অনলাইন ডেস্ক
কেমন হতো যদি আপনার ভাবনা সরাসরি কম্পিউটার জেনারেটেড সিনেমা হয়ে যেত! অথবা পারস্পরিক যোগাযোগের জন্য আলাদা কোনো ডিভাইসের দরকার হচ্ছে না, মানুষ মনের ভাবনা সরাসরি বিনিময় করতে পারছে! শুনতে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর মতো শোনালেও বাস্তবে এমন অর্জনের কাছাকাছি চলে গেছে প্রযুক্তি।
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে মস্তিষ্কে একটি চিপ বসানোর মাধ্যমে চিন্তা দিয়েই অনেক কাজ করতে পারছেন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার বাসিন্দা নোলান্ড আরবো! ২০১৬ সালে ভয়ংকর এক সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তিনি। এতে কাঁধের নিচ থেকে পুরো শরীর অচল (প্যারালাইজড) হয়ে পড়ে। ফলে পুরোপুরি অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন তিনি। কিন্তু তাঁর জীবন বদলে দেয় অত্যাধুনিক এক প্রযুক্তি। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাঁর মস্তিষ্কে বসানো হয় বিশেষ একটি চিপ—যা তাঁর চিন্তাকে কম্পিউটার কমান্ডে অনুবাদ করতে পারে।
নোলান্ড বিবিসিকে বলেন, ‘কোনো কিছুর ওপর আমার নিয়ন্ত্রণ ছিল না, একান্ত বলেও আমার কিছু ছিল না। সবকিছুর জন্য অন্যের ওপর নির্ভর করতে হতো, যা খুবই হতাশাজনক।’
পক্ষাঘাতগ্রস্ত হওয়ার ৮ বছর পর ৩০ বছর বয়সে নোলান্ডের মস্তিষ্কে চিপ বসানো হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নিউরোটেকনোলজি বিষয়ক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংকের চিপ বসানো হয় নোলান্ডের মাথায়।
আর এরপরই মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর শিরোনাম হতে শুরু করে নোলান্ড আর নিউরালিংক। তবে, নিউরালিংকই একমাত্র প্রতিষ্ঠান নয়, যারা এই ধরনের চিপ উৎপাদন করছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, প্রযুক্তিবিষয়ক বহু প্রতিষ্ঠানই এ ধরনের চিপ তৈরি করে। তবে, নিউরালিংকের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক হওয়ায় এটি নিয়ে আলোচনা বেশি হচ্ছে।
এই খবর চাউর হওয়ার পর নিউরালিংক বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ পাচ্ছে।
নিউরালিংক চিপ শুধু চিন্তাশক্তি ব্যবহার করে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণে মাধ্যমে নোলান্ডকে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক জীবনের স্বাদ দেওয়ার চেষ্টা করছে। এটি আসলে ব্রেন কম্পিউটার ইন্টারফেস (বিসিআই) নামে পরিচিত। মানুষ যখন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নাড়াচাড়া করার চিন্তা করে তখন মস্তিষ্কে দুর্বল বৈদ্যুতিক সংকেত তৈরি করে। নিউরালিংকের চিপ সেই সংকেতকে ডিজিটাল কমান্ডে রূপান্তরিত করে। এটি একটি অত্যন্ত জটিল প্রযুক্তি, যা নিয়ে বিজ্ঞানীরা বহু দশক ধরে গবেষণা করে আসছেন।
নোলান্ডের অস্ত্রোপচার সফল হওয়ার পর, বিশেষজ্ঞরা এটিকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ‘একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক’ হিসেবে দেখছেন। নোলান্ডের এই অস্ত্রোপচার নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা। তবে তাঁরা সতর্কও করেছেন যে, এর প্রকৃত কার্যকারিতা মূল্যায়ন করতে সময় লাগবে—বিশেষ করে, মাস্কের প্রচার দক্ষতার ব্যাপারেও সতর্ক করেছেন তাঁরা।
তবে নোলান্ড মনে করেন, ভালো–মন্দ যা–ই হোক, এই প্রযুক্তি মানুষের উপকারই করবে। তিনি বলেন, ‘আমি মানব ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছি। যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে আরও অনেকে উপকৃত হবেন। আর যদি খুব খারাপ কিছুও হয় আমার সঙ্গে, তাহলেও নিউরালিংক বুঝতে পারবে কোথায় তাদের ঘাটতি আছে এবং সেটা নিয়ে তারা আরও কাজ করবে। পরিশেষে, মানুষের উপকারই হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার জীবনে এই ডিভাইসের প্রভাব প্রশ্নাতীত। নতুন করে স্বাধীনতার স্বাদ দিচ্ছে এটি, যা আমি ভাবতেও পারিনি।’
মস্তিষ্কে চিপ বসানোর পর নোলান্ড শুধু চিন্তা করেই একটি কম্পিউটারের কার্সর নাড়াতে পারেন। এমনকি কম্পিউটারে গেমও খেলতে পারছেন। তিনি বলেন, ‘শুধু আঙুল নাড়ানোর কথা চিন্তা করে যে সত্যিই কার্সর নাড়াতে পারব, এটি প্রথমে বিশ্বাসই হয়নি। কিন্তু সত্যিই সেটা ঘটল, আমি কয়েক মুহূর্ত স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।’
নোলান্ড ভিডিও গেমস খেলতে পছন্দ করতেন। নিউরালিংকের চিপের কল্যাণে আবার গেমস খেলতে পারছেন। এমনকি বন্ধুদেরও নাকি নিয়মিত হারিয়ে দিচ্ছেন বলে জানান নোলান্ড!
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নোলান্ডের অভিজ্ঞতা এই প্রযুক্তির অসাধারণ সম্ভাবনার এক শক্তিশালী উদাহরণ। কিন্তু এর কিছু সম্ভাব্য নেতিবাচক দিকও রয়েছে। সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক অনিল শেঠ বলেন, ‘বিপজ্জনক সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হলো গোপনীয়তা। যদি একটি চিপকে আমি চিন্তা দিয়ে বাস্তবায়ন ঘটানোর ক্ষমতা দিই, তার মানে হলো, ওই চিপকে আমি আমার পুরো চিন্তা–ভাবনার নিয়ন্ত্রণ দিচ্ছি। আমি কী ভাবছি, কী চাচ্ছি, সব সেটি পেয়ে যাবে। আর একবার যদি তৃতীয় কোনো পক্ষ আপনার চিন্তার নাগাল পেয়ে যায় (হ্যাকড হয়), তাহলে আর ব্যক্তিগত বলে কিছু থাকবে না।’
তবে নোলান্ড ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিয়ে খুব একটা উদ্বিগ্ন নন। বরং, তিনি চান এই চিপ আরও উন্নত হোক এবং আরও বেশি কাজ করতে সক্ষম হয়ে উঠুক। তিনি বিবিসিকে বলেন, তিনি আশা করেন ভবিষ্যতে এই ডিভাইস দিয়ে হুইলচেয়ার, এমনকি অত্যাধুনিক মানবাকৃতির রোবটও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
অস্ত্রোপচারের পর একবার অকেজো হয়ে গিয়েছিল চিপটি। পরে, সফটওয়্যার আপগ্রেড করলে আবার কার্যকর করা হয়েছে। নোলান্ড বলেন, ‘ওই সময়টা খুবই হতাশাজনক ছিল। আমি জানতাম না চিপটি আর কাজ করবে কিনা।’
নিজের প্রতিষ্ঠানের এত বড় সাফল্য নিয়ে ইলন মাস্ককে জনসমক্ষে খুব একটা মাতামাতি করত দেখা যায়নি। তবে, নোলান্ড বলেন, অস্ত্রোপচারের আগে ও পরে তাঁর মতোই উত্তেজিত ছিলেন মাস্ক।
কেমন হতো যদি আপনার ভাবনা সরাসরি কম্পিউটার জেনারেটেড সিনেমা হয়ে যেত! অথবা পারস্পরিক যোগাযোগের জন্য আলাদা কোনো ডিভাইসের দরকার হচ্ছে না, মানুষ মনের ভাবনা সরাসরি বিনিময় করতে পারছে! শুনতে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর মতো শোনালেও বাস্তবে এমন অর্জনের কাছাকাছি চলে গেছে প্রযুক্তি।
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে মস্তিষ্কে একটি চিপ বসানোর মাধ্যমে চিন্তা দিয়েই অনেক কাজ করতে পারছেন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার বাসিন্দা নোলান্ড আরবো! ২০১৬ সালে ভয়ংকর এক সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তিনি। এতে কাঁধের নিচ থেকে পুরো শরীর অচল (প্যারালাইজড) হয়ে পড়ে। ফলে পুরোপুরি অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন তিনি। কিন্তু তাঁর জীবন বদলে দেয় অত্যাধুনিক এক প্রযুক্তি। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাঁর মস্তিষ্কে বসানো হয় বিশেষ একটি চিপ—যা তাঁর চিন্তাকে কম্পিউটার কমান্ডে অনুবাদ করতে পারে।
নোলান্ড বিবিসিকে বলেন, ‘কোনো কিছুর ওপর আমার নিয়ন্ত্রণ ছিল না, একান্ত বলেও আমার কিছু ছিল না। সবকিছুর জন্য অন্যের ওপর নির্ভর করতে হতো, যা খুবই হতাশাজনক।’
পক্ষাঘাতগ্রস্ত হওয়ার ৮ বছর পর ৩০ বছর বয়সে নোলান্ডের মস্তিষ্কে চিপ বসানো হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নিউরোটেকনোলজি বিষয়ক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংকের চিপ বসানো হয় নোলান্ডের মাথায়।
আর এরপরই মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর শিরোনাম হতে শুরু করে নোলান্ড আর নিউরালিংক। তবে, নিউরালিংকই একমাত্র প্রতিষ্ঠান নয়, যারা এই ধরনের চিপ উৎপাদন করছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, প্রযুক্তিবিষয়ক বহু প্রতিষ্ঠানই এ ধরনের চিপ তৈরি করে। তবে, নিউরালিংকের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক হওয়ায় এটি নিয়ে আলোচনা বেশি হচ্ছে।
এই খবর চাউর হওয়ার পর নিউরালিংক বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ পাচ্ছে।
নিউরালিংক চিপ শুধু চিন্তাশক্তি ব্যবহার করে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণে মাধ্যমে নোলান্ডকে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক জীবনের স্বাদ দেওয়ার চেষ্টা করছে। এটি আসলে ব্রেন কম্পিউটার ইন্টারফেস (বিসিআই) নামে পরিচিত। মানুষ যখন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নাড়াচাড়া করার চিন্তা করে তখন মস্তিষ্কে দুর্বল বৈদ্যুতিক সংকেত তৈরি করে। নিউরালিংকের চিপ সেই সংকেতকে ডিজিটাল কমান্ডে রূপান্তরিত করে। এটি একটি অত্যন্ত জটিল প্রযুক্তি, যা নিয়ে বিজ্ঞানীরা বহু দশক ধরে গবেষণা করে আসছেন।
নোলান্ডের অস্ত্রোপচার সফল হওয়ার পর, বিশেষজ্ঞরা এটিকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ‘একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক’ হিসেবে দেখছেন। নোলান্ডের এই অস্ত্রোপচার নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা। তবে তাঁরা সতর্কও করেছেন যে, এর প্রকৃত কার্যকারিতা মূল্যায়ন করতে সময় লাগবে—বিশেষ করে, মাস্কের প্রচার দক্ষতার ব্যাপারেও সতর্ক করেছেন তাঁরা।
তবে নোলান্ড মনে করেন, ভালো–মন্দ যা–ই হোক, এই প্রযুক্তি মানুষের উপকারই করবে। তিনি বলেন, ‘আমি মানব ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছি। যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে আরও অনেকে উপকৃত হবেন। আর যদি খুব খারাপ কিছুও হয় আমার সঙ্গে, তাহলেও নিউরালিংক বুঝতে পারবে কোথায় তাদের ঘাটতি আছে এবং সেটা নিয়ে তারা আরও কাজ করবে। পরিশেষে, মানুষের উপকারই হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার জীবনে এই ডিভাইসের প্রভাব প্রশ্নাতীত। নতুন করে স্বাধীনতার স্বাদ দিচ্ছে এটি, যা আমি ভাবতেও পারিনি।’
মস্তিষ্কে চিপ বসানোর পর নোলান্ড শুধু চিন্তা করেই একটি কম্পিউটারের কার্সর নাড়াতে পারেন। এমনকি কম্পিউটারে গেমও খেলতে পারছেন। তিনি বলেন, ‘শুধু আঙুল নাড়ানোর কথা চিন্তা করে যে সত্যিই কার্সর নাড়াতে পারব, এটি প্রথমে বিশ্বাসই হয়নি। কিন্তু সত্যিই সেটা ঘটল, আমি কয়েক মুহূর্ত স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।’
নোলান্ড ভিডিও গেমস খেলতে পছন্দ করতেন। নিউরালিংকের চিপের কল্যাণে আবার গেমস খেলতে পারছেন। এমনকি বন্ধুদেরও নাকি নিয়মিত হারিয়ে দিচ্ছেন বলে জানান নোলান্ড!
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নোলান্ডের অভিজ্ঞতা এই প্রযুক্তির অসাধারণ সম্ভাবনার এক শক্তিশালী উদাহরণ। কিন্তু এর কিছু সম্ভাব্য নেতিবাচক দিকও রয়েছে। সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক অনিল শেঠ বলেন, ‘বিপজ্জনক সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হলো গোপনীয়তা। যদি একটি চিপকে আমি চিন্তা দিয়ে বাস্তবায়ন ঘটানোর ক্ষমতা দিই, তার মানে হলো, ওই চিপকে আমি আমার পুরো চিন্তা–ভাবনার নিয়ন্ত্রণ দিচ্ছি। আমি কী ভাবছি, কী চাচ্ছি, সব সেটি পেয়ে যাবে। আর একবার যদি তৃতীয় কোনো পক্ষ আপনার চিন্তার নাগাল পেয়ে যায় (হ্যাকড হয়), তাহলে আর ব্যক্তিগত বলে কিছু থাকবে না।’
তবে নোলান্ড ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিয়ে খুব একটা উদ্বিগ্ন নন। বরং, তিনি চান এই চিপ আরও উন্নত হোক এবং আরও বেশি কাজ করতে সক্ষম হয়ে উঠুক। তিনি বিবিসিকে বলেন, তিনি আশা করেন ভবিষ্যতে এই ডিভাইস দিয়ে হুইলচেয়ার, এমনকি অত্যাধুনিক মানবাকৃতির রোবটও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
অস্ত্রোপচারের পর একবার অকেজো হয়ে গিয়েছিল চিপটি। পরে, সফটওয়্যার আপগ্রেড করলে আবার কার্যকর করা হয়েছে। নোলান্ড বলেন, ‘ওই সময়টা খুবই হতাশাজনক ছিল। আমি জানতাম না চিপটি আর কাজ করবে কিনা।’
নিজের প্রতিষ্ঠানের এত বড় সাফল্য নিয়ে ইলন মাস্ককে জনসমক্ষে খুব একটা মাতামাতি করত দেখা যায়নি। তবে, নোলান্ড বলেন, অস্ত্রোপচারের আগে ও পরে তাঁর মতোই উত্তেজিত ছিলেন মাস্ক।
বর্তমানে পৃথিবীজুড়ে একটি গুরুতর পরিবেশগত সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে প্লাস্টিক দূষণ। এটি এমন একটি উপাদান, যা আধুনিক জীবনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে, তবে এর অতিরিক্ত ব্যবহার এবং সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে পরিবেশে বিপুল পরিমাণে প্লাস্টিক বর্জ্য সৃষ্টি হচ্ছে। এবার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেশব্দকে শুধু একটি নির্দিষ্ট জায়গায় শ্রবণযোগ্য করে তোলাটা কঠিন। কারণ শব্দ তরঙ্গ উৎপত্তিস্থল থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাকে ডিফ্যাকশন বলে। এই প্রভাবটি সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য হয় নিম্ন কম্পাঙ্কের শব্দের ক্ষেত্রে। কারণ এ ধরনের শব্দের তরঙ্গদৈর্ঘ্য বড় হয়। এর ফলে, শব্দকে নির্দিষ্ট অঞ্চলে আটকে রাখা প্রায়
২ দিন আগেভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব নয় এবং ‘আগামী দিনগুলোতেও আমরা এটি জানতে পারব বলে আশা করি না’। সংস্থাটি একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভূমিকম্পের আশঙ্কা গণনা করতে পারে এবং এখন পর্যন্ত সেটিই তাদের সর্বোচ্চ সক্ষমতা। তবে ব্রেন্ট দিমিত্রুকের দাবি, দক্ষিণ-পশ্চিম আলাস্কা বা নিউজিল্যান্ডের
২ দিন আগেসহজলভ্য প্রোটিনের উৎস হল ডিম। এটি বিভিন্ন ভাবে রান্না করে খাওয়া হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে প্রচলিত একটি পদ্ধতি হলো পানিতে ডুবিয়ে সিদ্ধ করা। তবে প্রতিবার নিখুঁত সিদ্ধ ডিম তৈরি করা বেশ কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তবে, প্রতিবার নিখুঁত সেদ্ধ ডিম তৈরি করা বেশ কষ্টসাধ্য হতে পারে।
৩ দিন আগে