড়া এদের জিনোমে কিছু বিশেষ জিন রয়েছে, যা ‘এনএফ-কেবি’ সংকেত প্রেরণ পথ নামে পরিচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে। এই প্রক্রিয়া কোষ সুরক্ষা ও ইমিউন সিস্টেমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এসব জিন অন্যান্য হাঙরের তুলনায় গ্রিনল্যান্ড হাঙরের মধ্যে অনেক বেশি রয়েছে। এর মানে, হাঙরটির বয়স বাড়া ও রোগের বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে।
এ ছাড়া, গবেষণায় ক্যানসার প্রতিরোধের সঙ্গে সম্পর্কিত ‘এফওএক্সএফ২’ এবং ‘এফএসসিএন১’ নামের জিনগুলোও চিহ্নিত করা হয়েছে। এই জিনগুলো ডিএনএর স্থিরতা বজায় রাখতে এবং ক্ষতিকারক মিউটেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, যা সম্ভবত হাঙরের দীর্ঘ জীবনে সহায়ক।
গ্রিনল্যান্ড হাঙর এমন গভীর সাগরে বসবাস করে, যেখানে সূর্যালোক প্রায় নেই। বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন যে, নীল আলো শনাক্ত করার জন্য তাদের রডোপসিন (আরএইচও) নামের একটি জিন অভিযোজিত হয়েছে। এই জিন গভীর অন্ধকার পানিতে গ্রিনল্যান্ড হাঙরের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। এই আবিষ্কার সেই প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করে যে, গ্রিনল্যান্ড হাঙরের দৃষ্টিশক্তি খুবই খারাপ। কারণ পরজীবী মাধ্যমে তাদের কর্নিয়া প্রায়ই আক্রান্ত হয়ে থাকে।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, গ্রিনল্যান্ড হাঙর ও তার কাছাকাছি সম্পর্কিত প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘স্লিপার’ হাঙরের মধ্যে একটি জিনগত সম্পর্ক রয়েছে। এ তথ্য থেকে ধারণা করা হচ্ছে যে, গ্রিনল্যান্ড হাঙর সম্প্রতি ইনব্রিডিং (অন্ত প্রজনন) শুরু করেছে, যা তাদের জনসংখ্যার দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কারণ নিকট আত্মীয়দের মধ্যে প্রজনন হলে মিউটেশন বা ত্রুটিপূর্ণ জিনের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই হাঙর প্রজননক্ষম হতে প্রায় ১৫০ বছর সময় নেয়, ফলে অতিরিক্ত মৎস্য আহরণ ও পরিবেশগত পরিবর্তনের প্রতি তারা অত্যন্ত সংবেদনশীল।
এই ফলাফলগুলো গ্রিনল্যান্ড হাঙরের বিবর্তন ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা প্রদান করে। তাদের দীর্ঘজীবনের জিনগত রহস্য বুঝে বিজ্ঞানীরা মানবজীবনের বয়স বৃদ্ধির বিষয়েও নতুন তথ্য জানতে পারবেন।
আরও গবেষণা করলে গ্রিনল্যান্ড হাঙরের অসাধারণ জীববিজ্ঞান মানব স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ুর জন্য উপকারী সূত্র উন্মোচন করতে পারে।
তথ্যসূত্র: নোরিডজ সায়েন্স
‘ইভেন্টউড’ নামে একটি মার্কিন কোম্পানি এমন এক ধরনের কাঠ তৈরি করেছে, যার শক্তি ইস্পাতের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ বেশি এবং ওজন ছয় গুণ কম। এই কাঠের নাম দেওয়া হয়েছে ‘সুপারউড’। কোম্পানিটি ইতিমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে এই কাঠের উৎপাদন শুরু করেছে।
৬ দিন আগেআন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতিমান রসায়নবিদ ড. ওমর ইয়াঘি রসায়নে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছেন। তিনি দ্বিতীয় মুসলিম বিজ্ঞানী হিসেবে রসায়নে নোবেল জয় করলেন। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই এবং শুষ্ক অঞ্চল থেকে পানীয় জল সংগ্রহের প্রযুক্তিতে তাঁর যুগান্তকারী গবেষণার জন্য তিনি বিশ্বজুড়ে পরিচিত।
১২ দিন আগেচলতি বছর রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী—সুসুমু কিতাগাওয়া, রিচার্ড রবসন ও ওমর এম ইয়াঘি। আজ বুধবার সুইডেনের রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস এ পুরস্কারের বিজয়ী হিসেবে তাঁদের নাম ঘোষণা করেছে। নোবেল কমিটি জানিয়েছে, তাঁরা ‘মেটাল-অর্গানিক ফ্রেমওয়ার্কসের বিকাশ’ ঘটানোর জন্য এ সম্মাননা পাচ্ছেন।
১২ দিন আগেপদার্থবিজ্ঞানের একটি অন্যতম প্রধান প্রশ্ন হলো—কত বড় ব্যবস্থার (system) মধ্যে কোয়ান্টাম বলবিদ্যার প্রভাব দৃশ্যমান করা সম্ভব? এ বছরের নোবেল বিজয়ীরা একটি বৈদ্যুতিক সার্কিট ব্যবহার করে এমন একটি ব্যবস্থায় কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং ও কোয়ান্টাইজড শক্তির স্তর প্রমাণ করেছেন—যেটির আকার রীতিমতো...
১৩ দিন আগে